দারেমী উত্তরাধিকার অধ্যায় ১ম ভাগ হাদিস নং ২৮৮৮ – ২৯৮০
দারেমী উত্তরাধিকার অধ্যায় ১ম ভাগ হাদিস নং ২৮৮৮ – ২৯৮০
২৮৮৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৮৮. মুওয়াররিক আল ইজলী হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: ’তোমরা ফারাইয, ভাষা ও সুন্নাহসমূহ (হাদীস) শিক্ষা করবে যেভাবে তোমরা কুর’আন শিক্ষা করে থাক।’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৪৫৯ নং ৯৯৭৫, ১১/২৩৬ নং ১১০৯১; সাঈদ ইবনু মাসসূর, আস সুনান নং ১; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২০৯।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا عَاصِمٌ عَنْ مُوَرِّقٍ الْعِجْلِيِّ قَالَ قَالَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ تَعَلَّمُوا الْفَرَائِضَ وَاللَّحْنَ وَالسُّنَنَ كَمَا تَعَلَّمُونَ الْقُرْآنَ
أخبرنا يزيد بن هارون أخبرنا عاصم عن مورق العجلي قال قال عمر بن الخطاب تعلموا الفرائض واللحن والسنن كما تعلمون القرآن
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৮৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৮৯. ইবরাহীম হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: ’তোমরা ফারাইয শিক্ষা করবে কেননা, তা তোমাদের দীনের (গুরুত্বপূর্ণ) অংশবিশেষ।’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর বর্ণনাকারীগণ সকলেই বিশ্বস্ত তবে এ সনদে ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতা রয়েছে। ইবরাহীম নাখঈ’ উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর সাক্ষাত লাভ করেননি। এটিও উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু উপর মাওকুফ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৪ নং ১১০৮১; সাঈদ ইবনু মাসসূর, আস সুনান নং ২; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২০৯।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ قَالَ عُمَرُ تَعَلَّمُوا الْفَرَائِضَ فَإِنَّهَا مِنْ دِينِكُمْ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن الأعمش عن إبراهيم قال قال عمر تعلموا الفرائض فإنها من دينكم
হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯০. ইবনু শিহাব (যুহুরী) রাহি: হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যদি উছমান ও যাইদ (এ দুই ফারাইয পণ্ডিত একসাথে) কোন সময় মৃত্যু বরণ করতো, তবে ফারাইযের জ্ঞান বিলুপ্ত হয়ে যেতো। লোকদের উপর এমন যুগ এসে গেছে যখন এ দু’জন ব্যতীত আর কেউই ফারাইযের জ্ঞান রাখে না।’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। এটিও যুহরীর উপর মাওকুফ (যুহরীর বক্তব্য হিসেবে বর্ণিত)।
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২১০; ফাসাওয়ী, মা’রিফাতু ওয়াত তারীখ ১/৪৮৬ সহীহ সনদে।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا يُوسُفُ الْمَاجِشُونُ قَالَ قَالَ ابْنُ شِهَابٍ لَوْ هَلَكَ عُثْمَانُ وَزَيْدٌ فِي بَعْضِ الزَّمَانِ لَهَلَكَ عِلْمُ الْفَرَائِضِ لَقَدْ أَتَى عَلَى النَّاسِ زَمَانٌ وَمَا يَعْلَمُهَا غَيْرُهُمَا
حدثنا محمد بن عيسى حدثنا يوسف الماجشون قال قال ابن شهاب لو هلك عثمان وزيد في بعض الزمان لهلك علم الفرائض لقد أتى على الناس زمان وما يعلمها غيرهما
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইবনু শিহাব আয-যুহরী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯১. আব্দুল্লাহ (ইবনু মাসউদ) রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’তোমরা ফারাইয ও কুর’আন শিক্ষা করবে; কেননা, অচিরেই এমন হবে যে, কোনো লোক এ জ্ঞানের মুখাপেক্ষী হবে যা সে ইত:পূর্বে শিক্ষা করেছিল অথবা, সে এমন লোকদের মধ্যে অবস্থান করবে যারা (তা) জানে না।’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, মাসউ’দী এর দুর্বলতার কারণে। এছাড়া এ সনদে ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতা রয়েছে। কাসিম তার দাদা ইবনু মাসউদ এর সাক্ষাত লাভ করেননি।
তাখরীজ: তাবারাণী, কাবীর ৯/২১১ নং ৮৯২৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৫ নং ১১০৮৭; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৩ (যে কুরআন শিখে সে যেন ফারাইযও শিখে।’) সনদ সহীহ। আগের ও পরের আছার দু’টি দেখুন।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৭২৩২ তে।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا الْمَسْعُودِيُّ عَنْ الْقَاسِمِ قَالَ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ تَعَلَّمُوا الْقُرْآنَ وَالْفَرَائِضَ فَإِنَّهُ يُوشِكُ أَنْ يَفْتَقِرَ الرَّجُلُ إِلَى عِلْمٍ كَانَ يَعْلَمُهُ أَوْ يَبْقَى فِي قَوْمٍ لَا يَعْلَمُونَ
حدثنا أبو نعيم حدثنا المسعودي عن القاسم قال قال عبد الله تعلموا القرآن والفرائض فإنه يوشك أن يفتقر الرجل إلى علم كان يعلمه أو يبقى في قوم لا يعلمون
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইব্ন মাসউদ (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯২. আবী খলীল হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবূ মূসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: ’যে ব্যক্তি কুরআন শিখল কিন্তু ফারাইয শিখল না, তার উপমা হলো ঐ বুরনুস (এক প্রকার টুপি)-এর মতো যাতে কোনো মুখ (তথা মুখ বের করার জায়গা) নেই।’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, যিয়াদ ইবনু আবী মুসলিম দুর্বলতার কারণে, যাকে ইবনু মুসলিম বলা হয়।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৪ নং ১১০৮২; হাফিজ (ইবনু হাজার আসকালানী), যাহরুল ফিরদাউস ৪/৬৮।
অনুরুপ হাদীস বর্ণনা করেছেন ইবনু আবী শাইবা, আমছালুল হাদীস নং ৪৯ তে আবী হুরাইরার সূত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম r হতে: “যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে কিন্তু ফারাইয শেখে না, তার উপমা হলো সেই ব্যক্তির মতো যার মাথা নেই।” তবে ইবনু মাঈন এ হাদীসের রাবী ইসহাক ইবনু নাজীহ সম্পর্কে বলেন: সে মিথ্যাবাদী, আল্লাহর শত্রু, নিকৃষ্ট লোক।’
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا زِيَادُ بْنُ أَبِي مُسْلِمٍ عَنْ أَبِي الْخَلِيلِ قَالَ قَالَ أَبُو مُوسَى مَنْ عَلِمَ الْقُرْآنَ وَلَمْ يَعْلَمْ الْفَرَائِضَ فَإِنَّ مَثَلَهُ مَثَلُ الْبُرْنُسِ لَا وَجْهَ لَهُ أَوْ لَيْسَ لَهُ وَجْهٌ
حدثنا أبو نعيم حدثنا زياد بن أبي مسلم عن أبي الخليل قال قال أبو موسى من علم القرآن ولم يعلم الفرائض فإن مثله مثل البرنس لا وجه له أو ليس له وجه
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯৩. ইবরাহীম হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি (তাবিঈ’) আলকামাহকে বললাম, আমি জানি না, আমি আপনাকে (ফারাইযের) কোন্ বিষয়টি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করব। তখন তিনি বললেন: তোমার সম্পদশালী প্রতিবেশীদের (নিকটাত্মীয়দের) সম্পর্কে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: আলকামাহ পর্যন্ত এর সনদ সহীহ। এটি আলকামার উপর মাওকুফ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৬ নং ১১০৯০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২০৯; সেখানে আছে, তোমার সম্পদশালী প্রতিবেশীদের (নিকটাত্মীয়দের) সম্পর্কে, যারা একের পর অন্যে তাতে ওয়ারীস হবে।’
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ قُلْتُ لِعَلْقَمَةَ مَا أَدْرِي مَا أَسْأَلُكَ عَنْهُ قَالَ أَمِتْ جِيرَانَكَ
حدثنا أحمد بن عبد الله حدثنا أبو شهاب عن الأعمش عن إبراهيم قال قلت لعلقمة ما أدري ما أسألك عنه قال أمت جيرانك
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯৪. আব্দুল্লাহ (ইবনু মাসউদ) রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’তোমরা ফারাইয, তালাক্ব ও হাজ্জ (এর বিধি-বিধান) শিক্ষা করবে; কেননা, তা তোমাদের দীনের (গুরুত্বপূর্ণ) অংশবিশেষ।’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতার কারণে। এটিও ইবনু মাসউদ এর উপর মাওকুফ।
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২০৯। আগের ও পরের আছার আছার গুলি দেখুন।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ طَلْحَةَ عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ الْوَلِيدِ الْهَمْدَانِيِّ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ تَعَلَّمُوا الْفَرَائِضَ وَالطَّلَاقَ وَالْحَجَّ فَإِنَّهُ مِنْ دِينِكُمْ
حدثنا أبو نعيم حدثنا محمد بن طلحة عن القاسم بن الوليد الهمداني عن عبد الله بن مسعود قال تعلموا الفرائض والطلاق والحج فإنه من دينكم
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইব্ন মাসউদ (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯৫. কাছীর হাসান (রহঃ) হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, ’তারা কুরআন, ফারাইয ও মানাসিক (হাজ্জ) শিক্ষার ব্যাপারে উত্সাহ দিতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: হাসান পর্যন্ত এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আমি এ আছারটি এটি কোথাও পাইনি।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ كَثِيرٍ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ كَانُوا يُرَغِّبُونَ فِي تَعْلِيمِ الْقُرْآنِ وَالْفَرَائِضِ وَالْمَنَاسِكِ
حدثنا سليمان بن حرب حدثنا حماد بن زيد عن كثير عن الحسن قال كانوا يرغبون في تعليم القرآن والفرائض والمناسك
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯৬. আবী উবাইদাহ হতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, যে কুর’আন পাঠ করে, সে যেন ফারাইয শিক্ষা করে; নচেত, যদি তিনি কোনো বেদুইনের সাথে সাক্ষাত করেন, আর সে তাঁকে বলে, ইয়া মুহাজির! আপনি কি কুরআন পাঠ করেন? আর যদি তিনি জবাব দেন, হাঁ। তবে সে আবার জিজ্ঞাসা করে, ফারাইয শিখেছেন? তখন যদি তিনি বলেন, হাঁ। তবে তো বড়ই ভাল। কিন্তু যদি তিনি বলেন: না, তবে সে বলবে, হে মুহাজির, তাহলে আমাদের উপর আপনার শ্রেষ্ঠত্ব কিসের?’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর বর্ণনাকারীগণ সকলেই বিশ্বস্ত তবে এ সনদে ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতা রয়েছে। আবী উবাইদাহ ইবনু আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ তার পিতা হতে তার শ্রবণ করা সহীহ নয়।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩৩ নং ১১০৮০; তাবারাণী, কাবীর ৯/১৬১-১৬২ নং ৮৭৪২; হাকিম ৪/৩৩৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২০৯। আগের আছার সমূহও দেখুন।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৭২৩১ তে।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ فَلْيَتَعَلَّمْ الْفَرَائِضَ فَإِنْ لَقِيَهُ أَعْرَابِيٌّ قَالَ يَا مُهَاجِرُ أَتَقْرَأُ الْقُرْآنَ فَإِنْ قَالَ نَعَمْ قَالَ تَفْرِضُ فَإِنْ قَالَ نَعَمْ فَهُوَ زِيَادَةٌ وَخَيْرٌ وَإِنْ قَالَ لَا قَالَ فَمَا فَضْلُكَ عَلَيَّ يَا مُهَاجِرُ
أخبرنا محمد بن يوسف عن سفيان عن أبي إسحق عن أبي عبيدة عن عبد الله قال من قرأ القرآن فليتعلم الفرائض فإن لقيه أعرابي قال يا مهاجر أتقرأ القرآن فإن قال نعم قال تفرض فإن قال نعم فهو زيادة وخير وإن قال لا قال فما فضلك علي يا مهاجر
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
২৮৯৭. মুসলিম (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি মাসরূক্ব (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা কি ফারাইযে দক্ষ ছিলেন? তিনি বললেন, সেই সত্তার কসম, যিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই! আমি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শ্রেষ্ঠ সাহাবীগণকে দেখেছি, তাঁরা তাঁকে ফারাইয সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতেন।”[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ফাসাওয়ী, মা’রিফাতু ওয়াত তারীখ ১/৪৮৯; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৪ নং ১১০৮৪, ১১০৮৫।
بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا عُقْبَةُ بْنُ خَالِدٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ مُسْلِمٍ قَالَ سَأَلْنَا مَسْرُوقًا كَانَتْ عَائِشَةُ تُحْسِنُ الْفَرَائِضَ قَالَ وَالَّذِي لَا إِلَهَ غَيْرُهُ لَقَدْ رَأَيْتُ الْأَكَابِرَ مِنْ أَصْحَابِ مُحَمَّدٍ يَسْأَلُونَهَا عَنْ الْفَرَائِضِ
حدثنا عبد الله بن سعيد حدثنا عقبة بن خالد عن الأعمش عن مسلم قال سألنا مسروقا كانت عائشة تحسن الفرائض قال والذي لا إله غيره لقد رأيت الأكابر من أصحاب محمد يسألونها عن الفرائض
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়
২৮৯৮. আবূ ’উসমান [নাহদী (রহ.)] হতে বর্ণিত। শু’বাহ বলেন, হাদীসটি সা’দ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে, যিনি আল্লাহর পথে গিয়ে সর্বপ্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিলেন এবং আবূ বকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকেও বর্ণিত, যিনি তায়িফ (অবরোধকালে) তায়িফের দুর্গ হতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসেছিলেন। তাঁরা দু’জনেই বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি জেনে শুনে অন্যকে নিজের পিতা বলে দাবী করে, তার জন্য জান্নাত হারাম।”[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। এটি বুখারী মুসলিমের সম্মিলিত বর্ণনা।
তাখরীজ: বুখারী, ফারাইয ৬৭৬৬, ৬৭৬৭; মুসলিম, ঈমান ৬৩।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৭০০, ৭০৬ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪১৫, ৪১৬।
এছাড়াও, ইবনু আবী শাইবা ৮/৭২৫ নং ৬১৫৫; ১৪/১৪৬-১৪৭; আরো দেখুন, গত ২৫৭২ (অনুবাদে ) নং হাদীসটি।
باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ
أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ عَنْ شُعْبَةَ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ أَبِي عُثْمَانَ عَنْ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ وَعَنْ أَبِي بَكْرَةَ قَالَ شُعْبَةُ هَذَا أَوَّلُ مَنْ رَمَى بِسَهْمٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَهَذَا تَدَلَّى مِنْ حِصْنِ الطَّائِفِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّهُمَا حَدَّثَا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ وَهُوَ يَعْلَمُ أَنَّهُ غَيْرُ أَبِيهِ فَالْجَنَّةُ عَلَيْهِ حَرَامٌ
أخبرنا سعيد بن عامر عن شعبة عن عاصم عن أبي عثمان عن سعد بن أبي وقاص وعن أبي بكرة قال شعبة هذا أول من رمى بسهم في سبيل الله وهذا تدلى من حصن الطائف إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم إنهما حدثا أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال من ادعى إلى غير أبيه وهو يعلم أنه غير أبيه فالجنة عليه حرام
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ ‘উসমান (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়
২৮৯৯. মা’মার (রহঃ) আবূ বকর সিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, ’নিজেকে কোনো অজ্ঞাত বংশের বলে দাবী করা আল্লাহর প্রতি কুফরী’র শামিল এবং (নিজ) বংশের সাথে সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করাও আল্লাহর প্রতি কুফরী’র শামিল, যদিও তা নীচ-হীন হয়।’[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ বুখারীর শর্তানুযায়ী সহীহ।
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৩৫২ তে।
সংযোজনী: ইবনু আবী শাইবা ৮/৭২৬ নং ৬১৬০; খতীব, তারীখ বাগদাদ ৩/১৪৪; তাবারাণী, আওসাত নং ৮৫৭০; ইবনু আদী, আল কামিল ৭/১৭১০।
এর শাহিদ হাদীস রয়েছে আব্দুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুল আস হতে, আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৩৫০ তে।
باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُرَّةَ عَنْ أَبِي مَعْمَرٍ عَنْ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ قَالَ كُفْرٌ بِاللَّهِ ادِّعَاءٌ إِلَى نَسَبٍ لَا يُعْرَفُ وَكُفْرٌ بِاللَّهِ تَبَرُّؤٌ مِنْ نَسَبٍ وَإِنْ دَقَّ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن الأعمش عن عبد الله بن مرة عن أبي معمر عن أبي بكر الصديق قال كفر بالله ادعاء إلى نسب لا يعرف وكفر بالله تبرؤ من نسب وإن دق
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ মা’মার (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়
