দারেমী কুরআনের ফজিলত অধ্যায় ৩য় ভাগ হাদিস নং ৩৪৮১ – ৩৫৪২

দারেমী কুরআনের ফজিলত অধ্যায় ৩য় ভাগ হাদিস নং ৩৪৮১ – ৩৫৪২

৩৪৮১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৬. যে ব্যক্তি দশটি আয়াত তিলাওয়াত করলো, তার ফযীলত

৩৪৮১. আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান ও আব্বাস ইবনু মাইমুন হতে বর্ণিত, তারা উভয়ে বলেন, তামীম দারী বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে দশটি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ। এটি তামীর দারীর উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: পরবর্তী হাদীসগুলি দেখুন। এবং এর শাহিদ হাদীসও সামনে আসছে।

باب فَضْلِ مَنْ قَرَأَ عَشْرَ آيَاتٍ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ عَنْ يَحْيَى بْنِ حَمْزَةَ حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ الْحَارِثِ عَنْ الْقَاسِمِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ ح وَحَدَّثَنِي عُثْمَانُ بْنُ مُسْلِمٍ عَنْ الْعَبَّاسِ بْنِ مَيْمُونٍ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ قَالَ مَنْ قَرَأَ عَشْرَ آيَاتٍ فِي لَيْلَةٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ

حدثنا يحيى بن بسطام عن يحيى بن حمزة حدثني يحيى بن الحارث عن القاسم أبي عبد الرحمن عن تميم الداري ح وحدثني عثمان بن مسلم عن العباس بن ميمون عن تميم الداري قال من قرأ عشر آيات في ليلة لم يكتب من الغافلين

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৬. যে ব্যক্তি দশটি আয়াত তিলাওয়াত করলো, তার ফযীলত

৩৪৮২. আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, তামীম দারী ও ফুযালাহ ইবনু উবাইদ উভয়ে বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে দশটি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে মুসল্লী (সালাত আদায়কারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ এটি বিচ্ছিন্নতার কারণে। কাসিম আবূ আব্দুর রহমান তামীম দারীর সাক্ষাত পাননি। তবে এর কিছু অংশ পূর্বের টীকায় উল্লেখ করা হয়েছে।

 

তাখরীজ: বর্ণনা করেছেন ইবনু মানসূর ১/১১৬ নং ২৩; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২১৯৬ মারফু’ হিসেবে। এর সনদও যয়ীফ। আবী হাতিম তার ইলাল ১/১৫১ নং ৪২২ তে এ হাদীস সম্পর্কে তার ছেলের জিজ্ঞাসার জবাবে বলেন, এটি ভূল, বরং এটি তামীম ও ফুযালা’র উপর মাওকুফ (তাদের ব্কতব্য)।

باب فَضْلِ مَنْ قَرَأَ عَشْرَ آيَاتٍ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ عَنْ يَحْيَى بْنِ حَمْزَةَ حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ الْحَارِثِ عَنْ الْقَاسِمِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ وَفَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَا مَنْ قَرَأَ بِعَشْرِ آيَاتٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ مِنْ الْمُصَلِّينَ

حدثنا يحيى بن بسطام عن يحيى بن حمزة حدثني يحيى بن الحارث عن القاسم أبي عبد الرحمن عن تميم الداري وفضالة بن عبيد قالا من قرأ بعشر آيات في ليلة كتب من المصلين

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৬. যে ব্যক্তি দশটি আয়াত তিলাওয়াত করলো, তার ফযীলত

৩৪৮৩. কা’ব কুরাযী হতে বর্ণিত, ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি দশটি আয়াত (রাতের সালাতে) পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।

 

তাখরীজ: হাকিম নং ২০৪২; কিন্তু যাহাবী বলেছেন এটি ওয়াহীন (ত্রুটিযুক্ত)। ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৮ নং ১০১৩৭। আগের ও পরের হাদীসগুলি দেখুন। আর এর শাহিদ হাদীস রয়েছে আবী হুরাইরা হতে ইবনু খুযাইমা নং ১১৪৩; হাকিম নং ২০৪১; ইবনুস সু্ন্নী, আমলুল ইয়াওমী ওয়াল লাইলাহ নং ৭০২। দেখুন, আমাদের তাহক্বীক্বকৃত মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৩৬৫০ হতে ৩৬৫৮ পর্যন্ত। আর আব্দুল্লাহ ইবনু আমরের হাদীসটির আমরা পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি সহীহ ইবনু হিব্বান নং ২৫৭২; মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ৬৬২ তে।

باب فَضْلِ مَنْ قَرَأَ عَشْرَ آيَاتٍ

حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ حَدَّثَنَا أَبُو أُوَيْسٍ عَنْ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ كَعْبٍ الْقُرَظِيِّ عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِعَشْرِ آيَاتٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ

حدثنا إسمعيل بن أبان حدثنا أبو أويس عن موسى بن عقبة عن محمد بن كعب القرظي عن ابن عمر قال من قرأ في ليلة بعشر آيات لم يكتب من الغافلين

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৬. যে ব্যক্তি দশটি আয়াত তিলাওয়াত করলো, তার ফযীলত

৩৪৮৪. মুগীরাহ ইবনু আব্দুল্লাহ আল জাদলী হতে বর্ণিত, ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দশটি আয়াত পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের (অমনোযোগীদের) মধ্যে লিখা হবে না।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: মুগীরাহ ইবনু আব্দুল্লাহ আল জাদলীর জীবনী আমি পাইনি। তবে কেবল মুসলিম, মুনফারিদাত ওয়াল ওয়াহদান নং ৩৭৩ তে তাকে সেই সকল ব্যক্তির মধ্যে উল্লেখ করেছেন, যাদের থেকে আবী ইসহাক সাবিঈ হাদীস বর্ণনা করেছেন। অন্যান্য রাবীগণ বিশ্বস্ত।

 

তাখরীজ: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ৬৩ ও ইবনু মানসূর ১/২৯ নং ২৪ এর সনদে জাহালাত বা অজ্ঞাত পরিচয় রাবী রয়েছে। আগের টি দেখুন। আর এর পরের হাদীসটিও এর শাহিদ হয়। বিস্তারিত সামনে আসছে।

باب فَضْلِ مَنْ قَرَأَ عَشْرَ آيَاتٍ

حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ حَدَّثَنَا أَبُو أُوَيْسٍ عَنْ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ كَعْبٍ الْقُرَظِيِّ عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِعَشْرِ آيَاتٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ

حدثنا إسمعيل بن أبان حدثنا أبو أويس عن موسى بن عقبة عن محمد بن كعب القرظي عن ابن عمر قال من قرأ في ليلة بعشر آيات لم يكتب من الغافلين

 হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৭. যে ব্যক্তি পঞ্চাশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৮৫. আবীল আহওয়াস হতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) পঞ্চাশটি আয়াত পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। এটি আব্দুল্লাহর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৮ নং ১০১৩৭; তাবারাণী, কাবীর ৯/১৫৮ নং ১০১৩৫ সহীহ সনদে।

باب مَنْ قَرَأَ خَمْسِينَ آيَةً

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا فِطْرٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِخَمْسِينَ آيَةً لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ

حدثنا أبو نعيم حدثنا فطر عن أبي إسحق عن أبي الأحوص عن عبد الله قال من قرأ في ليلة بخمسين آية لم يكتب من الغافلين

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবুল আহওয়াস (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৭. যে ব্যক্তি পঞ্চাশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৮৬. আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, তামীম দারী ও ফুযালাহ ইবনু উবাইদ উভয়ে বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে পঞ্চাশটি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে ’হাফিজগণের মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ এটি বিচ্ছিন্নতার কারণে। কাসিম আবূ আব্দুর রহমান তামীম দারীর সাক্ষাত পাননি।

 

তাখরীজ: এর সনদ গত হয়েছে ‘দশ আয়াত পাঠের ফযীলতে’ নং ৩৪৭৯ তে। এটি সামনেও আসছে একশত আয়াত পাঠের ফযীলতে।

باب مَنْ قَرَأَ خَمْسِينَ آيَةً

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ عَنْ يَحْيَى بْنِ الْحَارِثِ عَنْ الْقَاسِمِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ وَفَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَا مَنْ قَرَأَ بِخَمْسِينَ آيَةً فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ مِنْ الْحَافِظِينَ

حدثنا يحيى بن بسطام حدثنا يحيى بن حمزة عن يحيى بن الحارث عن القاسم أبي عبد الرحمن عن تميم الداري وفضالة بن عبيد قالا من قرأ بخمسين آية في ليلة كتب من الحافظين

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৮৭. আবূ দারদা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।”[1] আবূ মুহাম্মদ বলেন, এর বর্ণনাকারীদের মধ্যে কেউ কেউ বর্ণনাকারী সালিম এর স্থলে রাশিদ ইবনু সা’দ এর নাম উল্লেখ করেছেন।[2]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ অত্যন্ত যয়ীফ, এটি মাওযূ বা বানোয়াট হওয়ার কাছাকাছি। মুহাম্মদ ইবনুল কাসিম মিথ্যাবাদী।

 

তাখরীজ: এটি সামনে আসছে। দেখুন, মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৩৬৫৬।

 

[2] এটি এ সনদে ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৬ নং ১০১৩১ তে বর্ণনা করেছেন। আর উম্মু দারদা হতে তার কোনো বর্ণনা নেই। আল্লাহই ভাল জানেন।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْقَاسِمِ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُبَيْدَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ عَنْ يُحَنَّسَ مَوْلَى الزُّبَيْرِ عَنْ سَالِمٍ أَخِي أُمِّ الدَّرْدَاءِ فِي اللَّهِ عَنْ أُمِّ الدَّرْدَاءِ عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ قَالَ أَبُو مُحَمَّد مِنْهُمْ مَنْ يَقُولُ مَكَانَ سَالِمٍ رَاشِدُ بْنُ سَعْدٍ

حدثنا محمد بن القاسم حدثنا موسى بن عبيدة عن محمد بن إبراهيم عن يحنس مولى الزبير عن سالم أخي أم الدرداء في الله عن أم الدرداء عن أبي الدرداء عن النبي صلى الله عليه وسلم قال من قرأ بمائة آية في ليلة لم يكتب من الغافلين قال أبو محمد منهم من يقول مكان سالم راشد بن سعد

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবুদ দারদা (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৮৮. কা’ব কুরাযী হতে বর্ণিত, ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ‘দশ আয়াত পাঠের ফযীলতে’ নং ৩৪৮০ তে। এটি সামনেও আসছে।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ

حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ حَدَّثَنَا أَبُو أُوَيْسٍ عَنْ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ كَعْبٍ الْقُرَظِيِّ عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ

حدثنا إسمعيل بن أبان حدثنا أبو أويس عن موسى بن عقبة عن محمد بن كعب القرظي عن ابن عمر قال من قرأ في ليلة بمائة آية كتب من القانتين

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৮৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৮৯. তামীম দারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে সেই রাতের অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান যদি সুলাইমান যদি কাছীর হতে শুনে থাকেন।

 

