হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf, হযরত আলীর জীবনী pdf, হযরত আলী রাঃ. জীবন ও খিলাফত pdf, হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download, হযরত আলী রাঃ এর জীবনী বই, হযরত আলী রাঃ. জীবন ও খিলাফত, হজরত আলী রাঃ জীবনী, hazrat ali jiboni in bangla pdf

হযরত-আলী-রাঃ-এর-জীবনী-pdf-download

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম; আশরাফ আলী থানভী এর লেখা কিতাব খুতবাতুল আহকাম এর pdf ফাইল ডাউনলোড করতে নিচে download লেখার উপর ক্লিক করুন; তারপর গুগল ড্রাইভে ডাউনলোড চিহ্নের উপর ক্লিক করুন।

গল্পে হযরত আলী রাঃ – ইকবাল কবীর মোহন

DOWNLOAD

ছোটদের হযরত আলী রাঃ – ড. মুহাম্মদ আরিফুর রহমান

DOWNLOAD

হযরত আলী রাঃ. জীবন ও খিলাফত – সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী

DOWNLOAD

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

সমাজতত্ত্ব, নীতিতত্ত্ব, মনস্তত্ত্ব ও শারীরতত্ত্বের (Anatomy) বংশীয় রক্তধারার প্রভাব একটি সুপ্রতিষ্ঠিত মানব প্রজন্মের চারিত্রিক যোগ্যতা ও প্রতিভার ক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট স্তর পর্যন্ত সাধারণভাবে বংশীয় রক্তধারার প্রভাব ক্রিয়াশীল থাকে। মূলত তিনটি সূত্রকে ধারণ করেই এ ধারা প্রবাহমান থাকে ।

এক. বংশীয় ও পারিবারিক ঐতিহ্য অর্থাৎ কিছু আদর্শ তথা আচরণ ও মূল্যবোধ ‘বংশ পুরুষগণ’ গর্ব ও গৌরব রূপে স্বযত্ন বিশ্বাসের সাথে লালন করে থাকেন কিংবা অন্তত চেষ্টা করেন- এ সকল মূল্যবোধ যারা লংঘন করে বা অবজ্ঞা করে তাদেরকে মনে করা হয় বংশ ও পরিবারের কলঙ্ক। যুগ যুগ ধরে অনুসৃত পারিবারিক ও সংবিধান মতে এটা হলো হীনতা ও হীনমন্যতা ও পূর্বপুরুষের প্রতি অশ্রদ্ধা, অবজ্ঞা ও অবাধ্যতা যা অমার্জনীয় অপরাধ।

দুই. বংশীয় ও পারিবারিক কীর্তি গৌরব অর্থাৎ বংশের মহান ব্যক্তিবর্গের বদান্যতা ও মহানুভবতা, আত্মমর্যাদা ও জাত্যাভিমান, সাহস ও বীরত্ব এবং অন্যান্য গুণ ও কীর্তি প্রজন্ম পরম্পরায় গর্ব ও গৌরবের বিষয় রূপে পরিকীর্তিত হয় এবং সে পরিমণ্ডলে শৈশবে তারা প্রতিপালিত হয়। তাদের কৈশোর, যৌবন ও প্রৌঢ়ত্বের দিনকাল অতিবাহিত হয়। বলা বাহুল্য, মন-মানস ও চিন্তা অনুভব গঠনের ক্ষেত্রে এটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং এর ভিত্তিতেই মহত্ত্ব, বীরত্ব, বংশানুগত্য ও খ্যাতি-সুখ্যাতির যৌক্তিকতার মানদণ্ড নির্ধারিত হয়ে থাকে।

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

তিন. বিশুদ্ধ রক্তধারা অর্থাৎ যে সকল বংশ, পরিবার তাদের বংশগত বিশুদ্ধ ও রক্ত কৌলিন্য রক্ষায় সচেতন তাদের মাঝে প্রজন্ম পরম্পরায় রক্তধারার উত্তরাধিকার গত প্রভাব বিদ্যমান থাকে। বংশধারা বিষয়ক শাস্ত্রীয় বিশ্লেষণ এ ধারণাকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে । আরব কবি সমাজ এ বিষয়ে সোচ্চার ছিলেন । হামাসার সুপরিচিত কবি রাবীআ বিন মাকরুম যাব্বী ছিলেন তার গোত্রের মুখাদরাম কবি। তিনি বলেন,

هجان الحي كالذهب المصفى * صبيحة ديمة بجناية جان

গোষ্ঠীর কুলীন ও বিশুদ্ধ রক্তের মানুষগুলো যেন ভোরের শিশির ধোয়া ও কুড়িয়ে পাওয়া খাঁটি সোনা