২৯০০. আবী ওয়াইল (রহঃ) সূত্রে ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতেও এর অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ বুখারীর শর্তানুযায়ী সহীহ।
তাখরীজ: আমার ধারণা, সাহাবী ছিলেন আবী মাসউদ আল বাদরী। আর এ হাদীসটি হলো ঐ হাদীস যা আবী মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেছেন, তাবারাণী, কাবীর ১৭/২৬১ নং ৭১৯ তে।
باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ زَكَرِيَّا أَبِي يَحْيَى قَالَ سَمِعْتُ أَبَا وَائِلٍ يُحَدِّثُ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ نَحْوًا مِنْهُ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن زكريا أبي يحيى قال سمعت أبا وائل يحدث عن ابن مسعود نحوا منه
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ ওয়াইল (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়
২৯০১. কাইস ইবনু আবী হাযিম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট বাইয়াত হওয়ার উদ্দেশ্যে এলাম। কিন্তু যখন এলাম, ততদিনে তিনি ওফাত লাভ করেছেন। আর তখন তাঁর অবস্থানে আবী বাকর দণ্ডায়মান ছিলেন। তিনি দীর্ঘ প্রশংসা করলেন এবং প্রচুর পরিমাণে কান্নাকাটি করলেন। এরপর তিনি বললেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন: “নিজ বংশ হীন-নীচ হলেও তা পরিত্যাগ করা এবং নিজেকে কোনো অজ্ঞাত বংশের বলে দাবী করা আল্লাহর প্রতি কুফরী’ করার শামিল।”[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ ধ্বংসপ্রাপ্ত বা নষ্ট।
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৩৫২ তে।
সংযোজনী: তাবারাণী, আওসাত নং ২৮৩৯ এ সনদের চেয়েও অধিক দুর্বল সনদে; আরও দেখুন, এ বাবের অন্যান্য হাদীস বিশেষভাবে পরবর্তী হাদীসটি। এবং দারুকুতনী, আল ইলাল ১/২৫৪।
باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلَاءِ حَدَّثَنَا إِسْحَقُ بْنُ مَنْصُورٍ السَّلُولِيُّ عَنْ جَعْفَرٍ الْأَحْمَرِ عَنْ السَّرِيِّ بْنِ إِسْمَعِيلَ عَنْ قَيْسِ بْنِ أَبِي حَازِمٍ قَالَ أَتَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِأُبَايِعَهُ فَجِئْتُ وَقَدْ قُبِضَ وَأَبُو بَكْرٍ قَائِمٌ فِي مَقَامِهِ فَأَطَابَ الثَّنَاءَ وَأَكْثَرَ الْبُكَاءَ فَقَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ كُفْرٌ بِاللَّهِ انْتِفَاءٌ مِنْ نَسَبٍ وَإِنْ دَقَّ وَادِّعَاءُ نَسَبٍ لَا يُعْرَفُ
حدثنا محمد بن العلاء حدثنا إسحق بن منصور السلولي عن جعفر الأحمر عن السري بن إسمعيل عن قيس بن أبي حازم قال أتيت النبي صلى الله عليه وسلم لأبايعه فجئت وقد قبض وأبو بكر قائم في مقامه فأطاب الثناء وأكثر البكاء فقال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول كفر بالله انتفاء من نسب وإن دق وادعاء نسب لا يعرف
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ ক্বায়স ইবন আবু হাযিম (রহ.) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়
২৯০২. ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যদি কোনো ব্যক্তি তার পিতা ব্যতীত অন্য কাউকে পিতা দাবী করে অথবা কোনো দাস তার মনিব- যে তাকে মুক্ত করেছে, তাকে ব্যতীত অন্য কাউকে ওলী বা অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে, এমন ব্যক্তির উপর কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহর লা’নত, তাঁর মালাইকা’ ও পুরো মানবজাতির লা’নত। তার কোনো ফরয বা নফল ইবাদত কবুল হবে না।”[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান শাহর ইবনু হাওশাবের কারণে। তবে হাদীসটি সহীহ।
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ২৫৪০ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪১৭ এবং মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২১৭ তে।
সংযোজনী: ইবনু আবী শাইবা ৮/৭২৭ নং ৬১৬২ সহীহ সনদে।
باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ بَهْرَامَ عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَيُّمَا رَجُلٍ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ وَالِدِهِ أَوْ تَوَلَّى غَيْرَ مَوَالِيهِ الَّذِينَ أَعْتَقُوهُ فَإِنَّ عَلَيْهِ لَعْنَةَ اللَّهِ وَالْمَلَائِكَةِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ لَا يُقْبَلُ مِنْهُ صَرْفٌ وَلَا عَدْلٌ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا عبد الحميد بن بهرام عن شهر بن حوشب عن ابن عباس قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم أيما رجل ادعى إلى غير والده أو تولى غير مواليه الذين أعتقوه فإن عليه لعنة الله والملائكة والناس أجمعين إلى يوم القيامة لا يقبل منه صرف ولا عدل
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯০৩. ইবরাহীম (রহঃ) হতে, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যখন উমার আমাদের নিয়ে কোনো পথে চলতেন, তখন আমরা সে পথকে সহজসাধ্য পেতাম। তিনি স্বামী ও স্বামীর পিতা-মাতার অংশ সম্পর্কে বলেছেন: স্বামী অর্ধেক সম্পদ পাবে। আর আর মা পাবেন অবশিষ্ট সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতার কারণে যয়ীফ। ইবরাহীম নাখঈ’ আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর সাক্ষাত লাভ করেননি। তবে হাদীসটি সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৯ নং ১১১০০; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৮০৭।
আমাদের বক্তব্য হলো: তবে হাদীসটি সহীহ। সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৬ নং ১১১০৪, ১১১০৮ সনদ সহীহ; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৫; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৮ অপর একটি সহীহ সনদে।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا شَرِيكٌ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ كَانَ عُمَرُ إِذَا سَلَكَ بِنَا طَرِيقًا وَجَدْنَاهُ سَهْلًا وَإِنَّهُ قَالَ فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ لِلزَّوْجِ النِّصْفُ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ
أخبرنا يزيد بن هارون أخبرنا شريك عن الأعمش عن إبراهيم قال قال عبد الله كان عمر إذا سلك بنا طريقا وجدناه سهلا وإنه قال في زوج وأبوين للزوج النصف وللأم ثلث ما بقي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯০৪. ইয়াযিদ আর রিশক থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেব (রহঃ)-কে এমন এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম যে তার স্ত্রী ও পিতা-মাতা রেখে মৃত্যু বরণ করেছে। তখন তিনি বলেন, যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তা চার ভাগে ভাগ করতেন।[1]
[1] এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৮; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৮ নং ১১০৯৮; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০২১।এটি এসেছে ২৯১২ তেও।
তাহক্বীক্ব: এর সনদ ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতার কারণে যয়ীফ। ইবরাহীম নাখঈ’ আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর সাক্ষাত লাভ করেননি। তবে হাদীসটি সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৯ নং ১১১০০; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৮০৭।
আমাদের বক্তব্য হলো: তবে হাদীসটি সহীহ। সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৬ নং ১১১০৪, ১১১০৮ সনদ সহীহ; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৫; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৮ অপর একটি সহীহ সনদে।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا هَمَّامٌ حَدَّثَنَا يَزِيدُ الرِّشْكُ قَالَ سَأَلْتُ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ عَنْ رَجُلٍ تَرَكَ امْرَأَتَهُ وَأَبَوَيْهِ فَقَالَ قَسَّمَهَا زَيْدُ بْنُ ثَابِتٍ مِنْ أَرْبَعَةٍ
أخبرنا يزيد بن هارون حدثنا همام حدثنا يزيد الرشك قال سألت سعيد بن المسيب عن رجل ترك امرأته وأبويه فقال قسمها زيد بن ثابت من أربعة
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯০৫. আবীল মুহাল্লাব থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, স্ত্রী ও পিতা-মাতা অংশ সম্পর্কে উছমান ইবনু আফফান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, স্ত্রী পাবে এক চতুর্থাংশ আর বাকী সম্পদের এক তৃতীয়াংশ পাবে মা, (বাকী দুই তৃতীয়াংশ পাবে পিতা)।[1]
[1] এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৮ নং ১১০৯৭; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৪; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৮।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ عَنْ شُعْبَةَ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمُهَلَّبِ أَنَّ عُثْمَانَ بْنَ عَفَّانَ قَالَ فِي امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ لِلْمَرْأَةِ الرُّبُعُ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ
حدثنا سعيد بن عامر عن شعبة عن أيوب عن أبي قلابة عن أبي المهلب أن عثمان بن عفان قال في امرأة وأبوين للمرأة الربع وللأم ثلث ما بقي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবীল মুহাল্লাব (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯০৬. (অপর সনদে) আবীল মুহাল্লাব থেকে বর্ণিত, উছমান ইবনু আফফান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, মোট চার অংশ থেকে স্ত্রী পাবে এক চতুর্থাংশ, আর বাকী সম্পদের এক তৃতীয়াংশ পাবে মা, দুই তৃতীয়াংশ পাবে পিতা।[1]
[1] এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: এটি পূর্বের হাদীসটির পুনরাবৃত্তি।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمُهَلَّبِ عَنْ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَنَّهُ قَالَ لِلْمَرْأَةِ الرُّبُعُ سَهْمٌ مِنْ أَرْبَعَةٍ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ سَهْمٌ وَلِلْأَبِ سَهْمَانِ
حدثنا حجاج بن منهال حدثنا حماد بن سلمة عن أيوب عن أبي قلابة عن أبي المهلب عن عثمان بن عفان أنه قال للمرأة الربع سهم من أربعة وللأم ثلث ما بقي سهم وللأب سهمان
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবীল মুহাল্লাব (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯০৭. উমাইর ইবনু সাঈদ থেকে বর্ণিত, তিনি হারিছ আল আ’ওয়ার (রহঃ) কে (মৃতব্যক্তির) স্ত্রী ও পিতা-মাতা (এর প্রাপ্য অংশ) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন, তখন তিনি উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্যের অনুরূপই বলেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, হাজ্জাজ বিন আরতাহ’র দুর্বলতার কারণে।
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৮৮; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ১৭।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
أَخْبَرَنَا حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ حَجَّاجٍ عَنْ عُمَيْرِ بْنِ سَعِيدٍ أَنَّهُ سَأَلَ الْحَارِثَ الْأَعْوَرَ عَنْ امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ فَقَالَ مِثْلَ قَوْلِ عُثْمَانَ
أخبرنا حجاج حدثنا حماد عن حجاج عن عمير بن سعيد أنه سأل الحارث الأعور عن امرأة وأبوين فقال مثل قول عثمان
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯০৮. সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেব (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন স্ত্রী লোক তার স্বামী ও পিতা-মাতা রেখে মৃত্যু বরণ করেছে, এমন স্ত্রীলোক সম্পর্কে যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, স্বামী পাবে সম্পদের অর্ধেক, আর বাকী সম্পদের এক তৃতীয়াংশ পাবে মা।[1]
[1] এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৮ নং ১১০৯৮। আগের হাদীস ২৯০৮ (অনুবাদে ২৯০১) নং ও দেখুন।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا هِشَامٌ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ عَنْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ أَنَّهُ قَالَ فِي امْرَأَةٍ تَرَكَتْ زَوْجَهَا وَأَبَوَيْهَا لِلزَّوْجِ النِّصْفُ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ
حدثنا أبو نعيم حدثنا هشام عن قتادة عن سعيد بن المسيب عن زيد بن ثابت أنه قال في امرأة تركت زوجها وأبويها للزوج النصف وللأم ثلث ما بقي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব (রহ.) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯০৯. আমির শা’বী (রহঃ) থেকে বর্ণিত, (মৃতব্যক্তির) স্ত্রী ও পিতা-মাতা (এর প্রাপ্য অংশ) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, মোট চার অংশ থেকে স্ত্রী পাবে এক চতুর্থাংশ, আর বাকী সম্পদের এক তৃতীয়াংশ পাবে মা, বাঁকী অংশ পাবে পিতা।[1]
[1]তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, মুহাম্মদ ইবনু আব্দুর রহমান ইবনু আবী লাইলার দুর্বলতার কারণে। আর তিনি আমীরুল মু’মিনীন (আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে তেমন কিছু শোনেননি।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ১৫; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৮, ২৩৯ নং ১১০৯৯, ১১১০২।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ ابْنِ أَبِي لَيْلَى عَنْ عَامِرٍ الشَّعْبِيِّ عَنْ عَلِيٍّ فِي امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ قَالَ مِنْ أَرْبَعَةٍ لِلْمَرْأَةِ الرُّبُعُ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ وَمَا بَقِيَ فَلِلْأَبِ
أخبرنا عبيد الله بن موسى عن ابن أبي ليلى عن عامر الشعبي عن علي في امرأة وأبوين قال من أربعة للمرأة الربع وللأم ثلث ما بقي وما بقي فللأب
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯১০. ইবরাহীম (রহঃ) হতে, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যখন উমার আমাদের নিয়ে কোনো পথে চলতেন, তখন আমরা সে পথকে সহজসাধ্য পেতাম। তিনি চারভাগ থেকে (মৃত ব্যক্তির) স্ত্রী ও পিতা-মাতার প্রাপ্ত অংশ সম্পর্কে ফায়সালা করেছেন, তখন তিনি স্ত্রীকে দিয়েছেন এক চতুর্থাংশ সম্পদ। আর আর মাকে অবশিষ্ট সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ এবং পিতাকে দিয়েছেন (বাকী) দুই অংশ।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতার কারণে যয়ীফ। তবে হাদীসটি সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৩৯ নং ১১১০৪; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৬; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৫; পূর্বের ২৯০৭ (অনুবাদে ২৯০০) নং হাদীসটিও দেখুন।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ الْأَعْمَشِ وَمَنْصُورٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ كَانَ عُمَرُ إِذَا سَلَكَ بِنَا طَرِيقًا اتَّبَعْنَاهُ فِيهِ وَجَدْنَاهُ سَهْلًا وَإِنَّهُ قَضَى فِي امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ مِنْ أَرْبَعَةٍ فَأَعْطَى الْمَرْأَةَ الرُّبُعَ وَالْأُمَّ ثُلُثَ مَا بَقِيَ وَالْأَبَ سَهْمَيْنِ
حدثنا محمد بن يوسف عن سفيان عن الأعمش ومنصور عن إبراهيم عن عبد الله قال كان عمر إذا سلك بنا طريقا اتبعناه فيه وجدناه سهلا وإنه قضى في امرأة وأبوين من أربعة فأعطى المرأة الربع والأم ثلث ما بقي والأب سهمين
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯১১. আমির শা’বী (রহঃ) সূত্রে যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতেও এর অনুরূপ বর্ণিত আছে।[1]
[1] এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৭; আর এটি গত হয়েছে ২৯০৮ (অনুবাদে ২৯০১) নং ও ২৯১২ (অনুবাদে ২৯০৫) নং এ।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عِيسَى عَنْ الشَّعْبِيِّ عَنْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ مِثْلَ ذَلِكَ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن عيسى عن الشعبي عن زيد بن ثابت مثل ذلك
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯১২. রাফি’ হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলতেন: আমি পিতার উপর মা কে শ্রেষ্ঠত্ব প্রদান করি- মহান আল্লাহ আমাকে তা দেখাননি।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: রাবীগণ বিশ্বস্ত তবে এর সনদ ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতার কারণে যয়ীফ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৯; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪১ নং ১১১০৭; ইবনু হাযম, ৯/২৬০; হাকিম ৪/৩৩৬; হাকিম ও যাহাবী একে সহীহ বলেছেন।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ أَبِيهِ عَنْ الْمُسَيَّبِ بْنِ رَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ كَانَ يَقُولُ مَا كَانَ اللَّهُ لِيَرَانِي أَنْ أُفَضِّلَ أُمًّا عَلَى أَبٍ