তাখরীজ: আহমাদ ৪/১০৩; তাবারাণী, কাবীর ২/৫০ নং ১২৫২; ইবনুস সু্ন্নী, আমলুল ইয়াওমী ওয়াল লাইলাহ নং ৪৩৮ হাসান সনদে।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ حَدَّثَنِي زَيْدُ بْنُ وَاقِدٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ كَثِيرِ بْنِ مُرَّةَ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ لَهُ قُنُوتُ لَيْلَةٍ

حدثنا يحيى بن بسطام حدثنا يحيى بن حمزة حدثني زيد بن واقد عن سليمان بن موسى عن كثير بن مرة عن تميم الداري أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال من قرأ بمائة آية في ليلة كتب له قنوت ليلة

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ তামীম আদ্ দারী (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৯০. আবী সালিহ হতে বর্ণিত, কা’ব কুরাযী বলেন, যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ এটি বিচ্ছিন্নতার কারণে। কা’ব হতে আবূ সালিহর কোন বর্ণনা আমরা জানতে পারিনি। আল্লাহই ভাল জানেন। ((তবে অপর একটি সহীহ সনদেও বর্ণিত। তাখরীজ দেখুন।– অনুবাদক))

 

তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৭ নং ১০১৩৩ সহীহ সনদে।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ

حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ أَبِي صَالِحٍ قَالَ قَالَ كَعْبٌ مَنْ قَرَأَ مِائَةَ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ

حدثنا جعفر بن عون عن الأعمش عن أبي صالح قال قال كعب من قرأ مائة آية كتب من القانتين

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবূ সালেহ সাম্মান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৯১. আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, তামীম দারী ও ফুযালাহ ইবনু উবাইদ উভয়ে বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে একশ’টি আয়াত (সালাতে) পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ এটি বিচ্ছিন্নতার কারণে। তবে হাদীসটি হাসান।

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ‘দশ আয়াত পাঠের ফযীলতে’ নং ৩৪৭৮, ৩৪৭৯ তে। ‘পঞ্চাশ আয়াত পাঠের ফযীলতে’ নং ৩৪৮৩ তে।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ الْحَارِثِ عَنْ الْقَاسِمِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ وَفَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَا مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ

حدثنا يحيى بن بسطام حدثنا يحيى بن حمزة حدثني يحيى بن الحارث عن القاسم أبي عبد الرحمن عن تميم الداري وفضالة بن عبيد قالا من قرأ بمائة آية في ليلة كتب من القانتين

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৯২. আবীল আহওয়াস হতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।

 

তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৫০৮ নং ১০১৩৫। এটি গত হয়েছে নং ৩৪৮২ তে।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا فِطْرٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ

حدثنا أبو نعيم حدثنا فطر عن أبي إسحق عن أبي الأحوص عن عبد الله قال من قرأ في ليلة بمائة آية كتب من القانتين

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবুল আহওয়াস (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে

৩৪৯৩. হাবীব ইবনু উবাইদ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবূ উমামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছি, “যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। এটি আবু উমামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: তাবারাণী, কাবীর ৮/২১১ নং ৭৭৪৮ মারফু’ হিসেবে যয়ীফ সনদে। সেখানে রয়েছে: একশ’টি’ এর পরিবর্তে দশটি আয়াত’ এর কথা।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ

حَدَّثَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ أَخْبَرَنَا حَرِيزُ بْنُ عُثْمَانَ عَنْ حَبِيبِ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ يَقُولُ مَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ

حدثنا الحكم بن نافع أخبرنا حريز بن عثمان عن حبيب بن عبيد قال سمعت أبا أمامة يقول من قرأ بمائة آية لم يكتب من الغافلين

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৯. যে ব্যক্তি দু’শ আয়াত পাঠ করে

৩৪৯৪. হাবীব ইবনু উবাইদ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবূ উমামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছি, “যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দুশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। এটি আবু উমামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: তাবারাণী, কাবীর ৮/২১১ নং ৭৭৪৮ দীর্ঘাকারে যার সনদ অত্যন্ত দুর্বল। আগের টীকাটিও দেখুন।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَتَيْ آيَةٍ

حَدَّثَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ أَخْبَرَنَا حَرِيزٌ عَنْ حَبِيبِ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ يَقُولُ مَنْ قَرَأَ مِائَتَيْ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ

حدثنا الحكم بن نافع أخبرنا حريز عن حبيب بن عبيد قال سمعت أبا أمامة يقول من قرأ مائتي آية كتب من القانتين

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৯. যে ব্যক্তি দু’শ আয়াত পাঠ করে

৩৪৯৫. আবূ দারদা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দু’শটি আয়াত পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: মুহাম্মদ ইবনুল কাসিম মিথ্যাবাদী। মুসা ইবনু উবাইদ যয়ীফ। (হাদীসটি জাল বা বানোয়াট পর্যায়ের-অনুবাদক।)

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ৩৪৮৪ নং এ।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَتَيْ آيَةٍ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْقَاسِمِ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُبَيْدَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ عَنْ يُحَنَّسَ مَوْلَى الزُّبَيْرِ عَنْ سَالِمٍ أَخِي أُمِّ الدَّرْدَاءِ فِي اللَّهِ عَنْ أُمِّ الدَّرْدَاءِ عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَرَأَ مِائَتَيْ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ

حدثنا محمد بن القاسم حدثنا موسى بن عبيدة عن محمد بن إبراهيم عن يحنس مولى الزبير عن سالم أخي أم الدرداء في الله عن أم الدرداء عن أبي الدرداء عن النبي صلى الله عليه وسلم قال من قرأ مائتي آية في ليلة كتب من القانتين

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবুদ দারদা (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ২৯. যে ব্যক্তি দু’শ আয়াত পাঠ করে

৩৪৯৬. মুগীরাহ ইবনু আব্দুল্লাহ আল জাদলী হতে বর্ণিত, ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দশটি আয়াত পাঠ করবে, তাকে গাফিলদের (অমনোযোগীদের) মধ্যে লিখা হবে না। আর যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দু’শটি আয়াত পাঠ করবে, তাকে সফলকামদের মধ্যে লিখা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: মুগীরাহ ইবনু আব্দুল্লাহ আল জাদলীর জীবনী আমি পাইনি। অন্যান্য রাবীগণ বিশ্বস্ত।

 

তাখরীজ: এর প্রথম অংশটি নং ৩৪৮১ তে এবং পরবর্তী অংশ নং ৩৪৮৫ তে গত হয়েছে। বিস্তারিত সে হাদীস দু’টির টীকায় দেখুন।

باب مَنْ قَرَأَ بِمِائَتَيْ آيَةٍ

حَدَّثَنَا أَبُو غَسَّانَ حَدَّثَنَا إِسْرَائِيلُ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ الْمُغِيرَةِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْجَدَلِيِّ عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ عَشْرَ آيَاتٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ وَمَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ وَمَنْ قَرَأَ بِمِائَتَيْ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْفَائِزِينَ

حدثنا أبو غسان حدثنا إسرائيل عن أبي إسحق عن المغيرة بن عبد الله الجدلي عن ابن عمر قال من قرأ في ليلة عشر آيات لم يكتب من الغافلين ومن قرأ في ليلة بمائة آية كتب من القانتين ومن قرأ بمائتي آية كتب من الفائزين

 হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩০. যে ব্যক্তি একশ থেকে এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে

৩৪৯৭. আবী নাযরাহ হতে বর্ণিত, আবূ সাঈদ খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দশটি আয়াত পাঠ করবে, তাকে ’যাকিরীন’দের (অধিক যিকিরকারীদের) মধ্যে লিখা হবে। আর যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে। আর যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) পাঁচশ’টি আয়াত পাঠ করবে, সে সকালে উঠবে অশেষ বিনিময়সহ। তাকে বলা হলো, ’ক্বিনতার’ (অঢেল, অশেষ) কী জিনিস? তিনি বললেন, ’ষাঁড়ের চামড়া ভর্তি সোনার সমপরিমাণ।’[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। এটি আবু উমামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর উপর মাওকুফ। তবে এ উপমা নিজের পক্ষ থেকে আপন মত দ্বারা বলা যায় না। আল্লাহই ভাল জানেন।

 

তাখরীজ: বাইহাকী, নিকাহ ৭/২৩৩ অতি সংক্ষিপ্তাকারে; তাবারাণী, আওসাত ৭৬৭৪ মারফু’ হিসেবে (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে), তবে এর সনদ যয়ীফ। আমরা সেটি তাখরীজ দিয়েছি মাজমাউয যাওয়ােইদ নং ৩৬৫৭ তে।

باب مَنْ قَرَأَ مِنْ مِائَةِ آيَةٍ إِلَى الْأَلْفِ

حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ سَعِيدٍ الْجُرَيْرِيِّ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ عَشْرَ آيَاتٍ كُتِبَ مِنْ الذَّاكِرِينَ وَمَنْ قَرَأَ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ وَمَنْ قَرَأَ بِخَمْسِ مِائَةِ آيَةٍ إِلَى الْأَلْفِ أَصْبَحَ وَلَهُ قِنْطَارٌ مِنْ الْأَجْرِ قِيلَ وَمَا الْقِنْطَارُ قَالَ مِلْءُ مَسْكِ الثَّوْرِ ذَهَبًا

حدثنا أبو النعمان حدثنا حماد بن زيد عن سعيد الجريري عن أبي نضرة عن أبي سعيد الخدري قال من قرأ في ليلة عشر آيات كتب من الذاكرين ومن قرأ بمائة آية كتب من القانتين ومن قرأ بخمس مائة آية إلى الألف أصبح وله قنطار من الأجر قيل وما القنطار قال ملء مسك الثور ذهبا

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩০. যে ব্যক্তি একশ থেকে এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে

৩৪৯৮. হাসান (রহঃ) হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তবে কুরআন ঐ রাতে তার বিরূদ্ধে বাদী হবে না। আর যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দু’শ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে পূর্ণ রাত ইবাদতকারীদের মধ্যে লিখা হবে। আর যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) পাঁচশ’ হতে এক হাজারটি আয়াত পাঠ করবে, সে সকালে এমন অবস্থায় ঘুম থেকে উঠবে যে, আখিরাতে ’ক্বিনতার’ (অঢেল সম্পদ) তার প্রাপ্য হবে।” তারা বললো, ’ক্বিনতার’ (অঢেল সম্পদ) আবার কী? তিনি বললেন, বার হাজার পরিমাণ।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ মুরসাল হওয়ার কারণে।

 

তাখরীজ: আর এটি তিবরিযী, মিশকাতুল মাসাবীহ নং ২১৮৬ তে একে দারেমী’র প্রতি সম্বোন্ধিত করেছেন। দেখুন, তাবারী, তাফসীর ৩/২০০।

