ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf, আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য জীবন pdf, আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য pdf, ইসলামী বিবাহ pdf, বিবাহের মাসায়েল pdf
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম; ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম এর pdf ফাইল ডাউনলোড করতে নিচে DOWNLOAD লেখার উপর ক্লিক করুন; তারপর গুগল ড্রাইভে ডাউনলোড চিহ্নের উপর ক্লিক করুন।
আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য – আব্দুল হামীদ মাদানী
ইসলামী বিবাহ – মুফতী মনসূরুল হক
বিবাহের মাসায়েল – মুহাম্মাদ ইকবাল কীলানী
বিয়ের প্রস্তাবঃ করণীয় ও বর্জনীয় – আলী হাসান তৈয়ব
মুসলিম বর-কণে ইসলামী বিয়ে – আশরাফ আলী থানভী রহঃ
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেনঃ
হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন। তিনি তার থেকে তার সঙ্গিনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যার নামের দোহাই দিয়ে তোমরা একে অপরের নিকট পাওনা চেয়ে থাক। আর আত্মীয় স্বজনদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন। (সূরা নিসা)
তাফসীরঃ সন্তান-সন্ততি, পিতা-মাতা, স্বামী-স্ত্রী কারো নিজ বংশের ছেলে-মেয়ে এবং ইয়াতীম আত্মীয়- স্বজনদের পারস্পরিক অধিকার আদায় হওয়া নির্ভর করে সহানুভূতি, সহমর্মিতা ও আন্তরিকতার উপর। এসব অধিকারকে তুলাদণ্ডে পরিমাপ করা যায় না। কোন চুক্তির মাধ্যমেও তা নির্ণয় করা দুষ্কর। সুতরাং এসব অধিকার আদায়ের জন্য আল্লাহ ভীতি এবং আখিরাতের ভয় ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন উত্তম উপায় নেই। আর একেই বলা হয়েছে তাকওয়া। বস্তুতঃ এই তাকওয়া দেশের প্রচলিত আইন ও প্রশাসনিক শক্তির চেয়ে অনেক বড়। তাই আলোচ্য সূরাটিও তাকওয়ার বিধান দিয়ে শুরু হয়েছে। আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করছেন, হে মানবমন্ডলী! তোমরা তোমাদের পালনকর্তার বিরুদ্ধাচরণকে ভয় কর। ”
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
সম্ভবত এই কারণেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিবাহের খুতবায় এই সূরাটি পাঠ করতেন। বিবাহের খুতবায় আলোচ্য আয়াতটি পাঠ করা সুন্নত। বিশেষ ভাবে উল্লেখ যে, এখানে ‘হে মানবমন্ডলী’ বলে সম্বোধন করা হয়েছে। যাতে সমস্ত মানুষই- চাই সে পুরুষ হোক কিংবা নারী-কিয়ামত পর্যন্ত জন্ম গ্রহণকারী প্রতিটি মানুষই এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। তাকওয়ার হুকুমের সাথে সাথে আল্লাহর অসংখ্য নামের মধ্য হতে এখানে ‘রব’ শব্দটি ব্যবহার করার মধ্যেও একটি বিশেষ তাৎপর্য নিহিত রয়েছে। অর্থাৎ এমন এক স্বত্বার বিরুদ্ধাচরণ করা কি সম্ভব হতে পারে যিনি সমগ্র সৃষ্টির লালন-পালনের যিম্মাদার এবং যার রুবুবিয়্যাত বা পালন নীতির দৃষ্টান্ত প্রতিটি স্তরে স্তরে দেদীপ্যমান।