أخبرنا محمد حدثنا سفيان عن أبيه عن المسيب بن رافع عن عبد الله قال كان يقول ما كان الله ليراني أن أفضل أما على أب
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ রাফি‘ ইবনু খাদীজ (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯১৩. ইকরিমা (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট লোক পাঠিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, যে আপনি কি আল্লাহর কিতাবে একথা পেয়েছেন যে, অবশিষ্ট সম্পদে মা পাবে এক তৃতীয়াংশ? তখন যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু উত্তরে জানালেন, আপনি একজন মানুষ, আপনার সিদ্ধান্ত মোতাবেক আপনি ফায়সালা দেন, অনুরূপ আমিও একজন মানুষ, আমার মতামত অনুযায়ী আমি ফায়সালা দিই।”[1]
[1] এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০২০; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪১ নং ১১১১০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৮; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৬১-২৬২ সহীহ সনদে। আরও দেখুন, ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৬০; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪১ নং ১১১১৪।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ عَنْ الْحَكَمِ عَنْ عِكْرِمَةَ قَالَ أَرْسَلَ ابْنُ عَبَّاسٍ إِلَى زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ أَتَجِدُ فِي كِتَابِ اللَّهِ لِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ فَقَالَ زَيْدٌ إِنَّمَا أَنْتَ رَجُلٌ تَقُولُ بِرَأْيِكَ وَأَنَا رَجُلٌ أَقُولُ بِرَأْيِي
أخبرنا سعيد بن عامر أخبرنا شعبة عن الحكم عن عكرمة قال أرسل ابن عباس إلى زيد بن ثابت أتجد في كتاب الله للأم ثلث ما بقي فقال زيد إنما أنت رجل تقول برأيك وأنا رجل أقول برأيي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইকরিমা (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯১৪. শা’বী ও আত্বা (রহঃ) ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তারা উভয়ে (মৃত স্ত্রীর সম্পদে) স্বামী ও পিতা-মাতার অংশ সম্পর্কে বলেন: অর্ধেক পাবে স্বামী ও পুরো সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ পাবে মাতা এবং বাকী সম্পদ পাবে পিতা।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ।
তাখরীজ: ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৬০ সহীহ সনদে। আরও দেখুন, পূর্বের হাদীসটি।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ حَجَّاجٍ عَنْ الشَّعْبِيِّ وَحَجَّاجٍ عَنْ عَطَاءٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّهُمَا قَالَا فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ لِلزَّوْجِ النِّصْفُ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ جَمِيعِ الْمَالِ وَمَا بَقِيَ فَلِلْأَبِ
حدثنا حجاج بن منهال حدثنا حماد بن سلمة عن حجاج عن الشعبي وحجاج عن عطاء عن ابن عباس أنهما قالا في زوج وأبوين للزوج النصف وللأم ثلث جميع المال وما بقي فللأب
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯১৫. ইবরাহীম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, (মৃতব্যক্তির সম্পদে) স্ত্রী ও পিতা-মাতা (এর প্রাপ্য অংশ) এবং (মৃত স্ত্রীর সম্পদে) স্বামী ও পিতা-মাতার অংশ সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, পুরো সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ পাবে মাতা।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতার কারণে এর সনদ যয়ীফ। ইবরাহীম নাখঈ’ আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর সাক্ষাত লাভ করেননি।
তাখরীজ: ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৬১।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ أَخْبَرَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ عَلِيٍّ قَالَ لِلْأُمِّ ثُلُثُ جَمِيعِ الْمَالِ فِي امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ وَفِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ
حدثنا حجاج بن منهال أخبرنا أبو عوانة عن الأعمش عن إبراهيم عن علي قال للأم ثلث جميع المال في امرأة وأبوين وفي زوج وأبوين
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
২৯১৬. ইবরাহীম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু (মৃতব্যক্তির সম্পদে) স্ত্রী ও পিতা-মাতার অংশের ক্ষেত্রে আহলে কিবলা (তথা মুসলিম)-দের বিরোধিতা করেছেন। তিনি মাতার জন্য নির্ধারণ করেছেন পুরো সম্পদের এক তৃতীয়াংশ।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর বর্ণনাকারীগণ সকলেই বিশ্বস্ত।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪০ নং ১১১০৫; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৮; ফাসা্ওয়ী, আল মা’রিফাতু ওয়াত তারীখ ৩/১০৯ ; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৮; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৬০।
باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا ابْنُ إِدْرِيسَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ الْفُضَيْلِ بْنِ عَمْرٍو عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ خَالَفَ ابْنُ عَبَّاسٍ أَهْلَ الْقِبْلَةِ فِي امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ جَعَلَ لِلْأُمِّ الثُّلُثَ مِنْ جَمِيعِ الْمَالِ
حدثنا محمد بن عيسى حدثنا ابن إدريس عن أبيه عن الفضيل بن عمرو عن إبراهيم قال خالف ابن عباس أهل القبلة في امرأة وأبوين جعل للأم الثلث من جميع المال
হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৪. এক কন্যা এবং এক বোনের অংশ সম্পর্কে
২৯১৭. আসওয়াদ ইবনু ইয়াযীদ (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুয়ায ইবনু জাবাল রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ইয়ামানে এক কন্যা ও এক বোন এর অংশের ফায়সালা করেছেন। তিনি কন্যাকে অর্ধেক দিয়েছেন এবং বোনকে অর্ধেক দিয়েছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আসওয়াদ পর্যন্ত বুখারী শর্তানুযায়ী সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪৩ নং ১১১১৫; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৩০, ৩১; তাহাবী, শারহু মা’আনিল আছার ৪/২৯৪; বুখারী, ফারাইয ৬৭৩৪, ৬৭৪১; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৩; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৪০ (সহীহ সনদে); আবূ দাউদ, ফারাইয ২৮৯৩।
باب فِي بِنْتٍ وَأُخْتٍ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ عَنْ أَشْعَثَ بْنِ أَبِي الشَّعْثَاءِ عَنْ الْأَسْوَدِ بْنِ يَزِيدَ قَالَ قَضَى مُعَاذُ بْنُ جَبَلٍ بِالْيَمَنِ فِي بِنْتٍ وَأُخْتٍ فَأَعْطَى الْبِنْتَ النِّصْفَ وَالْأُخْتَ النِّصْفَ
أخبرنا محمد بن يوسف عن سفيان الثوري عن أشعث بن أبي الشعثاء عن الأسود بن يزيد قال قضى معاذ بن جبل باليمن في بنت وأخت فأعطى البنت النصف والأخت النصف
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আসওয়াদ ইবনে ইয়াযীদ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৪. এক কন্যা এবং এক বোনের অংশ সম্পর্কে
২৯১৮. আসওয়াদ ইবনু ইয়াযীদ (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইবনুয যুবাইর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কোন (মৃত ব্যক্তির) বৈমাত্রেয় বোনকে এবং তার কন্যা থাকা অবস্থায় মাতাকে উত্তরাধিকার গণ্য করতেন না। তখন আসওয়াদ তার নিকট হাদীস বর্ণনা করলেন যে, মুয়ায ইবনু জাবাল রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কন্যাকে অর্ধেক দিয়েছেন এবং বোনকে অর্ধেক দিয়েছেন। তখন তিনি (ইবনুয যুবাইর) তাকে বললেন, আপনি আব্দুল্লাহ ইবনু উতবাহ’র নিকট আমার বার্তাবাহক হিসেবে যান এবং এ সংবাদ তাকে পৌঁছে দিন। তিনি (আব্দুল্লাহ ইবনু উতবাহ) ছিলেন কুফার বিচারক।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪৪ নং ১১১১৮; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ৩২ সহীহ সনদে; হাকিম ৩/৩৩৭-৩৩৮, তিনি একে সহীহ বলেছেন এবং যাহাবী তাকে সমর্থন করেছেন।
باب فِي بِنْتٍ وَأُخْتٍ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ الْأَسْوَدِ بْنِ يَزِيدَ أَنَّ ابْنَ الزُّبَيْرِ كَانَ لَا يُوَرِّثُ الْأُخْتَ مِنْ الْأَبِ وَالْأُمِّ مَعَ الْبِنْتِ حَتَّى حَدَّثَهُ الْأَسْوَدُ أَنَّ مُعَاذَ بْنَ جَبَلٍ جَعَلَ لِلْبِنْتِ النِّصْفَ وَلِلْأُخْتِ النِّصْفَ فَقَالَ أَنْتَ رَسُولِي إِلَى عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُتْبَةَ فَأَخْبِرْهُ بِذَاكَ وَكَانَ قَاضِيَهُ بِالْكُوفَةِ
أخبرنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن الأعمش عن إبراهيم عن الأسود بن يزيد أن ابن الزبير كان لا يورث الأخت من الأب والأم مع البنت حتى حدثه الأسود أن معاذ بن جبل جعل للبنت النصف وللأخت النصف فقال أنت رسولي إلى عبد الله بن عتبة فأخبره بذاك وكان قاضيه بالكوفة
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আসওয়াদ ইবনে ইয়াযীদ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯১৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৪. এক কন্যা এবং এক বোনের অংশ সম্পর্কে
২৯১৯. বুশর ইবনু উমার (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যে ব্যক্তি এক কন্যা ও এক বোন রেখে মৃত্যুবরণ করেছে-এমন ব্যক্তি সম্পর্কে আমি ইবনু আবী যিনাদ (রহঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলাম। তখন তিনি বললেন, কন্যার অংশ অর্ধেক, বাকী অংশ পাবে বোন। আর তিনি বলেন, আমার পিতা আমার নিকট খারিজাহ ইবনু যাইদ হতে বর্ণনা করেছেন যে, যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কন্যাগণের সাথে বোনদেরকে আসাবাহ হিসেবে গণ্য করতেন, আর (কন্যাদেরকে দেওয়ার পর) কেবল অবশিষ্ট অংশ তাদের জন্য নির্ধারণ করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: বুখারী, ফারাইয, তালিক হিসেবে; আর হাফিজ তাঁর ফাতহুল বারী ১২/১১ তে বলেছেন: এটি সাঈদ ইবনু মানসূর মুত্তাসিল হিসেবে যাইদ ইবনু ছাবিত হতে বর্ণনা করেছেন।
باب فِي بِنْتٍ وَأُخْتٍ
حَدَّثَنَا بِشْرُ بْنُ عُمَرَ قَالَ سَأَلْتُ ابْنَ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ رَجُلٍ تَرَكَ بِنْتًا وَأُخْتًا فَقَالَ لِابْنَتِهِ النِّصْفُ وَلِأُخْتِهِ مَا بَقِيَ وَقَالَ أَخْبَرَنِي أَبِي عَنْ خَارِجَةَ بْنِ زَيْدٍ أَنَّ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ كَانَ يَجْعَلُ الْأَخَوَاتِ مَعَ الْبَنَاتِ عَصَبَةً لَا يَجْعَلُ لَهُنَّ إِلَّا مَا بَقِيَ
حدثنا بشر بن عمر قال سألت ابن أبي الزناد عن رجل ترك بنتا وأختا فقال لابنته النصف ولأخته ما بقي وقال أخبرني أبي عن خارجة بن زيد أن زيد بن ثابت كان يجعل الأخوات مع البنات عصبة لا يجعل لهن إلا ما بقي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৫. অংশিদারিত্ব সম্পর্কে
২৯২০. ইবরাহীম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি স্বামী, মাতা ও বৈমাত্রেয় ভাই এবং মাতা ও বৈপিত্রেয় বোনদের অংশ সম্পর্কে বলেন, উমার, আব্দুল্লাহ ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাদের পরস্পরকে অংশীদার বানাতেন। আর উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, কুরবা (নিকটাত্মীয়) হিসেবে পিতা তাদের থেকে অধিক পাবে না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০০৯; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৫৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫৫ নং ১১১৪৫, ১১১৪৬; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ২০, ২১।
باب فِي الْمُشَرِّكَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ مَنْصُورٍ وَالْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ فِي زَوْجٍ وَأُمٍّ وَإِخْوَةٍ لِأَبٍ وَأُمٍّ وَإِخْوَةٍ لِأُمٍّ قَالَ كَانَ عُمَرُ وَعَبْدُ اللَّهِ وَزَيْدٌ يُشَرِّكُونَ وَقَالَ عُمَرُ لَمْ يَزِدْهُمْ الْأَبُ إِلَّا قُرْبًا
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن منصور والأعمش عن إبراهيم في زوج وأم وإخوة لأب وأم وإخوة لأم قال كان عمر وعبد الله وزيد يشركون وقال عمر لم يزدهم الأب إلا قربا
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৫. অংশিদারিত্ব সম্পর্কে
২৯২১. হারিছ হতে বর্ণিত, তিনি আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি তাদেরকে (সকল ওয়ারিসকে) মীরাসে অংশীদার করতেন না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫৮ নং ১১১৫৪, ১১১৫২ ও ১১১৫৫ সহীহ সনদে; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৫৭; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ২১।
باب فِي الْمُشَرِّكَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ الْحَارِثِ عَنْ عَلِيٍّ أَنَّهُ كَانَ لَا يُشَرِّكُ
حدثنا محمد حدثنا سفيان عن أبي إسحق عن الحارث عن علي أنه كان لا يشرك
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ হারিছ আল-আ’ওয়ার (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৫. অংশিদারিত্ব সম্পর্কে
২৯২২. আবী মিযলাজ হতে বর্ণিত যে, উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু (সকলকেই মিরাছে) অংশীদার করতেন, কিন্তু আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাদেরকে অংশীদার করতেন না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১১; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৫৫; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫৬ নং ১১১৪৭; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ২২।
باب فِي الْمُشَرِّكَةِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ سُلَيْمَانَ التَّيْمِيِّ عَنْ أَبِي مِجْلَزٍ أَنَّ عُثْمَانَ كَانَ يُشَرِّكُ وَعَلِيٌّ كَانَ لَا يُشَرِّكُ
أخبرنا محمد حدثنا سفيان عن سليمان التيمي عن أبي مجلز أن عثمان كان يشرك وعلي كان لا يشرك
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৫. অংশিদারিত্ব সম্পর্কে
২৯২৩. ইবনু যাকওয়ান হতে বর্ণিত, যে, যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু (সকলকেই মিরাছে) অংশীদার করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ বুখারীর শর্তানুযায়ী সহীহ।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ২৭; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৬; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৬৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৫৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫৪।
باب فِي الْمُشَرِّكَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ ابْنِ ذَكْوَانَ أَنَّ زَيْدًا كَانَ يُشَرِّكُ
حدثنا محمد حدثنا سفيان عن ابن ذكوان أن زيدا كان يشرك
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ যিনাদ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৫. অংশিদারিত্ব সম্পর্কে
২৯২৪. আব্দুল মালিক ইবনু উমাইর হতে বর্ণিত, যে, শুরাইহ (রহঃ) (সকলকেই মিরাছে) অংশীদার করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ (জাইয়্যেদ) উত্তম।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ২৫; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫৭ যয়ীফ সনদে।
باب فِي الْمُشَرِّكَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ عُمَيْرٍ عَنْ شُرَيْحٍ أَنَّهُ كَانَ يُشَرِّكُ
حدثنا محمد حدثنا سفيان عن عبد الملك بن عمير عن شريح أنه كان يشرك
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৫. অংশিদারিত্ব সম্পর্কে
২৯২৫. সাঈদ ইবনু ফিরোয তার পিতা হতে বর্ণনা করেন যে, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু (মীরাসের) শরীকদের সম্পর্কে বলেন, কুরবা (নিকটাত্মীয়) হিসেবে পিতা তাদের থেকে অধিক পাবে না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ হাজ্জাজ ইবনু আরতাহ এর কারণে।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০০৯; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫৫ সহীহ সনদে।