باب مَنْ قَرَأَ مِنْ مِائَةِ آيَةٍ إِلَى الْأَلْفِ

حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ عَنْ يُونُسَ عَنْ الْحَسَنِ أَنَّ نَبِيَّ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ مِائَةَ آيَةٍ لَمْ يُحَاجَّهُ الْقُرْآنُ تِلْكَ اللَّيْلَةَ وَمَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ مِائَتَيْ آيَةٍ كُتِبَ لَهُ قُنُوتُ لَيْلَةٍ وَمَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ خَمْسَ مِائَةِ آيَةٍ إِلَى الْأَلْفِ أَصْبَحَ وَلَهُ قِنْطَارٌ فِي الْآخِرَةِ قَالُوا وَمَا الْقِنْطَارُ قَالَ اثْنَا عَشَرَ أَلْفًا

حدثنا أبو النعمان حدثنا وهيب عن يونس عن الحسن أن نبي الله صلى الله عليه وسلم قال من قرأ في ليلة مائة آية لم يحاجه القرآن تلك الليلة ومن قرأ في ليلة مائتي آية كتب له قنوت ليلة ومن قرأ في ليلة خمس مائة آية إلى الألف أصبح وله قنطار في الآخرة قالوا وما القنطار قال اثنا عشر ألفا

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ হাসান বাসরী (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৪৯৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩০. যে ব্যক্তি একশ থেকে এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে

৩৪৯৯. আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) তিনশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য ’ক্বিনতার’ (অশেষ) পরিমাণে বিনিময় লিখা হবে। আর যে ব্যক্তি (সালাতে) সাতশ’টি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য কী (লিখা) হবে আমি জানি না। তিনি বলেন, এ সনদে আবূ নুয়াইম রয়েছে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে বিভিন্ন শব্দে নং ৩৪৮২ ও ৩৪৮৯ তে।

باب مَنْ قَرَأَ مِنْ مِائَةِ آيَةٍ إِلَى الْأَلْفِ

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا فِطْرٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ مَنْ قَرَأَ فِي لَيْلَةٍ ثَلَاثَ مِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ لَهُ قِنْطَارٌ وَمَنْ قَرَأَ سَبْعَ مِائَةِ آيَةٍ لَا أَدْرِي أَيَّ شَيْءٍ قَالَ فِيهَا أَبُو نُعَيْمٍ بِقَوْلِهِ

حدثنا أبو نعيم حدثنا فطر عن أبي إسحق عن أبي الأحوص عن عبد الله قال من قرأ في ليلة ثلاث مائة آية كتب له قنطار ومن قرأ سبع مائة آية لا أدري أي شيء قال فيها أبو نعيم بقوله

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ‌ ইব্‌ন মাসউদ (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩১. যে ব্যক্তি এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে

৩৫০০. হাবীব ইবনু উবাইদ (রহঃ) হতে বর্ণিত, আবূ উমামা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) এক হাজার আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য ’ক্বিনতার’ (অশেষ) পরিমাণ সাওয়াব লিখা হবে। ’ক্বিরাত’ এসেছে এ ’ক্বিনতার’ (অশেষ, অঢেল) থেকেই, যা তোমাদের পূরো দুনিয়া (’র সম্পদ) দিয়েও পরিশোধ করা যাবে না। তিনি বলেন, তোমাদের পুরো দুনিয়া (’র সম্পদ) ও তার সমতুল্য হবে না।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে নং ৩৪৯৭ তে এ শব্দে: ‘যে ব্যক্তি একশ’ আয়াত পাঠ করল, তাকে গাফিলদের মধ্যে লিখা হবে না।’ এবং ৩৪৯৮ তে যার শব্দাবলী: যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) দু’শ’টি আয়াত পাঠ করবে, তাকে অনুগতদের (ইবাদতকারীদের) মধ্যে লিখা হবে।’

باب مَنْ قَرَأَ أَلْفَ آيَةٍ

أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ أَخْبَرَنَا حَرِيزٌ عَنْ حَبِيبِ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ يَقُولُ مَنْ قَرَأَ أَلْفَ آيَةٍ كُتِبَ لَهُ قِنْطَارٌ مِنْ الْأَجْرِ وَالْقِيرَاطُ مِنْ ذَلِكَ الْقِنْطَارِ لَا يَفِي بِهِ دُنْيَاكُمْ يَقُولُ لَا يَعْدِلُهُ دُنْيَاكُمْ

أخبرنا الحكم بن نافع أخبرنا حريز عن حبيب بن عبيد قال سمعت أبا أمامة يقول من قرأ ألف آية كتب له قنطار من الأجر والقيراط من ذلك القنطار لا يفي به دنياكم يقول لا يعدله دنياكم

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩১. যে ব্যক্তি এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে

৩৫০১. আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, তামীম দারী ও ফুযালাহ ইবনু উবাইদ উভয়ে বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে (সালাতে) এক হাজার আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য ’ক্বিনতার’ (অশেষ) পরিমাণ সাওয়াব লিখা হবে। আর ’ক্বিনতার’ (অশেষ, অঢেল)-এর মধ্যে থেকে ’ক্বিরাত’ পরিমাণ সম্পদও তোমাদের এ পূরো দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে সবকিছুর চেয়ে উত্তম। আর সে আল্লাহর ইচ্ছানুযায়ী (তথা অপরিসীম বিনিময়) অর্জন করবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ তবে হাদীসটি হাসান।

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে নং ৩৪৭৮, ৩৪৭৯, ৩৪৮৩ ও ৩৪৮৮ তে।

 

তাবারাণী, কাবীর ২/৫০, ৫১ নং ১২৫৩; আওসাত নং ৮৪৪৬ তে।

باب مَنْ قَرَأَ أَلْفَ آيَةٍ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ عَنْ يَحْيَى بْنِ الْحَارِثِ عَنْ الْقَاسِمِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ وَفَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَا مَنْ قَرَأَ أَلْفَ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ لَهُ قِنْطَارٌ وَالْقِيرَاطُ مِنْ الْقِنْطَارِ خَيْرٌ مِنْ الدُّنْيَا وَمَا فِيهَا وَاكْتَنَزَ مِنْ الْأَجْرِ مَا شَاءَ اللَّهُ

حدثنا يحيى بن بسطام حدثنا يحيى بن حمزة عن يحيى بن الحارث عن القاسم أبي عبد الرحمن عن تميم الداري وفضالة بن عبيد قالا من قرأ ألف آية في ليلة كتب له قنطار والقيراط من القنطار خير من الدنيا وما فيها واكتنز من الأجر ما شاء الله

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ আল কাসিম আবূ আব্দুর রহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩১. যে ব্যক্তি এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে

৩৫০২. আবূ দারদা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি (রাতের সালাতে) এক হাজার আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য ’ক্বিনতার’ (অশেষ) পরিমাণ সাওয়াব লিখা হবে। আর ’ক্বিনতার’ (অশেষ, অঢেল)-এর মধ্যে থেকে ’ক্বিরাত’ পরিমাণ সম্পদ একটি বিশাল পাহাড়ের সমপরিমাণ।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: মুহাম্মদ ইবনুল কাসিম মিথ্যাবাদী। মুসা ইবনু উবাইদ যয়ীফ। (হাদীসটি জাল বা বানোয়াট পর্যায়ের-অনুবাদক।)

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ৩৪৮৪ যার শব্দ: একশ’ আয়াত পাঠ করবে’ এবং ৩৪৯২ নং এ যার শব্দ: দু’শ আয়াত পাঠ করবে’।

باب مَنْ قَرَأَ أَلْفَ آيَةٍ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْقَاسِمِ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُبَيْدَةَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ عَنْ يُحَنَّسَ مَوْلَى الزُّبَيْرِ عَنْ سَالِمٍ أَخِي أُمِّ الدَّرْدَاءِ عَنْ أُمِّ الدَّرْدَاءِ عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَرَأَ أَلْفَ آيَةٍ إِلَى خَمْسِ مِائَةٍ كُتِبَ لَهُ قِنْطَارٌ مِنْ الْأَجْرِ الْقِيرَاطُ مِنْهُ مِثْلُ التَّلِّ الْعَظِيمِ

حدثنا محمد بن القاسم حدثنا موسى بن عبيدة عن محمد بن إبراهيم عن يحنس مولى الزبير عن سالم أخي أم الدرداء عن أم الدرداء عن أبي الدرداء عن النبي صلى الله عليه وسلم قال من قرأ ألف آية إلى خمس مائة كتب له قنطار من الأجر القيراط منه مثل التل العظيم

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবুদ দারদা (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ

৩৫০৩. আবী সালিহ হতে বর্ণিত, আবূ হুরাইরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ’ক্বিনতার’-এর পরিমাণ হলো বার হাজার।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আবূ হুরাইরা পর্যন্ত হাসান।

 

তাখরীজ: আহমাদ ২/৩৬৩ তে মারফূ’ (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা) হিসেবে যার শব্দাবলী: ‘ক্বিনতার’-এর পরিমাণ হলো বার হাজার উকিয়াহ। আর প্রত্যেক উকিয়ার মধ্যবর্তী স্থানটি আসমান ও জমিনের মাঝে যা কিছু আছে তা থেকে উত্তম।

باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ

حَدَّثَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ بْنُ عَبْدِ الْوَارِثِ حَدَّثَنَا أَبَانُ الْعَطَّارُ وَحَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ أَبِي صَالِحٍ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ الْقِنْطَارُ اثْنَا عَشَرَ أَلْفًا

حدثنا عبد الصمد بن عبد الوارث حدثنا أبان العطار وحماد بن سلمة عن عاصم عن أبي صالح عن أبي هريرة قال القنطار اثنا عشر ألفا

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ আবূ সালেহ সাম্মান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ

৩৫০৪. আবী নাযরাহ আল আবদী হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’ক্বিনতার’ হলো ষাঁড়ের চামড়া ভর্তি সোনার সমপরিমাণ।’[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আবূ নাযরাহ পর্যন্ত সহীহ।

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ৩৪৯৪ নং এ।

باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ بْنُ عِيسَى عَنْ أَبِي الْأَشْهَبِ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ الْعَبْدِيِّ قَالَ الْقِنْطَارُ مِلْءُ مَسْكِ ثَوْرٍ ذَهَبًا

حدثنا إسحق بن عيسى عن أبي الأشهب عن أبي نضرة العبدي قال القنطار ملء مسك ثور ذهبا

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ

৩৫০৫. আলী ইবনু যাইদ হতে বর্ণিত, সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেব (রহঃ) বলেন, ’ক্বিনতার’ হলো চল্লিশ হাজার পরিমাণ।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদে দু’টি ত্রুটি বিদ্যমান। ১. হাশিমের ‘আন আন’ শব্দে বর্ণনা করা ২. আলী ইবনু যাইদের দুর্বলতা। আর এটি সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেবের উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: ((মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।–অনুবাদক))

باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ عَنْ هُشَيْمٍ عَنْ عَلِيِّ بْنِ زَيْدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ قَالَ الْقِنْطَارُ أَرْبَعُونَ أَلْفًا

حدثنا إسحق عن هشيم عن علي بن زيد عن سعيد بن المسيب قال القنطار أربعون ألفا

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আলী ইবনু যাইদ (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ

৩৫০৬. মুবারক হতে বর্ণিত, হাসান (রহঃ) বলেন, তোমাদের কারো দিয়াত পরিমাণ, বার হাজার পরিমাণ।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান পর্যন্ত সহীহ।

 