কবি হুতাইয়া বলেন,

مطاعين في الهيجا مكاشيف للدجى * بنى لهم آباؤهم وبنى الجد

যুদ্ধে বর্শা চালনায় তারা ভয়ংকর, কিন্তু তারকার মতো উজ্জ্বল । পূর্বপুরুষগণ তাদের এ মর্যাদার বুনিয়াদ গড়ে তুলেছেন তবে এগুলো হচ্ছে সীমিত পর্যায়ে সাধারণ সত্য, সার্বজনীন ও শাশ্বত সত্য নয়, নয় আসমানী ওহীর মতো অপরিবর্তনীয় ও ব্যতিক্রমহীন কিছু। যেমন আল্লাহ বলেন,

فَلَنْ تَجِدَ لِسُنَّتِ اللهِ تَبْدِيلَاجِ وَلَنْ تَجِدَ لِسُنَّتِ اللهِ تَحْوِيلًا.

“তুমি আল্লাহর বিধানে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর বিধানে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।” [সূরা ফাতির : ৪৩]

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

হাদীস শরীফে এ সাধারণ সত্য উচ্চারিত হয়েছে নববী প্রজ্ঞা ও সূক্ষ্মদর্শিতার সাথে এবং সারগর্ভ ও অলংকার সমৃদ্ধ ভাষায় । বস্তুত বিভিন্ন তত্ত্ব ও সত্য প্রকাশের ক্ষেত্রে এটাই হচ্ছে নববী কালামের বৈশিষ্ট্য । দেখুন, হযরত আবূ হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

الناس معادن كمعادن الذهب والفضة خيارهم في الجاهلية خيارهم في الإسلام إذا فقهوا .

“স্বর্ণ ও রৌপ্যের খনি যেমন, মানুষও তেমন এক খনি । সুতরাং জাহেলী যুগের শ্রেষ্ঠ যারা তারাই হলো ইসলামী যুগের শ্রেষ্ঠ, যদি ধর্মজ্ঞান পেয়ে থাকে ।

[মুসনাদে ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, মুসনাদে আবু হুরায়রা, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা- ৫৩৯]

আরো ইরশাদ হয়েছে,

من بطأ به عمله لم يسرع به نسبه

“আমল ও সৎ কর্ম যাকে পিছিয়ে দিয়েছে বংশকৌলীন্য তাকে এগিয়ে নিতে পারে না ।

তবে এর অর্থ বিশেষ কোন রক্তধারায় চিরপবিত্রতা আরোপ করা কিংবা শ্রেণী ও পরিবারভিত্তিক ধর্মীয় ও শাস্ত্রীয় কর্তৃত্বের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করা নয় যা ইসলাম-পূর্ব বিশ্বে বিদ্যমান ছিলো যার ফলে মানব জাতি ভয়াবহ সামাজিক অবক্ষয়, নৈতিক অধঃপতন, অর্থনৈতিক শোষণ ও রাজনৈতিক স্বেচ্ছাচারের শিকার হয়েছিলো। রোমান ও সাসানী সাম্রাজ্যের ইতিহাসে এবং গ্রীক ও ভারতীয় সমাজের ইতিবৃত্তে এ বিষয়ে অজস্র তথ্য-প্রমাণ রয়েছে যার বিস্তারিত বিবরণ সামনে আসছে।

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

সুতরাং যে বংশ ও পরিবারে হযরত আলী (রা)-এর জন্ম ও প্রতিপালন হয়েছে তার ঐতিহ্যগত অবস্থা ও সামাজিক অবস্থান কি ছিলো? নৈতিক ও মনস্তাত্ত্বিক গুণ-বৈশিষ্ট্য কি ছিলো? সর্বোপরি সাধারণ আরবদের মাঝে এই পরিবারের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব কতটুকু স্বীকৃত ছিলো, ঐতিহাসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে এগুলোর পূর্ণ নিরপেক্ষ ও সত্যনিষ্ঠ পর্যালোচনা আমার মনে হয় মূল আলোচনার জন্য সহায়ক হবে ।

আমাদের আলোচনা হবে প্রথমে কুরায়শ গোত্র সম্পর্কে এবং পরে কুরায়শের শাখা বনূ হাশিম পরিবার সম্পর্কে