باب فِي الْمُشَرِّكَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الصَّلْتِ حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَنْ الْحَجَّاجِ عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ الْمُغِيرَةِ عَنْ سَعِيدِ بْنِ فَيْرُوزَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ عُمَرَ قَالَ فِي الْمُشَرَّكَةِ لَمْ يَزِدْهُمْ الْأَبُ إِلَّا قُرْبًا
حدثنا محمد بن الصلت حدثنا أبو شهاب عن الحجاج عن عبد الملك بن المغيرة عن سعيد بن فيروز عن أبيه أن عمر قال في المشركة لم يزدهم الأب إلا قربا
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৬. এমন দুই চাচাতো ভাইয়ের অংশ সম্পর্কে-যাদের একজন (মৃতের) স্বামী ও অপরজন বৈপিত্রেয় ভাই
২৯২৬. হারিছ আল আ’ওয়ার হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট (মৃতের) দু’ চাচাতো ভাইয়ের অংশ সম্পর্কে প্রশ্ন এলো- যাদের একজন ছিল তার বৈপিত্রেয় ভাই। তখন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তার বৈপিত্রেয় ভাইকে সকল সম্পদে দিয়ে দিব। অর্থাৎ তিনি তাকে সহোদর ভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত করলেন। এরপর আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এলে আমি তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম এবং তাকে আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামতও জানালাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ তাকে রহম করুন। তিনি নিশ্চয় একজন ফকীহ (বিশেষজ্ঞ) ছিলেন। তবে আমি হলে আল্লাহ যে অংশ তার জন্য নির্ধারণ করেছেন তার অধিক দিতাম না। আর তা হলো, এক ষষ্ঠাংশ। এরপর তিনি (বাকী সম্পদ) তাদের মধ্যে এক ব্যক্তির মতো করে ভাগ করে দিলেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯১৩৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪০; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫০ নং ১১১৩৪; সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ১২৮; দারুকুতনী ৪/৮৭।
باب فِي ابْنَيْ عَمٍّ أَحَدُهُمَا زَوْجٌ وَالْآخَرُ أَخٌ لِأُمٍّ
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ الْحَارِثِ الْأَعْوَرِ قَالَ أُتِيَ عَبْدُ اللَّهِ فِي فَرِيضَةِ بَنِي عَمٍّ أَحَدُهُمْ أَخٌ لِأُمٍّ فَقَالَ الْمَالُ أَجْمَعُ لِأَخِيهِ لِأُمِّهِ فَأَنْزَلَهُ بِحِسَابِ أَوْ بِمَنْزِلَةِ الْأَخِ مِنْ الْأَبِ وَالْأُمِّ فَلَمَّا قَدِمَ عَلِيٌّ سَأَلْتُهُ عَنْهَا وَأَخْبَرْتُهُ بِقَوْلِ عَبْدِ اللَّهِ فَقَالَ يَرْحَمُهُ اللَّهُ إِنْ كَانَ لَفَقِيهًا أَمَّا أَنَا فَلَمْ أَكُنْ لِأَزِيدَهُ عَلَى مَا فَرَضَ اللَّهُ لَهُ سَهْمٌ السُّدُسُ ثُمَّ يُقَاسِمُهُمْ كَرَجُلٍ مِنْهُمْ
أخبرنا أبو نعيم حدثنا زهير عن أبي إسحق عن الحارث الأعور قال أتي عبد الله في فريضة بني عم أحدهم أخ لأم فقال المال أجمع لأخيه لأمه فأنزله بحساب أو بمنزلة الأخ من الأب والأم فلما قدم علي سألته عنها وأخبرته بقول عبد الله فقال يرحمه الله إن كان لفقيها أما أنا فلم أكن لأزيده على ما فرض الله له سهم السدس ثم يقاسمهم كرجل منهم
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ হারিছ আল-আ’ওয়ার (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৬. এমন দুই চাচাতো ভাইয়ের অংশ সম্পর্কে-যাদের একজন (মৃতের) স্বামী ও অপরজন বৈপিত্রেয় ভাই
২৯২৭. হারিছ আল আ’ওয়ার হতে বর্ণিত, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন যে, তার এর নিকট (মৃতের) দু’ চাচাতো ভাইয়ের অংশ সম্পর্কে প্রশ্ন এলো- যাদের একজন ছিল তার বৈপিত্রেয় ভাই। তখন আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে বলা হলো যে, (আব্দুল্লাহ) ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তার বৈপিত্রেয় ভাইকে সকল সম্পদে দিয়ে দিতেন। (অর্থাৎ তিনি তাকে সহোদর ভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত করতেন।) এরপর আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বললেন, তিনি নিশ্চয় একজন ফকীহ (বিশেষজ্ঞ) ছিলেন। তবে আমি হলে তাকে এক ষষ্ঠাংশ দিতাম। এরপর বাকী সম্পদ তাদের মধ্যে ভাগ করে দিতাম।[1]
[1]তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।
তাখরীজ: এটি পুর্বের হাদীসের পূনরাবৃত্তি।
باب فِي ابْنَيْ عَمٍّ أَحَدُهُمَا زَوْجٌ وَالْآخَرُ أَخٌ لِأُمٍّ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ الْحَارِثِ عَنْ عَلِيٍّ أَنَّهُ أُتِيَ فِي ابْنَيْ عَمٍّ أَحَدُهُمَا أَخٌ لِأُمٍّ فَقِيلَ لِعَلِيٍّ إِنَّ ابْنَ مَسْعُودٍ كَانَ يُعْطِيهِ الْمَالَ كُلَّهُ فَقَالَ عَلِيٌّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ إِنْ كَانَ لَفَقِيهًا وَلَوْ كُنْتُ أَنَا أَعْطَيْتُهُ السُّدُسَ وَمَا بَقِيَ كَانَ بَيْنَهُمْ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن أبي إسحق عن الحارث عن علي أنه أتي في ابني عم أحدهما أخ لأم فقيل لعلي إن ابن مسعود كان يعطيه المال كله فقال علي رضي الله عنه إن كان لفقيها ولو كنت أنا أعطيته السدس وما بقي كان بينهم
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ হারিছ আল-আ’ওয়ার (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৭. মৃতের এক কন্যা ও এক পৌত্র এবং সহোদর বোন সম্পর্কে
২৯২৮. শুরাহবিল (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি আবী মুসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও সালমান ইবনু রবী’আহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট এসে তাদের দু’জনকে এক কন্যা ও এক পৌত্রী (ছেলের মেয়ে) এবং সহোদর বোন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলো। তখন তারা উভয়ে বললেন, কন্যা পাবে অর্ধেক। বাকী সম্পদ পাবে বোন। আর যদি তুমি ইবনু মাসউদের কাছে যাও, তবে তিনিও আমাদের মতই বলবেন। তখন এক ব্যক্তি আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট এসে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন, তবে তো আমি পথভ্রষ্ট হয়ে যাবো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে ফায়সালা করেছেন, আমিও সেই ফায়সালাই করব। তা হলো কন্যা পাবে অর্ধেক, পৌত্রী পাবে এক ষষ্ঠাংশ, এরপর বাকী সম্পদ পাবে বোন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: বুখারী, ফারাইয ৬৭৩৬। এছাড়াও, বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩০।
এ হাদীসের ফায়দা হলো: ইখতিলাফের ক্ষেত্রে দলীল হলো নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম r এর সুন্নাত, ফলে তার দিকে প্রত্যাবর্তন করা ওয়াজিব।
আর সেদিকে ফিরে যাওয়ার মধ্যেই রয়েছে ইনসাফ ও সত্যের স্বীকৃতি।
আর এতে এ সাক্ষ্য বিদ্যমান যে, তাদের মধ্যে এক জন অপরজনের উপরে ইলমে ও মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ। দেখুন- ফাতহুল বারী ১২/১৭-১৮।
باب فِي بِنْتٍ وَابْنَةِ ابْنٍ وَأُخْتٍ لِأَبٍ وَأُمٍّ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ عَنْ أَبِي قَيْسٍ الْأَوْدِيِّ عَنْ هُزَيْلِ بْنِ شُرَحْبِيلَ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى أَبِي مُوسَى الْأَشْعَرِيِّ وَإِلَى سَلْمَانَ بْنِ رَبِيعَةَ فَسَأَلَهُمَا عَنْ بِنْتٍ وَبِنْتِ ابْنٍ وَأُخْتٍ لِأُمٍّ وَأَبٍ فَقَالَا لِلِابْنَةِ النِّصْفُ وَمَا بَقِيَ فَلِلْأُخْتِ وَأْتِ ابْنَ مَسْعُودٍ فَإِنَّهُ سَيُتَابِعُنَا فَجَاءَ الرَّجُلُ إِلَى عَبْدِ اللَّهِ فَسَأَلَهُ عَنْ ذَلِكَ فَقَالَ لَقَدْ ضَلَلْتُ إِذًا وَمَا أَنَا مِنْ الْمُهْتَدِينَ وَإِنِّي أَقْضِي بِمَا قَضَى بِهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِلِابْنَةِ النِّصْفُ وَلِابْنَةِ الِابْنِ السُّدُسُ وَمَا بَقِيَ فَلِلْأُخْتِ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان الثوري عن أبي قيس الأودي عن هزيل بن شرحبيل قال جاء رجل إلى أبي موسى الأشعري وإلى سلمان بن ربيعة فسألهما عن بنت وبنت ابن وأخت لأم وأب فقالا للابنة النصف وما بقي فللأخت وأت ابن مسعود فإنه سيتابعنا فجاء الرجل إلى عبد الله فسأله عن ذلك فقال لقد ضللت إذا وما أنا من المهتدين وإني أقضي بما قضى به رسول الله صلى الله عليه وسلم للابنة النصف ولابنة الابن السدس وما بقي فللأخت
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯২৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৮. ভাই-বোনগণ ও পুত্র-পৌত্রগণের মীরাস সম্পর্কে
২৯২৯. মাসরুক (রহঃ) আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি সহোদর বোনগণ, বৈমাত্রেয় ভাই এবং বোনদের (অংশ) সম্পর্কে বলতেন: সহোদর বোনদের অংশ দুই তৃতীয়াংশ। এরপর অবশিষ্ট সম্পদ পাবে পুরুষরা, নারীরা নয়। এরপর মাসরূক মদীনা আগমন করলেন। এবং এ ব্যাপারে যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত তাকে আকৃষ্ট করল। তখন তার সাথীদের কেউ তাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত পরিত্যাগ করলেন?
তিনি বললেন: আমি মদীনায় এসে যাইদ বিন ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে একজন ’গভীর ইলমের অধিকারী ব্যক্তি হিসেবে পেয়েছি। আহমাদ বলেন, আমি (রাবী) আবী শিহাব কে বললাম, এ ব্যাপারে যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কী বলেছেন? তিনি বললেন, তিনি সকলকেই এতে অংশীদার বানাতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসূর, আস সুনান নং ১৮; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৩৯; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩০; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪৭, ২৪৮ নং ১১১২৮, ১১১২৯।
باب فِي الْإِخْوَةِ وَالْأَخَوَاتِ وَالْوَلَدِ وَوَلَدِ الْوَلَدِ
أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ مُسْلِمٍ عَنْ مَسْرُوقٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ فِي أَخَوَاتٍ لِأَبٍ وَأُمٍّ وَإِخْوَةٍ وَأَخَوَاتٍ لِأَبٍ قَالَ لِلْأَخَوَاتِ لِلْأَبِ وَالْأُمِّ الثُّلُثَانِ وَمَا بَقِيَ فَلِلذُّكُورِ دُونَ الْإِنَاثِ فَقَدِمَ مَسْرُوقٌ الْمَدِينَةَ فَسَمِعَ قَوْلَ زَيْدٍ فِيهَا فَأَعْجَبَهُ فَقَالَ لَهُ بَعْضُ أَصْحَابِهِ أَتَتْرُكُ قَوْلَ عَبْدِ اللَّهِ فَقَالَ إِنِّي أَتَيْتُ الْمَدِينَةَ فَوَجَدْتُ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ مِنْ الرَّاسِخِينَ فِي الْعِلْمِ قَالَ أَحْمَدُ فَقُلْتُ لِأَبِي شِهَابٍ وَكَيْفَ قَالَ زَيْدٌ فِيهَا قَالَ شَرَّكَ بَيْنَهُمْ
أخبرنا أحمد بن عبد الله حدثنا أبو شهاب عن الأعمش عن مسلم عن مسروق عن عبد الله أنه كان يقول في أخوات لأب وأم وإخوة وأخوات لأب قال للأخوات للأب والأم الثلثان وما بقي فللذكور دون الإناث فقدم مسروق المدينة فسمع قول زيد فيها فأعجبه فقال له بعض أصحابه أتترك قول عبد الله فقال إني أتيت المدينة فوجدت زيد بن ثابت من الراسخين في العلم قال أحمد فقلت لأبي شهاب وكيف قال زيد فيها قال شرك بينهم
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ মাসরূক (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৮. ভাই-বোনগণ ও পুত্র-পৌত্রগণের মীরাস সম্পর্কে
২৯৩০. ইসমাঈল (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা হাকীম ইবনু জাবির (রহঃ) এর নিকট বললাম যে, ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সহোদর বোনগণ এবং বৈমাত্রেয় ভাই-বোনদের (অংশ) সম্পর্কে ফায়সালা দিতেন। তিনি সহোদর বোনদের দিতেন দুই তৃতীয়াংশ এবং এরপর অবশিষ্ট সম্পদ পুরুষদের দিতেন, নারীদেরকে নয়। এরপর তখন হাকীম বলেন: এ ব্যাপারে যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন: এটি জাহিলী যুগের একটি কাজ যে, নারীদেরকে বাদ দিয়ে শুধু পুরষদেরকেই মীরাসে অংশীদার করা। বোনদের ভাইগণ তাদেরকে (বোনদের) তাদের অংশ ফিরিয়ে দেবেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪৭ নং ১১১২৭; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭০।
باب فِي الْإِخْوَةِ وَالْأَخَوَاتِ وَالْوَلَدِ وَوَلَدِ الْوَلَدِ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ الْمُغِيرَةِ عَنْ عِيسَى بْنِ يُونُسَ عَنْ إِسْمَعِيلَ قَالَ ذَكَرْنَا عِنْدَ حَكِيمِ بْنِ جَابِرٍ أَنَّ ابْنَ مَسْعُودٍ قَالَ فِي أَخَوَاتٍ لِأَبٍ وَأُمٍّ وَإِخْوَةٍ وَأَخَوَاتٍ لِأَبٍ أَنَّهُ كَانَ يُعْطِي لِلْأَخَوَاتِ مِنْ الْأَبِ وَالْأُمِّ الثُّلُثَيْنِ وَمَا بَقِيَ فَلِلذُّكُورِ دُونَ الْإِنَاثِ فَقَالَ حَكِيمٌ قَالَ زَيْدُ بْنُ ثَابِتٍ هَذَا مِنْ عَمَلِ الْجَاهِلِيَّةِ أَنْ يَرِثَ الرِّجَالُ دُونَ النِّسَاءِ إِنَّ إِخْوَتَهُنَّ قَدْ رُدُّوا عَلَيْهِنَّ
حدثنا سعيد بن المغيرة عن عيسى بن يونس عن إسمعيل قال ذكرنا عند حكيم بن جابر أن ابن مسعود قال في أخوات لأب وأم وإخوة وأخوات لأب أنه كان يعطي للأخوات من الأب والأم الثلثين وما بقي فللذكور دون الإناث فقال حكيم قال زيد بن ثابت هذا من عمل الجاهلية أن يرث الرجال دون النساء إن إخوتهن قد ردوا عليهن
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৮. ভাই-বোনগণ ও পুত্র-পৌত্রগণের মীরাস সম্পর্কে
২৯৩১. মাসরুক (রহঃ) আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি দু’ পুত্র, পৌত্র (পুত্রের পুত্র) ও পৌত্রী (পুত্রের কন্যা)-দেরকে মীরাসে শরীক করতেন। দু’পুত্র কে দিতেন দুই তৃতীয়াংশ সম্পদ দিতেন এবং বাকী সম্পদে সকলকে অংশীদার বানাতেন।কিন্তু আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সকলকে এতে অংশীদার বানাতেন না। তিনি পুরুষদেরকে দিতেন, নারীদেরকে দিতেন। আর তিনি বলতেন: বোনগণ হলো কন্যাগণের স্থলবর্তী।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪৭ নং ১১১২৬; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩০;
باب فِي الْإِخْوَةِ وَالْأَخَوَاتِ وَالْوَلَدِ وَوَلَدِ الْوَلَدِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ مَعْبَدِ بْنِ خَالِدٍ عَنْ مَسْرُوقٍ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّهَا كَانَتْ تُشَرِّكُ بَيْنَ ابْنَتَيْنِ وَابْنَةِ ابْنٍ وَابْنِ ابْنٍ تُعْطِي الِابْنَتَيْنِ الثُّلُثَيْنِ وَمَا بَقِيَ فَشَرِيكُهُمْ وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ لَا يُشَرِّكُ يُعْطِي الذُّكُورَ دُونَ الْإِنَاثِ وَقَالَ الْأَخَوَاتُ بِمَنْزِلَةِ الْبَنَاتِ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن معبد بن خالد عن مسروق عن عائشة أنها كانت تشرك بين ابنتين وابنة ابن وابن ابن تعطي الابنتين الثلثين وما بقي فشريكهم وكان عبد الله لا يشرك يعطي الذكور دون الإناث وقال الأخوات بمنزلة البنات
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ মাসরূক (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৮. ভাই-বোনগণ ও পুত্র-পৌত্রগণের মীরাস সম্পর্কে
২৯৩২. শা’বী (রহঃ) ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি কন্যা, পৌত্র (পুত্রের পুত্র)-দের ও পৌত্রীদের (পুত্রের কন্যা)-দেরকে মীরাস সম্পর্কে বলতেন: তাদের মধ্যে অংশীদারিত্ব এক ষষ্ঠাংশের কম হলেও তাদেরকে এক ষষ্ঠাংশ দিতেন, আবার এক ষষ্ঠাংশের বেশী হলেও তাদেরকে এক ষষ্ঠাংশই দিতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ আবী সাহল মুহাম্মদ ইবনু সালিম এর দুর্বলতার কারণে। (তবে অপর সনদে সহীহ, দেখুন তাখরীজ।- অনুবাদক)
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৩৩; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪৯ নং ১১১৩২ সহীহ সনদে।
باب فِي الْإِخْوَةِ وَالْأَخَوَاتِ وَالْوَلَدِ وَوَلَدِ الْوَلَدِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ أَبِي سَهْلٍ عَنْ الشَّعْبِيِّ أَنَّ ابْنَ مَسْعُودٍ كَانَ يَقُولُ فِي بِنْتٍ وَبَنَاتِ ابْنٍ وَابْنِ ابْنٍ إِنْ كَانَتْ الْمُقَاسَمَةُ بَيْنَهُمْ أَقَلَّ مِنْ السُّدُسِ أَعْطَاهُمْ السُّدُسَ وَإِنْ كَانَ أَكْثَرَ مِنْ السُّدُسِ أَعْطَاهُمْ السُّدُسَ
أخبرنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن أبي سهل عن الشعبي أن ابن مسعود كان يقول في بنت وبنات ابن وابن ابن إن كانت المقاسمة بينهم أقل من السدس أعطاهم السدس وإن كان أكثر من السدس أعطاهم السدس
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৮. ভাই-বোনগণ ও পুত্র-পৌত্রগণের মীরাস সম্পর্কে
