আহমদ মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] অধ্যায় ৯ম ভাগ হাদিস নং ৯৬১ – ১০৬০

পরিচ্ছেদঃ

৯৬১। ৯৫০ নং হাদীস ও ৮৬৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৫০। আলী (রাঃ) খোলা ময়দানে দাঁড়িয়ে জনগণকে উদ্দেশ্য করে বললেন, যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের গাদিরে খুমের ভাষণ শুনেছে সে যেন উঠে দাঁড়ায়। এ কথা শুনে সাঈদের পক্ষ থেকে ছয়জন এবং যায়িদের পক্ষ থেকে ছয়জন উঠে দাঁড়ালো। তারা সাক্ষ্য দিল যে, তারা গাদিরে খুমে আলী (রাঃ) কে উদ্দেশ্য করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছে, আল্লাহ কি মুমিনদের জন্য অধিকতর আপনজন নন? সবাই বললো, অবশ্যই। তিনি বললেনঃ “হে আল্লাহ, আমি যার আপনজন, আলীও তার আপনজন। হে আল্লাহ, যে ব্যক্তি আলীর বন্ধু হয়, তুমি তার বন্ধু হও। আর যে ব্যক্তি আলীর শত্রু হয়, তুমি তার শত্রু হও।”

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

৯৬২। ৭৮২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৮২। আলী (রাঃ) মিম্বারে দাঁড়িয়ে ভাষণ দিলেন। বললেনঃ আল্লাহর কসম, আল্লাহর কিতাব ছাড়া আমাদের নিকট আর কোন কিতাব নেই, যা আমরা তোমাদের সামনে পাঠ করি। আর এই পুস্তিকাটি (কিছু হাদীসের সংকলন তার তরবারীর সাথে ঝুলন্ত)। এটি আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছ থেকে গ্ৰহণ করেছি। এতে যাকাতের বিধানসমূহ লেখা রয়েছে। এটি তাঁর একটি তরবারীর সাথে ঝুলন্ত রয়েছে যার খাপ ছিলো লোহার।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৬৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৬৩। মালিক ইবনে উমাইর বলেন, একদিন আমি আলী (রাঃ)-এর নিকট বসা ছিলাম। তখন সা’সা’য়া ইবনে সুহান তার নিকট এলেন এবং সালাম করলেন। তারপর দাঁড়িয়ে বললেন, হে আমীরুল মুমিনীন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনাকে যে সকল কাজ করতে নিষেধ করেছেন, তা থেকে আমাদেরকে নিষেধ করুন। তখন আলী (রাঃ) বললেন, তিনি আমাদেরকে ’দুব্বা’ (লাউয়ের খোলস) ’হান্তম’ (মাটির সবুজ পত্র বিশেষ), ’মুযাফফাত’ (তৈলাক্তপাত্র বিশেষ) ও ’নকীর’ (কাঠের পাত্র বিশেষ) ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।* তিনি আরো নিষেধ করেছেন রেশম ব্যবহার করতে, লাল বর্ণের গদি ব্যবহার করতে, রেশমী পোশাক পরতে ও স্বর্ণের আংটি পরতে। তারপর বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে একটা রেশমী পোশাক পরালেন। পরে আমি যখন সেটি পরিধান করে বাইরে বের হয়েছি, যাতে লোকেরা আমার পরনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেওয়া পোশাক দেখতে পায়, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে দেখে পোশাকটি খুলে ফেলতে বললেন। পরে তার একাংশ ফাতিমাকে পাঠালেন এবং অপরাংশ তার স্ত্রীদের মধ্যে বণ্টন করলেন।

[আবু দাউদ-৩৬৯৭, নাসায়ী-৮/১৬৬ ও ৩০২, মুসনাদে আহমাদ-১১৬২, ১১৬৩]

* জাহেলী যুগে এসব পাত্রে শরাব রাখা হতো। তাই প্রথম প্রথম এ সকল পাত্রের ব্যবহার নিষেধ করা হয়। যাতে এসব পাত্রের ব্যবহারে শরাবের কথা তাদের মনে উদিত না হয়। হাদীসের মূল উদ্দেশ্য শরাবের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা।

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَاصِمٍ، أَخْبَرَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ سُمَيْعٍ، عَنْ مَالِكِ بْنِ عُمَيْرٍ قَالَ: كُنْتُ قَاعِدًا عِنْدَ عَلِيٍّ، قَالَ: فَجَاءَ صَعْصَعَةُ بْنُ صُوحَانَ فَسَلَّمَ، ثُمَّ قَامَ فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، انْهَنَا عَمَّا نَهَاكَ عَنْهُ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ: ” نَهَانَا عَنِ الدُّبَّاءِ، وَالْحَنْتَمِ، وَالْمُزَفَّتِ، وَالنَّقِيرِ، وَنَهَانَا عَنِ الْقَسِّيِّ، وَالْمِيثَرَةِ الْحَمْرَاءِ، وَعَنِ الْحَرِيرِ، وَالْحِلَقِ الذَّهَبِ

ثُمَّ قَالَ: كَسَانِي رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حُلَّةً مِنْ حَرِيرٍ، فَخَرَجْتُ فِيهَا لِيَرَى النَّاسُ عَلَيَّ كِسْوَةَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: ” فَرَآنِي رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَمَرَنِي بِنَزْعِهِمَا، فَأَرْسَلَ بِإِحْدَاهُمَا إِلَى فَاطِمَةَ، وَشَقَّ الْأُخْرَى بَيْنَ نِسَائِهِ

 

 

صحيح لغيره، علي بن عاصم ضعيف، وقد توبع

وأخرجه النسائي 8/166 من طريق إسرائيل، عن إسماعيل بنِ سميع، بهذا الإسناد. وقال فيه: “مالك بن عمير، عن صعصعة بن صوحان قال: قلتُ لعلي

وسيأتي برقم (1162) و (1163)

حدثنا علي بن عاصم، أخبرنا إسماعيل بن سميع، عن مالك بن عمير قال: كنت قاعدا عند علي، قال: فجاء صعصعة بن صوحان فسلم، ثم قام فقال: يا أمير المؤمنين، انهنا عما نهاك عنه رسول الله صلى الله عليه وسلم، فقال: ” نهانا عن الدباء، والحنتم، والمزفت، والنقير، ونهانا عن القسي، والميثرة الحمراء، وعن الحرير، والحلق الذهب ثم قال: كساني رسول الله صلى الله عليه وسلم حلة من حرير، فخرجت فيها ليرى الناس علي كسوة رسول الله صلى الله عليه وسلم، قال: ” فرآني رسول الله صلى الله عليه وسلم، فأمرني بنزعهما، فأرسل بإحداهما إلى فاطمة، وشق الأخرى بين نسائه – صحيح لغيره، علي بن عاصم ضعيف، وقد توبع وأخرجه النسائي 8/166 من طريق إسرائيل، عن إسماعيل بن سميع، بهذا الإسناد. وقال فيه: “مالك بن عمير، عن صعصعة بن صوحان قال: قلت لعلي وسيأتي برقم (1162) و (1163)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৬৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৬৪। ৯৫০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৫০। আলী (রাঃ) খোলা ময়দানে দাঁড়িয়ে জনগণকে উদ্দেশ্য করে বললেন, যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের গাদিরে খুমের ভাষণ শুনেছে সে যেন উঠে দাঁড়ায়। এ কথা শুনে সাঈদের পক্ষ থেকে ছয়জন এবং যায়িদের পক্ষ থেকে ছয়জন উঠে দাঁড়ালো। তারা সাক্ষ্য দিল যে, তারা গাদিরে খুমে আলী (রাঃ) কে উদ্দেশ্য করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছে, আল্লাহ কি মুমিনদের জন্য অধিকতর আপনজন নন? সবাই বললো, অবশ্যই। তিনি বললেনঃ “হে আল্লাহ, আমি যার আপনজন, আলীও তার আপনজন। হে আল্লাহ, যে ব্যক্তি আলীর বন্ধু হয়, তুমি তার বন্ধু হও। আর যে ব্যক্তি আলীর শত্রু হয়, তুমি তার শত্রু হও।”

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৬৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৬৫। আবদুর রহমান ইবনে আবি লায়লা বলেছেন, যখনই আলী (রাঃ) মুয়াযযিনের আযান শুনতেন, তখন মুয়াযযিন যা যা বলতো, তিনি তা হুবহু বলতেন। যখন মুযাযযিন বলতো, আশাহাদু আল লাইলাহা ইল্লাল্লাহ ও আশাহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ, তখন তিনি বলতেন, আমিও সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাই নেই। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল এবং যারা মুহাম্মাদকে অস্বীকার করে, তারা মিথ্যাবাদী।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ الْمِنْهَالِ، أَخُو حَجَّاجِ بْنِ مِنْهَالٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ بْنُ زِيَادٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنِي أَبُو سَعِيدٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى، قَالَ: كَانَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ إِذَا سَمِعَ الْمُؤَذِّنَ يُؤَذِّنُ قَالَ كَمَا يَقُولُ، فَإِذَا قَالَ: أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلا اللهُ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ، قَالَ عَلِيٌّ: ” أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلا اللهُ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ، وَأَنَّ الَّذِينَ جَحَدُوا مُحَمَّدًا هُمِ الْكَاذِبُونَ

 

 

إسناده ضعيف لِضعف عبد الرحمن بنِ إسحاق- وهو أبو شيبة الواسطي-، وأبو سعيد لم نتبينه

وأورده الهيثمي في “المجمع” 1/332 وعزاه إلى عبد الله في زياداته على “المسند” وقال: وفيه أبو سعيد عن عبد الرحمن بن أبي ليلى، ولم أجد من ذكره

حدثنا عبد الله، حدثني محمد بن المنهال، أخو حجاج بن منهال، حدثنا عبد الواحد بن زياد، عن عبد الرحمن بن إسحاق، حدثني أبو سعيد، عن عبد الرحمن بن أبي ليلى، قال: كان علي بن أبي طالب إذا سمع المؤذن يؤذن قال كما يقول، فإذا قال: أشهد أن لا إله إلا الله، وأشهد أن محمدا رسول الله، قال علي: ” أشهد أن لا إله إلا الله، وأشهد أن محمدا رسول الله، وأن الذين جحدوا محمدا هم الكاذبون – إسناده ضعيف لضعف عبد الرحمن بن إسحاق- وهو أبو شيبة الواسطي-، وأبو سعيد لم نتبينه وأورده الهيثمي في “المجمع” 1/332 وعزاه إلى عبد الله في زياداته على “المسند” وقال: وفيه أبو سعيد عن عبد الرحمن بن أبي ليلى، ولم أجد من ذكره

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৬৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৬৬। ৭৪৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৪৮। শুরাইহ ইবনে হানী বলেন, আমি আয়িশা (রাঃ) কে মোজার ওপর মাসিহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেনঃ আলীকে জিজ্ঞাসা কর। তিনি এ বিষয়ে আমার চেয়ে বেশী জানেন। (কারণ) তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে (প্রায়ই) সফর করতেন। অতঃপর আমি আলী (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসাফির তিন দিন তিন রাত এবং মুকীম এক দিন ও এক রাত মোজার ওপর মাসিহ করবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৬৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৬৭। আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ আমার উম্মাতের জন্য যদি কঠিন মনে না করতাম, তবে তাদেরকে প্রত্যেক নামাযের আগে মিসওয়াক করার আদেশ দিতাম এবং ইশার নামাযকে রাতের প্রথম এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বিলম্বিত করাতাম। কেননা রাতের প্রথম এক-তৃতীয়াংশ অতিবাহিত হওয়ার পর আল্লাহ তা’আলা সর্বনিম্ন আকাশে নেমে আসেন এবং ফজর পর্যন্ত সেখানে থাকেন। তখন একজন ঘোষক ঘোষণা করে, কোন প্রার্থনাকারী আছে কি, যাকে দেয়া হবে। কোন দু’আ কারী আছে কি, যার দু’আ কবুল করা হবে, কোন রোগী আছে কি যে রোগ নিরাময় চায়, তাহলে তার রোগ নিরাময় করা হবে। কোন গুনাহগার ব্যক্তি আছে কি যে ক্ষমাপ্রাথী, তার গুনাহ মাফ করা হবে?