কুরায়শ গোত্র

সমগ্র আরবে কুরায়শ গোত্রের খ্যাতি ও মর্যাদা ছিলো প্রবাদতুল্য এবং তাদের বংশগত কৌলীন্য ও নেতৃমর্যাদা ছিলো বিতর্কের ঊর্ধ্বে। তাদের ভাষা সৌন্দর্য ও বাগ্মিতা, মহত্ত্ব ও মহানুভবতা, সাহস ও বীরত্ব এবং অন্যান্য গুণ ও বৈশিষ্ট্য আরবের সকল গোত্র মুক্ত কণ্ঠে স্বীকার করতো।

আস সীরাতুন নবুবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭৪)

কুরায়শ গোত্র ছিলো একতাবদ্ধ ও পরস্পর বন্ধুভাবাপন্ন। ধর্মীয় বন্ধনবঞ্চিত ও শিষ্টাচারবর্জিত বেদুঈন আরবের বিপরীতে বহু বিষয়ে তারা ইবরাহীমী শরীয়তের অনুসারী ছিলো । যেমন মৃতদের দাফন-কাফন, নাপাকীর গোসল, মুহরানা, সাক্ষীর মাধ্যমে বিবাহ, তিন তালাক প্রদান, হজ্জ, অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা পালন ইত্যাদি ।

[বুলূগুল আরাব ফী মা’আরিফাতি আহওয়ানিল আরাব, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-২৪৩]

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

এছাড়া কুরায়শ অগ্নিপূজারীদের এড়িয়ে চলতো এবং অগ্নিপূজার প্রতি ঘৃণা ও প্রখর আত্মসম্মানবোধের কারণে কন্যা ও ভগ্নিকে এবং তাদের কন্যাকে বিবাহ করতো না । কুরআনও তাদের এই সুচিন্তা ও সুকর্মকে প্রশংসা করেছে ।

তদুপরি তাদের একটি বিশেষ মর্যাদা ছিলো এই যে, যেকোন গোত্রে তারা নিঃশর্তভাবে বিবাহ করতে পারতো। কিন্তু অকুরায়শীদের জন্য কুরায়শী কন্যা গ্রহণের শর্ত ছিলো কুরায়শের ধর্মাচারে নিষ্ঠাবান হওয়া। কুরায়শরা বিশ্বাস করতো যে, ধর্মীয় আনুগত্যের শর্ত ছাড়া কন্যা দান বৈধ নয় এবং তাদের বংশমর্যাদার অনুকূলও নয় ।

বনী হাশিম

বস্তুত হাশিম পরিবার ছিলো কুরায়শের মধ্যমণি। প্রামাণ্য ইতিহাস ও সীরাত গ্রন্থগুলোতে তাদের জীবনব্যাপী কর্ম ও কীর্তির এবং বচন ও উক্তির খুব সামান্যই সংরক্ষিত হয়েছে, সেগুলোও তাদের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ মহানুভবতা, সহজাত মাত্রাজ্ঞান ও বুদ্ধি-বিচক্ষণতার জ্বলন্ত স্বাক্ষর বহন করে । কা’বা ঘরের আসমানী মর্যাদায় তাদের অবিচল বিশ্বাস ছিলো। জুলুমঅবিচার ও সত্যবিমুখতা ছিলো তাদের স্বভাববিরুদ্ধ। সাহসিকতা ও উচ্চ মনোবল, দয়া ও বদান্যতা এবং দুর্বল ও মজলুমের প্রতি অবারিত সাহায্য-সহযোগিতা ছিলো তাদের স্বভাব বৈশিষ্ট্য।

মোটকথা, আরবদের ভাষায় will (মহত্ত্ব ও বীরত্ব) শব্দটি যতগুলো মহৎ গুণ ও ভাব নির্দেশক তার সবই ছিলো বনী হাশিমের স্বভাবজাত। যে উন্নত নৈতিকতা ও জীবনচরিত আল্লাহ্র রাসূলের পূর্বপুরুষ হিসেবে শোভনীয় ছিলো তার সবই ছিলো তাদের মাঝে বিদ্যমান। তবে পার্থক্য এই যে, একটি অন্তর্বর্তীকাল তারা অতিক্রম করছিলো এবং জাহিলিয়াতের আকীদা- বিশ্বাস ও পূজাউপাসনার ক্ষেত্রে স্বগোত্রের সহগামী হয়ে পড়েছিলো। [সীরাতে নবুবিয়া, পৃষ্ঠা-৫]