২৯৩৩. মাসরুক (রহঃ) হতে বর্ণিত, যে তিনি (এক্ষেত্রে) সকলকে অংশ প্রদান করতেন। তখন আলকামাহ তাকে বললেন, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর চেয়ে অধিক প্রামাণ্য কেউ আছে কি? তখন তিনি বললেন, না, তবে আমি যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও মদীনাবাসীদেরকে দেখেছি যে, তারা দুই কন্যা, পৌত্রী, পৌত্র ও দু’বোনকে (একইসঙ্গে মীরাসে) অংশীদার বানাতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৩; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৪৭, ২৪৮ নং ১১১২৮, ১১১২৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩০।
باب فِي الْإِخْوَةِ وَالْأَخَوَاتِ وَالْوَلَدِ وَوَلَدِ الْوَلَدِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ مَسْرُوقٍ أَنَّهُ كَانَ يُشَرِّكُ فَقَالَ لَهُ عَلْقَمَةُ هَلْ أَحَدٌ مِنْهُمْ أَثْبَتُ مِنْ عَبْدِ اللَّهِ فَقَالَ لَا وَلَكِنِّي رَأَيْتُ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ وَأَهْلَ الْمَدِينَةِ يُشَرِّكُونَ فِي ابْنَتَيْنِ وَبِنْتِ ابْنٍ وَابْنِ ابْنٍ وَأُخْتَيْنِ
حدثنا محمد حدثنا سفيان عن الأعمش عن إبراهيم عن مسروق أنه كان يشرك فقال له علقمة هل أحد منهم أثبت من عبد الله فقال لا ولكني رأيت زيد بن ثابت وأهل المدينة يشركون في ابنتين وبنت ابن وابن ابن وأختين
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ মাসরূক (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৮. ভাই-বোনগণ ও পুত্র-পৌত্রগণের মীরাস সম্পর্কে
২৯৩৪. শুরাইহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, যে স্ত্রীলোক তার স্বামী, মাতা, সহোদর বোন, বৈমাত্রেয় বোন এবং বৈপিত্রেয় ভাই রেখে মৃত্যু বরণ করে, তিনি তার সম্পদকে ছয় ভাগ করেন, এরপর এমনকি তা দশে উন্নীত করেন। এরপর তা থেকে অর্ধেক তথা ৩ ভাগ দেন স্বামী কে; অর্ধেক তথা ৩ ভাগ দেন সহোদর বোনকে; মাতাকে দেন এক ষষ্ঠাংশ তথা এক ভাগ; বৈপিত্রেয় ভাইকে দেন এক তৃতীয়াংশ তথা দু’ভাগ এবং বৈমাত্রেয় বোনকে দেন এক ভাগ- এ হলো মোট দুই-তৃতীয়াংশ।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৩৪; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৮৩ নং ১১১৩৮।
باب فِي الْإِخْوَةِ وَالْأَخَوَاتِ وَالْوَلَدِ وَوَلَدِ الْوَلَدِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ هِشَامٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ شُرَيْحٍ فِي امْرَأَةٍ تَرَكَتْ زَوْجَهَا وَأُمَّهَا وَأُخْتَهَا لِأَبِيهَا وَأُمِّهَا وَأُخْتَهَا لِأَبِيهَا وَإِخْوَتَهَا لِأُمِّهَا جَعَلَهَا مِنْ سِتَّةٍ ثُمَّ رَفَعَهَا فَبَلَغَتْ عَشْرَةً لِلزَّوْجِ النِّصْفُ ثَلَاثَةُ أَسْهُمٍ وَلِلْأُخْتِ مِنْ الْأَبِ وَالْأُمِّ النِّصْفُ ثَلَاثَةُ أَسْهُمٍ وَلِلْأُمِّ السُّدُسُ سَهْمٌ وَلِلْإِخْوَةِ مِنْ الْأُمِّ الثُّلُثُ سَهْمَانِ وَلِلْأُخْتِ مِنْ الْأَبِ سَهْمٌ تَكْمِلَةُ الثُّلُثَيْنِ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن هشام عن محمد بن سيرين عن شريح في امرأة تركت زوجها وأمها وأختها لأبيها وأمها وأختها لأبيها وإخوتها لأمها جعلها من ستة ثم رفعها فبلغت عشرة للزوج النصف ثلاثة أسهم وللأخت من الأب والأم النصف ثلاثة أسهم وللأم السدس سهم وللإخوة من الأم الثلث سهمان وللأخت من الأب سهم تكملة الثلثين
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ শুরায়হ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৯. ক্রীতদাস ও আহলে কিতাবগণের (মীরাছ) সম্পর্কে
২৯৩৫. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত যে, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কাফির ও দাসদের মাধ্যমে ’হুজব’ (তথা একের উপস্থিত থাকার কারণে অন্য ওয়ারিসকে পূর্ণ কিংবা আংশিক বঞ্চিতকরণ) করতেন না; আবার তাদেরকে কোনো কিছু্র উত্তরাধিকারও বানাতেন না। কিন্তু আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কাফির ও দাসদের মাধ্যমে ’হুজব’ করতেন, তবে তাদেরকে কোনো কিছু্র উত্তরাধিকার বানাতেন না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ আশ’আছ এর দুর্বলতার কারণে। তিনি হলেন ইবনু সিওয়ার।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসুর নং ১৪৮ (এর সনদ ইবরাহীম পর্যন্ত সহীহ); আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯১০২, ১৯১০৩, এবং আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর কথা হিসেবে ১৯১০৮ মুনকাতি সনদে; ইবনু আবী শাইবা ১১/২২৭০ নং ১১১৯৩।
باب فِي الْمَمْلُوكِينَ وَأَهْلِ الْكِتَابِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الشَّعْبِيِّ أَنَّ عَلِيًّا وَزَيْدًا كَانَا لَا يَحْجُبَانِ بِالْكُفَّارِ وَلَا بِالْمَمْلُوكِينَ وَلَا يُوَرِّثَانِهِمْ شَيْئًا وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ يَحْجُبُ بِالْكُفَّارِ وَبِالْمَمْلُوكِينَ وَلَا يُوَرِّثُهُمْ
حدثنا محمد بن عيينة عن علي بن مسهر عن أشعث عن الشعبي أن عليا وزيدا كانا لا يحجبان بالكفار ولا بالمملوكين ولا يورثانهم شيئا وكان عبد الله يحجب بالكفار وبالمملوكين ولا يورثهم
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ৯. ক্রীতদাস ও আহলে কিতাবগণের (মীরাছ) সম্পর্কে
২৯৩৬. ইবরাহীম (রহঃ) হতে বর্ণিত যে, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, দাসদের ও আহলে কিতাবগণ কাউকে ’হুজব’ (তথা একের উপস্থিত থাকার কারণে অন্য ওয়ারিসকে পূর্ণ কিংবা আংশিক বঞ্চিতকরণ) করবে না; আবার তারা উত্তরাধিকারও হবে না।কিন্তু আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলতেন, তারা ’হুজব’ করবে, তবে তারা কোনো কিছু্র উত্তরাধিকার হবে না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ ইবরাহীম পর্যন্ত সহীহ।
তাখরীজ: আগের টীকাটি দেখুন।
باب فِي الْمَمْلُوكِينَ وَأَهْلِ الْكِتَابِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ الْحَكَمِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ أَنَّ عَلِيًّا وَزَيْدًا قَالَا الْمَمْلُوكُونَ وَأَهْلُ الْكِتَابِ لَا يَحْجُبُونَ وَلَا يَرِثُونَ وَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ يَحْجُبُونَ وَلَا يَرِثُونَ
حدثنا سليمان بن حرب حدثنا شعبة عن الحكم عن إبراهيم أن عليا وزيدا قالا المملوكون وأهل الكتاب لا يحجبون ولا يرثون وقال عبد الله يحجبون ولا يرثون
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১০. দাদার মীরাছ সম্পর্কে
২৯৩৭. সাঈদ (রহঃ) হতে বর্ণিত উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদার মীরাস লিখেছিলেন। কিন্তু যখন তিনি আহত হলেন, তখন তা চেয়ে নিয়ে মুছে দিলেন। এরপর তিনি বললেন: ভবিষ্যতে তোমরা নিজেরাই (ইজতিহাদ করে) এ ব্যাপারে রায় দিবে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০১৩; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩২০ নং ১১৩১৭; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৫।
باب الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا يَحْيَى عَنْ سَعِيدٍ أَنَّ عُمَرَ كَانَ كَتَبَ مِيرَاثَ الْجَدِّ حَتَّى إِذَا طُعِنَ دَعَا بِهِ فَمَحَاهُ ثُمَّ قَالَ سَتَرَوْنَ رَأْيَكُمْ فِيهِ
أخبرنا يزيد بن هارون أخبرنا يحيى عن سعيد أن عمر كان كتب ميراث الجد حتى إذا طعن دعا به فمحاه ثم قال سترون رأيكم فيه
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব (রহ.) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১০. দাদার মীরাছ সম্পর্কে
২৯৩৮. ইবনু সীরীন (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবীদাহকে বললাম, দাদার সম্পর্কে আমার নিকট একটি হাদীস বর্ণনা করো। তখন সে বললো, আমি দাদা সম্পর্কে আশিটি মতবিরোধপূর্ণ ফায়সালা সংরক্ষণ করেছি।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ আশ’আছ এর দুর্বলতার কারণে। তিনি হলেন ইবনু সিওয়ার। (তবে অপর সনদে সহীহ, দেখুন তাখরীজ।- অনুবাদক)
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৪৩, ১৯০৪৪; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৫ সহীহ সনদে।
باب الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ أَخْبَرَنَا أَشْعَثُ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ قَالَ قُلْتُ لِعَبِيدَةَ حَدِّثْنِي عَنْ الْجَدِّ فَقَالَ إِنِّي لَأَحْفَظُ فِي الْجَدِّ ثَمَانِينَ قَضِيَّةً مُخْتَلِفَةً
أخبرنا يزيد أخبرنا أشعث عن ابن سيرين قال قلت لعبيدة حدثني عن الجد فقال إني لأحفظ في الجد ثمانين قضية مختلفة
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ ইবনু সীরীন (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৩৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১০. দাদার মীরাছ সম্পর্কে
২৯৩৯. উবাইদ ইবনু আমর (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, এক ব্যক্তি এসে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে মীরাছ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলো। তখন তিনি বলেন, যদি মীরাসের মধ্যে দাদা অন্তর্ভুক্ত না থাকেন, তবে তা নিয়ে এসো।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩১৯ নং ১১৩০৩। আগের টীকাটি দেখুন।
باب الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا أَبُو غَسَّانَ حَدَّثَنَا إِسْرَائِيلُ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ عُبَيْدِ بْنِ عَمْرٍو الْخَارِفِيِّ عَنْ عَلِيٍّ قَالَ أَتَاهُ رَجُلٌ فَسَأَلَهُ عَنْ فَرِيضَةٍ فَقَالَ إِنْ لَمْ يَكُنْ فِيهَا جَدٌّ فَهَاتِهَا
أخبرنا أبو غسان حدثنا إسرائيل عن أبي إسحق عن عبيد بن عمرو الخارفي عن علي قال أتاه رجل فسأله عن فريضة فقال إن لم يكن فيها جد فهاتها
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১০. দাদার মীরাছ সম্পর্কে
২৯৪০. সাঈদ ইবনু যুবাইর মুরাদ গোত্রের এক ব্যক্তি হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে বলতে শুনেছেন, যে ব্যক্তি এতে আনন্দিত হয় যে, জাহান্নামের কীটে (তার শরীর) জড়িয়ে যাক, সে যেন (মৃতব্যক্তির) দাদা ও ভাইদের মাঝে মীরাস বন্টনের ফায়সালা দান করে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ। এর মধ্যে অজ্ঞাত পরিচয় বর্ণনাকারী রয়েছে।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৫৬, ৫৭; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩১৯ নং ১১৩১৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৫; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৪৮।
এর অর্থ: যে ব্যক্তি সতর্কতা ও চিন্তাভাবনা ছাড়াই নিজেকে জাহান্নামের তলদেশে ঠেলে দিতে ইচ্ছা করে, সে যেন ফায়সালা করে….।
باب الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ أَيُّوبَ السَّخْتِيَانِيِّ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنْ رَجُلٍ مِنْ مُرَادٍ سَمِعَ عَلِيًّا يَقُولُ مَنْ سَرَّهُ أَنْ يَتَقَحَّمَ جَرَاثِيمَ جَهَنَّمَ فَلْيَقْضِ بَيْنَ الْجَدِّ وَالْإِخْوَةِ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن أيوب السختياني عن سعيد بن جبير عن رجل من مراد سمع عليا يقول من سره أن يتقحم جراثيم جهنم فليقض بين الجد والإخوة
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ সা‘ঈদ ইবনু যুবায়র (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪১. আবী সাঈদ খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,[1] (পরবর্তী হাদীসটি।)
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৮৮ নং ১১২৫০; সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৪০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬ সনদ সহীহ।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا خَالِدٌ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ
أخبرنا مسلم بن إبراهيم حدثنا وهيب حدثنا خالد عن أبي نضرة عن أبي سعيد الخدري
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪২. এবং ইকরিমাহ হতে বর্ণিত, আবী বাকর সিদ্দীক্ব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: আছারটি সহীহ।
তাখরীজ: এটি সামনে ২৯৪৫ নং এ আসছে। বুখারী, তালিক হিসেবে, ফারাইয।
হাফিজ তার ফাতহুল বারী ১২/১৯ তে বলেন: আবী বাকর সিদ্দীকের মতটি দারেমী মুসলিমের শর্তানুযায়ী সহীহ হাদীসটি মুত্তাসিলরূপে বর্ণনা করেছেন যে, আবী সাঈদ খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।
এবং আবী মুসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পর্যন্ত সহীহ সনদে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।
উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পর্যন্ত সহীহ সনদে অনুরূপ বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।
ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পর্যন্ত সহীহ সনদে অনুরূপ বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।”
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
وَعَنْ عِكْرِمَةَ أَنَّ أَبَا بَكْرٍ الصِّدِّيقَ جَعَلَ الْجَدَّ أَبًا
وعن عكرمة أن أبا بكر الصديق جعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইকরিমা (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪৩. আবী মুসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ।
তাখরীজ: ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৭; সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৪৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৮৮ নং ১১২৫১।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ سُلَيْمَانَ الشَّيْبَانِيِّ عَنْ كُرْدُوسٍ عَنْ أَبِي مُوسَى عَنْ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ أَنَّهُ جَعَلَ الْجَدَّ أَبًا
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن سليمان الشيباني عن كردوس عن أبي موسى عن أبي بكر الصديق أنه جعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ আবূ মূসা আল- আশ’আরী (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪৪. (অপর সনদে) আবী মুসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ।
তাখরীজ: এটি পূর্বের হাদীসটির পূনরাবৃত্তি।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَنْ الشَّيْبَانِيِّ عَنْ أَبِي بُرْدَةَ بْنِ أَبِي مُوسَى عَنْ كُرْدُوسٍ عَنْ أَبِي مُوسَى أَنَّ أَبَا بَكْرٍ جَعَلَ الْجَدَّ أَبًا
حدثنا أحمد بن عبد الله حدثنا أبو شهاب عن الشيباني عن أبي بردة بن أبي موسى عن كردوس عن أبي موسى أن أبا بكر جعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ আবূ মূসা আল- আশ’আরী (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪৫. উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ।
তাখরীজ: দেখুন, পূর্বের ও পরের হাদীসটি। এছাড়া এটি সংক্ষিপ্তাকারে গত হয়েছে (২৮৯৩ নং এ)।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا الْأَسْوَدُ بْنُ عَامِرٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ عَنْ أَبِي بُرْدَةَ عَنْ مَرْوَانَ عَنْ عُثْمَانَ أَنَّ أَبَا بَكْرٍ كَانَ يَجْعَلُ الْجَدَّ أَبًا
أخبرنا الأسود بن عامر حدثنا شعبة عن عمرو بن مرة عن أبي بردة عن مروان عن عثمان أن أبا بكر كان يجعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ উসমান ইবন আফফান (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪৬. (অপর সনদে) উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৪৩; দারুকুতনী ৪/৯২।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى وَمُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ إِسْرَائِيلَ عَنْ أَبِى إِسْحَاقَ عَنْ عُثْمَانَ أَنَّ أَبَا بَكْرٍ كَانَ يَجْعَلُ الْجَدَّ أَباً