(১০৬২৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।)

حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ، حَدَّثَنَا أَبِي، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنِي سَعِيدُ بْنُ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيُّ، عَنْ عَطَاءٍ، مَوْلَى أُمِّ صُبَيَّةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: ” لَوْلا أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي، لَأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ صَلاةٍ، وَلَأَخَّرْتُ عِشَاءَ الْآخِرَةِ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ الْأَوَّلِ، فَإِنَّهُ إِذَا مَضَى ثُلُثُ اللَّيْلِ الْأَوَّلُ هَبَطَ اللهُ تَعَالَى إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا، فَلَمْ يَزَلْ هُنَاكَ حَتَّى يَطْلُعَ الْفَجْرُ، فَيَقُولَ قَائِلٌ: أَلا سَائِلٌ يُعْطَى، أَلا دَاعٍ يُجَابُ، أَلا سَقِيمٌ يَسْتَشْفِي فَيُشْفَى، أَلا مُذْنِبٌ يَسْتَغْفِرُ فَيُغْفَرَ لَهُ

 

 

حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف لجهالة عطاء المدني مولى أمِّ صبية، وانظر “الفتح” 13/468

وأخرجه الدارمي (1484) من طريق يعقوب بن إبراهيم، بهذا الإسناد. وسيأتي تتمة تخريجه في مسند أبي هريرة 2/509، وانظر أيضاً 2/487

قوله: “هَبَط اللُه تعالى” قال السندي: أي: نزل نزولاً يليق به، وبالجملة فحقيقة النزول تُفوض إلى علمه تعالى، والقدر المقصود بالإفهام يعرفه كل أحد، وهو أن ذلك الوقت وقت قرب الرحمة إلى العباد، فلا ينبغي لهم إضاعته بالغفلة، ثم وقت النزول في هذا الحديث هو أول الثلث الثاني، وقد جاء كذلك في حديث أبي سعيد كما في مسلم، وبعض روايات أبي هريرة في مسلم، وفي بعضها الثلث الثالث، وفي بعضها النصف، ولكن سَوْق هذه الرواية لا يقبل التأويل والتخطئة، فهو يُؤيد رواية النزول بعد الثلث الأول، والله تعالى أعلم

حدثنا يعقوب، حدثنا أبي، عن محمد بن إسحاق، حدثني سعيد بن أبي سعيد المقبري، عن عطاء، مولى أم صبية، عن أبي هريرة، قال: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: ” لولا أن أشق على أمتي، لأمرتهم بالسواك عند كل صلاة، ولأخرت عشاء الآخرة إلى ثلث الليل الأول، فإنه إذا مضى ثلث الليل الأول هبط الله تعالى إلى السماء الدنيا، فلم يزل هناك حتى يطلع الفجر، فيقول قائل: ألا سائل يعطى، ألا داع يجاب، ألا سقيم يستشفي فيشفى، ألا مذنب يستغفر فيغفر له – حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف لجهالة عطاء المدني مولى أم صبية، وانظر “الفتح” 13/468 وأخرجه الدارمي (1484) من طريق يعقوب بن إبراهيم، بهذا الإسناد. وسيأتي تتمة تخريجه في مسند أبي هريرة 2/509، وانظر أيضا 2/487 قوله: “هبط الله تعالى” قال السندي: أي: نزل نزولا يليق به، وبالجملة فحقيقة النزول تفوض إلى علمه تعالى، والقدر المقصود بالإفهام يعرفه كل أحد، وهو أن ذلك الوقت وقت قرب الرحمة إلى العباد، فلا ينبغي لهم إضاعته بالغفلة، ثم وقت النزول في هذا الحديث هو أول الثلث الثاني، وقد جاء كذلك في حديث أبي سعيد كما في مسلم، وبعض روايات أبي هريرة في مسلم، وفي بعضها الثلث الثالث، وفي بعضها النصف، ولكن سوق هذه الرواية لا يقبل التأويل والتخطئة، فهو يؤيد رواية النزول بعد الثلث الأول، والله تعالى أعلم

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৬৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৬৮। ৬০৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬০৭। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার উম্মাতের অত্যধিক কষ্ট হবে এই আশঙ্কা না থাকলে তাদেরকে প্রত্যেক নামাযের আগে মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৬৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৬৯। ৬৫২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৫২। আলী (রাঃ) বলেছেন, বিতর ফরয নামাযের মত বাধ্যতামূলক নয়। তবে এটা সুন্নাত- যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চালু করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭০। একদা আলী (রাঃ) এক পাত্ৰ পানি আনতে বললেন। তারপর বললেন যারা দাবি করে যে, তারা দাঁড়িয়ে পান করা অপছন্দ করে তারা কোথায়? তারপর তিনি পানির পাত্রটি ধরলেন ও দাঁড়িয়ে পানি পান করলেন। অতঃপর হালকাভাবে ওযূ করলেন এবং তার উভয় পাদুকার উপর মাসেহ করলেন। অতঃপর বললেন, এরূপই ছিলো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ। যার ওযূ ভংগ হয়নি তার ওযূ এ রকম।

[আবু দাউদ-১১৬, ইবনু মাজাহ ৪৩৬, ৪৫৬, তিরমিযী ৪৪, ৪৮, মুসনাদ আহমাদ ১০২৫, ১০৪৬, ১০৫০, ১২০৫, ১২৭৩, ১৩৫০, ১৩৫১, ১৩৫২, ১৩৫৪, ১৩৬০, ১৩৮০]

حَدَّثَنَا ابْنُ الْأَشْجَعِيِّ، حَدَّثَنَا أَبِي، عَنْ سُفْيَانَ، عَنِ السُّدِّيِّ، عَنْ عَبْدِ خَيْرٍ، عَنْ عَلِيٍّ، أَنَّهُ دَعَا بِكُوزٍ مِنْ مَاءٍ، ثُمَّ قَالَ: ” أَيْنَ هَؤُلاءِ الَّذِينَ يَزْعُمُونَ أَنَّهُمْ يَكْرَهُونَ الشُّرْبَ قَائِمًا؟ قَالَ: فَأَخَذَهُ فَشَرِبَ وَهُوَ قَائِمٌ، ثُمَّ تَوَضَّأَ وُضُوءًا خَفِيفًا، وَمَسَحَ عَلَى نَعْلَيْهِ، ثُمَّ قَالَ: ” هَكَذَا وُضُوءُ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، لِلطَّاهِرِ مَا لَمْ يُحْدِثْ

 

 

إسناده حسن. ابن الأشجعي: هو أبو عبيدة بن عبيد الله بن عبيد الرحمن الأشجعي، وسفيان: هو الثوري، والسدي: هو إسماعيلُ بن عبد الرحمن بن أبي كريمة

وأخرجه البيهقي 1/75 من طريق أحمد بن حنبل، بهذا الإسناد

وأخرجه ابن خزيمة (200) والبيهقي 1/75 من طريق إبراهيم بن أبي الليث، عن الأشجعي، به. وانظر (943)

حدثنا ابن الأشجعي، حدثنا أبي، عن سفيان، عن السدي، عن عبد خير، عن علي، أنه دعا بكوز من ماء، ثم قال: ” أين هؤلاء الذين يزعمون أنهم يكرهون الشرب قائما؟ قال: فأخذه فشرب وهو قائم، ثم توضأ وضوءا خفيفا، ومسح على نعليه، ثم قال: ” هكذا وضوء رسول الله صلى الله عليه وسلم، للطاهر ما لم يحدث – إسناده حسن. ابن الأشجعي: هو أبو عبيدة بن عبيد الله بن عبيد الرحمن الأشجعي، وسفيان: هو الثوري، والسدي: هو إسماعيل بن عبد الرحمن بن أبي كريمة وأخرجه البيهقي 1/75 من طريق أحمد بن حنبل، بهذا الإسناد وأخرجه ابن خزيمة (200) والبيهقي 1/75 من طريق إبراهيم بن أبي الليث، عن الأشجعي، به. وانظر (943)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭১। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি তিনবার করে সংশ্লিষ্ট অংগসমূহ ধুয়ে ওযূ করলেন এবং ওযূর উদ্বৃত্ত পানি পান করলেন। তারপর বললেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ রকমই করতে দেখেছি।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ الْوَلِيدِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنَا أَبُو إِسْحَاقَ، عَنْ أَبِي حَيَّةَ بْنِ قَيْسٍ، عَنْ عَلِيٍّ: أَنَّهُ تَوَضَّأَ ثَلاثًا ثَلاثًا، وَشَرِبَ فَضْلَ وَضُوئِهِ، ثُمَّ قَالَ: ” هَكَذَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَعَلَ

 

 

إسناده حسن. عبدا لله بن الوليد: هو العَدَني، سفيان: هو الثوري

وأخرجه البزار (734) و (735) من طريقين عن سفيان، بهذا الإِسناد

وأخرجه النسائي 1/79 و87 من طريقين عن أبي إسحاق، به، وسيأتي برقم (1025) و (1046) و (1050) و (1205) و (1273) و (1350) و (1351) و (1352) و (1354) و (1360) و (1380)

حدثنا عبد الله بن الوليد، حدثنا سفيان، حدثنا أبو إسحاق، عن أبي حية بن قيس، عن علي: أنه توضأ ثلاثا ثلاثا، وشرب فضل وضوئه، ثم قال: ” هكذا رأيت رسول الله صلى الله عليه وسلم فعل – إسناده حسن. عبدا لله بن الوليد: هو العدني، سفيان: هو الثوري وأخرجه البزار (734) و (735) من طريقين عن سفيان، بهذا الإسناد وأخرجه النسائي 1/79 و87 من طريقين عن أبي إسحاق، به، وسيأتي برقم (1025) و (1046) و (1050) و (1205) و (1273) و (1350) و (1351) و (1352) و (1354) و (1360) و (1380)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭২। [দেখুন পরের হাদীস] হাদীস নং ৯৭৩, ৯৯৫ এবং ইবনু মাজা, ৩৭১৫, তিরমিযী-২৭৪১]

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭৩। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের কারো যখন হাঁচি হয়, তখন তার বলা উচিত “আলহামদু লিল্লাহি আলা কুল্লি হাল” (সর্বাবস্থায় আল্লাহর প্রশংসা) আর তার আশপাশের লোকদের বলা উচিত, ইয়ারহামুকাল্লাহ, (আল্লাহ তোমার উপর দয়া করুন) আর তার জবাবে হাঁচি দাতার বলা উচিত, “ইয়াহদিকুমুল্লাহু ওয়া ইউসলিহু বালাকুম” (আল্লাহ তোমাদের সুপথ প্ৰদৰ্শন করুন এবং তোমাদের মনের সংশোধন করুন)।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنَا دَاوُدُ بْنُ عَمْرٍو الضَّبِّيُّ، حَدَّثَنَا مَنْصُورُ بْنُ أَبِي الْأَسْوَدِ، عَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنِ الْحَكَمِ، أَوْ عِيسَى – شَكَّ مَنْصُورٌ – عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِذَا عَطَسَ أَحَدُكُمْ فَلْيَقُلْ: الْحَمْدُ لِلَّهِ عَلَى كُلِّ حَالٍ، وَلْيَقُلْ لَهُ مَنْ عِنْدَهُ: يَرْحَمُكَ اللهُ، وَيَرُدُّ عَلَيْهِمْ: يَهْدِيكُمُ اللهُ وَيُصْلِحُ بَالَكُمْ

 

 

حسن لغيره، وانظر ما قبله. الحكم: هو ابن عتيبة

حدثنا عبد الله، حدثنا داود بن عمرو الضبي، حدثنا منصور بن أبي الأسود، عن ابن أبي ليلى، عن الحكم، أو عيسى – شك منصور – عن عبد الرحمن بن أبي ليلى، عن علي، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إذا عطس أحدكم فليقل: الحمد لله على كل حال، وليقل له من عنده: يرحمك الله، ويرد عليهم: يهديكم الله ويصلح بالكم – حسن لغيره، وانظر ما قبله. الحكم: هو ابن عتيبة

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭৪। আবদু খায়র বলেন, আমরা তখন মসজিদে। আলী (রাঃ) আমাদের সামনে বের হয়ে এলেন। তিনি বললেন, যে ব্যক্তি বিতর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছিল সে কোথায়? এ সময় আমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এক রাকায়াত পড়েছে, সে তার সাথে আরো এক রাকায়াত পড়লো। অবশেষে আমরা তার কাছে সমবেত হলাম। তখন তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের প্রথমভাগে বিতর পড়তেন। তারপর মধ্য রাতে পড়তেন, তারপর রাতের এ অংশে স্থায়ীভাবে পড়তে থাকেন। এ সময়টা ছিল ফজরের পূর্বক্ষণ।

حَدَّثَنَا غَسَّانُ بْنُ الرَّبِيعِ، حَدَّثَنَا أَبُو إِسْرَائِيلَ، عَنِ السُّدِّيِّ، عَنْ عَبْدِ خَيْرٍ، قَالَ: خَرَجَ عَلَيْنَا عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ وَنَحْنُ فِي الْمَسْجِدِ، فَقَالَ: أَيْنَ السَّائِلُ عَنِ الْوَتْرِ؟ فَمَنْ كَانَ مِنَّا فِي رَكْعَةٍ شَفَعَ إِلَيْهَا أُخْرَى حَتَّى اجْتَمَعْنَا إِلَيْهِ، فَقَالَ: ” إِنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُوتِرُ فِي أَوَّلِ اللَّيْلِ، ثُمَّ أَوْتَرَ فِي وَسَطِهِ، ثُمَّ أَثْبَتَ الْوَتْرَ فِي هَذِهِ السَّاعَةِ ” قَالَ: وَذَلِكَ عِنْدَ طُلُوعِ الْفَجْرِ

 

 

حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف أبي إسرائيل: وهو إسماعيل بن خليفة الملائي

وأخرجه البزار (790) من طريق غبيد الله بن موسى، عن أبي إسرائيل الملائي، بهذا الإسناد. مختصراً بلفظ: كان رسرل الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يوتر عند طلوع الفجر

وانظر رقم (580)