এর পরই আল্লাহ তা’আলা মানব সৃষ্টির একটি প্রক্রিয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ তিনি বিশেষ কৌশল ও দয়ার মাধ্যমে মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। মানুষকে সৃষ্টি করার বিভিন্ন প্রক্রিয়া হতে পারত, কিন্তু আল্লাহ তা’আলা একটি বিশেষ প্রক্রিয়া অবলম্বন করেছেন; আর তা হচ্ছে, দুনিয়ার সমস্ত মানুষকে একটি মাত্র মানুষ অর্থাৎ হযরত আদম আ. থেকে সৃষ্টি করে পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও আত্মীয়তার সুদৃঢ় বন্ধন স্থাপন করে দিয়েছেন। আল্লাহ ভীতি ও পরকালের ভয় ছাড়াও এই ভ্রাতৃত্ব বন্ধনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে এই যে, পারস্পরিক সহানুভূতি ও সহমর্মিতায় উদ্বুদ্ধ হয়েই একে অন্যের অধিকারের প্রতি পুরোপুরি সম্মান প্রদর্শন করে এবং উঁচু-নিচু, ধনী-গরীবের ব্যবধান ভুলে যেয়ে সকলে যেন একই মানদণ্ডে নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক তৈরী করে নেয়। (মা’আরিফুল কুরআন)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
বিবাহের ফযীলত
মহান রাব্বুল ‘আলামীন সৃষ্টি জগতের সকল কিছুকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে তিনি মানবজাতিকে তৈরী করেছেন। তাদেরকে নারী ও পুরুষ এই দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করেছেন। সৃষ্টিগত ভাবেই এক শ্রেণী আরেক শ্রেণীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে থাকে। সুশৃঙ্খল সমাজ গঠনের লক্ষ্যে এই বিপরীতমুখী দুই শ্রেণীর পারস্পরিক সমন্বয় সাধন প্রক্রিয়া হিসেবে তিনি শরী’আতে বিবাহ নামক বন্ধন ব্যবস্থার আদেশ দিয়েছেন।
বিবাহ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যে, এতদ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু “আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “বান্দা যখন বিবাহ করল তখন তার দ্বীনদারী অর্ধেক পূর্ণ হয়ে গেল। অবশিষ্ট অর্ধেকের ব্যাপারে সে যেন আল্লাহকে ভয় করতে থাকে।” (মিশকাত শরীফ -২৬৭)
মানুষের অধিকাংশ গুনাহ দুটি কারণে সংঘটিত হয়। একটি হয় তার লজ্জা স্থানের চাহিদা পূরণের কারণে আর অন্যটি হয় পেটের চাহিদা পূরণের কারণে। বিবাহের কারণে মানুষ প্রথমটি থেকে হেফাজতের রাস্তা পেয়ে যায়। সুতরাং তাকে কেবল রিযিকের ব্যাপারে চিন্তান্বিত থাকতে হয়। যাতে করে সে হারাম থেকে বেঁচে থাকতে পারে। একজন লোক খুব বড় আবেদ, তাহাজ্জুদ-চাশত-আওয়াবীন ইত্যাদি নফল নামায খুব পড়ে; কিন্তু সংসারের সাথে তার কোন সংশ্রব নেই। আরেকজন লোক ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাতে মুআক্কাদা আদায় করে এবং বিবি বাচ্চার হক আদায়ে তৎপর থাকে ফলে তার বেশী বেশী নফল পড়ার কোন সময় হয় না।
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
এতদসত্বেও শরীআত কিন্তু দ্বিতীয় ব্যক্তিকেই ইবাদাতগুজার হিসেবে মর্যাদা প্রদান করেছে। অর্থাৎ যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাত মুতাবিক বিবাহ-শাদী করে পরিবারের দায়দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে হালাল রিযিকের ফিকির করছে, সে ঐ ব্যক্তি অপেক্ষা অধিক মর্যাদাশীল যে চব্বিশ ঘণ্টা মসজিদে পড়ে থাকে বা বনে জঙ্গলে সন্ন্যাসীর মত জীবন যাপন করে আর সব রকমের সাংসারিক ঝামেলা থেকে মুক্ত থেকে তাসবীহ তাহলীলে মশগুল থাকে।