أخبرنا عبيد الله بن موسى ومحمد بن يوسف عن إسرائيل عن أبى إسحاق عن عثمان أن أبا بكر كان يجعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ উসমান ইবন আফফান (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪৭. আবী বুরদাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি মদীনায় মারওয়ান ইবনুল হাকাম এর সাথে সাক্ষাত করলাম। তখন তিনি বললেন: হে ইবনু আবী মূসা! আমাকে কি খবর দেওয়া হয়নি যে, আপনাদের মাঝে দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করা হয় না, আর আপনিও তার বিরোধীতা করেন না? তিনি বলেন, আমি বললাম, কিন্তু আপনি যদি আমি (আমার স্থলে) হতেন, তবে আপনিও তার বিরোধীতা করতেন না। মারওয়ান বলেন, কিন্তু আমি উছমান ইবনু আফফান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর সম্পর্কে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তিনি আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন, যদি তার অধ:স্তন অন্য কোনো পিতা না থাকতো।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: এটি সংক্ষিপ্তাকারে গত হয়েছে ২৯৪১ নং এ। সেখানে তাখরীজ দেখুন।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا الأَسْوَدُ بْنُ عَامِرٍ أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ عَنْ أَبِى بُرْدَةَ قَالَ لَقِيتُ مَرْوَانَ بْنَ الْحَكَمِ بِالْمَدِينَةِ فَقَالَ يَا ابْنَ أَبِى مُوسَى أَلَمْ أُخْبَرْ أَنَّ الْجَدَّ لاَ يُنَزَّلُ فِيكُمْ مَنْزِلَةَ الأَبِ وَأَنْتَ لاَ تُنْكِرُ قَالَ قُلْتُ وَلَوْ كُنْتَ أَنْتَ لَمْ تُنْكِرْ . قَالَ مَرْوَانُ فَأَنَا أَشْهَدُ عَلَى عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَنَّهُ شَهِدَ عَلَى أَبِى بَكْرٍ أَنَّهُ جَعَلَ الْجَدَّ أَباً إِذَا لَمْ يَكُنْ دُونَهُ أَبٌ
حدثنا الأسود بن عامر أخبرنا شعبة عن عمرو بن مرة عن أبى بردة قال لقيت مروان بن الحكم بالمدينة فقال يا ابن أبى موسى ألم أخبر أن الجد لا ينزل فيكم منزلة الأب وأنت لا تنكر قال قلت ولو كنت أنت لم تنكر . قال مروان فأنا أشهد على عثمان بن عفان أنه شهد على أبى بكر أنه جعل الجد أبا إذا لم يكن دونه أب
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ বুরদাহ্ ইবনু আবূ মূসা আশ‘আরী (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪৮. ইকরিমা সূত্রে ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৪২; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৮। ইবনু হাযম এটি সাহাবী, তাবিঈ ও তাবি’-তাবিঈগণ হতে বর্ণনা করেছেন।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا الْأَسْوَدُ بْنُ عَامِرٍ أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ وَعَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ أَبَا بَكْرٍ كَانَ يَجْعَلُ الْجَدَّ أَبًا
حدثنا الأسود بن عامر أخبرنا شعبة عن خالد الحذاء عن أبي نضرة وعن عكرمة عن ابن عباس أن أبا بكر كان يجعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৪৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৪৯. ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যার সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যদি আমি কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম, তবে তাকেই অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম। কিন্তু ইসলামী ভ্রাতৃত্বই সর্বোত্তম।”-তথা আবূ বকরকে, আর এই তিনিই তাকে অর্থাৎ দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।”[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: হাকিম ৫/৩৩৯; বুখারী, ফারাইয ৬৭৩৮; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৭; সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৪৮।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ২৫৮৪ তে।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا أَيُّوبُ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ جَعَلَهُ الَّذِي قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَوْ كُنْتُ مُتَّخِذًا أَحَدًا خَلِيلًا لَاتَّخَذْتُهُ خَلِيلًا وَلَكِنْ أُخُوَّةُ الْإِسْلَامِ أَفْضَلُ يَعْنِي أَبَا بَكْرٍ جَعَلَهُ أَبًا يَعْنِي الْجَدَّ
حدثنا مسلم بن إبراهيم حدثنا وهيب حدثنا أيوب عن عكرمة عن ابن عباس قال جعله الذي قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لو كنت متخذا أحدا خليلا لاتخذته خليلا ولكن أخوة الإسلام أفضل يعني أبا بكر جعله أبا يعني الجد
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৫০. ইবনু যুবাইর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: বুখারী, ফাযাইলু আসাহাবীন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নং ৩৬৫৮; সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৪৭; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৮৮-২৮৯ নং ১১২৫২; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৪৯।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُسْلِمٌ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا أَيُّوبُ عَنْ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ عَنْ ابْنِ الزُّبَيْرِ أَنَّ أَبَا بَكْرٍ جَعَلَ الْجَدَّ أَبًا
حدثنا مسلم حدثنا وهيب حدثنا أيوب عن ابن أبي مليكة عن ابن الزبير أن أبا بكر جعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ্ ইবনু-যুবায়র (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৫১. হাসান (রহঃ) হতে বর্ণিত, দাদার (মীরাস) সম্পর্কিত সুন্নাত অতীত হয়েছে। আর আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলাভিষিক্ত করেছেন। কিন্তু এখন লোকদের ’ইখতিয়ার’ (বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা) গ্রহণ করেছে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ আশআস এর দুর্বলতার কারণে।
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৫৬ তে হাসান বলেন: যদি আমি লোকদের কোনো বিষয়ে অভিভাবকত্ব লাভ করতাম, তবে দাদাকে পিতার স্থলবর্তী বানিয়ে দিতাম। এর সনদ সহীহ।
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا الْأَشْعَثُ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ إِنَّ الْجَدَّ قَدْ مَضَتْ سُنَّتُهُ وَإِنَّ أَبَا بَكْرٍ جَعَلَ الْجَدَّ أَبًا وَلَكِنَّ النَّاسَ تَحَيَّرُوا
حدثنا يزيد بن هارون أخبرنا الأشعث عن الحسن قال إن الجد قد مضت سنته وإن أبا بكر جعل الجد أبا ولكن الناس تحيروا
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ হাসান বাসরী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫২. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইসলামে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-ই সর্বপ্রথম দাদাকে মীরাছ দিয়েছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৪১।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ إِنَّ أَوَّلَ جَدٍّ وَرِثَ فِي الْإِسْلَامِ عُمَرُ
أخبرنا محمد بن عيينة عن علي بن مسهر عن عاصم عن الشعبي قال إن أول جد ورث في الإسلام عمر
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫৩. (অপর সনদে) শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইসলামে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-ই সর্বপ্রথম দাদাকে মীরাছ দিলেন।যখন সে তার সম্পদ গ্রহণ করলো, তখন আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এসে তাকে বললেন, এটা তো তোমার নয়, তুমি তো দুই ভায়ের একজনের সমতুল্য।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ শা’বী পর্যন্ত সহীহ।
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৬ নং ১১২৭৭।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا حَسَنٌ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ أَوَّلُ جَدٍّ وَرِثَ فِي الْإِسْلَامِ عُمَرُ فَأَخَذَ مَالَهُ فَأَتَاهُ عَلِيٌّ وَزَيْدٌ فَقَالَا لَيْسَ لَكَ ذَاكَ إِنَّمَا أَنْتَ كَأَحَدِ الْأَخَوَيْنِ
حدثنا أبو نعيم حدثنا حسن عن عاصم عن الشعبي قال أول جد ورث في الإسلام عمر فأخذ ماله فأتاه علي وزيد فقالا ليس لك ذاك إنما أنت كأحد الأخوين
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫৪. শা’বী (রহঃ) (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এক ভাই ও দু’ভাই’র সাথে দাদাকেও (মীরাস) বন্টনে শরীক করতেন। আর যদি ভাই অধিক হতো, দাদাকে দিতেন এক তৃতীয়াংশ; আর (মৃত ব্যক্তির) সন্তান থাকলে দাদাকে এক ষষ্ঠাংশ দিতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদে ঈসা ইবনু আবী ঈসা, মাইসারাহ, তিনি মাতরূক বা পরিত্যক্ত রাবী। বাকী বর্ণনাকারীগণ বিশ্বস্ত।
তাখরীজ: ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৪; সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৫৯; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯২ নং ১১২৬৫; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৯ সনদ সহীহ।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ عِيسَى الْحَنَّاطِ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ كَانَ عُمَرُ يُقَاسِمُ بِالْجَدِّ مَعَ الْأَخِ وَالْأَخَوَيْنِ فَإِذَا زَادُوا أَعْطَاهُ الثُّلُثَ وَكَانَ يُعْطِيهِ مَعَ الْوَلَدِ السُّدُسَ
حدثنا عبيد الله بن موسى عن عيسى الحناط عن الشعبي قال كان عمر يقاسم بالجد مع الأخ والأخوين فإذا زادوا أعطاه الثلث وكان يعطيه مع الولد السدس
হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫৫. মারওয়ান ইবনু হাকাম থেকে বর্ণিত, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু যখন আহত হলেন, তিনি তাদের (সাহাবীগণের) নিকট দাদা (এর মীরাস) সম্পর্কে পরামর্শ চেয়ে বললেন, আমি দাদা সম্পর্কে একটি অভিমত ঠিক করেছিলাম, তা তোমরা চাইলে তা অনুসরণ করতে পার। তখন উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাকে বললেন, আমরা যদি আপনার রায় বা মতামত অনুসরণ করি, তবে সেটা তো সঠিক পথ। আর যদি আমরা শাইখ (আবূ বকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর মতামত অনুসরণ করি, তবে তিনি কতই না উত্তম রায় প্রদানকারী ছিলেন![1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ। এটি গত হয়েছে ৬৫৫ নং এ।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৫১, ১৯০৫২; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৩, ২৮৭; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬; হাকিম ৪/৩৪০; এর সনদ সহীহ, হাকিম ও যাহাবী একে সহীহ বলেছেন।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ مَرْوَانَ بْنِ الْحَكَمِ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ لَمَّا طُعِنَ اسْتَشَارَهُمْ فِي الْجَدِّ فَقَالَ إِنِّي كُنْتُ رَأَيْتُ فِي الْجَدِّ رَأْيًا فَإِنْ رَأَيْتُمْ أَنْ تَتَّبِعُوهُ فَاتَّبِعُوهُ فَقَالَ لَهُ عُثْمَانُ إِنْ نَتَّبِعْ رَأْيَكَ فَإِنَّهُ رَشَدٌ وَإِنْ نَتَّبِعْ رَأْيَ الشَّيْخِ فَلَنِعْمَ ذُو الرَّأْيِ كَانَ
حدثنا مسلم بن إبراهيم حدثنا وهيب حدثنا هشام بن عروة عن أبيه عن مروان بن الحكم أن عمر بن الخطاب لما طعن استشارهم في الجد فقال إني كنت رأيت في الجد رأيا فإن رأيتم أن تتبعوه فاتبعوه فقال له عثمان إن نتبع رأيك فإنه رشد وإن نتبع رأي الشيخ فلنعم ذو الرأي كان
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ মারওয়ান ইবনু হাকাম (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৩. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৫৬. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, তখন ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন বসরায়। তিনি আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট চিঠি লিখলেন: আমার নিকট দাদা এবং ছয় ভাই (এর মাঝে মীরাস বন্টনের মাস’আলা) এসেছিল। তখন আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাকে লিখে পাঠালেন, দাদাকে এক চতুর্থাংশ দাও এবং তার পরে আর কাউকে (ভাইদেরকে) কিছু দিও না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ।
তাথরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৪; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৩ নং ১১২৬৮ (সনদ সহীহ), ১১২৬৯। দেখুন, ফাতহুল বারী ১২/২১।
باب قَوْلِ عَلِيٍّ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ الشَّيْبَانِيِّ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ كَتَبَ ابْنُ عَبَّاسٍ إِلَى عَلِيٍّ وَابْنُ عَبَّاسٍ بِالْبَصْرَةِ إِنِّي أُتِيتُ بِجَدٍّ وَسِتَّةِ إِخْوَةٍ فَكَتَبَ إِلَيْهِ عَلِيٌّ أَنْ أَعْطِ الْجَدَّ سُبُعًا وَلَا تُعْطِهِ أَحَدًا بَعْدَهُ
أخبرنا محمد بن عيينة عن علي بن مسهر عن الشيباني عن الشعبي قال كتب ابن عباس إلى علي وابن عباس بالبصرة إني أتيت بجد وستة إخوة فكتب إليه علي أن أعط الجد سبعا ولا تعطه أحدا بعده
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৩. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৫৭. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, দাদা এবং ছয় ভাই (এর মাঝে মীরাস বন্টন) সম্পর্কে তিনি বলেন, দাদাকে এক চতুর্থাংশ দাও। আবূ মুহাম্মদ বলেন, ’তিনি’ অর্থাৎ আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু। তথা শা’বী আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে এটি বর্ণনা করছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ শা’বী পর্যন্ত সহীহ।
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৩ নং ১১২৬৮ সনদ সহীহ। পরবর্তী হাদীসটিও দেখুন।
باب قَوْلِ عَلِيٍّ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا حَسَنٌ عَنْ إِسْمَعِيلَ عَنْ الشَّعْبِيِّ فِي سِتَّةِ إِخْوَةٍ وَجَدٍّ قَالَ أَعْطِ الْجَدَّ السُّدُسَ قَالَ أَبُو مُحَمَّد كَأَنَّهُ يَعْنِي عَلِيًّا الشَّعْبِيُّ يَرْوِيهِ عَنْ عَلِيٍّ
حدثنا أبو نعيم حدثنا حسن عن إسمعيل عن الشعبي في ستة إخوة وجد قال أعط الجد السدس قال أبو محمد كأنه يعني عليا الشعبي يرويه عن علي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৩. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৫৮. আব্দুল্লাহ ইবনু সালামাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে ভাইয়ের স্থলবর্তী করতেন, এক ষষ্ঠাংশ পর্যন্ত।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৩ নং ১১২৬৯; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৪।
باب قَوْلِ عَلِيٍّ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَلَمَةَ أَنَّ عَلِيًّا كَانَ يَجْعَلُ الْجَدَّ أَخًا حَتَّى يَكُونَ سَادِسًا
حدثنا سليمان بن حرب حدثنا شعبة عن عمرو بن مرة عن عبد الله بن سلمة أن عليا كان يجعل الجد أخا حتى يكون سادسا
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ আব্দুল্লাহ ইবনু সালামাহ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৫৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৩. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৫৯. হাসান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ভাইগণের সাথে দাদাকে (মীরাসে) এক ষষ্ঠাংশ পর্যন্ত অংশীদার করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান পর্যন্ত সহীহ।
তাথরীজ: ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৪ সনদ সহীহ। এখানে রয়েছে: ভাই পাঁচ জন হলে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাদের সাথে দাদাকে দিতেন এক পঞ্চমাংশ, আর ভাই এর চেয়ে অধিক সংখ্যক হলে, দাদাকে দিতেন এক ষষ্ঠাংশ, এর চেয়ে কম দিতেন না।’
باب قَوْلِ عَلِيٍّ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ أَنَّ عَلِيًّا كَانَ يُشَرِّكُ الْجَدَّ مَعَ الْإِخْوَةِ إِلَى السُّدُسِ
أخبرنا أبو النعمان حدثنا وهيب حدثنا يونس عن الحسن أن عليا كان يشرك الجد مع الإخوة إلى السدس
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ হাসান বাসরী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৩. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬০. আব্দুল্লাহ ইবনু সালামাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে ভাইয়ের স্থলবর্তী করতেন এক ষষ্ঠাংশ পর্যন্ত।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।
তাথরীজ: এটি গত হয়েছে ২৯৫৫ নং এ।
باب قَوْلِ عَلِيٍّ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا هَاشِمُ بْنُ الْقَاسِمِ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَلَمَةَ قَالَ كَانَ عَلِيٌّ يُشَرِّكُ بَيْنَ الْجَدِّ وَالْإِخْوَةِ حَتَّى يَكُونَ سَادِسًا
حدثنا هاشم بن القاسم حدثنا شعبة عن عمرو بن مرة عن عبد الله بن سلمة قال كان علي يشرك بين الجد والإخوة حتى يكون سادسا