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

আবদুল মুত্তালিব ইব্‌ন হাশিম ছিলেন রাসূলুল্লাহ্ সাঃ ও হযরত আলী ইব্‌ন আবূ তালিব (রা) উভয়ের পিতামহ । তিনি আপন চাচা মুত্তালিবের মৃত্যুর পর জমজম বিতরণ ও হাজী আপ্যায়নের দায়িত্বভার লাভ করে অতি সুষ্ঠুভাবে তা আঞ্জাম দিয়েছেন। সেই পূর্বপুরুষদের অন্যান্য গোত্রীয় দায়িত্বও তিনি সুচারুরূপে পালন করেছেন। তবে কুরায়শ গোত্রে তার কোন পূর্বপুরুষ তার সমতুল্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধা অর্জন করেন নি । আপন গোত্রে তিনি ছিলেন সর্বপ্রিয় ও সর্বজনমান্য। [সীরাতে ইবনে হিশাম, পৃষ্ঠা- ১৪২]

আবদুল মুত্তালিব অবশ্য কুরায়শের সেরা বিত্তশালী কিংবা একচ্ছত্র (অবিসংবাদিত) নেতাও ছিলেন না, যেমনটি ছিলো প্রাচীন পূর্বপুরুষ কুসাঈ বরং তার চেয়ে অর্থশালী ও ক্ষমতাশালী অনেক লোক মক্কায় ছিলো । তবে যেহেতু জমজম বিতরণ ও হাজীদের আপ্যায়নের দায়িত্ব পালন করতেন, আর তা বায়তুল্লাহ্র সেবা হিসেবে অতি মর্যাদাপূর্ণ কাজ ছিলো সে কারণে কুরায়শ গোত্রে মর্যাদা ও শ্রদ্ধার অতি উচ্চ আসনে তিনি সমাসীন ছিলেন।

[ড. জাওয়াদ আলী প্রণীত আল মুফাসসাল ফী তারীখিল আরাব কাবলাল ইসলাম, ৪র্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা-৭৮]

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

আবদুল মুত্তালিবের অন্তরে এই ঈমান ও বিশ্বাস সমুজ্জ্বল ছিলো যে, কা’বাঘর যেহেতু আল্লাহ্র প্রিয় ঘর তাই স্বয়ং তিনি তা হিফাজত করবেন। হাবশার অধিপতি আবরাহা যখন বায়তুল্লাহ্র মর্যাদা লুণ্ঠনের হীন উদ্দেশে মক্কা অভিযানে এসেছিলো এবং আবদুল মুত্তালিব তার মুখোমুখি হয়েছিলেন সেই বিপদাপন্ন অবস্থায় কুরায়শের এ শ্রদ্ধাভাজন নেতার বুলন্দ হিম্মত ও বিশাল বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বের তেজোদীপ্তির প্রকাশ ঘটেছিলো।

হাবশা বাহিনী দু’শ উট আটক করেছো, এ খবর পেয়ে আবদুল মুত্তালিব আবরাহার সঙ্গে দেখা করতে গেলেন। আবরাহা তাঁকে ইজ্জত করে আসন থেকে নেমে এলো এবং পাশে বসিয়ে প্রয়োজন জিজ্ঞেস করলো। তিনি বললেন, আমার প্রয়োজন শুধু এই যে, বাদশা আমার আটককৃত দু’শ উট ফিরিয়ে দেবেন।

এ কথা শুনে আবরাহা তার প্রতি বিমুখ হলো এবং তাঁকে অবজ্ঞার চোখে দেখলো আর বললো, আশ্চর্য! দু’শ উটের আবদার নিয়ে এসেছো, অথচ আমি যে তোমার ও তোমার পূর্বপুরুষের ধর্মগৃহ ধ্বংস করতে এসেছি তা বেমালুম ভুলে গেছো, সে বিষয়ে কিছুই বলছো না ।

আবদুল মুত্তালিব বললেন, আমি তো শুধু উটের মালিক। কা’বা ঘরের মালিক যিনি তিনিই তা রক্ষা করবেন। আবরাহা বলল, আমার হাত থেকে তার রক্ষা নেই। জবাবে আবদুল মুত্তালিব শান্ত-নিরুদ্বিগ্ন স্বরে বললেন, তোমার ব্যাপার তুমিই বুঝবে । [সীরাতে নবুবিয়্যা, পৃষ্ঠা-৭৯-৮০]

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download

হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf, হযরত আলীর জীবনী pdf, হযরত আলী রাঃ. জীবন ও খিলাফত pdf, হযরত আলী রাঃ এর জীবনী pdf download, হযরত আলী রাঃ এর জীবনী বই, হযরত আলী রাঃ. জীবন ও খিলাফত, হজরত আলী রাঃ জীবনী, hazrat ali jiboni in bangla pdf

মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী বই pdf. nobijir jiboni

আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া pdf. al bidaya wan nihaya bangla pdf

আলী – উইকিপিডিয়া