তাখরীজ: দেখুন, তাফসীর তাবারী ৩/২০০।

باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ عَنْ مُبَارَكٍ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ الْقِنْطَارُ دِيَةُ أَحَدِكُمْ اثْنَا عَشَرَ أَلْفًا

حدثنا إسحق عن مبارك عن الحسن قال القنطار دية أحدكم اثنا عشر ألفا

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ

৩৫০৭. ইবনু আবী নাজীহ হতে বর্ণিত, মুজাহিদ (রহঃ) বলেন, ’ক্বিনতার’ হলো চল্লিশ হাজার দিনার পরিমাণ।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ মুজাহিদ পর্যন্ত হাসান।

 

তাখরীজ: দেখুন, তাফসীর তাবারী ৩/২০০।

باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ عَنْ مُسْلِمٍ هُوَ الزَّنْجِيُّ عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ مُجَاهِدٍ قَالَ الْقِنْطَارُ سَبْعُونَ أَلْفَ دِينَارٍ

حدثنا إسحق عن مسلم هو الزنجي عن ابن أبي نجيح عن مجاهد قال القنطار سبعون ألف دينار

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ ইবনু আবী নাজীহ (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ

৩৫০৮. সালিম ইবনু আবীল জা’দ মু’আয ইবনু জাবাল রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ’ক্বিনতার’ হলো বার শত উকিয়া পরিমাণ।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: রাবীগণ বিশ্বস্ত তবে এর সনদ মুনকাতি’ (বিচ্ছিন্ন), কেননা সালিম মুআয ইবনু জাবাল এর সাক্ষাত লাভ করেননি।

 

তাখরীজ: দেখুন, তাফসীর তাবারী ৩/২০০।

باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ عَنْ أَبِي بَكْرٍ عَنْ أَبِي حَصِينٍ عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ قَالَ الْقِنْطَارُ أَلْفُ أُوقِيَّةٍ وَمِائَتَا أُوقِيَّةٍ

حدثنا إسحق عن أبي بكر عن أبي حصين عن سالم بن أبي الجعد عن معاذ بن جبل قال القنطار ألف أوقية ومائتا أوقية

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫০৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ

৩৫০৯. লাইছ হতে বর্ণিত, মুজাহিদ (রহঃ) বলেন, ’ক্বিনতার’ হলো চল্লিশ হাজার মিছকাল পরিমাণ।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, লাইছের দুর্বলতার কারণে। আর এটি মুজাহিদের উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: ((মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।–অনুবাদক))

باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ لَيْثٍ عَنْ مُجَاهِدٍ قَالَ الْقِنْطَارُ سَبْعُونَ أَلْفَ مِثْقَالٍ

حدثنا أبو نعيم حدثنا شريك عن ليث عن مجاهد قال القنطار سبعون ألف مثقال

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ লায়স (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১০. আবী কিলাবাহ হতে বর্ণিত, তিনি মারফু’ হিসেবে (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে) বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ শুরু করার সময় সেখানে উপস্থিত রইলো, সে যেন আল্লাহর রাস্তায় জিহাদে বিজয় লাভের সময় উপস্থিত রইলো। আর যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ শেষ (খতম) করার সময় সেখানে উপস্থিত রইলো, সে যেন (জিহাদে প্রাপ্ত সম্পদ) গণিমত বন্টনের সময় উপস্থিত রইলো।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদে দু’টি ত্রুটি বিদ্যমান। ১. মুরসাল বর্ণনা ২. সালিহ ইবনু বাশীর আল মুররীর দুর্বলতা।

 

তাখরীজ: আবূ উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১০৭-১০৮; ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ৭৭; আরও দেখুন, সাখাবী, জামালুল কুর্রা’ ১/১১২।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا صَالِحٌ الْمُرِّيُّ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ رَفَعَهُ قَالَ مَنْ شَهِدَ الْقُرْآنَ حِينَ يُفْتَحُ فَكَأَنَّمَا شَهِدَ فَتْحًا فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَمَنْ شَهِدَ خَتْمَهُ حِينَ يُخْتَمُ فَكَأَنَّمَا شَهِدَ الْغَنَائِمَ تُقْسَمُ

حدثنا سليمان بن حرب حدثنا صالح المري عن أيوب عن أبي قلابة رفعه قال من شهد القرآن حين يفتح فكأنما شهد فتحا في سبيل الله ومن شهد ختمه حين يختم فكأنما شهد الغنائم تقسم

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবূ কিলাবাহ্ (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১১. কাতাদা (রহঃ) হতে বর্ণিত, মদীনার মসজিদে এক ব্যক্তি কুরআন পাঠ করছিল, তখন ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তার প্রতি তীক্ষ্ণ নজর রাখছিলেন। এরপর যখন তার খতমের দিন এলো, তিনি দাঁড়িয়ে তার দিকে এগিয়ে গেলেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আগের হাদীসটির সনদ একই। সেখানে দেখুন।

 

তাখরীজ: আবূ উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১০৭-১০৮; ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ৭৭।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا صَالِحٌ الْمُرِّيُّ عَنْ قَتَادَةَ قَالَ كَانَ رَجُلٌ يَقْرَأُ فِي مَسْجِدِ الْمَدِينَةِ وَكَانَ ابْنُ عَبَّاسٍ قَدْ وَضَعَ عَلَيْهِ الرَّصَدَ فَإِذَا كَانَ يَوْمُ خَتْمِهِ قَامَ فَتَحَوَّلَ إِلَيْهِ

حدثنا سليمان بن حرب حدثنا صالح المري عن قتادة قال كان رجل يقرأ في مسجد المدينة وكان ابن عباس قد وضع عليه الرصد فإذا كان يوم ختمه قام فتحول إليه

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ কাতাদাহ (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১২. ছাবিত আল বুনানী (রহঃ) হতে বর্ণিত, আনাস ইবনু মালিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু যদি রাতে কুরআন খতমের নিকটবর্তী হতেন, তবে সকাল না হওয়া পর্যন্ত তা (কুরআন পাঠ) থেকে কিছুটা বাকী রাখতেন। এরপর সকাল হলে তিনি তার পরিবার-পরিজনদের একত্রিত করে তাদের সাথে নিয়ে তা খতম (শেষ) করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আগের হাদীস দু’টির সনদ একই। সেখানে দেখুন।

 

তাখরীজ: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ৭৮।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا صَالِحٌ عَنْ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ قَالَ كَانَ أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ إِذَا أَشْفَى عَلَى خَتْمِ الْقُرْآنِ بِاللَّيْلِ بَقَّى مِنْهُ شَيْئًا حَتَّى يُصْبِحَ فَيَجْمَعَ أَهْلَهُ فَيَخْتِمَهُ مَعَهُمْ

حدثنا سليمان بن حرب حدثنا صالح عن ثابت البناني قال كان أنس بن مالك إذا أشفى على ختم القرآن بالليل بقى منه شيئا حتى يصبح فيجمع أهله فيختمه معهم

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ সাবিত (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১৩. ছাবিত আল বুনানী (রহঃ) হতে বর্ণিত, আনাস ইবনু মালিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু যখন কুরআন খতম করতেন, তখন তিনি তার সন্তান-সন্তুতি ও পরিবার-পরিজনদের একত্রিত করে তাদের জন্য দু’আ করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ। আর এটি আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: তাবারাণী, কাবীর ১/২৪২ নং ৬৭৪; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২০৭০; আবী উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. ১০৯।

 

বাইহাকী, শুয়াব ২০৭১ এ এটি মারফু’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, এর সনদে একাধিক অজ্ঞাত পরিচয় রাবী (মাজাহিল) রয়েছে।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عَفَّانُ حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ سُلَيْمَانَ حَدَّثَنَا ثَابِتٌ قَالَ كَانَ أَنَسٌ إِذَا خَتَمَ الْقُرْآنَ جَمَعَ وَلَدَهُ وَأَهْلَ بَيْتِهِ فَدَعَا لَهُمْ

حدثنا عفان حدثنا جعفر بن سليمان حدثنا ثابت قال كان أنس إذا ختم القرآن جمع ولده وأهل بيته فدعا لهم

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ সাবিত (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১৪. আওযাঈ হতে বর্ণিত, আব্দাহ বলেন, কোন লোক দিনের বেলায় কুরআন খতম করলে সন্ধ্যা পর্যন্ত মালাইকা (ফিরিশতা)-গণ তার জন্য রহমতের দু’আ করতে থাকে। আর রাতের বেলায় কুরআন খতম (শেষ) করলে সকাল পর্যন্ত মালাইকা (ফিরিশতা)-গণ তার জন্য রহমতের দু’আ করতে থাকে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আব্দাহ ইবনু আবী লুবাবাহ পর্যন্ত সহীহ।

 

তাখরীজ: আবূ নুয়াইম, হিলইয়াতুল আউলিয়া ৬/১১৩।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَنَا الْأَوْزَاعِيُّ عَنْ عَبْدَةَ قَالَ إِذَا خَتَمَ الرَّجُلُ الْقُرْآنَ بِنَهَارٍ صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ حَتَّى يُمْسِيَ وَإِنْ فَرَغَ مِنْهُ لَيْلًا صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ حَتَّى يُصْبِحَ

حدثنا أبو المغيرة حدثنا الأوزاعي عن عبدة قال إذا ختم الرجل القرآن بنهار صلت عليه الملائكة حتى يمسي وإن فرغ منه ليلا صلت عليه الملائكة حتى يصبح

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আওযায়ী (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১৫. যুরারাহ ইবনু আওফা (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞাসা করা হল, আল্লাহ’র নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল কোনটি? তিনি বললেন: “’আলহাল্লুল মুরতাহিলু।’ (যে ব্যক্তি গন্তেব্যে এসেই আবার রওনা হয়ে যায়।)” তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, ’আলহাল্লুল মুরতাহিলু’ আবার কী? ”কুরআনের সাথী যে কুরআনের শুরু থেকেপড়ে খতম করে, আবার শেষ করেই শুরু থেকে পাঠ আরম্ভ করে। যখনই (শেষে) আগমণ করে, তখনই সে আবার রওনা হয়ে যায়।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদে দু’টি ত্রুটি বিদ্যমান। ১. মুরসাল বর্ণনা ২. সালিহ ইবনু বাশীর আল মুররীর দুর্বলতা।

 

তাখরীজ: তিরমিযী, কিরাআত নং ২৯৪৯; আব্দুর রহমান ইবনু আহমাদ আর রাযী, ফাযাইলুল কুরআন নং ৭৯; তাবারাণী, কাবীর ১২/১৬৮ নং ১২৭৮৩; আবূ নুয়াইম, হিলইয়াতুল আউলিয়া ২/২৬০, ৬/১৭৪; হাকিম নং ২০৮৮, ২২৮৯; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২০৬৯; ইবনু কাছীর, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ২৮৭; যাহাবী, মু’জামুশ শুয়ূখ ২/২৯১ সনদ যয়ীফ।

 