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ আব্দুল্লাহ ইবনু সালামাহ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৩. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬১. ইবরাহীম (রহঃ) হতে বর্ণিত, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে ভাইদের সাথে এক ষষ্ঠাংশ পর্যন্ত (মীরাসে) শরীক করতেন। আর প্রত্যেক অংশীদারকে তার নির্ধারিত অংশ দিতেন। বৈপিত্রেয় ভাই ও বোনকে দাদার সাথে মীরাস দিতেন না। (মৃতব্যক্তির) সন্তান থাকলে দাদাকে এক ষষ্ঠাংশের বেশি দিতেন না। আর সহোদর ভাইয়ের সাথে বৈমাত্রেয় ভাইকে মীরাসে অংশীদার করতেন না। আর যখন এক সহোদর বোন এবং এক বৈমাত্রেয় ভাই হতো, তখন বোনকে দিতেন অর্ধেক সম্পদ এবং অপর অর্ধাংশ দাদা ও ভাইয়ের মাঝে আধা-আধি করে বন্টন করে দিতেন। আর ভাইবোন অনেক হলে দাদার সঙ্গে তারা এক ষষ্ঠাংশ পর্যন্ত শরীক করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ বুখারীর শর্তানুযায়ী সহীহ।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৬৪; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৮ নং ১১২৮২ বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৯।
باب قَوْلِ عَلِيٍّ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ كَانَ عَلِيٌّ يُشَرِّكُ الْجَدَّ إِلَى سِتَّةٍ مَعَ الْإِخْوَةِ يُعْطِي كُلَّ صَاحِبِ فَرِيضَةٍ فَرِيضَتَهُ وَلَا يُوَرِّثُ أَخًا لِأُمٍّ مَعَ جَدٍّ وَلَا أُخْتًا لِأُمٍّ وَلَا يَزِيدُ الْجَدَّ مَعَ الْوَلَدِ عَلَى السُّدُسِ إِلَّا أَنْ يَكُونَ غَيْرُهُ وَلَا يُقَاسِمُ بِأَخٍ لِأَبٍ مَعَ أَخٍ لِأَبٍ وَأُمٍّ وَإِذَا كَانَتْ أُخْتٌ لِأَبٍ وَأُمٍّ وَأَخٌ لِأَبٍ أَعْطَى الْأُخْتَ النِّصْفَ وَالنِّصْفَ الْآخَرَ بَيْنَ الْجَدِّ وَالْأَخِ نِصْفَيْنِ وَإِذَا كَانُوا إِخْوَةً وَأَخَوَاتٍ شَرَّكَهُمْ مَعَ الْجَدِّ إِلَى السُّدُسِ
حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن الأعمش عن إبراهيم قال كان علي يشرك الجد إلى ستة مع الإخوة يعطي كل صاحب فريضة فريضته ولا يورث أخا لأم مع جد ولا أختا لأم ولا يزيد الجد مع الولد على السدس إلا أن يكون غيره ولا يقاسم بأخ لأب مع أخ لأب وأم وإذا كانت أخت لأب وأم وأخ لأب أعطى الأخت النصف والنصف الآخر بين الجد والأخ نصفين وإذا كانوا إخوة وأخوات شركهم مع الجد إلى السدس
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৪. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬২. আব্দুর রহমান বিন মা’কিল (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে দাদা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলো। তখন তিনি বললেন, তোমার কোন্ দাদা সবচেয়ে বড়? আমি বললাম, আদম। তিনি বললেন, তুমি কি মহান আল্লাহর বাণী শোনো নি, “হে বনী আদম!”[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর বর্ণনাকারীগণ বিশ্বস্ত। তবে আব্দুল্লাহ ইবনু খালিদ ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে কিছু শোনেননি। আর এদের উভয়ের মাঝে যাহ্হাক রয়েছে।
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৮৯ নং ১১২৫৪; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬।
باب قَوْلِ ابْنِ عَبَّاسٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ الْعَبْسِيِّ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ مَعْقِلٍ قَالَ سُئِلَ ابْنُ عَبَّاسٍ عَنْ الْجَدِّ فَقَالَ أَيُّ أَبٍ لَكَ أَكْبَرُ فَقُلْتُ أَنَا آدَمُ قَالَ أَلَمْ تَسْمَعْ إِلَى قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى يَا بَنِي آدَمَ
حدثنا محمد بن يوسف عن سفيان عن العبسي عن عبد الرحمن بن معقل قال سئل ابن عباس عن الجد فقال أي أب لك أكبر فقلت أنا آدم قال ألم تسمع إلى قول الله تعالى يا بني آدم
হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৪. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬৩. এক ব্যক্তির সূত্রে ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যারা ’দাদার সম্পর্কে আমার মতামতের বিরোধীতা করে, আমার মনে চায় যে, আমার এবং তাদের মধ্যে যার কথা অধিক মন্দ, তাকে পরস্পর লা’নত দেই।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ; এতে অজ্ঞাত পরিচয় রাবী রয়েছে।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০২৪, এখানে রয়েছে: তাউস (রহঃ) তার পিতা হতে বর্ণনা করেন যে, তার পিতা ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছেন: আমরা (ফারাইযে) যে অংশ নির্ধারণ করেছি, সে ব্যাপারে যারা আমার বিরোধীতা করে, আমার মনে চায় যে, আমরা একত্র হই, এরপর রুকনে (ইয়ামানী)’র উপর হাত রেখে অভিশাপ দিয়ে বলি, মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লা’নত।’ এর সনদ সহীহ। এছাড়াও, সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৩৭, ৪৯, ৫০।
باب قَوْلِ ابْنِ عَبَّاسٍ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ إِسْمَعِيلَ بْنِ سُمَيْعٍ عَنْ رَجُلٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ لَوَدِدْتُ أَنِّي وَالَّذِينَ يُخَالِفُونِي فِي الْجَدِّ تَلَاعَنَّا أَيُّنَا أَسْوَأُ قَوْلًا
أخبرنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن إسمعيل بن سميع عن رجل عن ابن عباس قال لوددت أني والذين يخالفوني في الجد تلاعنا أينا أسوأ قولا
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৪. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬৪. তাউস (রহঃ) তার পিতা হতে বর্ণনা করেন যে, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে পিতার স্থলবর্তী করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৫৪, ১৯০৫৫, ১৯০৫৬; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৪৬।
باب قَوْلِ ابْنِ عَبَّاسٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا ابْنُ طَاوُسٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّهُ جَعَلَ الْجَدَّ أَبًا
حدثنا مسلم بن إبراهيم حدثنا وهيب حدثنا ابن طاوس عن أبيه عن ابن عباس أنه جعل الجد أبا
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৫. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬৫. আবী ইসহাক থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আমাদের এক সম্ভ্রান্ত মহিলার মীরাছ সম্পর্কে (জিজ্ঞাসা করার জন্য) শুরাইহ’র নিকট প্রবেশ করলাম, যে তার স্বামী, মা, এক বৈমাত্রেয় ভাই ও তার দাদা রেখে মৃত্যু বরণ করেছেন। তখন তার নিকট আমীর, ইবরাহীম ও আব্দুর রহমান ইবনু আব্দুল্লাহ বসে ছিলেন। তিনি আমাকে বললেন, তার কোন বোন আছে কি? আমি বললাম, না। তিনি বললেন, স্বামী পাবে অর্ধেক এবং মাতা পাবে এক তৃতীয়াংশ।
তখন আমি বারবার চেষ্টা করলাম যাতে তিনি আমাকে (অন্য কোনো) জবাব দেন। কিন্তু তিনি এছাড়া অন্য কোনো জবাবই দিলেন না (বারবার একই জবাব দিলেন)।
আমীর, ইবরাহীম ও আব্দুর রহমান ইবনু আব্দুল্লাহ বললেন: আপনি ফারাইয বিষয়ে যে মাস’আলাটি নিয়ে এসেছেন, এর চেয়ে কোনো কঠিন মাস’আলা আর কেউ কখনো নিয়ে আসেনি।
এরপর আমি উবাইদাহ আস সালমানী’র নিকট এলাম। আর তার সম্পর্কে বলা হতো যে, ’কুফায় উবাইদাহ ও হারিস আল আওয়ার এর চেয়ে ফারাইয বিষয়ে অধিক জ্ঞানী আর কেউ নাই।’ আর উবাইদাহ তখন মসজিদে বসে ছিলেন। আর শুরাইহ’র নিকট ফারাইযের এমন কোনো মাস’আলা আসতো, যাতে দাদা’ (অংশ) বিদ্যমান থাকতো, তিনি তা উবাইদাহ’র নিকট পাঠিয়ে দিতেন, আর তিনি অংশ ভাগ করে দিতেন। (রাবী বলেন), আমি তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন, যদি তোমরা চাও তবে আমি তোমাদেরকে এ ব্যাপারে আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর ফায়সালা জানিয়ে দিতে পারি (তা হলো): তিনি স্বামীর জন্য অর্ধাংশ তথা তিন ভাগ নির্ধারণ করতেন, বাকী সম্পদের এক তৃতীয়াংশ দিতেন যা মুল সম্পদের এক ষষ্ঠাংশ হতো; আর ভাইয়ের এক ভাগ এবং দাদার এক ভাগ।[1] আবূ ইসহাক বলেন, দাদা হলেন পিতার পিতা।
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৭১; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৫১ নং ১১১৩৭; বুখারী, কাবীর ২/১৯ তা’লীক হিসেবে; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৯, ২৪০; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ১৩০ জাইয়্যেদ বা উত্তম সনদে।
باب قَوْلِ ابْنِ مَسْعُودٍ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ قَالَ دَخَلْتُ عَلَى شُرَيْحٍ وَعِنْدَهُ عَامِرٌ وَإِبْرَاهِيمُ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ فِي فَرِيضَةِ امْرَأَةٍ مِنَّا الْعَالِيَةِ تَرَكَتْ زَوْجَهَا وَأُمَّهَا وَأَخَاهَا لِأَبِيهَا وَجَدَّهَا فَقَالَ لِي هَلْ مِنْ أُخْتٍ قُلْتُ لَا قَالَ هَلْ مِنْ أُخْتٍ قُلْتُ لَا قَالَ لِلْبَعْلِ الشَّطْرُ وَلِلْأُمِّ الثُّلُثُ قَالَ فَجَهِدْتُ عَلَى أَنْ يُجِيبَنِي فَلَمْ يُجِبْنِي إِلَّا بِذَلِكَ فَقَالَ إِبْرَاهِيمُ وَعَامِرٌ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ مَا جَاءَ أَحَدٌ بِفَرِيضَةٍ أَعْضَلَ مِنْ فَرِيضَةٍ جِئْتَ بِهَا قَالَ فَأَتَيْتُ عَبِيدَةَ السَّلْمَانِيَّ وَكَانَ يُقَالُ لَيْسَ بِالْكُوفَةِ أَحَدٌ أَعْلَمَ بِفَرِيضَةٍ مِنْ عَبِيدَةَ وَالْحَارِثِ الْأَعْوَرِ وَكَانَ عَبِيدَةُ يَجْلِسُ فِي الْمَسْجِدِ فَإِذَا وَرَدَتْ عَلَى شُرَيْحٍ فَرِيضَةٌ فِيهَا جَدٌّ رَفَعَهُمْ إِلَى عَبِيدَةَ فَفَرَضَ فَسَأَلْتُهُ فَقَالَ إِنْ شِئْتُمْ نَبَّأْتُكُمْ بِفَرِيضَةِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ فِي هَذَا جَعَلَ لِلزَّوْجِ ثَلَاثَةَ أَسْهُمٍ النِّصْفَ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ السُّدُسُ مِنْ رَأْسِ الْمَالِ وَلِلْأَخِ سَهْمٌ وَلِلْجَدِّ سَهْمٌ قَالَ أَبُو إِسْحَقَ الْجَدُّ أَبُو الْأَبِ
أخبرنا أبو نعيم حدثنا زهير عن أبي إسحق قال دخلت على شريح وعنده عامر وإبراهيم وعبد الرحمن بن عبد الله في فريضة امرأة منا العالية تركت زوجها وأمها وأخاها لأبيها وجدها فقال لي هل من أخت قلت لا قال هل من أخت قلت لا قال للبعل الشطر وللأم الثلث قال فجهدت على أن يجيبني فلم يجبني إلا بذلك فقال إبراهيم وعامر وعبد الرحمن بن عبد الله ما جاء أحد بفريضة أعضل من فريضة جئت بها قال فأتيت عبيدة السلماني وكان يقال ليس بالكوفة أحد أعلم بفريضة من عبيدة والحارث الأعور وكان عبيدة يجلس في المسجد فإذا وردت على شريح فريضة فيها جد رفعهم إلى عبيدة ففرض فسألته فقال إن شئتم نبأتكم بفريضة عبد الله بن مسعود في هذا جعل للزوج ثلاثة أسهم النصف وللأم ثلث ما بقي السدس من رأس المال وللأخ سهم وللجد سهم قال أبو إسحق الجد أبو الأب
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আবূ ইসহাক (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬৬. হাসান (রহঃ) হতে বর্ণিত, যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদাকে ভাইদের সাথে এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত (মীরাসে) শরীক করতেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান পর্যন্ত সহীহ।
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৫ নং ১১২৭৪। এর পূর্ণ তাখরীজের জন্য পরবর্তী হাদীসগুলি দেখুন।
باب قَوْلِ زَيْدٍ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ أَنَّ زَيْدًا كَانَ يُشَرِّكُ الْجَدَّ مَعَ الْإِخْوَةِ إِلَى الثُّلُثِ
أخبرنا أبو النعمان حدثنا وهيب حدثنا يونس عن الحسن أن زيدا كان يشرك الجد مع الإخوة إلى الثلث
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ হাসান বাসরী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬৭. ইবরাহীম (রহঃ) হতে বর্ণিত, যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ভাইদের সাথে দাদাকে এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত (মীরাসে) অংশ বন্টন করতেন এরপর তাকে আর কমাতেন না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ ইবরাহীম পর্যন্ত সহীহ।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৬৩; ইবনু আবী শাইবা ১১/, ২৯৭ নং ১১২৭৯, ১১/৩১৭ নং ১১৩০৯; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৫০।
باب قَوْلِ زَيْدٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ حَفْصِ بْنِ غِيَاثٍ حَدَّثَنَا أَبِي حَدَّثَنَا الْأَعْمَشُ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ أَنَّهُ كَانَ يُقَاسِمُ بِالْجَدِّ مَعَ الْإِخْوَةِ إِلَى الثُّلُثِ ثُمَّ لَا يُنْقِصُهُ
حدثنا عمر بن حفص بن غياث حدثنا أبي حدثنا الأعمش عن إبراهيم عن زيد بن ثابت أنه كان يقاسم بالجد مع الإخوة إلى الثلث ثم لا ينقصه
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
২৯৬৮. ইসমাঈল (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমির (রহঃ) বলেন, তোমরা দাদার ব্যাপারে লোকদের সম্মিলিত মতামতকে গ্রহণ করবে।[1] আবূ মুহাম্মদ বলেন, এর অর্থ: যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত।
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আমির শা’বী পর্যন্ত সহীহ।
তাথরীজ: মালিক, ফারাইয ২; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৪২; ইবনু আবী শাইবা ১১/ ২৯০ নং ১১২৫৭, ১১/৩১৯-৩২০ নং ১১৩১৬।
باب قَوْلِ زَيْدٍ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ الْمُغِيرَةِ عَنْ عِيسَى بْنِ يُونُسَ عَنْ إِسْمَعِيلَ قَالَ قَالَ عُمَرُ خُذْ مِنْ أَمْرِ الْجَدِّ مَا اجْتَمَعَ النَّاسُ عَلَيْهِ قَالَ أَبُو مُحَمَّد يَعْنِي قَوْلَ زَيْدٍ
حدثنا سعيد بن المغيرة عن عيسى بن يونس عن إسمعيل قال قال عمر خذ من أمر الجد ما اجتمع الناس عليه قال أبو محمد يعني قول زيد
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইসমা‘ঈল (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৬৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৭. আল-আকদারিয়্যাহ: স্বামী, সহোদর বোন, দাদা ও মাতা সম্পর্কে
২৯৬৯. কাতাদাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, বোন, মা, স্বামী ও দাদা’র (অংশ মিশ্রিত হলে) সম্পর্কে যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত: তিনি একে সাতাশ ভাগ করেন: যার মা পাবে সাত ভাগ, স্বামী নয় ভাগ, দাদা আট ভাগ এবং বোন পাবে চার ভাগ।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ কাতাদাহ পর্যন্ত সহীহ।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৭৪; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩০১ নং ১১২৮৯ সহীহ সনদে, ১১২৮৭; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৬৫।
باب الْأَكْدَرِيَّةِ زَوْجٌ وَأُخْتٌ لِأَبٍ وَأُمٍّ وَجَدٌّ وَأُمٌّ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ عَنْ هَمَّامٍ عَنْ قَتَادَةَ أَنَّ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ قَالَ فِي أُخْتٍ وَأُمٍّ وَزَوْجٍ وَجَدٍّ قَالَ جَعَلَهَا مِنْ سَبْعٍ وَعِشْرِينَ لِلْأُمِّ سِتَّةٌ وَلِلزَّوْجِ تِسْعَةٌ وَلِلْجَدِّ ثَمَانِيَةٌ وَلِلْأُخْتِ أَرْبَعَةٌ
حدثنا سعيد بن عامر عن همام عن قتادة أن زيد بن ثابت قال في أخت وأم وزوج وجد قال جعلها من سبع وعشرين للأم ستة وللزوج تسعة وللجد ثمانية وللأخت أربعة
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ কাতাদাহ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭০. ইবনু সীরীন (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ইসলামে সর্ব প্রথম যে মহিলাকে এক অংশ (মীরাছ) ভোগ করতে দেওয়া হয়েছে, তিনি হলেন দাদী। অথচ এ মহিলার পুত্রও তখন জীবিত ছিল।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, আশ’আছ ইবনু সিওয়ার এর দুর্বলতার কারণে। আর ইবনু সীরীন ইবনু মাসউদের সাক্ষাত পাননি। আর এটি ইবনু মাসউদের উপর মাওকুফ (তার বক্তব্য) হিসেবে বর্ণিত।
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩১ নং ১১৩৪৮; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৯৯, ১০৯, ১১০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬ (তিনি দাদাকে মীরাছে অংশ দিয়েছেন) সনদ সহীহ; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭৯, ২৮১ (মারফু’ হিসেবে) (সনদ যয়ীফ); তিরমিযী, ফারাইয ২২০৩ যয়ীফ সনদে।
باب فِي الْجَدَّاتِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا الْأَشْعَثُ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ قَالَ إِنَّ أَوَّلَ جَدَّةٍ أُطْعِمَتْ فِي الْإِسْلَامِ سَهْمًا أَمُّ أَبٍ وَابْنُهَا حَيٌّ
أخبرنا يزيد بن هارون حدثنا الأشعث عن ابن سيرين عن ابن مسعود قال إن أول جدة أطعمت في الإسلام سهما أم أب وابنها حي
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ ইবনু সীরীন (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭১