বিবাহের অন্যতম আরো একটি ফায়দা হচ্ছে এই যে, এর দ্বারা রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশ পালন করা হয়। কেননা, তিনি ইরশাদ করেছেনঃ “বিবাহ করা আমার সুন্নাত।” আরেক হাদীসে এসেছেঃ“ তোমাদের মধ্যে যাদের সামর্থ্য আছে, তারা বিবাহ কর। কারণ এর দ্বারা দৃষ্টি ও লজ্জা স্থানের হেফাজত হয়।” (মিশকাত শরীফ- ২৬৭ পৃঃ)
এছাড়াও বিবাহের দ্বারা মানুষ নিজেকে অনেক গুনাহের কাজ থেকে বাঁচাতে পারে। নেক আওলাদ হাসিল করতে পারে। আর নেক আওলাদ এমন এক সম্পদ যা মৃত্যুর পরে কঠিন অবস্থার উত্তরণে পরম সহযোগিতা করতে সক্ষম হয়। কারো যদি নেক সন্তান থাকে তাহলে তারা যত নেক আমল করবে, সেগুলো পিতা-মাতার আমলে যোগ দেয়া হবে। বিবাহ-শাদী যেহেতু শরীআতের দৃষ্টিতে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি ইবাদত, সেহেতু এর মধ্যে কোনভাবে গুনাহ এবং আল্লাহ তা’আলার নাফরমানীর কোন সংমিশ্রণ না হয় সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাছাড়া এতে বেপর্দা, নাচ-গান, অপব্যয়-অপচয়, ছবি তোলা, নাজায়িয দাবী-দাওয়া থেকে সম্পূর্ণরূপে দুরে থাকতে হবে। নতুবা মুবারক বিবাহের সমস্ত বরকতই নষ্ট হয়ে যাবে এবং স্বামী- স্ত্রী দাম্পত্য জীবনের সুখ-শান্তি সূচনাতেই ধ্বংস হয়ে যাবে। (মিশকাত শরীফ- ২/২৬৮)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
বিবাহ সম্পর্কিত কিছু হাদীস
হযরত আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত আছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহ পাক আবশ্যক মনে করেন –
(১) ঐ মুকাতাব বা দাস যে নিজের মুক্তিপণ আদায় করতে চায়।
(২) ঐ বিবাহকারী যে আপন চরিত্র রক্ষা করতে চায় এবং
(৩) ঐ মুজাহিদ যে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে। (তিরমিযী শরীফ, মিশকাত-২৬৭) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন মহিলাকে তার আভিজাত্যের কারণে বিবাহ করবে আল্লাহ তা’আলা তার অপমান ও অপদস্থতা অধিক হারে বৃদ্ধি করবেন। আর যে ব্যক্তি তার ধন-সম্পদের কারণে তাকে বিবাহ করবে, আল্লাহ পাক তার দারিদ্রতাকে (দিনে দিনে) বৃদ্ধি করে দেবেন। আর যে ব্যক্তি তাকে বিবাহ করবে তার বংশ কৌলীন্য দেখে, আল্লাহ পাক তার তুচ্ছতা ও হেয়তা বাড়িয়ে দেবেন। আর যে ব্যক্তি কোন মহিলাকে শুধুমাত্র এই জন্য বিবাহ করে যে, সে তার চক্ষুকে অবনত রাখবে এবং লজ্জা স্থানকে হেফাজত করবে অথবা (আত্মীয়দের মধ্যে হলে) আত্মীয়তা রক্ষা করবে, তাহলে আল্লাহ সেই নারী-পুরুষ উভয়ের জীবনেই বরকত দান করবেন। (তাবারানী)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
হযরত আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ নারীকে চার কারণে বিবাহ করা হয়। (১) তার ধনের কারণে (২) তার বংশ মর্যাদার কারণে (৩) তার সৌন্দর্যের কারণে এবং (৪) তার দ্বীনদারীর কারণে। সুতরাং তুমি দ্বীনদার বিবি লাভ করে কামিয়াব হও। তোমাদের হস্তদ্বয় ধ্বংস হোক অর্থাৎ তুমি ধ্বংস হও (যদি দ্বীনদার ব্যতীত অন্য নারী চাও)। (বুখারী-মুসলিম, মিশকাত-২৬৭)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা. থেকে বর্ণিত,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ গোটা দুনিয়াই হলো সম্পদ, আর দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ হল নেককার বিবি। (মুসলিম শরীফ, মিশকাত- ২৬৭)
হজরত আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ যখন তোমাদের নিকট এমন কোন লোক বিবাহের প্রস্তাব দেয় যার দ্বীনদারী ও আখলাক তোমরা পছন্দ কর, তখন বিবাহ দিয়ে দাও। (মাল সম্পদের প্রতি লক্ষ্য কর না) তা যদি না কর তাহলে দেশে ব্যপকহারে ফেতনা- ফাসাদ দেখা দেবে। (তিরমিযী, মিশকাত শরীফ- ২৬৭)
হযরত আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত আছে, নবীয়ে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ সর্বাপেক্ষা বরকতপূর্ণ বিবাহ হলো, যা সর্বাপেক্ষা কম খরচে সম্পাদিত হয়। (বাইহাকী, মিশকাত শরীফ- ২৬৮)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
শরী’আতের দৃষ্টিতে বিবাহ
ইসলামে বৈরাগ্য জীবন যাপনের কোন অবকাশ নেই। যাদের মনের চাহিদা স্বাভাবিক তাদের জন্য বিবাহ করা সুন্নাতে মুআক্কাদা। আর যাদের মনের চাহিদা এমন যে, বিবাহ না করলে নিজেকে সহজে গুনাহ থেকে বাঁচাতে পারবে না- তাদের জন্য বিবাহ করা ওয়াজিব। আর যে ব্যক্তি নিজের ব্যাপারে এরূপ আশংকা করে যে, সে স্ত্রীর হক আদায় করতে পারবে না, তার জন্য বিবাহ করা হারাম। (ফাতাওয়ায়ে শামী- ৩/৬, কাশফুল খফা-২/২৬৮)
পাত্র-পাত্রী নির্বাচন
পাত্র-পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে শরী’আতের দৃষ্টিতে লক্ষণীয় বুনিয়াদী বিষয় হল দ্বীনদারী। এরপর সৌন্দর্য, ধন-সম্পদ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় আনা যায়। এই তিন জিনিষ বা এর কোনটি থাকলে ভাল, না থাকলে কোন ক্ষতি নেই। কেননা, এগুলি ক্ষণস্থায়ী। আজ আছে, কাল নাও থাকতে পারে। পক্ষান্তরে দ্বীনদারী হচ্ছে মানুষের প্রকৃত ও স্থায়ী সম্পদ। যার মধ্যে দ্বীনদারী নেই তার মধ্যে বাকি তিনটি জিনিষ পূর্ণমাত্রায় থাকলেও বলা যায় যে, তার কিছুই নেই। আল্লাহ ও তার রাসূলের তরীকা অনুযায়ী জীবন যাপনকারী সর্বাধিক পছন্দনীয়। (মিশকাত শরীফ- ২/২৬৭)
তাছাড়া পাত্রের মধ্যে দ্বীনদারী না থাকলে তার দ্বারা সঠিকভাবে স্ত্রীর হক আদায়ের আশা করা যায় না। অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যে, যাদের মধ্যে দ্বীনদারীর অভাব রয়েছে তারা স্ত্রীর কোন হক আদায়ের ব্যাপারে পরোয়া করে না। ছেলের মধ্যে যত যোগ্যতাই থাকুক না কেন, দ্বীনদার না হলে তার সাথে মেয়ের বিবাহ দেয়া উচিৎ নয়।
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ের নিয়ম pdf, আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য জীবন pdf, আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য pdf, ইসলামী বিবাহ pdf, বিবাহের মাসায়েল pdf
চেপে রাখা ইতিহাস pdf. Chepe Rakha Itihas pdf download
কিতাবুত তাওহীদ pdf. Kitabut Tauhid Bangla pdf
ঈমান সবার আগে pdf. Iman Sobar Age pdf
বিয়ের আগে পড়া উচিৎ যে দশটি বই: নোমান আলী খান – Rokomari.com