আর এর শাহিদ হাদীস রয়েছে আবী হুরাইরা হতে হাকিম নং ২০৯০ তে এর সনদও যয়ীফ।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ بْنُ عِيسَى عَنْ صَالِحٍ الْمُرِّيِّ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ زُرَارَةَ بْنِ أَوْفَى أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُئِلَ أَيُّ الْعَمَلِ أَفْضَلُ قَالَ الْحَالُّ الْمُرْتَحِلُ قِيلَ وَمَا الْحَالُّ الْمُرْتَحِلُ قَالَ صَاحِبُ الْقُرْآنِ يَضْرِبُ مِنْ أَوَّلِ الْقُرْآنِ إِلَى آخِرِهِ وَمِنْ آخِرِهِ إِلَى أَوَّلِهِ كُلَّمَا حَلَّ ارْتَحَلَ

حدثنا إسحق بن عيسى عن صالح المري عن قتادة عن زرارة بن أوفى أن النبي صلى الله عليه وسلم سئل أي العمل أفضل قال الحال المرتحل قيل وما الحال المرتحل قال صاحب القرآن يضرب من أول القرآن إلى آخره ومن آخره إلى أوله كلما حل ارتحل

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ যুরারা ইবন আওফা (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১৬. আ’মাশ হতে বর্ণিত, ইবরাহীম বলেন, কোন লোক দিনের বেলায় কুরআন খতম করলে সন্ধ্যা পর্যন্ত মালাইকা (ফিরিশতা)-গণ তার জন্য রহমতের দু’আ করতে থাকে। আর রাতের বেলায় কুরআন খতম (শেষ) করলে সকাল পর্যন্ত মালাইকা (ফিরিশতা)-গণ তার জন্য রহমতের দু’আ করতে থাকে।

সুলাইমান বলেন, এরপর আমার সাথীদেরকে আমি দেখেছি যে, তারা দিনের শুরুতে ও রাতের শুরুতে কুরআন খতম করতে আনন্দ বোধ করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ ইবরাহীম নাখঈ পর্যন্ত সহীহ। এটি তার উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ৫০, ৫১, ৫২, ৮০; আবূ উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১০৯ সহীহ সনদে। দেখুন,

 

বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২০৭৬। পরবর্তী হাদীসটিও দেখুন।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى عَنْ جَرِيرٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ إِذَا قَرَأَ الرَّجُلُ الْقُرْآنَ نَهَارًا صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ حَتَّى يُمْسِيَ وَإِنْ قَرَأَهُ لَيْلًا صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ حَتَّى يُصْبِحَ قَالَ سُلَيْمَانُ فَرَأَيْتُ أَصْحَابَنَا يُعْجِبُهُمْ أَنْ يَخْتِمُوهُ أَوَّلَ النَّهَارِ وَأَوَّلَ اللَّيْلِ

حدثنا إبراهيم بن موسى عن جرير عن الأعمش عن إبراهيم قال إذا قرأ الرجل القرآن نهارا صلت عليه الملائكة حتى يمسي وإن قرأه ليلا صلت عليه الملائكة حتى يصبح قال سليمان فرأيت أصحابنا يعجبهم أن يختموه أول النهار وأول الليل

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আ‘মাশ (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১৭. (অপর সনদে) আ’মাশ হতে বর্ণিত, ইবরাহীম (রহঃ) হতে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে। তবে তাতে সুলাইমানের বক্তব্যটুকু নেই।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ বুখারীর শর্তানুযায়ী সহীহ।

 

তাখরীজ: এটি পূর্বের হাদীসটির পুনরাবৃত্তি।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ الْفِرْيَابِيُّ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ مِثْلَهُ إِلَّا أَنَّهُ لَيْسَ فِيهِ قَوْلُ سُلَيْمَانَ

حدثنا محمد بن يوسف الفريابي عن سفيان عن الأعمش عن إبراهيم مثله إلا أنه ليس فيه قول سليمان

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আ‘মাশ (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১৮. আব্দুর রহমান ইবনু ইসহাক্ব হতে বর্ণিত, মুহারিব ইবনু দীছার বলেন, যে ব্যক্তি তার অন্তরের অন্ত:স্থল হতে কুরআন পাঠ করবে, তবে সে দুনিয়ায় অথবা আখিরাতে একটি দু’আ লাভ করবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, আব্দুর রহমান ইবনু ইসহাক্ব এর দুর্বলতার কারণে। আর এটি মুহারিব ইবনু দীছারের উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: এটি আমি আর কোথাও পাইনি।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا فَرْوَةُ بْنُ أَبِي الْمَغْرَاءِ عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ مَالِكٍ الْمُزَنِيِّ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَقَ عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ قَالَ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ عَنْ ظَهْرِ قَلْبِهِ كَانَتْ لَهُ دَعْوَةٌ فِي الدُّنْيَا أَوْ فِي الْآخِرَةِ

حدثنا فروة بن أبي المغراء عن القاسم بن مالك المزني عن عبد الرحمن بن إسحق عن محارب بن دثار قال من قرأ القرآن عن ظهر قلبه كانت له دعوة في الدنيا أو في الآخرة

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫১৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫১৯. ইয়াযীদ ইবনু আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত, তালহাহ ও আব্দুর রহমান ইবনুল আসওয়াদ উভয়ে বলেন: কোন লোক দিনে বা রাতে কুরআন পাঠ করলে রাত পর্যন্ত মালাইকা (ফিরিশতা)-গণ তার জন্য রহমতের দু’আ করতে থাকে। অপরজন বলেছেন: তাকে ক্ষমা করা হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এ দু’টি হাদীস একই সনদে বর্ণিত, আর এ সনদটি তালহাহ ইবনু নাফি’ পর্যন্ত হাসান এবং আব্দুর রহমান ইবনুল আসওয়াদ পর্যন্ত মুনকাতি’ (বিচ্ছিন্ন)। কেননা, আবূ খালিদ দালানী আব্দুর রহমান থেকে হাদীস বর্ণনাকারীদের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত নয়।

 

আব্দুর রহমান ইবনুল আসওয়াদ-এর হাদীসটি বর্ণনা করেছেন: বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২০৭৫ যয়ীফ সনদে। ইবনু আবী শাইবা ১০/৪৯০ নং ১০০৮৮ সনদ মুনকাতি’, কখনো মু’দ্বাল। তবে তালহার হাদীসটি এর শাহিদ।

 

তালহার হাদীসটি বর্ণনা করেছেন: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ৫৪ মাহফুজ হলে সনদ সহীহ।

 

আবূ নুয়াইম, হিলইয়া ৫/২৬; সা’দ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে, তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে, তিনি বলেন, যে ব্যক্তি কুরআন খতম করে ….।” এর সনদ যয়ীফ।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ السَّلَامِ عَنْ يَزِيدَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ طَلْحَةَ وَعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْأَسْوَدِ قَالَا مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ لَيْلًا أَوْ نَهَارًا صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ إِلَى اللَّيْلِ وَقَالَ الْآخَرُ غُفِرَ لَهُ

حدثنا محمد بن سعيد حدثنا عبد السلام عن يزيد بن عبد الرحمن عن طلحة وعبد الرحمن بن الأسود قالا من قرأ القرآن ليلا أو نهارا صلت عليه الملائكة إلى الليل وقال الآخر غفر له

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২০. ক্বাযায়াহ ইবনু সুওয়াইদ হতে বর্ণিত, হুমাইদ আল আ’রাজ বলেন, যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে এরপর দু’আ করে, চার হাজার মালাক (ফিরিশতা) তার দু’আ সংরক্ষণে নিয়োজিত থাকে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, ক্বাযায়াহ ইবনু সুওয়াইদ এর দুর্বলতার কারণে। আর এটি হুমাইদ আল আ’রাজ এর উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: ((মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।–অনুবাদক))

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ حَمَّادٍ حَدَّثَنَا قَزَعَةُ بْنُ سُوَيْدٍ عَنْ حُمَيْدٍ الْأَعْرَجِ قَالَ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ ثُمَّ دَعَا أَمَّنَ عَلَى دُعَائِهِ أَرْبَعَةُ آلَافِ مَلَكٍ

حدثنا عمرو بن حماد حدثنا قزعة بن سويد عن حميد الأعرج قال من قرأ القرآن ثم دعا أمن على دعائه أربعة آلاف ملك

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২১. শু’বাহ হতে বর্ণিত, হাকাম বলেন, মুজাহিদ আমার নিকট লোক পাঠিয়ে বললেন, আমরা কুরআন খতম করার ইচ্ছা করেছি, সেজন্য আপনাকে দাওয়াত করছি। আর আমাদের নিকট একথা পৌঁছেছে যে, কুরআন খতমের সময়কালীন দু’আ কবুল করা হয়।তিনি বলেন, তাহলে (কুরআন খতমের সময়) তোমরা বেশি বেশি দু’আ কর।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।

 

তাখরীজ: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ৪৯; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২০৭২; আবূ উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১০৭; ইবনু আবী শাইবা ১০/৪৯১ নং ১০০৮৯।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ الرَّبِيعِ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ الْحَكَمِ عَنْ مُجَاهِدٍ قَالَ بَعَثَ إِلَيَّ قَالَ إِنَّمَا دَعَوْنَاكَ أَنَّا أَرَدْنَا أَنْ نَخْتِمَ الْقُرْآنَ وَإِنَّهُ بَلَغَنَا أَنَّ الدُّعَاءَ يُسْتَجَابُ عِنْدَ خَتْمِ الْقُرْآنِ قَالَ فَدَعَوْا بِدَعَوَاتٍ

حدثنا سعيد بن الربيع حدثنا شعبة عن الحكم عن مجاهد قال بعث إلي قال إنما دعوناك أنا أردنا أن نختم القرآن وإنه بلغنا أن الدعاء يستجاب عند ختم القرآن قال فدعوا بدعوات

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ শু’বা (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২২. মুসআব ইবনু সা’দ হতে বর্ণিত, সা’দ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, কোন লোক রাতের প্রথমভাগে (সন্ধ্যায়) কুরআন খতম করলে সকাল পর্যন্ত মালাইকা (ফিরিশতা)-গণ তার জন্য রহমতের দু’আ করতে থাকে। আর রাতের শেষ ভাগে কুরআন খতম (শেষ) করলে সন্ধ্যা পর্যন্ত মালাইকা (ফিরিশতা)-গণ তার জন্য রহমতের দু’আ করতে থাকে। ফলে কখনো কখনো আমাদের মধ্যকার কারো (খতম করতে) কিছু অংশ বাকী থাকলে আমরা তা সন্ধ্যা পর্যন্ত পিছিয়ে দিতাম কিংবা সকাল পর্যন্ত।[1]আবূ মুহাম্মদ বলেন, সা’দ হতে এ হাদীসটি হাসান।

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, লাইছের দুর্বলতার কারণে। আর এটি মুজাহিদের উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: এটি আমি আর কোথাও পাইনি।

 