حدثنا غسان بن الربيع، حدثنا أبو إسرائيل، عن السدي، عن عبد خير، قال: خرج علينا علي بن أبي طالب ونحن في المسجد، فقال: أين السائل عن الوتر؟ فمن كان منا في ركعة شفع إليها أخرى حتى اجتمعنا إليه، فقال: ” إن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يوتر في أول الليل، ثم أوتر في وسطه، ثم أثبت الوتر في هذه الساعة ” قال: وذلك عند طلوع الفجر – حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف أبي إسرائيل: وهو إسماعيل بن خليفة الملائي وأخرجه البزار (790) من طريق غبيد الله بن موسى، عن أبي إسرائيل الملائي، بهذا الإسناد. مختصرا بلفظ: كان رسرل الله صلى الله عليه وسلم يوتر عند طلوع الفجر وانظر رقم (580)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭৫। আবু মূসা আল আশয়ারী হাসানকে তাঁর রুগ্নাবস্থায় দেখতে এলেন। তখন আলী (রাঃ) তাঁকে বললেন, আপনি কি তাকে দেখতে এসেছেন না বেড়াতে এসেছেন? আবু মূসা বললেন, বরং আমি হাসানকে দেখতে এসেছি। তখন আলী (রাঃ) বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি কোন রোগীকে সকাল বেলা দেখতে আসে, তাঁর পিছু পিছু সত্তর হাজার ফেরেশতা আসে, সকলেই তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত ক্ষমা চাইতে থাকে। আর জন্নাতে তাঁর জন্য পাকা খেজুরে পরিপূর্ণ একটা খেজুর গাছ থাকবে। আর সে যদি সন্ধ্যাবেলা তাকে দেখতে আসে, তার পিছু পিছু সত্তর হাজার ফেরেশতা আসে, সকলেই তার জন্য সকাল পর্যন্ত ক্ষমা চাইতে থাকে। আর জান্নাতে তার জন্য পাকা খেজুরে পরিপূর্ণ একটা খেজুর গাছ থাকবে।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ يَزِيدَ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْحَكَمِ، عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ نَافِعٍ، قَالَ: عَادَ أَبُو مُوسَى الْأَشْعَرِيُّ، الْحَسَنَ بْنَ عَلِيٍّ، فَقَالَ لَهُ عَلِيٌّ: أَعَائِدًا جِئْتَ أَمْ زَائِرًا؟ فَقَالَ: أَبُو مُوسَى: بَلْ جِئْتُ عَائِدًا، فَقَالَ عَلِيٌّ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: ” مَنْ عَادَ مَرِيضًا بَكَرًا شَيَّعَهُ سَبْعُونَ أَلْفَ مَلَكٍ، كُلُّهُمْ يَسْتَغْفِرُ لَهُ حَتَّى يُمْسِيَ، وَكَانَ لَهُ خَرِيفٌ فِي الْجَنَّةِ، وَإِنْ عَادَهُ مَسَاءً شَيَّعَهُ سَبْعُونَ أَلْفَ مَلَكٍ كُلُّهُمْ يَسْتَغْفِرُ لَهُ، حَتَّى يُصْبِحَ وَكَانَ لَهُ خَرِيفٌ فِي الْجَنَّةِ

 

 

حسن، إلا أن الصحيح وقفه كما تقدم برقم (612) ، عبد الله بن تافع- وهو أبو جعفر الهاشمي مولاهم- كان غلاماً للحسن بن على، لم يرو عنه غير الحكم بن عُتيبة، وذكره ابن حبان في “الثقات” وقال: صدوق، وهو من رجال أبي داود والنسائي في “مسند عني”، وباقي رجال الإسناد ثقات رجال الشيخين

حدثنا عبد الله بن يزيد، حدثنا شعبة، عن الحكم، عن عبد الله بن نافع، قال: عاد أبو موسى الأشعري، الحسن بن علي، فقال له علي: أعائدا جئت أم زائرا؟ فقال: أبو موسى: بل جئت عائدا، فقال علي: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: ” من عاد مريضا بكرا شيعه سبعون ألف ملك، كلهم يستغفر له حتى يمسي، وكان له خريف في الجنة، وإن عاده مساء شيعه سبعون ألف ملك كلهم يستغفر له، حتى يصبح وكان له خريف في الجنة – حسن، إلا أن الصحيح وقفه كما تقدم برقم (612) ، عبد الله بن تافع- وهو أبو جعفر الهاشمي مولاهم- كان غلاما للحسن بن على، لم يرو عنه غير الحكم بن عتيبة، وذكره ابن حبان في “الثقات” وقال: صدوق، وهو من رجال أبي داود والنسائي في “مسند عني”، وباقي رجال الإسناد ثقات رجال الشيخين

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭৬। হাদীস নং ৯৭৫ দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭৭। হাদীস নং ৬৬২ দ্রষ্টব্য।

৬৬২। আলী (রাঃ) বলেন, আমার ঘন ঘন মযি বের হতো। তাই আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে (মিকদাদের মাধ্যমে) এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন, মনি (বীর্য) বের হলে গোসল করতে হয়। আর মযি বের হলে ওযূ করতে হয়।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭৮। হাদীস নং ৭১৬ দ্রষ্টব্য।

৭১৬। কুফাবাসী এক মহিলাকে আলী (রাঃ) (ব্যভিচারের দায়ে) যখন পাথর মেরে হত্যা করলেন, তখন বৃহস্পতিবারে তাকে বেত্ৰাঘাত করলেন এবং শুক্রবারে পাথর মেরে হত্যা করলেন। তিনি বললেন, তাকে বেত্ৰাঘাত করছি আল্লাহর কিতাবের আদেশে আর পাথর মারছি আল্লাহর নবীর সুন্নাত অনুসারে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৭৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৭৯। আলী (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হলো, কেউ তার কুরবানীর জন্তুর পিঠে আরোহন করলে তা কেমন হয়? তিনি বললেন, কোন ক্ষতি নেই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হেঁটে চলা লোকদের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় তাদেরকে তাদের কুরবানীর জন্তুর পিঠের উপর আরোহণ করার আদেশ দিতেন। ফলে প্রত্যেকে নিজ নিজ কুরবানীর জন্তু ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কুরবানীর জন্তুর পিঠে আরোহণ করতো। আলী (রাঃ) বলেন, তোমাদের নবীর সুন্নাতের চেয়ে উত্তম কোন জিনিস তোমরা অনুকরণের জন্য পাবে না।

حَدَّثَنَا أَسْوَدُ بْنُ عَامِرٍ، أَخْبَرَنَا إِسْرَائِيلُ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عُبَيْدِ اللهِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَمِّهِ، قَالَ: قَالَ عَلِيٌّ وَسُئِلَ: يَرْكَبُ الرَّجُلُ هَدْيَهُ؟ فَقَالَ: لَا بَأْسَ بِهِ قَدْ كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَمُرُّ بِالرِّجَالِ يَمْشُونَ فَيَأْمُرُهُمْ يَرْكَبُونَ هَدْيَهُ، هَدْيَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: وَلَا تَتَّبِعُونَ شَيْئًا أَفْضَلَ مِنْ سُنَّةِ نَبِيِّكُمْ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

 

 

حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف، محمد بن عُبيد الله: هو محمد بن عبيد الله ابن علي بن أبي رافع، وأبوه عبيد الله بن علي بن أبي رافع، وعمه: عُبيد الله بن أبي رافع كاتب علي، أفاده الخطيبُ البغدادي رحمه الله في “إيضاح الملتبس” فيما نقله عنه ابن حجر في “أطراف المسند” 1/ورقة 206، وأخطأ الهيثمي في “المجمع” 3/227، وتابعه الشيخ أحمد شاكر، فظنا أن محمد بن عُبيد الله هذا هو محمد بن عبيد الله بن أبي رافع، ولذلك قال الشيخُ أحمد شاكر: عمه لم أدر من هو! قلنا: ومحمدُ بن عُبيد الله هذا لم نقع له على ترجمة فيما بين أيدينا من المصادر، لكن ورد ذكره في ترجمة والده فيمن روى عنه، وهو على هذا لا يعرف، وقد فات ابن حجر أن يترجم له في “تعجيل المنفعة” مع أنه من شرطه، وأبوه عبيد الله بن علي بن أبي رافع من رجال أصحاب السنن غير النسائي، وسئل ابن معين عنه، فقال: لا بأسَ به، وقال ابن أبي حاتم 5/328: سألت أبي عن عبيد الله بن علي بن أبي رافع قال: هو ابن أخي عُبيد الله بن أبي رافع كاتب علي، لا بأس بحديثه، ليس منكرَ الحديث، قلتُ: يحتج بحديثه؟ قال: لا، هو يحدث بثيء يسير، وهو شيخ، ولينه ابنُ حجر في “التقريب

وفي الباب عن أبي هريرة عند مالك 1/377، والبخاري (1689) ، ومسلم (1322) أن رسول الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رأى رجلاً يسوق بدنة، فقال له: اركبها، فقال: يا رسول الله إنها بدنة، فقال: “اركبها ويلك” في الثانية أو الثالثة. وعن أنس عند البخاري (1690) ، ومسلم (1323)

حدثنا أسود بن عامر، أخبرنا إسرائيل، عن محمد بن عبيد الله، عن أبيه، عن عمه، قال: قال علي وسئل: يركب الرجل هديه؟ فقال: لا بأس به قد كان النبي صلى الله عليه وسلم يمر بالرجال يمشون فيأمرهم يركبون هديه، هدي النبي صلى الله عليه وسلم قال: ولا تتبعون شيئا أفضل من سنة نبيكم صلى الله عليه وسلم – حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف، محمد بن عبيد الله: هو محمد بن عبيد الله ابن علي بن أبي رافع، وأبوه عبيد الله بن علي بن أبي رافع، وعمه: عبيد الله بن أبي رافع كاتب علي، أفاده الخطيب البغدادي رحمه الله في “إيضاح الملتبس” فيما نقله عنه ابن حجر في “أطراف المسند” 1/ورقة 206، وأخطأ الهيثمي في “المجمع” 3/227، وتابعه الشيخ أحمد شاكر، فظنا أن محمد بن عبيد الله هذا هو محمد بن عبيد الله بن أبي رافع، ولذلك قال الشيخ أحمد شاكر: عمه لم أدر من هو! قلنا: ومحمد بن عبيد الله هذا لم نقع له على ترجمة فيما بين أيدينا من المصادر، لكن ورد ذكره في ترجمة والده فيمن روى عنه، وهو على هذا لا يعرف، وقد فات ابن حجر أن يترجم له في “تعجيل المنفعة” مع أنه من شرطه، وأبوه عبيد الله بن علي بن أبي رافع من رجال أصحاب السنن غير النسائي، وسئل ابن معين عنه، فقال: لا بأس به، وقال ابن أبي حاتم 5/328: سألت أبي عن عبيد الله بن علي بن أبي رافع قال: هو ابن أخي عبيد الله بن أبي رافع كاتب علي، لا بأس بحديثه، ليس منكر الحديث، قلت: يحتج بحديثه؟ قال: لا، هو يحدث بثيء يسير، وهو شيخ، ولينه ابن حجر في “التقريب وفي الباب عن أبي هريرة عند مالك 1/377، والبخاري (1689) ، ومسلم (1322) أن رسول الله صلى الله عليه وسلم رأى رجلا يسوق بدنة، فقال له: اركبها، فقال: يا رسول الله إنها بدنة، فقال: “اركبها ويلك” في الثانية أو الثالثة. وعن أنس عند البخاري (1690) ، ومسلم (1323)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮০। ৬৩৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৩৫। আলী (রাঃ) বলেছেন, দশ ব্যক্তিকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিশাপ দিয়েছেনঃ সুদখোর, সুদদাতা, সুদ সংক্রান্ত বিষয়ের লেখক, সুদের দু’জন সাক্ষী, হিল্লাকারী, যার জন্য হিল্লা করা হয়, যে ব্যক্তি যাকাত দেয় না, উল্কি অঙ্কনকারী, যে উল্কি করায়।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮১। আলী (রাঃ) বলেছেন, লাল রং-এর জিন বা গদি ব্যবহার করা, রেশমী কাপড় পরিধান করা ও স্বর্ণের আংটি পরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এ হাদীসের বর্ণনাকারী মুহাম্মাদ বলেন, আমার ভাই ইয়াহইয়া ইবনে সিরীনের কাছে যখন এ হাদীস তুলে ধরলাম, তখন তিনি বললেন, আর এ কথাও কি তুমি শোননি যে, রেশমী কাপড়ের পাড় লাগানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে?

حَدَّثَنَا يَزِيدُ، أَخْبَرَنَا هِشَامٌ، عَنْ مُحَمَّدٍ، عَنْ عَبِيدَةَ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: ” نُهِيَ عَنْ مَيَاثِرِ الْأُرْجُوَانِ، وَلُبْسِ الْقَسِّيِّ، وَخَاتَمِ الذَّهَبِ قَالَ مُحَمَّدٌ: فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لِأَخِي يَحْيَى بْنِ سِيرِينَ فَقَالَ: أَوَلَمْ تَسْمَعْ هَذَا؟ نَعَمْ: وَكِفَافِ الدِّيبَاجِ

 

 

إسناده صحيح على شرط الشيخين. يزيد: هو ابن هارون، وهشام: هو ابن حسان، ومحمد: هو ابن سيرين، وعَبيدة: هو ابن عمرو السلماني

وأخرجه النسائي 8/169 من طريق يزيد بن هارون، بهذا الإسناد

وأخرجه أبو داود (4050) مختصراً من طريق روج بن عبادة، عن هشام، به عن علي أنه قال: نهى عن مياثر الأرجوان

وأخرجه النسائي 8/170 من طريق أيوب، عن محمد بن سيرين، عن عَبيدة قال: نهى عن مياثر الأرجوان، وخواتيم الذهب

وأخرجه النسائي أيضاً 8/169 من طريق أشعث بن عبد الملك، عن محمد بن ستيرين، عن عَبيدة، عن علي قال: نهاني النبى صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَِ عن القسي والحرير وخاتم الذهب، وأن أقرأ راكعاً. وانظر ما تقدم برقم (722)

وكفاف الديباج، الكِفاف: جمع كُفة، وهي حاشية الثوب، أي: ما استدار حولَ الذيل والأكمام والجيب، والديباج: الحرير