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭১. তাউস (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাদীকে (মীরাছে) এক ষষ্ঠাংশ ভোগ করতে দিয়েছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, লাইছ ইবনু আবী সালীম এর দুর্বলতার কারণে।
তাথরীজ: ইবনু মাজাহ, ফারাইয ২৭২৫; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩২১ নং ১১৩২০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৪।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ لَيْثٍ عَنْ طَاوُسٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَطْعَمَ جَدَّةً سُدُسًا
حدثنا أبو نعيم حدثنا شريك عن ليث عن طاوس عن ابن عباس أن النبي صلى الله عليه وسلم أطعم جدة سدسا
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭২
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭২. সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেব (রহঃ) হতে বর্ণিত, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু পিতার সাথে দাদীকেও (মীরাছে) অংশীদার করেছেন।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, ইবনু জুরাইজ এটি ‘আন ‘আন’ শব্দে বর্ণনা করেছেন। (আর তিনি মুদাল্লিস রাবী)
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৯৪; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩১ নং ১১৩৪৭; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৯০; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬ (সহীহ সনদে)।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مَيْسَرَةَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّ عُمَرَ وَرَّثَ جَدَّةً مَعَ ابْنِهَا
حدثنا أبو نعيم حدثنا سفيان عن ابن جريج عن إبراهيم بن ميسرة عن سعيد بن المسيب أن عمر ورث جدة مع ابنها
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব (রহ.) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭৩
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৩. মু’তামির হতে হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবরাহিম (রহঃ) কে বলতে শুনেছি, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিন দাদী/নানীকে (মীরাছে) ভোগ করতে দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি ইবরাহীমকে জিজ্ঞাসা করলাম, তারা কে কে? তিনি উত্তর দিলেন, তোমার পিতার দিক থেকে দু’ দাদী এবং মাতার দিকে থেকে এক নানী।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ মু’দ্বাল। (অগ্রহণযোগ্য)
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩২২ নং ১১৩২৩; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৬; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৭৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭২; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৭৯।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ أَخْبَرَنِي مَنْصُورُ بْنُ الْمُعْتَمِرِ قَالَ سَمِعْتُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ أَطْعَمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَلَاثَ جَدَّاتٍ سُدُسًا قَالَ قُلْتُ لِإِبْرَاهِيمَ مَنْ هُنَّهْ قَالَ جَدَّتَاكَ مِنْ قِبَلِ أَبِيكَ وَجَدَّتُكَ مِنْ قِبَلِ أُمِّكَ
حدثنا حجاج بن منهال حدثنا شعبة أخبرني منصور بن المعتمر قال سمعت إبراهيم قال أطعم رسول الله صلى الله عليه وسلم ثلاث جدات سدسا قال قلت لإبراهيم من هنه قال جدتاك من قبل أبيك وجدتك من قبل أمك
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ মু’তামির (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭৪
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৪. ইবরাহীম (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, হাসান (রহঃ) আমার নিকট বর্ণনা করেছেন যে, দাদী তার সন্তানের জীবিত থাকা অবস্থাই (নাতীর সম্পদের) মীরাছ পাবে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান পর্যন্ত সহীহ। এটি হাসান হতে মাওকুফ (তার বক্তব্য) হিসেবে বর্ণিত
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩২ নং ১১৩৫৩; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৯৬, ৯৭; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/ ২৮১।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ أَنْبَأَنِي الْحَسَنُ قَالَ تَرِثُ الْجَدَّةُ وَابْنُهَا حَيٌّ
حدثنا حجاج بن منهال حدثنا يزيد بن إبراهيم قال أنبأني الحسن قال ترث الجدة وابنها حي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইব্রাহীম আন-নাখঈ (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭৫
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৫. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, পিতার মা তথা পিতামহী (দাদী) (নাতীর সম্পদের) মীরাছ লাভ করবে না। তার গর্ভজাত পুত্রই মীরাছ পায় না, সেখানে সে কিভাবে মীরাছ পাবে?[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আমির শা’বী পর্যন্ত সহীহ।
তাথরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৩৬; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৮৯; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/ ২৭৫।
باب فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ دَاوُدَ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ لَا تَرِثُ أُمُّ أَبِ الْأُمِّ ابْنُهَا الَّذِي تُدْلِي بِهِ لَا يَرِثُ فَكَيْفَ تَرِثُ هِيَ
حدثنا سليمان بن حرب حدثنا حماد بن سلمة عن داود عن الشعبي قال لا ترث أم أب الأم ابنها الذي تدلي به لا يرث فكيف ترث هي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭৬
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
২৯৭৬. আবী দাহমাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইমরান ইবনু হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, দাদী তার ছেলের জীবিত থাকা অবস্থাই (নাতীর সম্পদের) মীরাছ পাবে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। আর এটি ইমরান ইবনু হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে মাওকুফ (তার বক্তব্য) হিসেবে বর্ণিত।
তাথরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩১ নং ১১৩৪৯; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৬; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ১০২; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/ ২৮০ যয়ীফ সনদে।
باب فِي الْجَدَّاتِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَعْمَرٍ عَنْ إِسْمَعِيلَ ابْنِ عُلَيَّةَ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ عَلْقَمَةَ عَنْ حُمَيْدِ بْنِ هِلَالٍ عَنْ أَبِي الدَّهْمَاءِ عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ قَالَ تَرِثُ الْجَدَّةُ وَابْنُهَا حَيٌّ
أخبرنا أبو معمر عن إسمعيل ابن علية عن سلمة بن علقمة عن حميد بن هلال عن أبي الدهماء عن عمران بن حصين قال ترث الجدة وابنها حي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭৭
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ১৯. দাদী সম্পর্কে আবূ বাকর সিদ্দীক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
২৯৭৭. যুহরী (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ এক পিতামহী (দাদী) বা মাতামহী (নানী) আবূ বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর কাছে এসে বললঃ আমার পৌত্র বা দৌহিদ্র (মেয়ের ছেলে) মারা গেছে। আমি শুনেছি যে, আমার জন্য তাতে অংশ আছে। ফলে আমার জন্য কী পরিমাণ রয়েছে?
আবূ বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেনঃ এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কোন ফায়সালা দিতে আমি শুনিনি। তবে আমি শীঘ্রই লোকদেরকে (সাহাবীগণকে) এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করব।
যুহরের সালাত আদায় করে তিনি বললেন, তোমাদের মধ্যে কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দাদী বা নানীর ব্যাপারে কোন ফায়সালা দিতে শুনেছে? তখন মুগীরা ইবন শু’বা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি শুনেছি। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, কী শুনেছো? তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে এক ষষ্ঠামাংশ দিয়েছেন।
তিনি (আবূ বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু) বললেনঃ তোমার সঙ্গে আর কে এ বিষয়টি শুনেছেন? মুহাম্মদ ইবন মাসলামা বললেনঃ তিনি সত্য বলেছেন। তখন আবূ বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু তাকে এক ষষ্ঠমাংশ প্রদান করলেন।এরপর তার মত অন্য এক দাদী বা নানী উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর কাছে এল। তিনি তাকে বললেনঃ আমি তো জানি না। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কোন ফায়সালা দিতে আমি শুনিনি। তবে আমি শীঘ্রই লোকদেরকে (সাহাবীগণকে) এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করব। তখন তাকে মুগীরাহ ইবনু শু’বাহ এবং মুহাম্মদ ইবনু মাসলামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা’র হাদীস শোনানো হলো। এরপর উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বললেন, যদি তোমাদের দু’জনের একজন হও, তবে সে এক ষষ্ঠামাংশ পাবে। আর যদি তোমাদের দু্জন (একাধিক জন) এতে একত্রিত হও তবে তা তোমাদের উভয়ের মাঝে বন্টিত হবে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ
তাথরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ১১৯, ১২০; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৬০৩১; মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২২৩ তে। সংযোজনী: এছাড়াও, আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৮৩। ((আবূ দাউদ ২৮৯৪; তিরমিযী ২১০০, ২১০১; ইবনু মাজাহ ২৭২৪; হাকিম ৪/৩৩৮; হাকিম ও যাহাবী একে বুখারী মুসলিমের শর্তানুযায়ী সহীহ বলেছেন। -ফাতহুল মান্নান, হা/৩১১৯। -অনুবাদক))
باب قَوْلِ أَبِي بَكْرٍ فِي الْجَدَّاتِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا الْأَشْعَثُ عَنْ الزُّهْرِيِّ قَالَ جَاءَتْ إِلَى أَبِي بَكْرٍ جَدَّةٌ أُمُّ أَبٍ أَوْ أُمُّ أُمٍّ فَقَالَتْ إِنَّ ابْنَ ابْنِي أَوْ ابْنَ ابْنَتِي تُوُفِّيَ وَبَلَغَنِي أَنَّ لِي نَصِيبًا فَمَا لِي فَقَالَ أَبُو بَكْرٍ مَا سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فِيهَا شَيْئًا وَسَأَسْأَلُ النَّاسَ فَلَمَّا صَلَّى الظُّهْرَ قَالَ أَيُّكُمْ سَمِعَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فِي الْجَدَّةِ شَيْئًا فَقَالَ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ أَنَا قَالَ مَاذَا قَالَ أَعْطَاهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُدُسًا قَالَ أَيَعْلَمُ ذَاكَ أَحَدٌ غَيْرُكَ فَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ مَسْلَمَةَ صَدَقَ فَأَعْطَاهَا أَبُو بَكْرٍ السُّدُسَ فَجَاءَتْ إِلَى عُمَرَ مِثْلُهَا فَقَالَ مَا أَدْرِي مَا سَمِعْتُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِيهَا شَيْئًا وَسَأَسْأَلُ النَّاسَ فَحَدَّثُوهُ بِحَدِيثِ الْمُغِيرَةِ بْنِ شُعْبَةَ وَمُحَمَّدِ بْنِ مَسْلَمَةَ فَقَالَ عُمَرُ أَيُّكُمَا خَلَتْ بِهِ فَلَهَا السُّدُسُ فَإِنْ اجْتَمَعْتُمَا فَهُوَ بَيْنَكُمَا
أخبرنا يزيد بن هارون أخبرنا الأشعث عن الزهري قال جاءت إلى أبي بكر جدة أم أب أو أم أم فقالت إن ابن ابني أو ابن ابنتي توفي وبلغني أن لي نصيبا فما لي فقال أبو بكر ما سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم قال فيها شيئا وسأسأل الناس فلما صلى الظهر قال أيكم سمع رسول الله صلى الله عليه وسلم قال في الجدة شيئا فقال المغيرة بن شعبة أنا قال ماذا قال أعطاها رسول الله صلى الله عليه وسلم سدسا قال أيعلم ذاك أحد غيرك فقال محمد بن مسلمة صدق فأعطاها أبو بكر السدس فجاءت إلى عمر مثلها فقال ما أدري ما سمعت من رسول الله صلى الله عليه وسلم فيها شيئا وسأسأل الناس فحدثوه بحديث المغيرة بن شعبة ومحمد بن مسلمة فقال عمر أيكما خلت به فلها السدس فإن اجتمعتما فهو بينكما
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ যুহরী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭৮
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২০. দাদী/নানী সম্পর্কে আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা এর মতামত
২৯৭৮. শা’বী (রহঃ) আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণনা করেন, তারা উভয়ে বলেন, যদি দাদী/নানীগণ সকলেই সমস্তরের হয়, তখন তিন দাদী/নানী কে (মীরাছে) অংশ প্রদান করা হবে: পিতার দিকের দুই দাদী, তথা মৃতের মায়ের মা (মাতামহী) ও পিতার মা (পিতামহী) এবং তার মায়ের এক দাদী। তবে যদি তাদের মধ্য থেকে কোন একজন অধিকতর নিকটবর্তী হয়, তবে এদের মধ্যকার যাবিল কুরবা’ তথা নিকটাত্মীয়ের অংশও সে পাবে।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, আশ’আছ ইবনু সিওয়ার এর দুর্বলতার কারণে।
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৯০; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৭৫; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩২৯ নং ১১৩৪৩; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৮৪, ১০০, ১০১; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৫, ২৩৬-২৩৭।
باب فِي قَوْلِ عَلِيٍّ وَزَيْدٍ فِي الْجَدَّاتِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا الْأَشْعَثُ عَنْ الشَّعْبِيِّ عَنْ عَلِيٍّ وَزَيْدٍ قَالَا إِذَا كَانَتْ الْجَدَّاتُ سَوَاءً وَرِثَ ثَلَاثُ جَدَّاتٍ جَدَّتَا أَبِيهِ أُمُّ أُمِّهِ وَأُمُّ أَبِيهِ وَجَدَّةُ أُمِّهِ فَإِنْ كَانَتْ إِحَدَاهُنَّ أَقْرَبَ فَالسَّهْمُ لِذَوِي الْقُرْبَى
أخبرنا يزيد بن هارون حدثنا الأشعث عن الشعبي عن علي وزيد قالا إذا كانت الجدات سواء ورث ثلاث جدات جدتا أبيه أم أمه وأم أبيه وجدة أمه فإن كانت إحداهن أقرب فالسهم لذوي القربى
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৭৯
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২০. দাদী/নানী সম্পর্কে আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা এর মতামত
২৯৭৯. শা’বী (রহঃ) আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণনা করেন, তারা উভয়ে পিতার সাথে পিতামহী (দাদী) কে মীরাস দিতেন না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, আশ’আছ ইবনু সিওয়ার এর দুর্বলতার কারণে।
তাথরীজ: এটি পূর্বের হাদীসের পূনরাবৃত্তি।
باب فِي قَوْلِ عَلِيٍّ وَزَيْدٍ فِي الْجَدَّاتِ
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا حَسَنٌ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الشَّعْبِيِّ عَنْ عَلِيٍّ وَزَيْدٍ أَنَّهُمَا كَانَا لَا يُوَرِّثَانِ الْجَدَّةَ أُمَّ الْأَبِ مَعَ الْأَبِ
أخبرنا أبو نعيم حدثنا حسن عن أشعث عن الشعبي عن علي وزيد أنهما كانا لا يورثان الجدة أم الأب مع الأب
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f) বর্ণনাকারীঃ শা‘বী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯৮০
শেয়ার ও অন্যান্য
- বাংলা/ العربية
পরিচ্ছেদঃ ২০. দাদী/নানী সম্পর্কে আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা এর মতামত
২৯৮০. যুহরী (রহঃ) হতে বর্ণিত, উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু দাদীকে তার সন্তানের জীবিত থাকা অবস্থা (নাতীর সম্পদের) মীরাছ দিতেন না।[1]
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যুহুরী পর্যন্ত সহীহ।
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৯১; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২২৫, ২২৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৩৪ নং ১১৩৫৮।
باب فِي قَوْلِ عَلِيٍّ وَزَيْدٍ فِي الْجَدَّاتِ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ الْمُغِيرَةِ عَنْ ابْنِ الْمُبَارَكِ عَنْ مَعْمَرٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ أَنَّ عُثْمَانَ كَانَ لَا يُوَرِّثُ الْجَدَّةَ وَابْنُهَا حَيٌّ
حدثنا سعيد بن المغيرة عن ابن المبارك عن معمر عن الزهري أن عثمان كان لا يورث الجدة وابنها حي
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ ইবনু শিহাব আয-যুহরী (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)