তবে নববী, হিলইয়াতুল আবরার পৃ: ১৮৩ তে একে দারেমীর প্রতি সন্বোন্ধিত করেছেন।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حُمَيْدٍ حَدَّثَنَا هَارُونُ عَنْ عَنْبَسَةَ عَنْ لَيْثٍ عَنْ طَلْحَةَ بْنِ مُصَرِّفٍ عَنْ مُصْعَبِ بْنِ سَعْدٍ عَنْ سَعْدٍ قَالَ إِذَا وَافَقَ خَتْمُ الْقُرْآنِ أَوَّلَ اللَّيْلِ صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ حَتَّى يُصْبِحَ وَإِنْ وَافَقَ خَتْمُهُ آخِرَ اللَّيْلِ صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ حَتَّى يُمْسِيَ فَرُبَّمَا بَقِيَ عَلَى أَحَدِنَا الشَّيْءُ فَيُؤَخِّرَهُ حَتَّى يُمْسِيَ أَوْ يُصْبِحَ قَالَ أَبُو مُحَمَّد هَذَا حَسَنٌ عَنْ سَعْدٍ

حدثنا محمد بن حميد حدثنا هارون عن عنبسة عن ليث عن طلحة بن مصرف عن مصعب بن سعد عن سعد قال إذا وافق ختم القرآن أول الليل صلت عليه الملائكة حتى يصبح وإن وافق ختمه آخر الليل صلت عليه الملائكة حتى يمسي فربما بقي على أحدنا الشيء فيؤخره حتى يمسي أو يصبح قال أبو محمد هذا حسن عن سعد

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ মুস‘আব ইবনু সা‘দ (রহ.)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২৩. সাফওয়ান ইবনু সুলাইম হতে বর্ণিত, আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) বলেন, কুরআন বহন করা (হিফজ করা) জান্নাত বাসীদের সুগন্ধি হবে।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, ইবরাহীম ইবনু মুহাজির এর দুর্বলতার কারণে। আর এটি আতার উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: ((মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।–অনুবাদক))

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا مُجَاهِدُ بْنُ مُوسَى حَدَّثَنَا مَعْنٌ حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُهَاجِرِ بْنِ مِسْمَارٍ ابْنِ أَخِي بُكَيْرِ بْنِ مِسْمَارٍ حَدَّثَنِي صَفْوَانُ بْنُ سُلَيْمٍ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ قَالَ حَمَلَةُ الْقُرْآنِ عُرَفَاءُ أَهْلِ الْجَنَّةِ

حدثنا مجاهد بن موسى حدثنا معن حدثنا إبراهيم بن مهاجر بن مسمار ابن أخي بكير بن مسمار حدثني صفوان بن سليم عن عطاء بن يسار قال حملة القرآن عرفاء أهل الجنة

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২৪. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, সাঈদ ইবনু জুবাইর (রহঃ) প্রতি দু’রাতে কুরআন খতম করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সাঈদ পর্যন্ত সহীহ।

 

তাখরীজ: আবূ নুয়াইম, হিলইয়া ৩/২৭৩।

 

আবূ উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১৮২; ইবনু কাছীর, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ২৫৮; সাঈদ ইবনু জুবাইর হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি বায়তুল হারামে এক রাকাআতে কুরআন খতম করতাম। সনদ সহীহ। দেখুন, ইবনু আবী শাইবা ২/৫০৩।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ أَنَّهُ كَانَ يَخْتِمُ الْقُرْآنَ كُلَّ لَيْلَتَيْنِ

حدثنا يزيد بن هارون أخبرنا عبد الملك عن سعيد بن جبير أنه كان يختم القرآن كل ليلتين

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২৫. আব্দুল্লাহ ইবনু আমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আমি কত দিনে কুরআন খতম করতে পারি? তিনি বললেন, “তুমি এক মাসে কুরআন খতম করো।” আমি (আরো অধিক) কষ্ট করতে সক্ষম। তিনি বললেন, তাহলে পঁচিশ দিনে খতম করো।” আমি (আরো অধিক) কষ্ট করতে সক্ষম। তিনি বললেন, “তাহলে বিশ দিনে খতম করো।” আমি (আরো অধিক) কষ্ট করতে সক্ষম। তিনি বললেন, “তাহলে পনেরো দিনে খতম করো।” আমি (আরো অধিক) কষ্ট করতে সক্ষম। তিনি বললেন, তাহলে দশ দিনে খতম করো।” আমি (আরো অধিক) কষ্ট করতে সক্ষম। তিনি বললেন, তাহলে পাঁচ দিনে খতম করো।” আমি (আরো অধিক) কষ্ট করতে সক্ষম। তিনি বললেন, “না” (এর কমে করো না)।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, মুতাররিফ ইবনু তারীফ আবী ইসহাক সাবিঈ নিকট হাদীস শ্রবন করা হতে পিছিয়ে রয়েছে। তবে হাদীসটি বুখারী ও মুসলিমের সম্মিলিত বর্ণনা।

 

তাখরীজ: আমরা যার তাখরীজ দিয়েছি সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৮৫৬, ৮৫৭ তে। এছাড়াও, নাসাঈ, ফাযাইলূল কুরআন নং ৯১; ইবনু কাছীর, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ২৪৭।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ عَنْ مُطَرِّفٍ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي بُرْدَةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ فِي كَمْ أَخْتِمُ الْقُرْآنَ قَالَ اخْتِمْهُ فِي شَهْرٍ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي أُطِيقُ قَالَ اخْتِمْهُ فِي خَمْسٍ وَعِشْرِينَ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ قَالَ اخْتِمْهُ فِي عِشْرِينَ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ قَالَ اخْتِمْهُ فِي خَمْسَ عَشْرَةَ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ قَالَ اخْتِمْهُ فِي عَشْرٍ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ قَالَ اخْتِمْهُ فِي خَمْسٍ قُلْتُ إِنِّي أُطِيقُ قَالَ لَا

حدثنا عثمان بن محمد حدثنا جرير عن مطرف عن أبي إسحق عن أبي بردة عن عبد الله بن عمرو قال قلت يا رسول الله في كم أختم القرآن قال اختمه في شهر قلت يا رسول الله إني أطيق قال اختمه في خمس وعشرين قلت إني أطيق قال اختمه في عشرين قلت إني أطيق قال اختمه في خمس عشرة قلت إني أطيق قال اختمه في عشر قلت إني أطيق قال اختمه في خمس قلت إني أطيق قال لا

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুল আস (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২৬. আব্দুল্লাহ ইবনু আমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম r আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যে, আমি যেন তিনদিনের কম সময়ে কুরআন খতম না করি।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: আব্দুর রহমান ইবনু রাফিঈ যয়ীফ, আর আব্দুর রহমান ইবনু যিয়াদের ব্যাপারে হক্ কথা হলো অধিক পরিমাণে মুনকারাত হাদীস বর্ণনা করার কারণে সেও যয়ীফ।

 

তাখরীজ: এ শব্দে আমি এটি কোথাও পাইনি। তবে, আহমাদ ২/১৫৮ তে রয়েছে: “তবে প্রতি তিন দিনে খতম করো।’ এর সনদ যয়ীফ।

 

আবূ দাউদ, সালাত ১৩৯১; আবূ নুয়াইম, হিলইয়াতুল আউলিয়া ৪/১২২ তে রয়েছে: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, “তুমি প্রতি তিন দিনে তা পাঠ (খতম) কর।” এর সনদ হাসান। আগের টীকাটি দেখুন।

 

আর “যে তিনদিনের কমে কুরআন খতম করবে, সে তা বুঝবে না।” শব্দে গত হয়েছে। সেখানে এর তাখরীজ দিয়েছি।

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا عُقْبَةُ بْنُ خَالِدٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ زِيَادٍ حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ رَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ أَمَرَنِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ لَا أَقْرَأَ الْقُرْآنَ فِي أَقَلَّ مِنْ ثَلَاثٍ

حدثنا عبد الله بن سعيد حدثنا عقبة بن خالد عن عبد الرحمن بن زياد حدثني عبد الرحمن بن رافع عن عبد الله بن عمرو قال أمرني رسول الله صلى الله عليه وسلم أن لا أقرأ القرآن في أقل من ثلاث

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুল আস (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫২৭. সা’দ ইবনু আবী ওয়াক্কাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “ঐ ব্যক্তি আমাদের দলভূক্ত নয় যে কুরআনকে মধুর সুরে তিলাওয়াত করে না।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।

 

তাখরীজ: আমরা যার তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৬৮৯, ৭৪৮; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ১২০ ও মুসনাদুল হুমাইদী নং ৭৬, ৭৭ তে। এছাড়াও, দুরুক্বী, মুসনাদে সা’দ নং ১২৭; রাযী, ফাযাইলুল কুরআন নং ৯০; ইবনু কাছীর , ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১৮৬; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২৬১৩; আবী উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. ২০৯, ২১০; কুযাঈ, মুসনাদুশ শিহাব নং ১১৯৪, ১১৯৫, ১১৯৬; আব্দ ইবনু হুমাইদ, মুনতাখাব নং ১৫১; তাহাবী, মুশকিলিল আছার নং ১৩০৩।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ حَدَّثَنَا لَيْثُ بْنُ سَعْدٍ حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي مُلَيْكَةَ عَنْ ابْنِ أَبِي نَهِيكٍ عَنْ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَيْسَ مِنَّا مَنْ لَمْ يَتَغَنَّ بِالْقُرْآنِ قَالَ أَبُو مُحَمَّد النَّاسُ يَقُولُونَ عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي نَهِيكٍ

حدثنا أبو الوليد الطيالسي حدثنا ليث بن سعد حدثنا ابن أبي مليكة عن ابن أبي نهيك عن سعد بن أبي وقاص أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ليس منا من لم يتغن بالقرآن قال أبو محمد الناس يقولون عبيد الله بن أبي نهيك

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ সা’দ বিন আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫২৮. তাউস হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলো, কুরআন পাঠে স্বর ও কিরা’আতের দিক থেকে উত্তম কোন্ ব্যক্তি? তিনি বললেন: “সেই ব্যক্তি যাকে কুরআন পাঠের সময় তুমি আল্লাহকে ভয় করতে দেখবে।”[1] তাউস বলেন, তালক (রহঃ) এরূপ ব্যক্তি ছিলেন।

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ; এতে দু’টি ত্রুটি বিদ্যমান। ১. আব্দুল কারীম ইবনু আবীল মাখারিখ এর দুর্বলতা।. ২. মুরসাল বর্ণনা

 

তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৫৪৬ নং ৯৬৯৪; আবী উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. ১৬৫ যয়ীফ সনদে; আবূ নুয়াইম, হিলইয়াতুল আউলিয়া ৪/১৯; যিকরু আখবারিল আসবাহান ২/৯০ যয়ীফ সনদে।

 

এছাড়া, তাবারাণী, কাবীর ১১/৭ নং ১০১৫২ ও আবূ উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ: ১৬৫ যয়ীফ সনদে। আরও দেখুন, ইবনু কাছীর, বিদায়াহ ৯/২৪৩; আবী শামাহ, মুরশিদুল ওয়াজীয পৃ: ১৯৯।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ أَخْبَرَنَا مِسْعَرٌ عَنْ عَبْدِ الْكَرِيمِ عَنْ طَاوُسٍ قَالَ سُئِلَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَيُّ النَّاسِ أَحْسَنُ صَوْتًا لِلْقُرْآنِ وَأَحْسَنُ قِرَاءَةً قَالَ مَنْ إِذَا سَمِعْتَهُ يَقْرَأُ أُرِيتَ أَنَّهُ يَخْشَى اللَّهَ قَالَ طَاوُسٌ وَكَانَ طَلْقٌ كَذَلِكَ