حدثنا يزيد، أخبرنا هشام، عن محمد، عن عبيدة، عن علي، قال: ” نهي عن مياثر الأرجوان، ولبس القسي، وخاتم الذهب قال محمد: فذكرت ذلك لأخي يحيى بن سيرين فقال: أولم تسمع هذا؟ نعم: وكفاف الديباج – إسناده صحيح على شرط الشيخين. يزيد: هو ابن هارون، وهشام: هو ابن حسان، ومحمد: هو ابن سيرين، وعبيدة: هو ابن عمرو السلماني وأخرجه النسائي 8/169 من طريق يزيد بن هارون، بهذا الإسناد وأخرجه أبو داود (4050) مختصرا من طريق روج بن عبادة، عن هشام، به عن علي أنه قال: نهى عن مياثر الأرجوان وأخرجه النسائي 8/170 من طريق أيوب، عن محمد بن سيرين، عن عبيدة قال: نهى عن مياثر الأرجوان، وخواتيم الذهب وأخرجه النسائي أيضا 8/169 من طريق أشعث بن عبد الملك، عن محمد بن ستيرين، عن عبيدة، عن علي قال: نهاني النبى صلى الله عليه وسلم عن القسي والحرير وخاتم الذهب، وأن أقرأ راكعا. وانظر ما تقدم برقم (722) وكفاف الديباج، الكفاف: جمع كفة، وهي حاشية الثوب، أي: ما استدار حول الذيل والأكمام والجيب، والديباج: الحرير

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

৯৮২। ৬২৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২৬। একবার আলী (রাঃ) এর উপস্থিতিতে খারিজীদের (বিদ্রোহী গোষ্ঠী) প্রসঙ্গ আলোচিত হলো। আলী (রাঃ) বললেনঃ তাদের মধ্যে একজনের হাত জন্মগতভাবে অসম্পূর্ণ। তোমরা অহঙ্কারী হয়ে যাবে এই আশঙ্কা যদি না থাকতো, তবে আমি তোমাদেরকে জানাতাম, যারা তাদেরকে হত্যা করবে তাদের ব্যাপারে আল্লাহ্‌ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখ দিয়ে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সে সম্পর্কে। আবিদা বললেনঃ আমি জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি কি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখ থেকে এ কথা শুনেছেন? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, কাবার প্রভুর শপথ, হ্যাঁ, কা’বার প্রভুর শপথ, হ্যাঁ, কা’বার প্রভুর শপথ!

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮৩। ৬২৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮৪। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি তোমাদেরকে ঘোড়া ও দাসদাসীর যাকাত থেকে অব্যাহতি দিয়েছি। তবে রৌপ্যের শতকরা আড়াই ভাগ যাকাত দিতে হবে।

[ইবনু মাজাহ-১৭৯০, ১৮১৩, মুসনাদে আহমাদ-১০৯৭, ১২৪৩]

حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، حَدَّثَنَا حَجَّاجٌ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنِ الْحَارِثِ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” عَفَوْتُ لَكُمْ عَنْ صَدَقَةِ الْخَيْلِ وَالرَّقِيقِ، وَفِي الرِّقَةِ رُبُعُ عُشْرِهَا

 

 

حديث صحيح لغيره، وإسناده ضعيف لضعف الحارث الأعور، لكن روي بنحوه بأسانيد قوية، انظر ما تقدم برقم (711) . حجاج: هو ابن أرطاة

وأخرجه ابن أبي شيبة 3/152، والبزار (844) من طريقين عن حجاج بن أرطاة، بهذا الإسناد

وأخرجه الحميدي (54) ، وابن أبي شيبة 3/152، وابن ماجه (1813) ، وأبو يعلى (299) و (561) و (580) ، والطحاوي 2/29، والخطيب في “تاريخ بغداد” 7/141 و302، والبيهقي4/118 من طرق عن أبي إسحاق، به. وسيأتي برقم (1097) و (1243)

حدثنا أبو معاوية، حدثنا حجاج، عن أبي إسحاق، عن الحارث، عن علي، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ” عفوت لكم عن صدقة الخيل والرقيق، وفي الرقة ربع عشرها – حديث صحيح لغيره، وإسناده ضعيف لضعف الحارث الأعور، لكن روي بنحوه بأسانيد قوية، انظر ما تقدم برقم (711) . حجاج: هو ابن أرطاة وأخرجه ابن أبي شيبة 3/152، والبزار (844) من طريقين عن حجاج بن أرطاة، بهذا الإسناد وأخرجه الحميدي (54) ، وابن أبي شيبة 3/152، وابن ماجه (1813) ، وأبو يعلى (299) و (561) و (580) ، والطحاوي 2/29، والخطيب في “تاريخ بغداد” 7/141 و302، والبيهقي4/118 من طرق عن أبي إسحاق، به. وسيأتي برقم (1097) و (1243)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮৫। আলী (রাঃ) বলেন, যখন তোমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোন হাদীস শুনবে, তখন এরূপ বিশ্বাস পোষণ করবে যে, তিনি সেই নির্দেশই দিয়েছেন, যা সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ, সবচেয়ে সৎপথ প্রদর্শক এবং সবচেয়ে তাকওয়ায় পরিপূর্ণ।

[দেখুন, হাদীস নং-৯৮৬, ৯৮৭, ১০৩৯, ১০৮০, ১০৮১, ১০৮২, ১০৯২]

حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، حَدَّثَنَا الْأَعْمَشُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ أَبِي الْبَخْتَرِيِّ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: ” إِذَا حُدِّثْتُمْ عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَدِيثًا، فَظُنُّوا بِهِ الَّذِي هُوَ أَهْدَى، وَالَّذِي هُوَ أَهْيَا، وَالَّذِي هُوَ أَتْقَى

 

 

صحيح، رجاله ثقات رجال الشيخين، وهو منقطع، أبو البختري- وهو سعيد بن فيروز- لم يدرك عليا، بينهص أبو عبد الرحمن السلمي كما سيأتي في الحديث الذي بعد هذا

قوله: “الذي هو أهدى” قال السندي: أي: فطنوا بذلك الحديث الطن الذي هو أهدى، أي: أهدى الظنون، وهو أن ذلك الحديث صدق حق. “أهيا”: معناه: أحسن هيئة، وفي رواية ابن ماجه: “أهنأ” بنون وهمزة، ومعناه: أوفق وأليق. “أتقى”: اسم تفضيل من الاتقاء، على الشذوذ، لأن القياس بناء اسم التفضيل من الثلاثي المجرور، وهو مبنى على أن التاء حرف أصلي

حدثنا أبو معاوية، حدثنا الأعمش، عن عمرو بن مرة، عن أبي البختري، عن علي، قال: ” إذا حدثتم عن رسول الله صلى الله عليه وسلم حديثا، فظنوا به الذي هو أهدى، والذي هو أهيا، والذي هو أتقى – صحيح، رجاله ثقات رجال الشيخين، وهو منقطع، أبو البختري- وهو سعيد بن فيروز- لم يدرك عليا، بينهص أبو عبد الرحمن السلمي كما سيأتي في الحديث الذي بعد هذا قوله: “الذي هو أهدى” قال السندي: أي: فطنوا بذلك الحديث الطن الذي هو أهدى، أي: أهدى الظنون، وهو أن ذلك الحديث صدق حق. “أهيا”: معناه: أحسن هيئة، وفي رواية ابن ماجه: “أهنأ” بنون وهمزة، ومعناه: أوفق وأليق. “أتقى”: اسم تفضيل من الاتقاء، على الشذوذ، لأن القياس بناء اسم التفضيل من الثلاثي المجرور، وهو مبنى على أن التاء حرف أصلي

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮৬। ৯৮৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮৭। ৯৮৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮৮। ৬২৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২৬। একবার আলী (রাঃ) এর উপস্থিতিতে খারিজীদের (বিদ্রোহী গোষ্ঠী) প্রসঙ্গ আলোচিত হলো। আলী (রাঃ) বললেনঃ তাদের মধ্যে একজনের হাত জন্মগতভাবে অসম্পূর্ণ। তোমরা অহঙ্কারী হয়ে যাবে এই আশঙ্কা যদি না থাকতো, তবে আমি তোমাদেরকে জানাতাম, যারা তাদেরকে হত্যা করবে তাদের ব্যাপারে আল্লাহ্‌ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখ দিয়ে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সে সম্পর্কে। আবিদা বললেনঃ আমি জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি কি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখ থেকে এ কথা শুনেছেন? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, কাবার প্রভুর শপথ, হ্যাঁ, কা’বার প্রভুর শপথ, হ্যাঁ, কা’বার প্রভুর শপথ!

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৮৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৮৯। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯০। ৫৯১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৯১। আলী (রাঃ) বলেছেন, খন্দক যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তারা যেমন সূর্য ডুবে যাওয়া পর্যন্ত আমাদেরকে নামায পড়তে দেয়নি, তেমনি আল্লাহ তাদের বাড়িঘর ও কবরকে আগুন দিয়ে ভরে দিন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯১। ৯৫৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৫৯। আবু হাসসান বর্ণনা করেন। আলী (রাঃ) যখন কোন আদেশ জারী করতেন তা কার্যকর করা হতো এবং তারপর বলা হতো, আমরা অমুক কাজটি সম্পন্ন করেছি, তখন আলী (রাঃ) বলতেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সত্য বলেছেন। এ কথা শুনে একদিন আশতার তাকে বললেন, এই যে কথাটা আপনি বলেন, এটা জনগণের মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। এটা কি এমন কোন বিষয়, যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনার জন্য বিশেষভাবে নির্দিষ্ট করেছেন? আলী (রাঃ) বললেন, অন্য সব মানুষকে বাদ দিয়ে শুধু আমার জন্য কোন জিনিস রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নির্দিষ্ট করেননি। তবে কোন বিশেষ বাণী যদি এমন থাকে যা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছ থেকে শুনেছি, তা আমি একটা বিশেষ পুস্তিকায় লিখে রাখি এবং আমার তরবারীর খাপে তা সংরক্ষণ করি। লোকরা তাঁর সেই পুস্তিকাটি সবসময় দেখতে চাইতো।

অবশেষে পুস্তিকাটি তিনি বের করলেন। দেখা গেল তাতে লেখা রয়েছে, যে ব্যক্তি কোন নতুন জিনিস তৈরি করবে, (অৰ্থাৎ ইসলামের নামে নতুন মতবাদ বা বিধি মনগড়াভাবে রচনা ও প্রচার করবে) অথবা এরূপ নতুন জিনিস রচনাকারীকে প্রশ্রয় দেবে, তার উপর আল্লাহর, ফেরেশতাদের ও সকল মানুষের অভিশাপ। তার পক্ষ থেকে কোন মুক্তিপণ বা ক্ষতিপূরণ গ্ৰহণ করা হবে না। তাতে আরো লেখা রয়েছে, ইবরাহীম মক্কাকে নিরাপদ ও পবিত্ররূপে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, আর আমি মদীনাকে নিরাপদ ও পবিত্ররূপে প্রতিষ্ঠিত করেছি। তার দু’পাশের দুই পাথুরে ভূখণ্ডের মাঝের সমগ্ৰ অঞ্চল নিরাপদ ও পবিত্র। তার কোন জনবসতিহীন স্থান দখল করা যাবে না। তার কোন শিকার তাড়ানো যাবে না। সেখানে কোন হারানো বস্তু কুড়ানো যাবে না। অবশ্য যে ব্যক্তি হারানো বস্তুর মালিক খুঁজবে, সে কুড়াতে পারবে। এর কোন গাছ-কাটা যাবে না। তবে কেউ যদি তার উটকে ঘাস, লতা ও গাছের পাতা খাওয়ায়, তবে তা খাওয়াতে পারবে। সেখানে লড়াই এর জন্য অস্ত্ৰ বহন করা যাবে না। তাতে আরো রয়েছে, মুমিনরা পরস্পরের জীবনের রক্ষক ও ক্ষতিপূরণদাতা। তাদের যে কোন নগণ্য ব্যক্তি অপর মুমিনকে নিরাপত্তা দিতে পারে। এখানে অমুমিনদের উপর মুমিনদের কর্তৃত্ব থাকবে।

জেনে রাখ, কোন কাফিরের বদলায় কোন মুমিনকে হত্যা করা যাবে না। যাকে নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে তাকে প্রতিশ্রুত সময়ের মধ্যে হত্যা করা যাবে না।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯২। ৫৬৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৬৭। আমর ইবনে সুলাইমের মাতা বলেন, (হজ্জের মাওসুমে) আমরা যখন মিনায় অবস্থান করছিলাম, তখন আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) বলতে লাগলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, এই দিনগুলো (১০-১৩ জিলহজ) পানাহারের দিন। এ দিনগুলোতে তোমাদের কেউ যেন রোযা না রাখে। অতঃপর তিনি তাঁর উটে চড়ে এই ঘোষণা দিতে দিতে জনগণের অনুসরণ করতে লাগলেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯৩। ৮৫৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৫৫। আবুত্ তুফাইল বলেন, আমরা আলী (রাঃ) কে বললামঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনাকে গোপনে বলেছেন, এমন কোন কথা থাকলে আমাদেরকে বলুন। আলী(রাঃ) বললেন, আমাকে গোপনে এমন কিছুই বলেননি, যা অন্যদের কাছ থেকে লুকিয়েছেন। তবে আমি তাঁকে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্য উদ্দেশ্যে কুরবানী করে তার ওপর আল্লাহর অভিশাপ। যে ব্যক্তি ইসলামের নামে নতুন কিছু চালু করতে সচেষ্ট লোককে প্রশ্রয় ও আসকারা দেয়, তার ওপর আল্লাহর অভিশাপ। যে ব্যক্তি নিজের পিতামাতাকে অভিশাপ দেয় তার ওপর আল্লাহর অভিশাপ এবং যে ব্যক্তি জমির সীমানা পাল্টাতে চেষ্টা করে, তার ওপর আল্লাহর অভিশাপ। অর্থাৎ সীমানার চিহ্ন পরিবর্তন করে (জমি আত্মসাতের উদ্দেশ্যে) তার ওপর আল্লাহর অভিশাপ।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯৪। ৫৯১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৯১। আলী (রাঃ) বলেছেন, খন্দক যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তারা যেমন সূর্য ডুবে যাওয়া পর্যন্ত আমাদেরকে নামায পড়তে দেয়নি, তেমনি আল্লাহ তাদের বাড়িঘর ও কবরকে আগুন দিয়ে ভরে দিন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯৫। ৯৭২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

[আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের কারো যখন হাঁচি হয়, তখন তার বলা উচিত “আলহামদু লিল্লাহি আলা কুল্লি হাল” (সর্বাবস্থায় আল্লাহর প্রশংসা) আর তার আশপাশের লোকদের বলা উচিত, ইয়ারহামুকাল্লাহ, (আল্লাহ তোমার উপর দয়া করুন) আর তার জবাবে হাঁচি দাতার বলা উচিত, “ইয়াহদিকুমুল্লাহু ওয়া ইউসলিহু বালাকুম” (আল্লাহ তোমাদের সুপথ প্ৰদৰ্শন করুন এবং তোমাদের মনের সংশোধন করুন)।]

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯৬। আলী (রাঃ) বলেন, ফাতিমা আমার নিকট অনুযোগ পেশ করলো যে, আটা পিষতে পিষতে তার হাতে দাগ পড়ে গেছে। তখন আমরা উভয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট গেলাম। বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ, ফাতিমা আপনার নিকট অনুযোগ পেশ করছে যে, আটা পিষার দরুণ তার হাতে দাগ পড়ে গেছে। সে আপনার নিকট একজন চাকর চায়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আমি কি তোমাদেরকে চাকরের চেয়ে ভালো জিনিসের সন্ধান দেব না? অতঃপর তিনি আমাদেরকে আদেশ দিলেন যেন ঘুমানোর পূর্বে তেত্রিশবার সুবহানাল্লাহ, তেত্রিশবার আলহামদুলিল্লাহ ও চৌত্রিশবার আল্লাহু আকবার পড়ি।

[তিরমিযী-৩৪০৮, ৩৪০৯]

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ، حَدَّثَنَا أَزْهَرُ بْنُ سَعْدٍ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، عَنْ مُحَمَّدٍ، عَنْ عَبِيدَةَ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: اشْتَكَتْ إِلَيَّ فَاطِمَةُ مَجْلَ يَدَيْهَا مِنَ الطَّحْنِ، فَأَتَيْنَا النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللهِ، فَاطِمَةُ تَشْتَكِي إِلَيْكَ مَجْلَ يَدَيْهَا مِنَ الطَّحْنِ، وَتَسْأَلُكَ خَادِمًا. فَقَالَ: ” أَلا أَدُلُّكُمَا عَلَى مَا هُوَ خَيْرٌ لَكُمَا مِنْ خَادِمٍ؟ فَأَمَرَنَا عِنْدَ مَنَامِنَا بِثَلاثٍ وَثَلاثِينَ وَثَلاثٍ، وَثَلاثِينَ وَأَرْبَعٍ وَثَلاثِينَ مِنْ تَسْبِيحٍ، وَتَحْمِيدٍ وَتَكْبِيرٍ

 

 

إسناد قوي، رجاله ثقات رجالُ الشيخين غيرَ أحمد بن محمد بن يحيى بن سعيد، فمن رجال ابنِ ماجه، وهو صدوق. ابنُ عون: هو عبد الله بن عون بن أرطبان

وأخرجه الترمذي (3408) ، والبزار (548) ، والنسائي في “الكبرى” (9172) ، وابن حبان (6922) من طريق زياد بن يحيى البصري، والترمذي (3409) عن محمد بن يحيى الذهلي، كلاهما عن أزهر بن سعد، بهذا الإسناد. وبعضهم يزيدُ فيه على بعض، قال الترمذي: هذا حديث حسن، غريب من حديث ابنِ عون

ومَجِلَت اليد: إذا ثَخُنَ جلدُها وتعجر، وظهر فيها ما يشه البَثْرَ من العمل بالأشياء الصلْبة الخشنة

حدثنا عبد الله، حدثني أحمد بن محمد بن يحيى بن سعيد القطان، حدثنا أزهر بن سعد، عن ابن عون، عن محمد، عن عبيدة، عن علي، قال: اشتكت إلي فاطمة مجل يديها من الطحن، فأتينا النبي صلى الله عليه وسلم فقلت: يا رسول الله، فاطمة تشتكي إليك مجل يديها من الطحن، وتسألك خادما. فقال: ” ألا أدلكما على ما هو خير لكما من خادم؟ فأمرنا عند منامنا بثلاث وثلاثين وثلاث، وثلاثين وأربع وثلاثين من تسبيح، وتحميد وتكبير – إسناد قوي، رجاله ثقات رجال الشيخين غير أحمد بن محمد بن يحيى بن سعيد، فمن رجال ابن ماجه، وهو صدوق. ابن عون: هو عبد الله بن عون بن أرطبان وأخرجه الترمذي (3408) ، والبزار (548) ، والنسائي في “الكبرى” (9172) ، وابن حبان (6922) من طريق زياد بن يحيى البصري، والترمذي (3409) عن محمد بن يحيى الذهلي، كلاهما عن أزهر بن سعد، بهذا الإسناد. وبعضهم يزيد فيه على بعض، قال الترمذي: هذا حديث حسن، غريب من حديث ابن عون ومجلت اليد: إذا ثخن جلدها وتعجر، وظهر فيها ما يشه البثر من العمل بالأشياء الصلبة الخشنة

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনভাবে রুকু দিতেন যে, তার পিঠের উপর যদি এক পেয়ালা পানি রাখা হতো, তবে সে পানি পড়তো না।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، قَالَ: وَجَدْتُ فِي كِتَابِ أَبِي، قَالَ: أُخْبِرْتُ عَنْ سِنَانِ بْنِ هَارُونَ، حَدَّثَنَا بَيَانٌ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ: ” كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا رَكَعَ لَوْ وُضِعَ قَدَحٌ مِنْ مَاءٍ عَلَى ظَهْرِهِ، لَمْ يُهَرَاقْ

 

 

إسناده ضعيف لجهالة الشيخ الذي روى عنه أحمد، ولِضعف سنان بن هارون. بيان: هو ابن بشر الأحمسي

حدثنا عبد الله، قال: وجدت في كتاب أبي، قال: أخبرت عن سنان بن هارون، حدثنا بيان، عن عبد الرحمن بن أبي ليلى، عن علي بن أبي طالب، قال: ” كان النبي صلى الله عليه وسلم إذا ركع لو وضع قدح من ماء على ظهره، لم يهراق – إسناده ضعيف لجهالة الشيخ الذي روى عنه أحمد، ولضعف سنان بن هارون. بيان: هو ابن بشر الأحمسي

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯৮। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ৯৯৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

৯৯৯। ৭৭৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৭৯। আলী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বসেছিলাম। সহসা আম্মার (রাঃ) এলেন এবং ভেতরে আসার অনুমতি চাইলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওকে আসতে দাও। পবিত্র ও পবিত্ৰকৃত মানুষটাকে স্বাগতম।

 হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০০। ৬২৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২৯। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আমার নামে মিথ্যা কথা রটিও না। যে ব্যক্তি আমার নামে মিথ্যা রটাবে, সে জাহান্নামে যাবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০১। ৬২৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১০০২। ৫৯৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৯৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে আদেশ করেছেন যেন, যে উটনী আমি কুরবানী দেব, তা যেন আমিই বণ্টন করি, তার চামড়া ও গায়ের চটও যেন বণ্টন করি এবং যাবাইকারীকে যেন তা থেকে (পারিশ্রমিক হিসাবে) কিছু না দিই। তিনি বলেছেনঃ তাকে আমরা নিজেদের পক্ষ থেকে দিয়ে থাকি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০৩। ৫৯৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০৪। ৬১১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬১১। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে রুকু’ অবস্থায় কুরআন পড়তে, সোনার আঙটি পরতে, রেশমী কাপড় পরতে ও হলুদ বর্ণের পোশাক পরতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  বর্ণনাকারীঃ আলী ইবনু আবী তালিব (রাঃ)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০৫।। ৫৮৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৮৩। নাযযাল ইবনে সাবরা (রাঃ) বলেছেন, আলীর নিকট এক মগ পানি আনা হলো। তিনি তখন বাড়ির প্রাঙ্গনে ছিলেন। তিনি এক আঁজল পানি নিয়ে কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। তাঁর মুখমণ্ডল, দু’হাত ও মাথা মাসেহ করলেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে পানি পান করলেন। তারপর বললেনঃ এ হলো সেই ব্যক্তির ওযূ, যে অপবিত্র হয়নি। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ রকম ওযূ করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০৬। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নামাযের চাবি হলো পবিত্ৰতা। তাকবীরে তাহরীমা অন্য সময়ের সকল হালাল হয় এবং সব হালাল কাজ পুনরায় হালাল হয়।

[আবু দাউদ-৬১, ৬১৮, ইবনু মাজাহ-২৭৫, তিরমিযী-৩, মুসনাদে আহমাদ-১০৭২]

حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَقِيلٍ، عَنْ مُحَمَّدِ ابْنِ الْحَنَفِيَّةِ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” مِفْتَاحُ الصَّلاةِ الطُّهُورُ، وَتَحْرِيمُهَا التَّكْبِيرُ، وَتَحْلِيلُهَا التَّسْلِيمُ

 

 

صحيح لغيره، وإسناده حسن، عبد الله بن محمد بن عقيل حسن الحديث، وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين، وصحح إسناده النووي في “المجموع” 3/289، وابن حجر في “الفتح” 2/322

وأخرجه أبو داود (61) و (618) ، وابن ماجه (275) ، والترمذي (3) ، والبزار (633) ، وأبو يعلى (616) ، وابن عدي في “الكامل” 4/1448، والدارقطني 1/360 و379 من طريق وكيع، بهذا الإسناد. قال الترمذي: هذا الحديث أصح شيء في هذا الباب وأحسن

وأخرجه الشافعي في “مسنده” 1/70، وعبد الرزاق (2539) ، والدارمي (687) ، والطحاوي 1/273، وا لدارقطني 1/360 و379، وا لبيهقي 2/15 و173 و253- 254 و379، والبغوي (558) من طرق عن سفيان، به. وسيأتي برقم (1072)

وله شاهد من حديث أبي سعيد الخدري عند الترمذي (238) ، وابن ماجه (276) ، والبيهقي 2/85 و380، وصححه الحاكمُ 1/132 على شرط مسلم، ووافقه الذهبي

حدثنا وكيع، حدثنا سفيان، عن عبد الله بن محمد بن عقيل، عن محمد ابن الحنفية، عن أبيه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ” مفتاح الصلاة الطهور، وتحريمها التكبير، وتحليلها التسليم – صحيح لغيره، وإسناده حسن، عبد الله بن محمد بن عقيل حسن الحديث، وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين، وصحح إسناده النووي في “المجموع” 3/289، وابن حجر في “الفتح” 2/322 وأخرجه أبو داود (61) و (618) ، وابن ماجه (275) ، والترمذي (3) ، والبزار (633) ، وأبو يعلى (616) ، وابن عدي في “الكامل” 4/1448، والدارقطني 1/360 و379 من طريق وكيع، بهذا الإسناد. قال الترمذي: هذا الحديث أصح شيء في هذا الباب وأحسن وأخرجه الشافعي في “مسنده” 1/70، وعبد الرزاق (2539) ، والدارمي (687) ، والطحاوي 1/273، وا لدارقطني 1/360 و379، وا لبيهقي 2/15 و173 و253- 254 و379، والبغوي (558) من طرق عن سفيان، به. وسيأتي برقم (1072) وله شاهد من حديث أبي سعيد الخدري عند الترمذي (238) ، وابن ماجه (276) ، والبيهقي 2/85 و380، وصححه الحاكم 1/132 على شرط مسلم، ووافقه الذهبي

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০৭। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০৮। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০০৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০০৯। ১০৩৫ ও ৬৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৬২। আলী (রাঃ) বলেন, আমার ঘন ঘন মযি বের হতো। তাই আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে (মিকদাদের মাধ্যমে) এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন, মনি (বীর্য) বের হলে গোসল করতে হয়। আর মযি বের হলে ওযূ করতে হয়।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১০। ৬০৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬০৬। আলী (রাঃ) বলেন, আমার পুরুষাঙ্গ দিয়ে ঘন ঘন মযি (লালার মত তরল পদাৰ্থ) নির্গত হতো। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে জিজ্ঞাসা করতে লজ্জা পেতাম। কেননা আমার কাছে তাঁর মেয়ে রয়েছে। তাই মিকদাদকে জিজ্ঞাসা করতে অনুরোধ করলাম। সে জিজ্ঞাসা করলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ পুরুষাঙ্গ ধুয়ে ওযূ করবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১১। ৬২৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২৭। আলী (রাঃ) বলেছেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যতক্ষণ ’জুনুব’ (বীর্যপাত জনিত অপবিত্র) না হতেন, ততক্ষণ আমাদেরকে কুরআন পড়াতেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আছর ও ফজর ব্যতীত প্রত্যেক ফরয নামাযের অব্যবহিত পর দু’রাকায়াত নামায পড়তেন।

[ইবনু খুযাইমা-১১৯৬, আবু দাউদ-১২৭৫, মুসনাদে আহমাদ–১২১৭, ১২২৬, ১২২৭]

حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ ضَمْرَةَ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ” يُصَلِّي عَلَى إِثْرِ كُلِّ (3) صَلَاةٍ مَكْتُوبَةٍ رَكْعَتَيْنِ، إِلَّا الْفَجْرَ وَالْعَصْرَ ” وَقَالَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ: فِي دُبُرِ كُلِّ صَلَاةٍ

 

 

إسناده قوي، رجاله ثقات رجال الشيخين غير عاصم بنِ ضمرة، فمن رجال أصحاب السنن، وهو صدوق. عبد الرحمن: هو ابنُ مهدي

وأخرجه ابنُ خزيمة (1196) من طريق وكيع وعبد الرحمن، كلاهما بهذا الإسناد

وأخرجه ابن أبي شيبة 2/350، وأبو يعلى (617) من طريق وكيع، به

وأخرجه البزار (674) ، والنسائي في “الكبرى” (341) ، وأبو يعلى (573) من طريق عبد الرحمن بن مهدي، به

وأخرجه عبد الرزاق (4823) ، وعبد بن حميد (17) ، وأبو داو (1275) ، وابن خزيمة (1196) ، والبيهقي 2/459 من طرق عن سفيان، به. وسيأتي برقم (1217) و (1226) و (1227)

حدثنا وكيع، وعبد الرحمن، عن سفيان، عن أبي إسحاق، عن عاصم بن ضمرة، عن علي، قال: كان رسول الله صلى الله عليه وسلم ” يصلي على إثر كل (3) صلاة مكتوبة ركعتين، إلا الفجر والعصر ” وقال عبد الرحمن: في دبر كل صلاة – إسناده قوي، رجاله ثقات رجال الشيخين غير عاصم بن ضمرة، فمن رجال أصحاب السنن، وهو صدوق. عبد الرحمن: هو ابن مهدي وأخرجه ابن خزيمة (1196) من طريق وكيع وعبد الرحمن، كلاهما بهذا الإسناد وأخرجه ابن أبي شيبة 2/350، وأبو يعلى (617) من طريق وكيع، به وأخرجه البزار (674) ، والنسائي في “الكبرى” (341) ، وأبو يعلى (573) من طريق عبد الرحمن بن مهدي، به وأخرجه عبد الرزاق (4823) ، وعبد بن حميد (17) ، وأبو داو (1275) ، وابن خزيمة (1196) ، والبيهقي 2/459 من طرق عن سفيان، به. وسيأتي برقم (1217) و (1226) و (1227)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১৩। ৭৩৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৩৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি মনে করতাম, পায়ের পিঠের চেয়ে পায়ের তলা মাসেহ করা বেশি যুক্তিসংগত। কিন্তু পরে দেখলাম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’পায়ের পিঠে মাসেহ করছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১৪। ৭৩৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১৫। ৭৩৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১৬। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১৭। ৭০৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭০৯। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কখনো সা’দ বিন আবি ওয়াক্কাস ছাড়া আর কারো জন্য নিজের পিতা-মাতা উভয়কে উৎসর্গ করতে শুনিনি। উহুদের দিন তিনি সা’দকে বলছিলেনঃ হে সা’দ, তোমার জন্য আমার পিতা-মাতা উৎসর্গ হোক, তীর নিক্ষেপ কর।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১৮। ৬২২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোথাও একটি সেনাদল পাঠিয়েছিলেন। তাদের সেনাপতি হিসাবে আনসারদের একজনকে নিযুক্ত করে দিয়েছেন। সফরে বের হওয়ার পর সেনাপতি তাদের ওপর কোন কারণে রেগে গেলেন। তখন সেনাপতি তাদেরকে বললেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদেরকে আমার আনুগত্য করতে বলেছেন, তাই নয় কি? তারা বললোঃ হ্যাঁ, বলেছেন। তখন তিনি বললেনঃ কিছু কাষ্ঠ যোগাড় কর। তারপর তাতে আগুন ধরাতে আদেশ দিলেন। তারপর বললেন, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তোমরা এই আগুনের ভেতর ঢুকবে। সঙ্গে সঙ্গে তারা আগুনে ঢুকতে প্রস্তুত হয়ে গেল।

সহসা তাদের মধ্যকার এক যুবক বললোঃ তোমরা তো আগুন থেকে বাঁচার জন্যই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট আশ্রয় নিয়েছ। কাজেই তাড়াহুড়ো করো না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাক্ষাত করা পর্যন্ত অপেক্ষা কর। তিনি যদি আগুনে ঢুকবার আদেশ দেন তাহলে ঢুকো। অতঃপর সবাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট ফিরে গেল এবং তাকে পুরো ঘটনা জানালো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা যদি আগুনে ঢুকতে, তবে আর কখনো তা থেকে বের হতে পারতে না। (অর্থাৎ তোমাদের চিরতরে জাহান্নামের অধিবাসী হতে হতো।) মনে রেখ, আনুগত্য শুধু সৎকাজে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০১৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০১৯। ৫৮৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৮৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে এই তর্জনীতে বা তার পার্শ্ববতী আঙ্গুলে আঙটি পরতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২০। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করলেন। তারপর আবু বকর (রাঃ) তাঁর জানাযার নামায পড়লেন, আর উমার (রাঃ) পড়লেন তৃতীয় জানাযা। এরপরই আমরা সেই অরাজকতায় পতিত হলাম, যা আল্লাহ চেয়েছিলেন।

[১১০৭ ও ১২৫৯ নং হাদিস দ্রষ্টব্য]

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ أَبِي هَاشِمٍ الْقَاسِمِ بْنِ كَثِيرٍ، عَنْ قَيْسٍ الْخَارِفِيِّ، قَالَ: سَمِعْتُ عَلِيًّا، يَقُولُ: ” سَبَقَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَصَلَّى أَبُو بَكْرٍ، وَثَلَّثَ عُمَرُ، ثُمَّ خَبَطَتْنَا – أَوْ أَصَابَتْنَا – فِتْنَةٌ، فَمَا شَاءَ اللهُ جَلَّ جَلالُهُ قَالَ أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ: قَالَ أَبِي: ” قَوْلُهُ ثُمَّ خَبَطَتْنَا فِتْنَةٌ أَرَادَ أَنْ يَتَوَاضَعَ بِذَلِكَ

 

 

إسناده حسن. وأخرجه أبو عبيد في “غريب الحديث” 3/458 عن عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد

– وأخرجه ابن سعد 6/130 عن يزيد بن هارون، وابن أبي عاصم (1209) من طريق عبد السلام بن حرب، كلاهما عن سفيان، به. وسيأتي برقم (1107) و (1259) ، وانظر (1256)

قوله: “صَلى أبو بكر”، المصلي في الخيل: هو الذي يتلو السابق

حدثنا عبد الرحمن، عن سفيان، عن أبي هاشم القاسم بن كثير، عن قيس الخارفي، قال: سمعت عليا، يقول: ” سبق رسول الله صلى الله عليه وسلم، وصلى أبو بكر، وثلث عمر، ثم خبطتنا – أو أصابتنا – فتنة، فما شاء الله جل جلاله قال أبو عبد الرحمن: قال أبي: ” قوله ثم خبطتنا فتنة أراد أن يتواضع بذلك – إسناده حسن. وأخرجه أبو عبيد في “غريب الحديث” 3/458 عن عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد – وأخرجه ابن سعد 6/130 عن يزيد بن هارون، وابن أبي عاصم (1209) من طريق عبد السلام بن حرب، كلاهما عن سفيان، به. وسيأتي برقم (1107) و (1259) ، وانظر (1256) قوله: “صلى أبو بكر”، المصلي في الخيل: هو الذي يتلو السابق

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২১। ৭৩২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৩২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে আদেশ দিয়েছেন, যেন কুরবানীর জন্তুর চোখ ও কানে খুঁত আছে কিনা ভালোভাবে দেখে নেই।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১০২২। ৭৩২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, বদরের যুদ্ধে আমাদের মিকদাদ ছাড়া আর কোন ঘোড় সওয়ার যোদ্ধা ছিল না। আমি দেখলাম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছাড়া আমাদের সবাই ঘুমাচ্ছে। তিনি একটা গাছের নিচে সকাল পর্যন্ত নামায পড়েছেন এবং কান্নাকাটি করেছেন।

[ইবনু খুযাইমা-৮৯৯, মুসনাদে আহমাদ-১১৬১]

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، عَنْ شُعْبَةَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ حَارِثَةَ بْنِ مُضَرِّبٍ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: مَا كَانَ فِينَا فَارِسٌ يَوْمَ بَدْرٍ غَيْرُ الْمِقْدَادِ ” وَلَقَدْ رَأَيْتُنَا وَمَا فِينَا إِلا نَائِمٌ، إِلَّا رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَحْتَ شَجَرَةٍ يُصَلِّي، وَيَبْكِي، حَتَّى أَصْبَحَ

 

 

إسناده صحيح، رجاله ثقات رجال الشيخين غيرَ حارثة بن مضرب، فمن رجالِ أصحاب السنن، وهو ثقة

وأخَرجه أبو يعلى (280) ، وابنُ خزيمة (899) ، وابن حبان (2257) من طريق عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد

وأخرجه الطيالسي (116) ، وأبو يعلى (305) من طريق شعبة، به. وسيأتي برقم (1161)

حدثنا عبد الرحمن بن مهدي، عن شعبة، عن أبي إسحاق، عن حارثة بن مضرب، عن علي، قال: ما كان فينا فارس يوم بدر غير المقداد ” ولقد رأيتنا وما فينا إلا نائم، إلا رسول الله صلى الله عليه وسلم تحت شجرة يصلي، ويبكي، حتى أصبح – إسناده صحيح، رجاله ثقات رجال الشيخين غير حارثة بن مضرب، فمن رجال أصحاب السنن، وهو ثقة وأخرجه أبو يعلى (280) ، وابن خزيمة (899) ، وابن حبان (2257) من طريق عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد وأخرجه الطيالسي (116) ، وأبو يعلى (305) من طريق شعبة، به. وسيأتي برقم (1161)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২৪। আলী (রাঃ) বলেন, আমি কোন ব্যক্তির উপর শরিয়াত নির্ধারিত শাস্তি ’হদ’ কার্যকর করতে গিয়ে সে মারা গেলে কিছুই মনে করতাম না। কেবল মদখোর ব্যতীত। সে মারা গেলে আমি দিয়াত দিতে প্রস্তুত ছিলাম। কেননা মদখোরকে শাস্তি দিয়ে মেরে ফেলা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রীতি ছিল না।

[বুখারী-৬৭৭৮, মুসলিম-১৭০৭, মুসনাদে আহমাদ-১০৮৪]

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ أَبِي حَصِينٍ، عَنْ عُمَيْرِ بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: ” مَا مِنْ رَجُلٍ أَقَمْتُ عَلَيْهِ حَدًّا فَمَاتَ فَأَجِدُ فِي نَفْسِي إِلا الْخَمْرَ، فَإِنَّهُ لَوْ مَاتَ لَوَدَيْتُهُ، لِأَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمْ يَسُنَّهُ

 

 

إسناده صحيح على شرط الشيحين. أبو حَصين: هو عثمان بن- عاصم بن حُصين الأسدي

وأخرجه مسلم (1707) ، والنسائي في “الكبرى” (5271) ، والبيهقي 8/321 من طريق عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد

وأخرجه عبد الرزاق (13543) و (18007) ، والبخاري (6778) ، ومسلم (1707) ، وأبو يعلى (336) من طريق سفيان الثوري، به

وأخرجه أبو دإود (4486) ، وابن ماجه (2569) ، وأبو يعلى (514) ، والطحاوي 3/153 من طريق شريك، عن أبي حصين، به

وأخرجه بنحوه الطيالسي (183) من طريق أبي إسحاق، وابن ماجه (2569) ، والطحاوي 3/153 من طريق مطرف بن طريف، والنسائي (5272) من طريق الشعبي، ثلاثتهم عن عمير بن سعيد، به. وسيأتي برقم (1084)

قال البيهقي: إنما أراد- والله أعلم- أن رسول الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لم يسنه زيادةً على الأربعين، أو لم يسنه بالسياط، وقد سَنه بالنعال وأطراف الثياب مقدارَ أربعين، والله أعلم

حدثنا عبد الرحمن، عن سفيان، عن أبي حصين، عن عمير بن سعيد، عن علي، قال: ” ما من رجل أقمت عليه حدا فمات فأجد في نفسي إلا الخمر، فإنه لو مات لوديته، لأن رسول الله صلى الله عليه وسلم لم يسنه – إسناده صحيح على شرط الشيحين. أبو حصين: هو عثمان بن- عاصم بن حصين الأسدي وأخرجه مسلم (1707) ، والنسائي في “الكبرى” (5271) ، والبيهقي 8/321 من طريق عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد وأخرجه عبد الرزاق (13543) و (18007) ، والبخاري (6778) ، ومسلم (1707) ، وأبو يعلى (336) من طريق سفيان الثوري، به وأخرجه أبو دإود (4486) ، وابن ماجه (2569) ، وأبو يعلى (514) ، والطحاوي 3/153 من طريق شريك، عن أبي حصين، به وأخرجه بنحوه الطيالسي (183) من طريق أبي إسحاق، وابن ماجه (2569) ، والطحاوي 3/153 من طريق مطرف بن طريف، والنسائي (5272) من طريق الشعبي، ثلاثتهم عن عمير بن سعيد، به. وسيأتي برقم (1084) قال البيهقي: إنما أراد- والله أعلم- أن رسول الله صلى الله عليه وسلم لم يسنه زيادة على الأربعين، أو لم يسنه بالسياط، وقد سنه بالنعال وأطراف الثياب مقدار أربعين، والله أعلم

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২৫। ৯৭১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৭১। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি তিনবার করে সংশ্লিষ্ট অংগসমূহ ধুয়ে ওযূ করলেন এবং ওযূর উদ্বৃত্ত পানি পান করলেন। তারপর বললেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ রকমই করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২৬। ১০৭১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، عَنْ زَائِدَةَ بْنِ قُدَامَةَ، عَنْ أَبِي حَصِينٍ الْأَسَدِيِّ، وَابْنُ أَبِي بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا زَائِدَةُ، أَخْبَرَنَا أَبُو حَصِينٍ الْأَسَدِيُّ، عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: كُنْتُ رَجُلًا مَذَّاءً، وَكَانَتْ تَحْتِي ابْنَةُ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَمَرْتُ رَجُلًا فَسَأَلَهُ، فَقَالَ: تَوَضَّأْ وَاغْسِلْهُ

 

 

إسناده صحيح على شرط الشيخين. ابن أبي بكير: هو يحيى، وأبو حصين: هو عثمانُ بنُ عاصم الأسدي، وأبو عبد الرحمن: هوعبد الله بن حبيب السلمي

وأخرجه الطيالسي (144) ، والبخاري (269) ، والطحاوي 1/46، والبغوي (158) من طريق زائدةَ بنِ قدامة، بهذا الإسناد

وأخرجه ابنُ خزيمة (18) من طريق أبي بكر بن عياش، عن إبي حصين، به

وسيأتي برقم (1071)

حدثنا عبد الرحمن، عن زائدة بن قدامة، عن أبي حصين الأسدي، وابن أبي بكير، حدثنا زائدة، أخبرنا أبو حصين الأسدي، عن أبي عبد الرحمن، عن علي، قال: كنت رجلا مذاء، وكانت تحتي ابنة رسول الله صلى الله عليه وسلم، فأمرت رجلا فسأله، فقال: توضأ واغسله – إسناده صحيح على شرط الشيخين. ابن أبي بكير: هو يحيى، وأبو حصين: هو عثمان بن عاصم الأسدي، وأبو عبد الرحمن: هوعبد الله بن حبيب السلمي وأخرجه الطيالسي (144) ، والبخاري (269) ، والطحاوي 1/46، والبغوي (158) من طريق زائدة بن قدامة، بهذا الإسناد وأخرجه ابن خزيمة (18) من طريق أبي بكر بن عياش، عن إبي حصين، به وسيأتي برقم (1071)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২৭। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২৮। ৮৬৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৬৮। আলী (রাঃ) বলেন, আমার অত্যধিক মযি নিৰ্গত হতো। এ জন্য শীতকালেও আমি ঘন ঘন গোসল করতাম। ফলে আমার পিঠ ভেঙ্গে যাওয়ার উপক্রম হলো। পরে আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বিষয়টা জানালাম। শুনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এরূপ করো না। মযি বের হলে তোমার পুরুষাঙ্গ ধুয়ে ফেল এবং নামাযের ওযূর মত ওযূ করা। কিন্তু যদি তীব্ৰ বেগে পানি ঝরাও তাহলে গোসল কর। (অর্থাৎ তীব্ৰ বেগে নিৰ্গত হওয়া বীর্যপাতের লক্ষণ।)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০২৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০২৯। ৮৬৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩০। আলী (রাঃ) বললেন, এই উম্মাতের নবীর পর শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি কে জান? তিনি হচ্ছেন আবু বাকর। তারপর উমার। তারপর আল্লাহ যেখানেই পছন্দ করবেন, শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি তৈরি করবেন। (দেখুন-৮৩৩ নং হাদীস)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي وَهْبُ بْنُ بَقِيَّةَ، أَخْبَرَنَا خَالِدٌ، عَنْ عَطَاءٍ يَعْنِي ابْنَ السَّائِبِ، عَنْ عَبْدِ خَيْرٍ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: ” أَلا أُخْبِرُكُمْ بِخَيْرِ هَذِهِ الْأُمَّةِ بَعْدَ نَبِيِّهَا صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ أَبُو بَكْرٍ، ثُمَّ خَيْرُهَا بَعْدَ أَبِي بَكْرٍ عُمَرُ، ثُمَّ يَجْعَلُ اللهُ الْخَيْرَ حَيْثُ أَحَبَّ

 

 

حديث صحيح، وهو مكرر (922)

حدثنا عبد الله، حدثني وهب بن بقية، أخبرنا خالد، عن عطاء يعني ابن السائب، عن عبد خير، عن علي، قال: ” ألا أخبركم بخير هذه الأمة بعد نبيها صلى الله عليه وسلم؟ أبو بكر، ثم خيرها بعد أبي بكر عمر، ثم يجعل الله الخير حيث أحب – حديث صحيح، وهو مكرر (922)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩১। আলী (রাঃ) বলেছেন, এই উম্মাতের নবীর পর শ্রেষ্ঠ মানুষ আবু বাকর, তারপর উমার। এরপর আমরা এমন সব ঘটনা ঘটালাম, যার মধ্য দিয়ে আল্লাহ যা চেয়েছেন করেছেন। (দেখুন, ৮৩৩ নং হাদীস)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي أَبُو بَحْرٍ عَبْدُ الْوَاحِدِ الْبَصْرِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ خَالِدِ بْنِ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ خَيْرٍ قَالَ: قَالَ عَلِيٌّ لَمَّا فَرَغَ مِنْ أَهْلِ الْبَصْرَةِ: ” إِنَّ خَيْرَ هَذِهِ الْأُمَّةِ بَعْدَ نَبِيِّهَا صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَبُو بَكْرٍ، وَبَعْدَ أَبِي بَكْرٍ عُمَرُ، وَأَحْدَثْنَا أَحْدَاثًا يَصْنَعُ اللهُ فِيهَا مَا شَاءَ

 

 

إسناده صحيح. أبو بحر عبد الواحد: هو ابنُ غياث، وأبو عوانة: هو وضاح بن عبد الله اليشكري. وانظر (926)

حدثنا عبد الله، حدثني أبو بحر عبد الواحد البصري، حدثنا أبو عوانة، عن خالد بن علقمة، عن عبد خير قال: قال علي لما فرغ من أهل البصرة: ” إن خير هذه الأمة بعد نبيها صلى الله عليه وسلم أبو بكر، وبعد أبي بكر عمر، وأحدثنا أحداثا يصنع الله فيها ما شاء – إسناده صحيح. أبو بحر عبد الواحد: هو ابن غياث، وأبو عوانة: هو وضاح بن عبد الله اليشكري. وانظر (926)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩২। ৮৩৩, ১০৩১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, এই উম্মাতের নবীর পরে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি কে তা কি তোমাদেরকে জানাবো? তিনি হচ্ছেন আবু বাকর (রাঃ), আর আবু বাকর (রাঃ) এর পরে কে শ্রেষ্ঠ তা কি জানাবো? তিনি হচ্ছেন উমর (রাঃ)।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩৩। ৭৭৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৭৯। আলী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বসেছিলাম। সহসা আম্মার (রাঃ) এলেন এবং ভেতরে আসার অনুমতি চাইলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওকে আসতে দাও। পবিত্র ও পবিত্ৰকৃত মানুষটাকে স্বাগতম।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩৪। ৬৯৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৯৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, আল্লাহ তা’আলা তাঁর নবীর মুখ দিয়ে যুদ্ধকে ধোঁকা নাম দিয়েছেন। (অর্থাৎ যুদ্ধে ধোঁকাবাজীর আশ্রয় নেয়া বৈধ।)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩৫। আলী (রাঃ) মিকদাদকে বললেন, যে পুরুষ নারীর কাছে ঘেঁষলেই তার মযি বের হয়, তার সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা কর। আমার লজ্জা করছে কেননা, তাঁর মেয়ে আমার কাছে রয়েছে। অতঃপর যখন জিজ্ঞাসা করা হলো, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তার পুরুষাংগ ও উভয় অণ্ডকোষ ধুয়ে ফেলবে ও ওযূ করবে। (১০০৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য)

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ هِشَامٍ، أَخْبَرَنِي أَبِي، أَنَّ عَلِيًّا، قَالَ لِلْمِقْدَادِ: سَلْ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الرَّجُلِ يَدْنُو مِنَ الْمَرْأَةِ فَيُمْذِي، فَإِنِّي أَسْتَحْيِي مِنْهُ، لِأَنَّ ابْنَتَهُ عِنْدِي فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: يَغْسِلُ ذَكَرَهُ، وَأُنْثَيَيْهِ، وَيَتَوَضَّأُ

 

 

حديث صحيح، وانظر ما تقدم برقم (1009)

حدثنا يحيى بن سعيد، عن هشام، أخبرني أبي، أن عليا، قال للمقداد: سل رسول الله صلى الله عليه وسلم عن الرجل يدنو من المرأة فيمذي، فإني أستحيي منه، لأن ابنته عندي فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: يغسل ذكره، وأنثييه، ويتوضأ – حديث صحيح، وانظر ما تقدم برقم (1009)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩৬। ৬১৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬১৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহযাব (খন্দক) যুদ্ধের দিন বলেছিলেনঃ ওরা (মুশরিক ও ইহুদীরা) আমাদের আছরের নামায পড়তে না দিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত রেখেছে। আল্লাহ ওদের কবর ও বাড়িগুলোকে আগুন দিয়ে ভরে দিন। তারপর তিনি মাগরিব ও ইশার মধ্যবর্তী সময় আছরের নামায পড়লেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩৭। ৬১৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬১৫। ইবরাহীম আত তাইমী তার পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন, একদিন আলী (রাঃ) ভাষণ দিলেন। তিনি বললেনঃ যে ব্যক্তি দাবী করে, আমাদের নিকট আল্লাহর কিতাব ও এই পুস্তিকা (হাদীস) ছাড়া আর কিছু আছে, যা আমরা অধ্যয়ন করি, সে মিথ্যা বলে। এ পুস্তকে উটের দাঁত ও কিছু আঘাতের বিবরণ রয়েছে। এতে আরো রয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মদীনা উঁচু পার্বত্য অঞ্চল ও মরুভূমির মধ্যবর্তী একটি সম্মানিত শহর। যে ব্যক্তি এখানে নতুন কোন নীতি উদ্ভাবন করবে বা নতুন নীতি উদ্ভাবনকারীকে প্রশ্রয় দেবে, তার ওপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও মানব জাতি সকলের অভিসম্পাত। কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার নিকট থেকে কোন বিনিময় বা প্ৰতিকার গ্রহণ করবেন না। আর যে ব্যক্তি নিজের পিতার ছাড়া অন্য কারো সাথে নিজের সম্পর্কের দাবী করে অথবা উত্তরাধিকারী ব্যতীত অন্য কাউকে উত্তরাধিকারী বানায়, তার ওপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও মানবজাতি সকলের অভিসম্পাত। কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার কাছ থেকে কোন বদলা বা প্রতিকার গ্রহণ করবেন না। আর মুসলিমদের পক্ষ থেকে দেয়া সকল নিরাপত্তামূলক আশ্রয় একই রকম। তাদের মধ্য থেকে একজন নগন্য ব্যক্তিও যে কাউকে আশ্রয় দিতে পারে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩৮। ৬২০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২০। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি বললামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনার কী হয়েছে, কুরাইশদের মধ্য থেকেই (স্ত্রী) বাছাই করেন এবং আমাদেরকে (বনু হাশিমকে) এড়িয়ে চলেন? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমার কাছে কি কোন প্রস্তাব আছে? আমি বললামঃ অবশ্যই, হামযার মেয়ে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে আমার জন্য বৈধ নয়। সে আমার দুধ ভাইয়ের মেয়ে। (অর্থাৎ হামযা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দুধ ভাই।)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৩৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৩৯। ৯৮৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৮৫। আলী (রাঃ) বলেন, যখন তোমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোন হাদীস শুনবে, তখন এরূপ বিশ্বাস পোষণ করবে যে, তিনি সেই নির্দেশই দিয়েছেন, যা সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ, সবচেয়ে সৎপথ প্রদর্শক এবং সবচেয়ে তাকওয়ায় পরিপূর্ণ।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪০। ৮৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, এই উম্মাতের নবীর পরে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি কে তা কি তোমাদেরকে জানাবো? তিনি হচ্ছেন আবু বাকর (রাঃ), আর আবু বাকর (রাঃ) এর পরে কে শ্রেষ্ঠ তা কি জানাবো? তিনি হচ্ছেন উমর (রাঃ)।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪১। আলী (রাঃ) বলেছেন, সূরা রা’দের إِنَّمَا أَنْتَ مُنْذِرٌ وَلِكُلِّ قَوْمٍ هَادٍ “তুমি তো কেবল সতর্ককারী, আর প্রত্যেক জাতির জন্যই একজন পথপ্রদর্শক রয়েছে” এ আয়াতাংশ প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, বনু হাশিম থেকে এক ব্যক্তি হবে সতর্ককারী ও পথপ্রদর্শক।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا مُطَّلِبُ بْنُ زِيَادٍ، عَنِ السُّدِّيِّ، عَنْ عَبْدِ خَيْرٍ، عَنْ عَلِيٍّ، فِي قَوْلِهِ: (إِنَّمَا أَنْتَ مُنْذِرٌ وَلِكُلِّ قَوْمٍ هَادٍ) [الرعد: 7] ، قَالَ: ” رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمُنْذِرُ، وَالْهَادِ رَجُلٌ مِنْ بَنِي هَاشِمٍ

 

 

إسناده ضعيف، وفي متنه نكارة، مطلب بن زياد وثقه أحمد، وابن معين، وعثمان بن أبي شيبة، وابن حبان، والعجلي، وقال أبو داود: هو عندي صالح، وقال ابنُ عدي: له أحاديث حسان وغرائب، ولم أر له منكرأ، وأرجو أنه لا بأسَ به، وقال أبو حاتِم: يُكتب حديثه ولا يحتج به، وقال الآجري عن أبي داود: رأيت عيسى بنَ شاذان يضعفه، وقال: عنده مناكير، وقال ابن سعد؟ كان ضعيفاً في الحديث جداً، والسدي- واسمه إسماعيل بن عبد الرحمن- وثقه جماعة، وضعفه آخرون وفيه تشيع، وروى له مسلم، ومثل هذين الاثنين لا يحتملان مثلَ هذا المتن

وأخرجه الطبرانى في “الأوسط” (1383) ، و”الصغير” (397) من طريق عثمان بنِ أبي شيبة، بهذا الإسناد

وأخرج الحاكم 3/129-130 من طريق حسين بن حسن الأشقر، عن منصور بن أبي الأسود، عن الأعمش، عن المنهال بن عمرو، عن عباد بن عبد الله الأسدي، عن علي: (إنما أنت منذز ولكل قوم هاد) قال علي: رسول الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ المنذر، وأنا الهادي

وقال: هذا حديث صحيح الإسناد، فتعقبه الذهبي بقوله: بل كذب، قبح الله واضعه

قلنا: والعلة فيه حسين بن حسن الأشقر، فهو منكر الحديث، واتهمه ابو معمر الهذلي بالكذب

وله شاهد من حديث ابن عباس عند الطبري (20161) لا يفرح به، وقال ابن كثير: فيه نكارة شديدة

حدثنا عبد الله، حدثني عثمان بن أبي شيبة، حدثنا مطلب بن زياد، عن السدي، عن عبد خير، عن علي، في قوله: (إنما أنت منذر ولكل قوم هاد) [الرعد: 7] ، قال: ” رسول الله صلى الله عليه وسلم المنذر، والهاد رجل من بني هاشم – إسناده ضعيف، وفي متنه نكارة، مطلب بن زياد وثقه أحمد، وابن معين، وعثمان بن أبي شيبة، وابن حبان، والعجلي، وقال أبو داود: هو عندي صالح، وقال ابن عدي: له أحاديث حسان وغرائب، ولم أر له منكرأ، وأرجو أنه لا بأس به، وقال أبو حاتم: يكتب حديثه ولا يحتج به، وقال الآجري عن أبي داود: رأيت عيسى بن شاذان يضعفه، وقال: عنده مناكير، وقال ابن سعد؟ كان ضعيفا في الحديث جدا، والسدي- واسمه إسماعيل بن عبد الرحمن- وثقه جماعة، وضعفه آخرون وفيه تشيع، وروى له مسلم، ومثل هذين الاثنين لا يحتملان مثل هذا المتن وأخرجه الطبرانى في “الأوسط” (1383) ، و”الصغير” (397) من طريق عثمان بن أبي شيبة، بهذا الإسناد وأخرج الحاكم 3/129-130 من طريق حسين بن حسن الأشقر، عن منصور بن أبي الأسود، عن الأعمش، عن المنهال بن عمرو، عن عباد بن عبد الله الأسدي، عن علي: (إنما أنت منذز ولكل قوم هاد) قال علي: رسول الله صلى الله عليه وسلم المنذر، وأنا الهادي وقال: هذا حديث صحيح الإسناد، فتعقبه الذهبي بقوله: بل كذب، قبح الله واضعه قلنا: والعلة فيه حسين بن حسن الأشقر، فهو منكر الحديث، واتهمه ابو معمر الهذلي بالكذب وله شاهد من حديث ابن عباس عند الطبري (20161) لا يفرح به، وقال ابن كثير: فيه نكارة شديدة

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১০৪২। ৬৫৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৫৪। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমরা বদরের দিন নিজেদের দিকে তাকালাম। আমরা সবাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে আশ্রয় নিচ্ছিলাম। অথচ তিনি আমাদের মধ্যে শত্রুর সবচেয়ে নিকটে অবস্থান করছিলেন। সেদিন তিনি ছিলেন সবচেয়ে দুর্ধর্ষ বীরযোদ্ধা।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪৩। ৭১০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭১০। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে স্বর্ণের আংটি, শক্ত ও মোটা কাপড়, হলুদ রং-এর কাপড় পরতে এবং রুকুতে কুরআন পড়তে নিষেধ করেছেন। আর আমাকে রেশম মিশ্রিত এক সেট পোশাক পরিয়ে দিলেন। পরে আমি সেই পোশাক পরে বের হলাম। তা দেখে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আলী, আমি ঐ পোশাকটি তোমাকে এ জন্য পরাইনি যে, তুমি স্থায়ীভাবে ওটা পরবে। তখন আমি ওটা নিয়ে ফাতিমার কাছে গেলাম। তাকে তার একটা অংশ দিলাম। ফাতিমা সেটি নিল যাতে, আমাকেসহ তা গায়ে জড়াতে পারে। তখন আমি তা ফেড়ে দু’টুকরো বানালাম। ফাতিমা বললো, এ কী করলে হে আবু তালিবের ছেলে? আমি বললাম- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে এটা পরতে নিষেধ করেছেন। ওটা তুমি পর, আর তোমার মহিলাদেরকে পরাও।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪৪। ৭১০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪৫। ৭৬০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৬০। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে আদেশ দিলেন সহোদর দুই গোলামকে বিক্রি করে দিতে। আমি তাদেরকে আলাদাভাবে দু’জনের কাছে বিক্রি করলাম। অতঃপর এ খবর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জানালাম। তিনি আমাকে বললেনঃ ওদেরকে খুঁজে বের কর ও ফেরত আন। তারপর দু’জনকে একই সাথে একই জায়গায় ব্যতীত বিক্রি করো না।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪৬। ৯৭১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৭১। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি তিনবার করে সংশ্লিষ্ট অংগসমূহ ধুয়ে ওযূ করলেন এবং ওযূর উদ্বৃত্ত পানি পান করলেন। তারপর বললেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ রকমই করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪৭। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪৮। ৬৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কানকাটা ও শিং ভাঙ্গা জন্তু দিয়ে কুরবানী দিতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৪৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৪৯। ৭২২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭২২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে স্বর্ণের আংটি, রেশমী পোশাক ও কোমল মসৃণ রেশমী বিছানা বা গদি ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫০। ৯৭১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৭১। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি তিনবার করে সংশ্লিষ্ট অংগসমূহ ধুয়ে ওযূ করলেন এবং ওযূর উদ্বৃত্ত পানি পান করলেন। তারপর বললেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ রকমই করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫১। ৮৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, এই উম্মাতের নবীর পরে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি কে তা কি তোমাদেরকে জানাবো? তিনি হচ্ছেন আবু বাকর (রাঃ), আর আবু বাকর (রাঃ) এর পরে কে শ্রেষ্ঠ তা কি জানাবো? তিনি হচ্ছেন উমর (রাঃ)।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫২। ৮৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫৩। ৭৪৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৪৪। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতের তালুদ্বয় ও পা দ্বয় হৃষ্ট-পুষ্ট ও গ্রন্থিগুলো গোশতে পূর্ণ ছিল।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫৪। ৮৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, এই উম্মাতের নবীর পরে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি কে তা কি তোমাদেরকে জানাবো? তিনি হচ্ছেন আবু বাকর (রাঃ), আর আবু বাকর (রাঃ) এর পরে কে শ্রেষ্ঠ তা কি জানাবো? তিনি হচ্ছেন উমর (রাঃ)।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫৫। একদিন আলী (রাঃ) মিম্বরে দাঁড়িয়ে বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তিকালের পর আবু বাকর (রাঃ) খালীফা নিযুক্ত হলেন। তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুকরণে যাবতীয় কাজ করতেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুরূপ স্বভাব চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। তারপর আল্লাহ তাঁকে নিয়ে গেলেন। অতঃপর উমারকে খালীফা নিযুক্ত করা হলো। তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও আবু বকরের পদাঙ্ক অনুসরণ করতেন এবং তাঁদের মতই স্বভাব চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। অবশেষে আল্লাহ উমারকে তুলে নিলেন।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي سُرَيْجُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا مَرْوَانُ الْفَزَارِيُّ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ سَلْعٍ، عَنْ عَبْدِ خَيْرٍ، قَالَ: سَمِعْتُهُ يَقُولُ: قَامَ عَلِيٌّ عَلَى الْمِنْبَرِ، فَذَكَرَ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: ” قُبِضَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَاسْتُخْلِفَ أَبُو بَكْرٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ فَعَمِلَ بِعَمَلِهِ، وَسَارَ بِسِيرَتِهِ، حَتَّى قَبَضَهُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ عَلَى ذَلِكَ. ثُمَّ اسْتُخْلِفَ عُمَرُ فَعَمِلَ بِعَمَلِهِمَا، وَسَارَ بِسِيرَتِهِمَا، حَتَّى قَبَضَهُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ عَلَى ذَلِكَ

 

 

إسناده حسن. وسيأتي برقم (1059)

حدثنا عبد الله، حدثني سريج بن يونس، حدثنا مروان الفزاري، أخبرنا عبد الملك بن سلع، عن عبد خير، قال: سمعته يقول: قام علي على المنبر، فذكر رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال: ” قبض رسول الله صلى الله عليه وسلم، واستخلف أبو بكر رضي الله عنه فعمل بعمله، وسار بسيرته، حتى قبضه الله عز وجل على ذلك. ثم استخلف عمر فعمل بعملهما، وسار بسيرتهما، حتى قبضه الله عز وجل على ذلك – إسناده حسن. وسيأتي برقم (1059)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫৬। ৭৫৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৫৩। আলী বিন রাবি’আ বলেন, আলী (রাঃ)-এর নিকট একটি জন্তু আনা হলো, যার ওপর তিনি আরোহণ করবেন। তিনি যখন জিনে পা রাখলেন, বললেন, বিসমিল্লাহ। যখন উঠে বসলেন তখন বললেনঃ আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানাল্লাজী সাখখারা লানা হাযা ওয়ামা কুন্না লাহু মুক্বরীনীন ওয়া ইন্না ইলা রাব্বিনা লা মুনকালিবুন। তারপর তিনবার আলহামদুলিল্লাহ ও তিন বার আল্লাহু আকবার বললেন। তারপর বললেনঃ সুবহানাকা লা-ইলাহা ইল্লা আনতা, কাদ যালামতু নাফছী ফাগাফির লী। তারপর হাসলেন। আলী বিন রাবি’আ বলেনঃ আমি জিজ্ঞাসা করলাম, হে আমীরুল মুমিনীন, হাসলেন কেন? তিনি বললেনঃ আমি যা করলাম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অদ্রপ করতে দেখেছি। তারপর তিনি হেসেছিলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, হাসলেন কেন? তিনি বললেনঃ আল্লাহ তাঁর বান্দাকে দেখে অবাক হন, যখন সে বলে, হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা কর এবং বলেনঃ আমার বান্দা জানে আমি ছাড়া কেউ গুনাহ মাফ করতে পারে না।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫৭। ৬৩৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৩৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার কাছ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন আমি ব্যথায় কাতরাচ্ছিলাম ও বলছিলাম, হে আল্লাহ, আমার মৃত্যুর সময় যদি উপস্থিত হয়ে থাকে, তাহলে আমাকে অব্যাহতি দাও (অর্থাৎ মৃত্যু দাও)। যদি মৃত্যুর বিলম্ব থেকে থাকে। তবে আমাকে তুলে নাও (অর্থাৎ মৃত্যু ত্বরান্বিত কর।) আর যদি এটা আমার জন্য পরীক্ষা হয়, তবে আমাকে ধৈর্য দাও। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তুমি কী বললে? আমি আমার কথাটার পুনরাবৃত্তি করলাম। তিনি আমাকে তাঁর পা দিয়ে আঘাত করলেন এবং বললেনঃ কী বললে? আমি আবার কথাটার পুনরাবৃত্তি করে তাঁকে শুনলাম। তিনি বললেনঃ হে আল্লাহ, একে আরোগ্য দান কর। আলী (রাঃ) বলেনঃ এরপর আমি আর কখনো উক্ত ব্যথায় আক্রান্ত হইনি।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫৮। ৭৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৬২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের শেষ দশ দিনে তার পরিবার পরিজনকে রাতে জাগাতেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৫৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৫৯। ১০৫৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

১০৫৫। একদিন আলী (রাঃ) মিম্বরে দাঁড়িয়ে বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তিকালের পর আবু বাকর (রাঃ) খালীফা নিযুক্ত হলেন। তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুকরণে যাবতীয় কাজ করতেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুরূপ স্বভাব চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। তারপর আল্লাহ তাঁকে নিয়ে গেলেন। অতঃপর উমারকে খালীফা নিযুক্ত করা হলো। তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও আবু বকরের পদাঙ্ক অনুসরণ করতেন এবং তাঁদের মতই স্বভাব চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। অবশেষে আল্লাহ উমারকে তুলে নিলেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬০। ৮৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, এই উম্মাতের নবীর পরে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি কে তা কি তোমাদেরকে জানাবো? তিনি হচ্ছেন আবু বাকর (রাঃ), আর আবু বাকর (রাঃ) এর পরে কে শ্রেষ্ঠ তা কি জানাবো? তিনি হচ্ছেন উমর (রাঃ)।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 

Share the Post

Rate the Post

Rating Summary

0.0
0.0 out of 5 stars (based on 0 reviews)
Excellent0%
Very good0%
Average0%
Poor0%
Terrible0%

Latest Reviews

There are no reviews yet. Be the first one to write one.

Latest Book

Scroll to Top