حدثنا جعفر بن عون أخبرنا مسعر عن عبد الكريم عن طاوس قال سئل النبي صلى الله عليه وسلم أي الناس أحسن صوتا للقرآن وأحسن قراءة قال من إذا سمعته يقرأ أريت أنه يخشى الله قال طاوس وكان طلق كذلك

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫২৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫২৯. আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ তা’আলা অন্য কোন বিষয়ের প্রতি ঐরূপ কান লাগিয়ে শুনেন না, যেরূপ কান লাগিয়ে তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামর সুমধুর স্বরে কুরআন পাঠ শুনেন।”[1] তার এক সাথী বলেন, এর অর্থ উচ্চ আওয়াজের সঙ্গে কুরআন পাঠ করা।

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ, তবে হাদীসটি বুখারী ও মুসলিমের সম্মিলিত বর্ণনা।

 

তাখরীজ: বুখারী, ফাযাইলুল কুরআন নং ৫০২৩; মুসলিম, সালাতুল মুসাফিরীন ৭৯২।

 

আমরা এর তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৫৯৫৯; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৭৫১ ও মুসনাদুল হুমাইদী নং ৯৭৯ তে।

 

এছাড়াও, ; ইবনু কাছীর , ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১৭৯ সহীহ সনদে।

 

এটি গত হয়েছে এবং সামনেও আসছে।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنِي اللَّيْثُ حَدَّثَنِي عُقَيْلٌ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ حَدَّثَنِي أَبُو سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمْ يَأْذَنْ اللَّهُ لِشَيْءٍ مَا أَذِنَ لِنَبِيٍّ يَتَغَنَّى بِالْقُرْآنِ وَقَالَ صَاحِبٌ لَهُ زَادَ يَجْهَرُ بِهِ

حدثنا عبد الله بن صالح حدثني الليث حدثني عقيل عن ابن شهاب حدثني أبو سلمة عن أبي هريرة أنه كان يقول قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لم يأذن الله لشيء ما أذن لنبي يتغنى بالقرآن وقال صاحب له زاد يجهر به

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩০. (অপর সনদে) আবূ সালামাহ হতে বর্ণিত, আবূ হুরাইরাহ রাঃ বলেছেন, আল্লাহ তা’আলা অন্য কোন বিষয়ের প্রতি ঐরূপ কান লাগিয়ে শুনেন না যেরূপ কান লাগিয়ে তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামর সুমধুর স্বরে কুরআন পাঠ শুনেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ; এটি আবী হুরাইরা’র উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: পূর্বের হাদীসটি দেখুন।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ حَدَّثَنِي يُونُسُ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ أَخْبَرَنِي أَبُو سَلَمَةَ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ مَا أَذِنَ اللَّهُ لِشَيْءٍ كَمَا أَذِنَ لِنَبِيٍّ يَتَغَنَّى بِالْقُرْآنِ

حدثنا عبد الله بن صالح حدثنا الليث حدثني يونس عن ابن شهاب أخبرني أبو سلمة أن أبا هريرة قال ما أذن الله لشيء كما أذن لنبي يتغنى بالقرآن

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবূ সালামাহ্ ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩১. আবূ সালামাহ ইবনু আব্দুর রহমান (রহঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ মূসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে লক্ষ্য করে বলতেন, হে আবূ মূসা! “তোমাকে দাঊদ (আঃ)-এর সুমধুর কন্ঠ দান করা হয়েছে।” আর তিনি অতি সুমধুর স্বরে কুরআন পাঠ করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ; এতে দু’টি ত্রুটি বিদ্যমান। ১. আব্দুল্লাহ ইবনু সালিহ যয়ীফ. ২. মুরসাল বর্ণনা। তবে হাদীসটি (সহীহ) বুখারী ও মুসলিমের সম্মিলিত বর্ণনা।

 

তাখরীজ: বুখারী, ফাযাইলুল কুরআন নং ৫০৪৮; মুসলিম, সালাতুল মুসাফিরীন ৭৯৩।

 

আমরা এর তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৭২৭৯; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৭১৯৭ তে।

 

এছাড়াও, বাইহাকী, ৩/১২, ১০/২৩১; শুয়াবুল ঈমান নং ২/৫২৬; আবী উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. ১৬৩।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنِي اللَّيْثُ حَدَّثَنِي يُونُسُ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ قَالَ أَخْبَرَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُولُ لِأَبِي مُوسَى وَكَانَ حَسَنَ الصَّوْتِ بِالْقُرْآنِ لَقَدْ أُوتِيَ هَذَا مِنْ مَزَامِيرِ آلِ دَاوُدَ

حدثنا عبد الله بن صالح حدثني الليث حدثني يونس عن ابن شهاب قال أخبرني أبو سلمة بن عبد الرحمن أن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يقول لأبي موسى وكان حسن الصوت بالقرآن لقد أوتي هذا من مزامير آل داود

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবূ সালামাহ্ ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩২. আবূ সালামাহ হতে বর্ণিত, উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু আবূ মূসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে দেখলেই বলতেন: হে আবূ মূসা, আমাদেরকে আমাদের রবের কথা স্মরণ করিয়ে দিন।’ তখন তিনি তাঁর নিকট কুরআন তিলাওয়াত করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ; এতে দু’টি ত্রুটি বিদ্যমান। ১. আব্দুল্লাহ ইবনু সালিহ যয়ীফ. ২. ইনকিতা’, আবূ সালামাহ উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে শ্রবণ করেননি।

 

তাখরীজ: আবী উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. ১৬৩; ইবনু কাছীর , ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১৯১-১৯২। আমরা এর তাখরীজ দিয়েছি মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ২২৬৪ এর পরে; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৭১৯৬ তে।

 

এছাড়াও, বাইহাকী, শাহাদাত ১০/২৩১। এটি সামনেও আসছে।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنِي اللَّيْثُ حَدَّثَنِي يُونُسُ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو سَلَمَةَ أَيْضًا أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ كَانَ إِذَا رَأَى أَبَا مُوسَى قَالَ ذَكِّرْنَا رَبَّنَا يَا أَبَا مُوسَى فَيَقْرَأُ عِنْدَهُ

حدثنا عبد الله بن صالح حدثني الليث حدثني يونس عن ابن شهاب قال حدثني أبو سلمة أيضا أن عمر بن الخطاب كان إذا رأى أبا موسى قال ذكرنا ربنا يا أبا موسى فيقرأ عنده

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবূ সালামাহ্ ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩৩. আবীল আহওয়াস হতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তোমাদের কাউকে যেনে এ অবস্থায় দেখা না যায় যে, সে এক পায়ের উপরে আরেক পা উঠিয়ে সূর করে কুরআন পাঠ করছে, আর সূরা বাক্বারা পাঠ করা ছেড়ে দিচ্ছে। কেননা, শয়তান সেই ঘর/বাড়ি হতে পলায়ন করে, যেখানে সূরা বাক্বারা পাঠ করা হয়। আর (আসবাব সামগ্রী) শূণ্য ঘরের উপমা হলো সেই অন্তরের মত যা আল্লাহর কিতাব হতে শূণ্য।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ; ইবরাহীম ইবনু মুসলিম আলহিজরী’র দুর্বলতার কারণে। এটি মাওকুফ।

 

তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক নং ৫৯৯৮ যয়ীফ সনদে দীর্ঘাকারে; ইবনু আবী শাইবা ১০/৪৮৬ নং ১০০৭৩ সহীহ সনদে; তাবারাণী, আওসাত নং ৭৭৬২ ও সগীর ১/৫৩ যয়ীফ সনদে।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ الْهَجَرِيُّ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ لَا أُلْفِيَنَّ أَحَدَكُمْ يَضَعُ إِحْدَى رِجْلَيْهِ عَلَى الْأُخْرَى يَتَغَنَّى وَيَدَعُ أَنْ يَقْرَأَ سُورَةَ الْبَقَرَةِ فَإِنَّ الشَّيْطَانَ يَفِرُّ مِنْ الْبَيْتِ يُقْرَأُ فِيهِ سُورَةُ الْبَقَرَةِ وَإِنَّ أَصْفَرَ الْبُيُوتِ الْجَوْفُ يَصْفَرُ مِنْ كِتَابِ اللَّهِ

حدثنا جعفر بن عون حدثنا إبراهيم الهجري عن أبي الأحوص عن عبد الله قال لا ألفين أحدكم يضع إحدى رجليه على الأخرى يتغنى ويدع أن يقرأ سورة البقرة فإن الشيطان يفر من البيت يقرأ فيه سورة البقرة وإن أصفر البيوت الجوف يصفر من كتاب الله

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবুল আহওয়াস (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩৪. সালিম ইবনু আব্দুল্লাহ’র পরিবারের কোন সদস্য হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, পথ প্রদর্শক সালামাহ মদীনায় এসে তাদেরকে নিয়ে সালাত আদায় করলেন। তখন সালিম (রহঃ) কে বলা হলো, আপনি যদি একটু আগে আসতেন, তবে আপনি তার (সুরালো) কিরা’আত শুনতে পেতেন। এরপর তিনি (সালিম) মসজিদের দরজার নিকট আসতেই তার কিরাআত শুনতে পেলেন। তখন তিনি ফিরে এসে বললেন, এতো সুরেলা আওয়াজ, সুরেলা আওয়াজ।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ এতে অজ্ঞাত পরিচয় রাবী রয়েছে। আর ইবনু জুরাইজ এটি আন আন শব্দে বর্ণনা করেছেন আর তিনি মুদাল্লিস।

 

তাখরীজ: এটি আমি এখানে ব্যতীত আর কোথাও পাইনি।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

أَخْبَرَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ أَيُّوبَ قَالَ حَدَّثَنِي بَعْضُ آلِ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ قَدِمَ سَلَمَةُ الْبَيْذَقُ الْمَدِينَةَ فَقَامَ يُصَلِّي بِهِمْ فَقِيلَ لِسَالِمٍ لَوْ جِئْتَ فَسَمِعْتَ قِرَاءَتَهُ فَلَمَّا كَانَ بِبَابِ الْمَسْجِدِ سَمِعَ قِرَاءَتَهُ رَجَعَ فَقَالَ غِنَاءٌ غِنَاءٌ

أخبرنا سليمان بن حرب حدثنا حماد بن زيد عن أيوب قال حدثني بعض آل سالم بن عبد الله قال قدم سلمة البيذق المدينة فقام يصلي بهم فقيل لسالم لو جئت فسمعت قراءته فلما كان بباب المسجد سمع قراءته رجع فقال غناء غناء

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩৫. আবূ সালামাহ হতে বর্ণিত, আবূ মূসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট আসতেন। তখন উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাকে বলতেন: আপনি আমাদেরকে আমাদের রবের কথা স্মরণ করিয়ে দিন।’ তখন তিনি তাঁর নিকট কুরআন তিলাওয়াত করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ ইনকিতা’ বা বিচ্ছিন্নতার কারণে, আবূ সালামাহ উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে শ্রবণ করেননি।

 

তাখরীজ: এটি গত হয়েছে নং ৩৫২৯ তে।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ أَنَّ أَبَا مُوسَى كَانَ يَأْتِي عُمَرَ فَيَقُولُ لَهُ عُمَرُ ذَكِّرْنَا رَبَّنَا فَيَقْرَأُ عِنْدَهُ

حدثنا أبو عاصم عن ابن جريج عن ابن شهاب عن أبي سلمة أن أبا موسى كان يأتي عمر فيقول له عمر ذكرنا ربنا فيقرأ عنده

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  বর্ণনাকারীঃ আবূ সালামাহ্ ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩৬. আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ তা’আলা অন্য কোন বিষয়ের প্রতি ঐরূপ কান লাগিয়ে শুনেন না, যেরূপ কান লাগিয়ে তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামর উচ্চ আওয়াজে সুমধুর স্বরে কুরআন পাঠ শুনেন।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান। (হাদীসটি সহীহ যা গত হয়েছে)।

 

তাখরীজ: ইবনু সা’দ, তাবাকাত ৪/১/৭৯; আবী উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. ১৬২।

 

এটি গত হয়েছে নং ৩৫২৬ তে।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ هُوَ ابْنُ عَمْرٍو عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا أَذِنَ اللَّهُ لِشَيْءٍ كَأَذَنِهِ لِنَبِيٍّ يَتَغَنَّى بِالْقُرْآنِ يَجْهَرُ بِهِ

حدثنا يزيد بن هارون حدثنا محمد هو ابن عمرو عن أبي سلمة عن أبي هريرة قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ما أذن الله لشيء كأذنه لنبي يتغنى بالقرآن يجهر به

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩৭. ইবনু বুরাইদাহ তার পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আবূ মূসাকে দাঊদ (আঃ)-এর সুমধুর কন্ঠ দান করা হয়েছে।” [1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।

 

তাখরীজ: আহমাদ ৫/৩৪৯; ইবনু আবী শাইবা ১০/৪৬৩ নং ৯৯৮৭; মুসলিম, সালাতুল মুসাফিরীন ৭৯৩; ইবনু সা’দ, তাবাকাত ৪/১/৭৯, ২/২/১০৬; এছাড়াও, বাইহাকী, শাহাদাত ১০/২৩০; হাকিম নং ৭৭৫৭ সহীহ সনদে।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ عَنْ مَالِكِ بْنِ مِغْوَلٍ عَنْ ابْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَقَدْ أُوتِيَ أَبُو مُوسَى مِزْمَارًا مِنْ مَزَامِيرِ آلِ دَاوُدَ

حدثنا عثمان بن عمر عن مالك بن مغول عن ابن بريدة عن أبيه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال لقد أوتي أبو موسى مزمارا من مزامير آل داود

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবন বুরায়দা (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩৮. আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে প্রবেশ করে এক ব্যক্তির কুরআন তিলাওয়াত শোনেন। তিনি জিজ্ঞেস করেন: “এই ব্যক্তি কে?” বলা হলো, ’আবদুল্লাহ ইবনু কায়েস। তিনি বলেন: “একে দাউদ (আ.)-এর সুমধুর কন্ঠস্বর দান করা হয়েছে।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।

 

তাখরীজ: আমরা এর তাখরীজ দিয়েছি মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ২২৬৪; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৭১৯৬ তে। ((ইবনু মাজাহ, সালাত ১৩৪১; আহমাদ ২/৪৫০।-ফাতহুল মান্নান নং ৩৭৭১।-অনুবাদক))

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرٍو عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ دَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَسَمِعَ قِرَاءَةَ رَجُلٍ فَقَالَ مَنْ هَذَا قِيلَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ قَيْسٍ قَالَ لَقَدْ أُوتِيَ هَذَا مِنْ مَزَامِيرِ آلِ دَاوُدَ

أخبرنا يزيد بن هارون عن محمد بن عمرو عن أبي سلمة عن أبي هريرة قال دخل رسول الله صلى الله عليه وسلم فسمع قراءة رجل فقال من هذا قيل عبد الله بن قيس قال لقد أوتي هذا من مزامير آل داود

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৩৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৩৯. বারা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা তোমাদের (সুমধুর) কন্ঠস্বর দ্বারা কোরআনকে সৌন্দর্যমণ্ডিত কর।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ হাসান।

 

তাখরীজ: আমরা এর তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ১৬৮৭, ১৭০৬; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৭৪৯ ও মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ৬৬০।

 

এছাড়াও, আবী উবাইদ, ফাযাইলুল কুরআন পৃ. ১৬০; রাযী, ফাযাইলুল কুরআন নং ২২; ইবনু কাছীর , ফাযাইলুল কুরআন পৃ. নং ১৯০; হাকিম ১/৫৭১-৫৭৫ তে।

 

((আবূ দাউদ, সালাত ১৪৬৮; নাসাঈ, সালাত ১০১৫, ১০১৬; ইবনু মাজাহ, ইকামাতিস সালাত ১৩৪২।–ফাতহুল মান্নান নং ৩৭৭২।-অনুবাদক))

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ مَنْصُورٍ عَنْ طَلْحَةَ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْسَجَةَ عَنْ الْبَرَاءِ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ زَيِّنُوا الْقُرْآنَ بِأَصْوَاتِكُمْ

حدثنا عبيد الله عن سفيان عن منصور عن طلحة عن عبد الرحمن بن عوسجة عن البراء عن النبي صلى الله عليه وسلم قال زينوا القرآن بأصواتكم

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ বারা’আ ইবনু আযিব (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৪০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা

৩৫৪০. বারা ইবনু আযিব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা তোমাদের (সুমধুর) কন্ঠস্বর দ্বারা কোরআনকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করবে। কেননা, সুমধুর কণ্ঠস্বর কুরআনের সৌন্দর্য্যকে বাড়িয়ে দেয়।”[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।

 

তাখরীজ: হাকিম ১/৫৭৫। খতীব, মিশকাতুল মাসাবীহ নং ২২০৮ তে একে দারেমীর প্রতি সম্বোন্থিত করেছেন। আগের টীকাটিও দেখুন।

باب التَّغَنِّي بِالْقُرْآنِ

دَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَكْرٍ حَدَّثَنَا صَدَقَةُ بْنُ أَبِي عِمْرَانَ عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ مَرْثَدٍ عَنْ زَاذَانَ أَبِي عُمَرَ عَنْ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ حَسِّنُوا الْقُرْآنَ بِأَصْوَاتِكُمْ فَإِنَّ الصَّوْتَ الْحَسَنَ يَزِيدُ الْقُرْآنَ حُسْنًا

دثنا محمد بن بكر حدثنا صدقة بن أبي عمران عن علقمة بن مرثد عن زاذان أبي عمر عن البراء بن عازب قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول حسنوا القرآن بأصواتكم فإن الصوت الحسن يزيد القرآن حسنا

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ বারা’আ ইবনু আযিব (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৪১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. গানের সুরে কুরআন পাঠ করা মাকরূহ (অপছন্দনীয়)

৩৫৪১. আব্দুল্লাহ ইবনু ইদরীস হতে বর্ণিত, আ’মাশ (রহঃ) বলেন, এক ব্যক্তি আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট গানের সুরে কুরআন পাঠ করল। তখন আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সেটি অপছন্দ করলেন।[1] আবূ মুহাম্মদ বলেন, অপরজন বর্ণনা করেছেন: কুরআন পাঠ করলো গুরাক ইবনু আবীল খাযরাম।

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ আ’মাশ পর্যন্ত সহীহ। এটি তার উপর মাওকুফ।

 

তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০০/৪৬৬ নং ৯৯৯৮।

باب كَرَاهِيَةِ الْأَلْحَانِ فِي الْقُرْآنِ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ إِدْرِيسَ عَنْ الْأَعْمَشِ قَالَ قَرَأَ رَجُلٌ عِنْدَ أَنَسٍ بِلَحْنٍ مِنْ هَذِهِ الْأَلْحَانِ فَكَرِهَ ذَلِكَ أَنَسٌ قَالَ أَبُو مُحَمَّد وَقَالَ غَيْرُهُ قَرَأَ غُورَكُ بْنُ أَبِي الْخِضْرِمِ

أخبرنا عبد الله بن سعيد عن عبد الله بن إدريس عن الأعمش قال قرأ رجل عند أنس بلحن من هذه الألحان فكره ذلك أنس قال أبو محمد وقال غيره قرأ غورك بن أبي الخضرم

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)

 ৩৫৪২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. গানের সুরে কুরআন পাঠ করা মাকরূহ (অপছন্দনীয়)

৩৫৪২. ইবনু আউন হতে বর্ণিত, মুহাম্মদ বলেন, তারা কুরআনকে এরূপ গানের সুরে পাঠ করাকে বিদআত (নব উদ্ভাবন) মনে করতেন।[1]

[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ জাইয়্যেদ (উত্তম)।

 

তাখরীজ: (মুহাক্বিক্ব এর কোন তাখরীজ করেননি।–অনুবাদক)

 

কাযীউল কুযাত আল মারওয়ারদী তার কিতাব, “আল হাবী” তে বলেন: সূর করে কুরআন পাঠের বিষয় হলো, যদি কুরআনের শব্দে অতিরিক্ত হরকত যোগ করার দ্বারা শব্দকে তার ‘সীগাহ’ হতে বের হয়ে যায়; অথবা, হরকতসমূহকে শব্দ থেকে বাদ দেওয়া, কিংবা মদ্দ’ বা লম্বা টানযুক্ত শব্দকে খাটো টানে পড়া, অথবা, খাটো টানকে লম্বা করে পড়া অথবা, এমনভাবে টেনে পড়া যাতে শব্দটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং শব্দের অর্থ অস্পষ্ট হয়ে যায়- এসবই হারাম, এরূপ পাঠকারী গুনাহগার হবে….।”

 

কিতাব মুসনাদু দারেমী শেষ হলো, সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য এবং মুহাম্মদ ও তাঁর পরিবার ও সাহাবীগণের উপর সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক। এর উপর মন্তব্য করেছেন ফাকীহ মুহাম্মদ ইবনু আব্দুল হামীদ আল কারশী আল মিসরী মক্কায় অবস্থান করছেন। আর এটি ছিল হারাম শরীফের মাদরাসাতু মানসুরিয়াহ’তে। আল্লাহ এর দ্বারা উপকৃত করুন…।

باب كَرَاهِيَةِ الْأَلْحَانِ فِي الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا الْعَبَّاسُ بْنُ سُفْيَانَ عَنْ ابْنِ عُلَيَّةَ عَنْ ابْنِ عَوْنٍ عَنْ مُحَمَّدٍ قَالَ كَانُوا يَرَوْنَ هَذِهِ الْأَلْحَانَ فِي الْقُرْآنِ مُحْدَثَةً

حدثنا العباس بن سفيان عن ابن علية عن ابن عون عن محمد قال كانوا يرون هذه الألحان في القرآن محدثة

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)  ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن)