আহমদ মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] অধ্যায় ১০ম ভাগ হাদিস নং ১০৬১ – ১১৮০

পরিচ্ছেদঃ

১০৬১। ৬০৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬০৯। আলী (রাঃ) থেকে বৰ্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরবানীর পশুকে সামনে থেকে বা পেছনে থেকে যাবাই করতে, কান কাটা, নাক কাটা বা একেবারেই অকৰ্মন্য অঙ্গ বিশিষ্ট পশু যবাই করতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১০৬২। ৬৪২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৪২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে যে কয়টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তার মধ্যে একটি হলো, মুনাফিক ব্যতীত কেউ আমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করবে না এবং মু’মিন ছাড়া কেউ আমাকে ভালোবাসবেনা।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬৩। ৫৭৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৭৩। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লাম আমাকে ইয়ামানে প্রেরণ করলেন। আমরা এমন একটা গোষ্ঠীর কাছে যাত্রা বিরতি করলাম, যারা সিংহের জন্য একটা গর্ত তৈরী করেছিল। এলাকার লোকেরা গর্তের পাশে ধাক্কাধাক্কি করতে করতে একজন গর্তে পড়ে গেল। সে ওপরে থাকা অন্য একজনের সাথে যুক্ত ছিল। (সেও পড়ে গেল) সে আর একজনের সাথে যুক্ত ছিল। এভাবে গর্তের ভেতরে চারজন একত্রিত হলো। ভেতরে থাকা সিংহটি তাদেরকে আহত করলো। তৎক্ষণাত এক ব্যক্তি বর্শা নিয়ে সিংহের মুখোমুখী হলো এবং তাকে হত্যা করলো, সিংহের আঘাতে ৪ ব্যক্তিই মারা গেল। প্রথম ব্যক্তির উত্তরাধিকারীরা শেষ ব্যক্তির উত্তরাধিকারীদের কাছে গেল এবং উভয় পক্ষ অস্ত্ৰ সজ্জিত হয়ে যুদ্ধ করতে উদ্যত হলো।

তখন আলী (রাঃ) উত্তেজনা প্রশমিত করতে তাদের কাছে গেলেন। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জীবিত থাকতেই তোমরা যুদ্ধ করতে চাও? আমি তোমাদের বিবাদ মিটিয়ে দিচ্ছি। আমার ফায়সালা যদি তোমাদের মনঃপূত হয় তবে তো ভালো কথা। নচেত তোমরা একে অপর থেকে নিরন্ত্র থাকবে এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে যাবে। তিনি ফায়সালা করে দেবেন। তারপরও যে ব্যক্তি বাড়াবাড়ি করবে, সে কিছুই পাবে না।

যে সকল গোত্র এই কুয়োটা খুঁড়েছে, তাদের কাছ থেকে দিয়াতের এক চতুর্থাংশ, এক তৃতীয়াংশ, অর্ধাংশ এবং পূর্ণ দিয়াত আদায় কর। তারপর প্রথম জন পাবে এক চতুর্থাংশ। কেননা তার ওপরের জন মারা গেছে। আর দ্বিতীয়জন পাবে এক তৃতীয়াংশ এবং তৃতীয়জন অর্ধেক। এ ফায়সালা তারা মানতে রাজী হলো না। অগত্যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে গেল। তিনি তখন মাকামে ইবরাহীমে ছিলেন। তারা তার কাছে পুরো ঘটনা খুলে বললো। তিনি ’আমি তোমাদের বিবাদের মীমাংসা করে দিচ্ছি’ এই বলে ঠেস দিয়ে বসলেন। আগন্তুকদের একজন বললোঃ আলী আমাদের বিবাদের নিম্পত্তি করেছেন। অতপর সে আলীর বিচারের বিবরণ দিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলীর বিচারকে যথার্থ বলে সম্মতি দিলেন।

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬৪। ৭৪১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৪১। আবুল হাইয়ায আসাদী বলেন, আলী (রাঃ) আমাকে বললেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে যে কাজ করতে পাঠিয়েছিলেন, আমি তোমাকে সেই কাজ করতে পাঠাবো। প্রত্যেকটি মূর্তি তুমি বিকৃত করবে এবং প্রত্যেকটি উঁচু কবরকে সমান করে দেবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬৫। ৬২২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোথাও একটি সেনাদল পাঠিয়েছিলেন। তাদের সেনাপতি হিসাবে আনসারদের একজনকে নিযুক্ত করে দিয়েছেন। সফরে বের হওয়ার পর সেনাপতি তাদের ওপর কোন কারণে রেগে গেলেন। তখন সেনাপতি তাদেরকে বললেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদেরকে আমার আনুগত্য করতে বলেছেন, তাই নয় কি? তারা বললোঃ হ্যাঁ, বলেছেন। তখন তিনি বললেনঃ কিছু কাষ্ঠ যোগাড় কর। তারপর তাতে আগুন ধরাতে আদেশ দিলেন। তারপর বললেন, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তোমরা এই আগুনের ভেতর ঢুকবে। সঙ্গে সঙ্গে তারা আগুনে ঢুকতে প্রস্তুত হয়ে গেল।

সহসা তাদের মধ্যকার এক যুবক বললোঃ তোমরা তো আগুন থেকে বাঁচার জন্যই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট আশ্রয় নিয়েছ। কাজেই তাড়াহুড়ো করো না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাক্ষাত করা পর্যন্ত অপেক্ষা কর। তিনি যদি আগুনে ঢুকবার আদেশ দেন তাহলে ঢুকো। অতঃপর সবাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট ফিরে গেল এবং তাকে পুরো ঘটনা জানালো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা যদি আগুনে ঢুকতে, তবে আর কখনো তা থেকে বের হতে পারতে না। (অর্থাৎ তোমাদের চিরতরে জাহান্নামের অধিবাসী হতে হতো।) মনে রেখ, আনুগত্য শুধু সৎকাজে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬৬। ৬৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কানকাটা ও শিং ভাঙ্গা জন্তু দিয়ে কুরবানী দিতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬৭। ৬২১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২১। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন বসেছিলেন। তাঁর হাতে একটা কাঠি ছিল। তা দিয়ে তিনি মাটি খুদছিলেন। হঠাৎ তিনি মাথা তুললেন এবং বললেনঃ তোমাদের প্রত্যেকেরই জান্নাতের ও জাহান্নামের বাসস্থান (অর্থাৎ কার বাসস্থান কোথায়) জানা হয়ে গেছে। উপস্থিত সাহাবীগণ বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, তাহলে আমরা আর আমল করবো কেন? তিনি বললেনঃ আমল করে যাও। কারণ প্রত্যেককে যে আমলের জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে, সে আমল তার জন্য সহজ সাধ্য করা হয়েছে। “যে ব্যক্তি দান করে, আল্লাহকে ভয় করে এবং যা ভালো তা মেনে নেয়, তার জন্য আমি শান্তির পথ সহজ করে দেব”। [সূরা লায়লঃ ৫-১০]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬৮। ৬২১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৬৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৬৯। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশুরার দিন রোযা রাখতেন ও রোযা রাখার আদেশ দিতেন।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي أَبُو كُرَيْبٍ الْهَمْدَانِيُّ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ هِشَامٍ، عَنْ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ، عَنْ جَابِرٍ، عَنْ سَعْدِ بْنِ عُبَيْدَةَ، عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ عَلِيٍّ: ” أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَصُومُ عَاشُورَاءَ وَيَأْمُرُ بِهِ

 

 

حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف، جابر- هو ابن يزيد الجعفي- ضعيف

وأخرجه البزار (602) عن شعيب بن أيوب الصريفيني، عن معاوية بن هشام، بهذا الإسناد

وأخرجه أيضا (600) و (601) من طريق شريكٍ، عن جابر بنِ يزيد، به. ولم يرد في المواضع الثلاثة عند البزار قوله: “ويأمر به

وفي الباب عن ابن عباس عند البخاري (2004) ، ومسلم (1130) ، وعائشة عند البخاري (2002) ، ومسلم (1125) . وفي روايتها: فلما فرض شهر رمضان قال: من شاء صامه ومن شاء تركه

حدثنا عبد الله، حدثني أبو كريب الهمداني، حدثنا معاوية بن هشام، عن سفيان الثوري، عن جابر، عن سعد بن عبيدة، عن أبي عبد الرحمن، عن علي: ” أن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصوم عاشوراء ويأمر به – حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف، جابر- هو ابن يزيد الجعفي- ضعيف وأخرجه البزار (602) عن شعيب بن أيوب الصريفيني، عن معاوية بن هشام، بهذا الإسناد وأخرجه أيضا (600) و (601) من طريق شريك، عن جابر بن يزيد، به. ولم يرد في المواضع الثلاثة عند البزار قوله: “ويأمر به وفي الباب عن ابن عباس عند البخاري (2004) ، ومسلم (1130) ، وعائشة عند البخاري (2002) ، ومسلم (1125) . وفي روايتها: فلما فرض شهر رمضان قال: من شاء صامه ومن شاء تركه

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭০। ৫৬৮ নং হাদিস দ্রষ্টব্য।

৫৬৮। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তার স্বপ্ন সম্পর্কে মিথ্যা ও মনগড়া কাহিনী বলবে, কিয়ামতের দিন তাকে একটি যবের দানায় গিরা লাগাতে বাধ্য করা হবে।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭১। ১০২৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

 হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭২। ১০০৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

১০০৬। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নামাযের চাবি হলো পবিত্ৰতা। তাকবীরে তাহরীমা অন্য সময়ের সকল হালাল হয় এবং সব হালাল কাজ পুনরায় হালাল হয়।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭৩। ৬১০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬১০। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আছরের পরে সূর্য কিরণ অত্যন্ত প্রখর ও সূর্য অনেক ওপরে থাকা ব্যতীত অন্য কোন নামায পড়া যাবে না।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭৪। ৮০৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮০৭। আলী (রাঃ) বলেন, আবু তালিব যখন মারা গেলেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গিয়ে বললাম, আপনার বুড়ো চাচা মরে গেছেন। তিনি বললেনঃ যাও, তাকে কবর দিয়ে এস। এরপর নতুন কিছু করো না আমার কাছে আসা পর্যন্ত। এরপর আমি তাকে কবর দিলাম এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এলাম। তিনি বললেনঃ যাও, গোসল কর। অতঃপর নতুন কিছু করো না আমার কাছে আসা পর্যন্ত। তারপর আমি গোসল করলাম এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এলাম। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার জন্য এমন দু’আ করলেন, যার বিনিময়ে আমাকে কেউ এক পাল লাল উট বা কালো উট দিলেও তা আমার পছন্দ নয়। এরপর থেকে আলী (রাঃ) যে কোন মৃত ব্যক্তিকে গোসল করানোর পর গোসল করতেন।

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭৫। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার উপর মিথ্যা আরোপ করবে, সে যেন জাহান্নামে নিজের বাসস্থান বেছে নেয়।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْأَعْلَى بْنُ حَمَّادٍ النَّرْسِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ عَبْدِ الْأَعْلَى، عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” مَنْ كَذَبَ عَلَيَّ مُتَعَمِّدًا فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ

 

 

صحيح لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف عبد الأعلى- وهو ابن عامر الثعلبي- لكن متن الحديث صحيح متواتر. وانظر (584)

حدثنا عبد الله، حدثنا عبد الأعلى بن حماد النرسي، حدثنا أبو عوانة، عن عبد الأعلى، عن أبي عبد الرحمن، عن علي، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ” من كذب علي متعمدا فليتبوأ مقعده من النار – صحيح لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف عبد الأعلى- وهو ابن عامر الثعلبي- لكن متن الحديث صحيح متواتر. وانظر (584)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭৬। আলী (রাঃ) থেকে বৰ্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আছরের পর কোন নামায পড়ো না। তবে যদি সূর্য অনেক ওপরে থাকতে আছর পড়ে থাক। তাহলে আছরের পর নফল পড়তে পার।

[ইবনু খুযাইমা-১২৮৭]

حَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ عَاصِمٍ، عَنْ عَلِيٍّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ: ” لَا تُصَلُّوا بَعْدَ الْعَصْرِ إِلا أَنْ تُصَلُّوا وَالشَّمْسُ مُرْتَفِعَةٌ ” قَالَ سُفْيَانُ: فَمَا أَدْرِي بِمَكَّةَ يَعْنِي أَوْ بِغَيْرِهَا

 

 

إسناده صحيح، رجاله ثقات رجال الشيخين غر عاصم- وهو ابن ضمرة السلولي الكوفي- فقد روى له أصحاب السنن، ووثقه ابن المديني وابن سعد والعجلي وقال النسائي: ليس به بأس، وقال البزار: هو صالح الحديث، وقال في “التقريب”: صدوق

وأخرجه ابن خزيمة (1286) من طريق إسحاق بن يوسف الأزرق، بهذا الإسناد

وانظر (610) . القائل “حدثناه” هو الإمام أحمد، وحق هذا الحديث أن يكون بإثر (1073)

حدثناه إسحاق بن يوسف، أخبرنا سفيان، عن أبي إسحاق، عن عاصم، عن علي، عن النبي صلى الله عليه وسلم أنه قال: ” لا تصلوا بعد العصر إلا أن تصلوا والشمس مرتفعة ” قال سفيان: فما أدري بمكة يعني أو بغيرها – إسناده صحيح، رجاله ثقات رجال الشيخين غر عاصم- وهو ابن ضمرة السلولي الكوفي- فقد روى له أصحاب السنن، ووثقه ابن المديني وابن سعد والعجلي وقال النسائي: ليس به بأس، وقال البزار: هو صالح الحديث، وقال في “التقريب”: صدوق وأخرجه ابن خزيمة (1286) من طريق إسحاق بن يوسف الأزرق، بهذا الإسناد وانظر (610) . القائل “حدثناه” هو الإمام أحمد، وحق هذا الحديث أن يكون بإثر (1073)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭৭। আলী (রাঃ) বলেন, দুমার শাসক উকাইদির রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে একটা রেশমী পোশাক উপহার দিল। তিনি সেটা আমাকে দিলেন এবং বললেন, এটি টুকরো করে মহিলাদেরকে ওড়না বানিয়ে দাও।

حَدَّثَنَاهُ وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا مِسْعَرٌ، عَنْ أَبِي عَوْنٍ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ الْحَنَفِيِّ، عَنْ عَلِيٍّ: أَنَّ أُكَيْدِرَ دُومَةَ أَهْدَى لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حُلَّةً – أَوْ ثَوْبَ – حَرِيرٍ، قَالَ: فَأَعْطَانِيهِ وَقَالَ: ” شَقِّقْهُ خُمُرًا بَيْنَ النِّسْوَةِ

 

 

إسناده صحيح على شرط مسلم، رجاله ثقات رجال الشيخين غير أبي صالح الحنفي- واسمه عبد الرحمن بن قيس- فمن رجال مسلم. أبو عون: هو محمد بن عبيد الله بن سعيد الثقفي. وأخرجه ابن أبي شيبة 8/382، ومسلم (2071) (18) ، وأبو يعلى (437) من طريق وكيع، بهذا الإسناد. وسيأتي برقم (1171) ، وانظر (698)

حدثناه وكيع، حدثنا مسعر، عن أبي عون، عن أبي صالح الحنفي، عن علي: أن أكيدر دومة أهدى للنبي صلى الله عليه وسلم حلة – أو ثوب – حرير، قال: فأعطانيه وقال: ” شققه خمرا بين النسوة – إسناده صحيح على شرط مسلم، رجاله ثقات رجال الشيخين غير أبي صالح الحنفي- واسمه عبد الرحمن بن قيس- فمن رجال مسلم. أبو عون: هو محمد بن عبيد الله بن سعيد الثقفي. وأخرجه ابن أبي شيبة 8/382، ومسلم (2071) (18) ، وأبو يعلى (437) من طريق وكيع، بهذا الإسناد. وسيأتي برقم (1171) ، وانظر (698)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭৮। আবুদল্লাহ ইবনে সুবাই’ বলেছেন, আমি আলী (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আমার এই দাড়ি অবশ্যই এই মাথার রক্তে রঞ্জিত হবে। সুতরাং সর্বপেক্ষা হতভাগা অপরাধী (হত্যাকারী) কিসের জন্য অপেক্ষা করবে? লোকেরা বললো, হে আমীরুল মুমিনীন, সেই হত্যাকারীর পরিচয় আমাদের জানিয়ে দিন তাকে আমরা সবংশে নিৰ্মূল করবো। আলী (রাঃ) বললেন, তাহলে আল্লাহর কসম, তোমরা বদলা নিতে আমার হত্যাকারীর পরিবর্তে অন্য ব্যক্তিকে হত্যা করবে। লোকেরা বললো, তাহলে আমাদের জন্য আপনার পরবর্তী খলীফা নিযুক্ত করুন। তিনি বললেন, না, তাও করবো না। তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদেরকে যেভাবে রেখে গিয়েছেন, আমিও তোমাদেরকে সেভাবে রেখে যাবো। (অর্থাৎ তোমরা পরামর্শ ভিত্তিক সিদ্ধান্ত দ্বারা খলীফা নিয়োগ করবে।) লোকেরা বললো, তাহলে আপনি আপনার প্রতিপালকের কাছে গিয়ে কি বলবেন? আলী (রাঃ) বললেন, আমি বলবো, হে আল্লাহ, আপনি যতদিন ভালো মনে করেছেন, ততদিন আমাকে মুসলিমদের দায়িত্বে নিয়োজিত রেখেছেন। তারপর আপনি আমাকে নিজের নিকট তুলে নিয়েছেন, যখন আপনি নিজে তাদের তত্ত্বাবধানে আছেন। এখন আপনি ইচ্ছা করলে তাদেরকে পরিশুদ্ধ করুন। নচেত তাদেরকে অরাজকতায় নিক্ষেপ করুন। (১৩৪০ নং হাদীস দেখুন)

[হাদিসটি হাসান এবং এই সানাদ দুর্বল]

حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا الْأَعْمَشُ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ سَبُعٍ، قَالَ: سَمِعْتُ عَلِيًّا، يَقُولُ: لَتُخْضَبَنَّ هَذِهِ مِنْ هَذَا فَمَا يَنْتَظِرُ بِي الْأَشْقَى قَالُوا: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ: فَأَخْبِرْنَا بِهِ نُبِيرُ عِتْرَتَهُ، قَالَ: إِذًا تَالَلَّهِ تَقْتُلُونَ بِي غَيْرَ قَاتِلِي “. قَالُوا: فَاسْتَخْلِفْ عَلَيْنَا. قَالَ: لَا، وَلَكِنِ أَتْرُكُكُمْ إِلَى مَا تَرَكَكُمِ إلَيْهِ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ” قَالُوا: فَمَا تَقُولُ لِرَبِّكَ إِذَا أَتَيْتَهُ؟ – وَقَالَ وَكِيعٌ مَرَّةً: إِذَا لَقِيتَهُ؟ – قَالَ: أَقُولُ: اللهُمَّ تَرَكْتَنِي فِيهِمْ مَا بَدَا لَكَ، ثُمَّ قَبَضْتَنِي إِلَيْكَ وَأَنْتَ فِيهِمْ، فَإِنْ شِئْتَ أَصْلَحْتَهُمْ وَإِنْ شِئْتَ أَفْسَدْتَهُمْ

 

حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف، عبد اللُه بن سَبع- ويقال: سُبيع- لم يرو عنه غير سالم بن أبي الجعد، ولم يوثقه غير ابن حبان، وعَجَث من الهيثمي كيف قال عنه في “مجمع الزوائد” 9/137: هو ثقة. وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين

وأخرجه ابن أبي شيبة 14/596 و15/118، وأبو يعلى (341) من طريق وكيع، بهذا الإسناد. وسيأتي برقم (1340)

وأخرجه البزار (871) من طريق عمار بن رزيق، عن الأعمش، عن حبيب بن أبي ثابت، عن ثعلبة بن يزيد الحِماني، عن علي. ولعبد الله بن سبيع ذِكر في هذا الحديث

قال الهيثمي في “المجمع” 9/137: إسناده حسن! وثعلبة بن يزيد الحماني قال ابن حبان في “المجروحين” 1/207: من أهل الكوفة، كان غالياً في التشيع لا يحتج بأخباره التي ينفرد بها عن علي، وقال البخاري: في حديثه نظر، لا يتابع في حديثه

وقوله: “نبير عترته”، أي: نهلك ذريته

وفي الباب عن علي مرفوعاً عند عبد بن حميد في “المنتخب” (92) ، والطبراني (173) ، والحاكم 3/113، وابن أبي عاصم في “الآحاد والمثاني” (174) ، وأبي يعلى (569) ، وعنه موقوفاً عند عبد الرزاق (18670) ، وعن عمار بن ياسر عند الطحاوي في “مشكل الآثار” (811) وغيره، وسيأتي في “المسند” 4/263، وعن صهيب عند الطبراني (7311)

حدثنا وكيع، حدثنا الأعمش، عن سالم بن أبي الجعد، عن عبد الله بن سبع، قال: سمعت عليا، يقول: لتخضبن هذه من هذا فما ينتظر بي الأشقى قالوا: يا أمير المؤمنين: فأخبرنا به نبير عترته، قال: إذا تالله تقتلون بي غير قاتلي “. قالوا: فاستخلف علينا. قال: لا، ولكن أترككم إلى ما ترككم إليه رسول الله صلى الله عليه وسلم ” قالوا: فما تقول لربك إذا أتيته؟ – وقال وكيع مرة: إذا لقيته؟ – قال: أقول: اللهم تركتني فيهم ما بدا لك، ثم قبضتني إليك وأنت فيهم، فإن شئت أصلحتهم وإن شئت أفسدتهم – حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف، عبد الله بن سبع- ويقال: سبيع- لم يرو عنه غير سالم بن أبي الجعد، ولم يوثقه غير ابن حبان، وعجث من الهيثمي كيف قال عنه في “مجمع الزوائد” 9/137: هو ثقة. وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين وأخرجه ابن أبي شيبة 14/596 و15/118، وأبو يعلى (341) من طريق وكيع، بهذا الإسناد. وسيأتي برقم (1340) وأخرجه البزار (871) من طريق عمار بن رزيق، عن الأعمش، عن حبيب بن أبي ثابت، عن ثعلبة بن يزيد الحماني، عن علي. ولعبد الله بن سبيع ذكر في هذا الحديث قال الهيثمي في “المجمع” 9/137: إسناده حسن! وثعلبة بن يزيد الحماني قال ابن حبان في “المجروحين” 1/207: من أهل الكوفة، كان غاليا في التشيع لا يحتج بأخباره التي ينفرد بها عن علي، وقال البخاري: في حديثه نظر، لا يتابع في حديثه وقوله: “نبير عترته”، أي: نهلك ذريته وفي الباب عن علي مرفوعا عند عبد بن حميد في “المنتخب” (92) ، والطبراني (173) ، والحاكم 3/113، وابن أبي عاصم في “الآحاد والمثاني” (174) ، وأبي يعلى (569) ، وعنه موقوفا عند عبد الرزاق (18670) ، وعن عمار بن ياسر عند الطحاوي في “مشكل الآثار” (811) وغيره، وسيأتي في “المسند” 4/263، وعن صهيب عند الطبراني (7311)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৭৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৭৯। ৭৭৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৭৯। আলী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বসেছিলাম। সহসা আম্মার (রাঃ) এলেন এবং ভেতরে আসার অনুমতি চাইলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওকে আসতে দাও। পবিত্র ও পবিত্ৰকৃত মানুষটাকে স্বাগতম।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮০। ৯৮৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৮৫। আলী (রাঃ) বলেন, যখন তোমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোন হাদীস শুনবে, তখন এরূপ বিশ্বাস পোষণ করবে যে, তিনি সেই নির্দেশই দিয়েছেন, যা সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ, সবচেয়ে সৎপথ প্রদর্শক এবং সবচেয়ে তাকওয়ায় পরিপূর্ণ।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮১। ৯৮৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১০৮২। ৯৮৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন হাদিস নং ১০৮০]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮৩। ৮২৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

আবদুল্লাহ ইবনে আবি রাফে’ বলেছেন, তিনি আলী (রাঃ)-কে বলতে শুনেছেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে, যুবাইরকে ও মিকদাদকে (এক সফরে) পাঠালেন। তিনি বললেনঃ তোমরা খাখের বাগানে চলে যাও। সেখানে জনৈকা উষ্টারোহিণী রয়েছে, তার কাছে একটা চিঠি রয়েছে। সেই চিঠিটা তার কাছ থেকে নিয়ে এস। আমরা রওনা হয়ে গেলাম। ঐ উষ্টারোহিণীকেও পেয়ে গেলাম। বললাম, তোমার কাছে যে চিঠি রয়েছে, তা বের করা। সে বললোঃ আমার কাছে কোন চিঠি নেই। আমরা বললামঃ তুমি যদি চিঠি বের না কর তাহলে আমরা তোমার পোশাক খুলবো। তখন সে তার চুলের বেণীর মধ্য থেকে চিঠিটি বের করলো। দেখলাম, চিঠিটি হাতিব ইবনে আবি বালতায়া কর্তৃক মক্কার কিছু মুশরিককে উদ্দেশ্য করে লেখা। হাতিব তাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কিছু তৎপরতা সম্পর্কে তথ্য জানিয়েছেন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে হাতিব, এটা কী? হাতিব বললেনঃ আমার ব্যাপারে তাড়াহুড়া করবেন না। আমি কুরাইশদের সাথে সংযুক্ত ছিলাম। অথচ তাদের কেউ ছিলাম না। আপনার সাথে যে সব মুহাজির রয়েছে, মক্কায় তাদের কিছু না কিছু আত্মীয়স্বজন রয়েছে, যারা তাদের পরিবার পরিজনকে রক্ষা করছে। যেহেতু মক্কাবাসীদের মধ্যে আমার বংশীয় কেউ নেই, তাই ইচ্ছা করলাম, তাদের মধ্যে কিছু লোককে প্রস্তুত রাখি আমার পরিবারকে রক্ষা করার জন্য। আমি এ কাজ কুফরের মনোভাব নিয়ে করিনি, ইসলাম থেকে মুরতাদ হয়েও করিনি, ইসলাম গ্রহণের পর এখন কুফরির প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে গিয়েছি এমনও নয়।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ নিশ্চয়ই হাতিব সত্য বলেছে। উমার (রাঃ) বললেনঃ আমাকে অনুমতি দিন, এই মুনাফিকটার গর্দান মেরে দিই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে বদরের যুদ্ধে অংশ গ্ৰহণ করেছে। তুমি কিভাবে জানবে, আল্লাহ হয়তো বদর যোদ্ধাদের জানিয়ে দিয়েছেনঃ তোমাদের যা খুশী করা। আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮৪। ১০২৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

১০২৪। আলী (রাঃ) বলেন, আমি কোন ব্যক্তির উপর শরিয়াত নির্ধারিত শাস্তি ’হদ’ কার্যকর করতে গিয়ে সে মারা গেলে কিছুই মনে করতাম না। কেবল মদখোর ব্যতীত। সে মারা গেলে আমি দিয়াত দিতে প্রস্তুত ছিলাম। কেননা মদখোরকে শাস্তি দিয়ে মেরে ফেলা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রীতি ছিল না।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮৫। ৭৭১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৭১। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি এক ব্যক্তিকে তার মুশরিক মা বাবার জন্য ক্ষমা চাইতে শুনলাম। আমি বললামঃ কোন ব্যক্তি কি তার মুশরিক মা বাবার জন্য ক্ষমা চাইতে পারে? সে বললোঃ ইবরাহীম (আঃ) কি তাঁর বাবার জন্য ক্ষমা চাননি? ব্যাপারটা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে উল্লেখ করলাম। তখন সূরা আত-তাওবার এ আয়াত নাযিল হলোঃ “নবী ও মুমিনদের জন্য শোভনীয় নয় যে, তারা মুশরিকদের জন্য গুনাহ মাফ চাইবে। চাই সে তার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ই হোকনা কেন। তাদের জাহান্নামবাসী হওয়া সুনিশ্চিত জেনেও এ কাজ তারা কিছুতেই করতে পারে না। ইবরাহীম (আঃ) যে তার পিতার জন্য গুনাহ মাফ চেয়েছিল সেটা এ জন্য যে, ইতিপূর্বে সে তাকে এ ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। তারপর যখন ইবরাহীম নিশ্চিত হলো যে, সে আল্লাহর শত্ৰু, তখন তার দায়ভার থেকে মুক্ত হয়ে গেল।”

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮৬। ৬১৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬১৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি যখন তোমাদের নিকট রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পক্ষ থেকে কোন কথা বলি, তখন কখনো মিথ্যা বলি না। তাঁর পক্ষ থেকে কোন মনগড়া কথা বলার চেয়ে আকাশ থেকে মাটিতে পড়া আমার নিকট অধিক প্রিয়। আর যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যতীত অন্য কারো পক্ষ থেকে কিছু বলি, তখন জেনে রেখ, আমি একজন যোদ্ধা। আর যুদ্ধ তো ধোকাবাজি। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ শেষ যামানায় এমন কিছু গোষ্ঠীর আবির্ভাব ঘটবে যারা হবে বয়সে নবীন, কল্পনাবিলাসী নির্বোধ, তারা কথা বলবে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানুষের মত, অথচ তাদের ঈমান তাদের কণ্ঠনালী অতিক্রম করবে না, (অর্থাৎ মুখেই উচ্চারিত হবে, হৃদয়ে স্থান পাবে না) তাদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর। কেননা তাদেরকে হত্যা করার জন্য কিয়ামতের দিন পুরস্কার দেয়া হবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮৭। ৬৭৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৭৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম “আর তোমরা তোমাদের জীবিকাকে মিথ্যা বলার উপলক্ষ বানিয়ে থাকো” (সূরা আল ওয়াকিয়াঃ ৮২) এই আয়াতটি পাঠ করে বললেন, তোমাদের শিরক হলো এই মিথ্যা কথন যে, অমুক গ্রহ ও অমুক নক্ষত্রের উসিলায় আমরা বৃষ্টি পেলাম।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮৮। ৫৬৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৬৮। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তার স্বপ্ন সম্পর্কে মিথ্যা ও মনগড়া কাহিনী বলবে, কিয়ামতের দিন তাকে একটি যবের দানায় গিরা লাগাতে বাধ্য করা হবে।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৮৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৮৯। ৫৬৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯০। ৮২৭ [ও ৬০০] নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬০০। আবদুল্লাহ ইবনে আবি রাফে’ বলেছেন, তিনি আলী (রাঃ)-কে বলতে শুনেছেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে, যুবাইরকে ও মিকদাদকে (এক সফরে) পাঠালেন। তিনি বললেনঃ তোমরা খাখের বাগানে চলে যাও। সেখানে জনৈকা উষ্টারোহিণী রয়েছে, তার কাছে একটা চিঠি রয়েছে। সেই চিঠিটা তার কাছ থেকে নিয়ে এস। আমরা রওনা হয়ে গেলাম। ঐ উষ্টারোহিণীকেও পেয়ে গেলাম। বললাম, তোমার কাছে যে চিঠি রয়েছে, তা বের করা। সে বললোঃ আমার কাছে কোন চিঠি নেই। আমরা বললামঃ তুমি যদি চিঠি বের না কর তাহলে আমরা তোমার পোশাক খুলবো। তখন সে তার চুলের বেণীর মধ্য থেকে চিঠিটি বের করলো। দেখলাম, চিঠিটি হাতিব ইবনে আবি বালতায়া কর্তৃক মক্কার কিছু মুশরিককে উদ্দেশ্য করে লেখা। হাতিব তাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কিছু তৎপরতা সম্পর্কে তথ্য জানিয়েছেন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে হাতিব, এটা কী? হাতিব বললেনঃ আমার ব্যাপারে তাড়াহুড়া করবেন না। আমি কুরাইশদের সাথে সংযুক্ত ছিলাম। অথচ তাদের কেউ ছিলাম না। আপনার সাথে যে সব মুহাজির রয়েছে, মক্কায় তাদের কিছু না কিছু আত্মীয়স্বজন রয়েছে, যারা তাদের পরিবার পরিজনকে রক্ষা করছে। যেহেতু মক্কাবাসীদের মধ্যে আমার বংশীয় কেউ নেই, তাই ইচ্ছা করলাম, তাদের মধ্যে কিছু লোককে প্রস্তুত রাখি আমার পরিবারকে রক্ষা করার জন্য। আমি এ কাজ কুফরের মনোভাব নিয়ে করিনি, ইসলাম থেকে মুরতাদ হয়েও করিনি, ইসলাম গ্রহণের পর এখন কুফরির প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে গিয়েছি এমনও নয়।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ নিশ্চয়ই হাতিব সত্য বলেছে। উমার (রাঃ) বললেনঃ আমাকে অনুমতি দিন, এই মুনাফিকটার গর্দান মেরে দিই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে বদরের যুদ্ধে অংশ গ্ৰহণ করেছে। তুমি কিভাবে জানবে, আল্লাহ হয়তো বদর যোদ্ধাদের জানিয়ে দিয়েছেনঃ তোমাদের যা খুশী করা। আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯১। ৫৯৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৯৫। আলী (রাঃ) বলেছেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফায়সালা করে দিয়েছেন, ওয়াসিয়াত পালনের আগে ঋণ পরিশোধ করতে হবে। অথচ তোমরা ঋণ পরিশোধের আগে ওয়াসিয়াত পাঠ করে থাক। মায়ের আপন (গৰ্ভজাত) সন্তানরাই তার (সম্পদে) উত্তরাধিকারী হয়ে থাকে, একই পিতার ঔরষজাত বিভিন্ন মায়ের সন্তানরা নয়।

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯২। ৯৮৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৮৫। আলী (রাঃ) বলেন, যখন তোমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোন হাদীস শুনবে, তখন এরূপ বিশ্বাস পোষণ করবে যে, তিনি সেই নির্দেশই দিয়েছেন, যা সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ, সবচেয়ে সৎপথ প্রদর্শক এবং সবচেয়ে তাকওয়ায় পরিপূর্ণ।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯৩। ৭৫৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৫৯। আলী (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললেন, আবু তালিব মারা গেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেনঃ যাও, তাকে দাফন করে এস। আলী (রাঃ) বললেনঃ উনি তো মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ (তা হোক) তুমি যাও, তাকে কবর দিয়ে এস। আলী (রাঃ) বলেনঃ এরপর যখন তাকে কবর দিলাম এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে ফিরে এলাম, তখন তিনি আমাকে বললেনঃ গোসল কর।

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯৪। ৬২৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২৩। সা’দ বিন মু’আযের পৌত্র ওয়াকিদ বিন আমার বলেছেন, আমি বনু সালমা গোত্রে একটা মৃতদেহ দেখলাম এবং দেখা মাত্রই উঠে দাঁড়ালাম। না’ফে বিন যুবাইর আমাকে বললেনঃ বস। আমি এক্ষুণি তোমাকে এ বিষয়ে প্রমাণ সহকারে জানাবো। আমাকে মাসউদ ইবনুল হাকাম আয যারাকী বলেছেনঃ তিনি কুফার এক মাঠে আলী ইবনে আবী তালিবকে বলতে শুনেছেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক সময় আমাদেরকে মৃতদেহ দেখে দাঁড়াতে বলতেন। পরে তিনি নিজেও বসে থাকতেন, আমাদেরকেও বসতে আদেশ দিতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯৫। ৬২২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোথাও একটি সেনাদল পাঠিয়েছিলেন। তাদের সেনাপতি হিসাবে আনসারদের একজনকে নিযুক্ত করে দিয়েছেন। সফরে বের হওয়ার পর সেনাপতি তাদের ওপর কোন কারণে রেগে গেলেন। তখন সেনাপতি তাদেরকে বললেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদেরকে আমার আনুগত্য করতে বলেছেন, তাই নয় কি? তারা বললোঃ হ্যাঁ, বলেছেন। তখন তিনি বললেনঃ কিছু কাষ্ঠ যোগাড় কর। তারপর তাতে আগুন ধরাতে আদেশ দিলেন। তারপর বললেন, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তোমরা এই আগুনের ভেতর ঢুকবে। সঙ্গে সঙ্গে তারা আগুনে ঢুকতে প্রস্তুত হয়ে গেল।

সহসা তাদের মধ্যকার এক যুবক বললোঃ তোমরা তো আগুন থেকে বাঁচার জন্যই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট আশ্রয় নিয়েছ। কাজেই তাড়াহুড়ো করো না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাক্ষাত করা পর্যন্ত অপেক্ষা কর। তিনি যদি আগুনে ঢুকবার আদেশ দেন তাহলে ঢুকো। অতঃপর সবাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট ফিরে গেল এবং তাকে পুরো ঘটনা জানালো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা যদি আগুনে ঢুকতে, তবে আর কখনো তা থেকে বের হতে পারতে না। (অর্থাৎ তোমাদের চিরতরে জাহান্নামের অধিবাসী হতে হতো।) মনে রেখ, আনুগত্য শুধু সৎকাজে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ, কুরাইশের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে কে, তা কি আমি আপনাকে জানাবো? তিনি বললেন, কে? আমি বললাম, হামযার মেয়ে। তিনি বললেন, তুমি কি জাননা সে আমার দুধ বোন? আল্লাহ জন্মসূত্রে যাকে যাকে (বিয়ে করা) হারাম করেছেন, দুধ পানের সূত্রেও তাকে তাকে হারাম করেছেন।

[তিরমিযী-১১৪৬]

حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيِّبِ، قَالَ: قَالَ عَلِيٌّ: قُلْتُ لِرَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَلَا أَدُلُّكَ عَلَى أَجْمَلِ فَتَاةٍ فِي قُرَيْشٍ؟ قَالَ: ” وَمَنْ هِيَ؟ ” قُلْتُ: ابْنَةُ حَمْزَةَ، قَالَ: أَمَا عَلِمْتَ أَنَّهَا ابْنَةُ أَخِي مِنَ الرَّضَاعَةِ، إِنَّ اللهَ حَرَّمَ مِنَ الرَّضَاعِ مَا حَرَّمَ مِنَ النَّسَبِ

 

 

صحيح لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف علي بن زيد- وهو ابن جدعان- وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين

وأخرجه البزار (525) ، والنسائي في “الكبرى” (5438) ، وأبو يعلى (381) من طريق وكيع، بهذا الإسناد

وأخرجه عبد الرزاق (13946) ، وأخرجه البزار (524) من طريق أبى أحمد الزبيرى كلاهما (عبد الرزاق وأبو أحمد) عن سفيان، به

وأخرجه الترمذي (1146) من طريق إسماعيل بن إبراهيم، عن علي بن زيد، به مختصراً، وقال: حسن صحيبم. وانظر ما تقدم برقم (1038) و (1099) الآتي

حدثنا وكيع، حدثنا سفيان، عن علي بن زيد، عن سعيد بن المسيب، قال: قال علي: قلت لرسول الله صلى الله عليه وسلم، ألا أدلك على أجمل فتاة في قريش؟ قال: ” ومن هي؟ ” قلت: ابنة حمزة، قال: أما علمت أنها ابنة أخي من الرضاعة، إن الله حرم من الرضاع ما حرم من النسب – صحيح لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف علي بن زيد- وهو ابن جدعان- وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين وأخرجه البزار (525) ، والنسائي في “الكبرى” (5438) ، وأبو يعلى (381) من طريق وكيع، بهذا الإسناد وأخرجه عبد الرزاق (13946) ، وأخرجه البزار (524) من طريق أبى أحمد الزبيرى كلاهما (عبد الرزاق وأبو أحمد) عن سفيان، به وأخرجه الترمذي (1146) من طريق إسماعيل بن إبراهيم، عن علي بن زيد، به مختصرا، وقال: حسن صحيبم. وانظر ما تقدم برقم (1038) و (1099) الآتي

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯৭। ৯৮৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৮৪। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি তোমাদেরকে ঘোড়া ও দাসদাসীর যাকাত থেকে অব্যাহতি দিয়েছি। তবে রৌপ্যের শতকরা আড়াই ভাগ যাকাত দিতে হবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯৮। ৭১০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭১০। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে স্বর্ণের আংটি, শক্ত ও মোটা কাপড়, হলুদ রং-এর কাপড় পরতে এবং রুকুতে কুরআন পড়তে নিষেধ করেছেন। আর আমাকে রেশম মিশ্রিত এক সেট পোশাক পরিয়ে দিলেন। পরে আমি সেই পোশাক পরে বের হলাম। তা দেখে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আলী, আমি ঐ পোশাকটি তোমাকে এ জন্য পরাইনি যে, তুমি স্থায়ীভাবে ওটা পরবে। তখন আমি ওটা নিয়ে ফাতিমার কাছে গেলাম। তাকে তার একটা অংশ দিলাম। ফাতিমা সেটি নিল যাতে, আমাকেসহ তা গায়ে জড়াতে পারে। তখন আমি তা ফেড়ে দু’টুকরো বানালাম। ফাতিমা বললো, এ কী করলে হে আবু তালিবের ছেলে? আমি বললাম- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে এটা পরতে নিষেধ করেছেন। ওটা তুমি পর, আর তোমার মহিলাদেরকে পরাও।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১০৯৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১০৯৯। ৬২০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২০। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি বললামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনার কী হয়েছে, কুরাইশদের মধ্য থেকেই (স্ত্রী) বাছাই করেন এবং আমাদেরকে (বনু হাশিমকে) এড়িয়ে চলেন? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমার কাছে কি কোন প্রস্তাব আছে? আমি বললামঃ অবশ্যই, হামযার মেয়ে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে আমার জন্য বৈধ নয়। সে আমার দুধ ভাইয়ের মেয়ে। (অর্থাৎ হামযা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দুধ ভাই।)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০০। ৫৯৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৯৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে আদেশ করেছেন যেন, যে উটনী আমি কুরবানী দেব, তা যেন আমিই বণ্টন করি, তার চামড়া ও গায়ের চটও যেন বণ্টন করি এবং যাবাইকারীকে যেন তা থেকে (পারিশ্রমিক হিসাবে) কিছু না দিই। তিনি বলেছেনঃ তাকে আমরা নিজেদের পক্ষ থেকে দিয়ে থাকি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০১। ৫৯৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১১০২। ৭২২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭২২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে স্বর্ণের আংটি, রেশমী পোশাক ও কোমল মসৃণ রেশমী বিছানা বা গদি ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০৩। ৭৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৬২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের শেষ দশ দিনে তার পরিবার পরিজনকে রাতে জাগাতেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০৪। ৭৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০৫। ৭৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন হাদিস নং ১১০৩]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে আদেশ দিয়েছেন যেন (কুরবানীর জন্তুর) চোখ, কান ও অন্যান্য অঙ্গ সুস্থ ও নিখুঁত কিনা তা ভালোভাবে দেখে নেই।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ بَكَّارٍ، مَوْلَى بَنِي هَاشِمٍ، حَدَّثَنَا أَبُو وَكِيعٍ الْجَرَّاحُ بْنُ مَلِيحٍ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ الْهَمْدَانِيِّ، عَنْ هُبَيْرَةَ بْنِ يَرِيمَ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ: ” أَمَرَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ نَسْتَشْرِفَ الْعَيْنَ وَالْأُذُنَ فَصَاعِدًا

 

 

إسناده حسن

حدثنا عبد الله، حدثني محمد بن بكار، مولى بني هاشم، حدثنا أبو وكيع الجراح بن مليح، عن أبي إسحاق الهمداني، عن هبيرة بن يريم، عن علي بن أبي طالب، قال: ” أمر رسول الله صلى الله عليه وسلم أن نستشرف العين والأذن فصاعدا – إسناده حسن

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০৭। ১০২০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

১০২০। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করলেন। তারপর আবু বকর (রাঃ) তাঁর জানাযার নামায পড়লেন, আর উমার (রাঃ) পড়লেন তৃতীয় জানাযা। এরপরই আমরা সেই অরাজকতায় পতিত হলাম, যা আল্লাহ চেয়েছিলেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০৮। ৮৩৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সুফফাবাসীদের পেট যখন ক্ষুধার জ্বালায় কুণ্ডলী পাকিয়ে থাকে, তখন তাদেরকে বাদ দিয়ে আমি তোমাদেরকে (সাহায্য) দেব না।

আরেকবার বলেছিলেনঃ সুফফাবাসীর সমস্যা গুটিয়ে রেখে আমি তোমাদেরকে সেবা করতে পারবো না।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১০৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১০৯। ৬৪০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৪০। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ পূর্ববতী উম্মাতের শ্রেষ্ঠ নারী ইমরানের কন্যা মারইয়াম, আর বর্তমান উম্মাতের শ্রেষ্ঠ নারী খাদীজা (রাঃ)।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১০। ৬২১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২১। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন বসেছিলেন। তাঁর হাতে একটা কাঠি ছিল। তা দিয়ে তিনি মাটি খুদছিলেন। হঠাৎ তিনি মাথা তুললেন এবং বললেনঃ তোমাদের প্রত্যেকেরই জান্নাতের ও জাহান্নামের বাসস্থান (অর্থাৎ কার বাসস্থান কোথায়) জানা হয়ে গেছে। উপস্থিত সাহাবীগণ বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, তাহলে আমরা আর আমল করবো কেন? তিনি বললেনঃ আমল করে যাও। কারণ প্রত্যেককে যে আমলের জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে, সে আমল তার জন্য সহজ সাধ্য করা হয়েছে। “যে ব্যক্তি দান করে, আল্লাহকে ভয় করে এবং যা ভালো তা মেনে নেয়, তার জন্য আমি শান্তির পথ সহজ করে দেব”। [সূরা লায়লঃ ৫-১০]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১১। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রমযানের শেষ দশ দিনে ’লাইলাতুল কদর’ অনুসন্ধান কর। তাতে যদি তোমরা ব্যর্থ হও, তবে অবশিষ্ট সাত দিনে ব্যর্থ হবে না।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي سُوَيْدُ بْنُ سَعِيدٍ، أَخْبَرَنِي عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ الْحَسَنِ الْهِلالِيُّ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ هُبَيْرَةَ بْنِ يَرِيمَ ، عَنْ عَلِيٍّ: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” اطْلُبُوا لَيْلَةَ الْقَدْرِ فِي الْعَشْرِ الْأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ، فَإِنْ غُلِبْتُمْ فَلا تُغْلَبُوا عَلَى السَّبْعِ الْبَوَاقِي

 

 

صحيح لغيره، وهذا إسناد ضعيف، سويد بن سعيد ضعيف، وعبد الحميد بن الحسن الهلالي مختلف فيه، وثقه ابن معين، وقال أبو حاتم: شيخ، وضعفه أبو زرعة وابن المديني والساجي والدارقطني

وله شاهد صحيح من حديث ابن عمر عند أحمد 2/44 و75 و78 و91 وسيخرج في موضعه

حدثنا عبد الله، حدثني سويد بن سعيد، أخبرني عبد الحميد بن الحسن الهلالي، عن أبي إسحاق، عن هبيرة بن يريم ، عن علي: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: ” اطلبوا ليلة القدر في العشر الأواخر من رمضان، فإن غلبتم فلا تغلبوا على السبع البواقي – صحيح لغيره، وهذا إسناد ضعيف، سويد بن سعيد ضعيف، وعبد الحميد بن الحسن الهلالي مختلف فيه، وثقه ابن معين، وقال أبو حاتم: شيخ، وضعفه أبو زرعة وابن المديني والساجي والدارقطني وله شاهد صحيح من حديث ابن عمر عند أحمد 2/44 و75 و78 و91 وسيخرج في موضعه

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১২। ৭৫৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৫৮। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন বান্দা ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হবে না, যতক্ষণ না সে চারটি বিষয়ে ঈমান আনবে। সে সাক্ষ্য দেবে যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই এবং আমি আল্লাহর রাসূল, আমাকে সত্য দিয়ে পাঠিয়েছেন, সে ঈমান আনবে মৃত্যুর পরে পুনরুজ্জীবিত হবার ওপর এবং ঈমান আনবে অদৃষ্টর ওপর।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১৩ । ৭২২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭২২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে স্বর্ণের আংটি, রেশমী পোশাক ও কোমল মসৃণ রেশমী বিছানা বা গদি ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১৪ । ৭৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৬২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের শেষ দশ দিনে তার পরিবার পরিজনকে রাতে জাগাতেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১৫। ৭৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১৬। হুবাইরা ইবনে ইয়ারিম বলেন, আমরা আলীর (রাঃ) সাথে ছিলাম। তিনি তাঁর এক ছেলেকে ডাকলেন। তার মাথার সম্মুখভাগে এক গুচ্ছ ঝুলন্ত চুল ছিল। তার নাম উসমান। (অর্থাৎ এক গুচ্ছ চুল ঝুলন্ত রাখা দুষণীয় নয়।) [হাদীসটির সনদ দুর্বল]

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي عَلِيُّ بْنُ حَكِيمٍ الْأَوْدِيُّ، حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ هُبَيْرَةَ بْنِ يَرِيمَ، قَالَ: كُنَّا مَعَ عَلِيٍّ فَدَعَا ابْنًا لَهُ يُقَالُ لَهُ: عُثْمَانُ لَهُ ذُؤَابَةٌ

 

 

إسناده ضعيف، شريك- وهو ابن عبد الله النخعي- سيئ الحفظ

حدثنا عبد الله، حدثني علي بن حكيم الأودي، حدثنا شريك عن أبي إسحاق، عن هبيرة بن يريم، قال: كنا مع علي فدعا ابنا له يقال له: عثمان له ذؤابة – إسناده ضعيف، شريك- وهو ابن عبد الله النخعي- سيئ الحفظ

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১৭। ৭৭৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৭৮। আবদুর রহমান ইবনে আবু লাইলা বলেন, আমার পিতা গভীর রাত পর্যন্তও আলী (রাঃ) এর সাথে কথা বলতেন। আলী (রাঃ) শীতকালে গ্ৰীষ্মের পোশাক এবং গ্রীষ্মকালে শীতের পোশাক পরতেন। আব্বাকে বলা হলোঃ এ বিষয়ে আলী (রাঃ)-কে যদি জিজ্ঞাসা করতেন। অতঃপর তিনি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন। আলী (রাঃ) জবাবে বললেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাইবারের দিন আমাকে ডেকে পাঠালেন। তখন আমার চোখ উঠেছিল। আমি বললামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমার চোখ উঠেছে। তখন তিনি আমার চোখে থুথু দিলেন এবং বললেনঃ হে আল্লাহ, আলীকে ঠাণ্ডা ও গরম থেকে অব্যাহতি দাও। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত আমার আর ঠাণ্ডা ও গরম অনুভূত হয় না। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (খাইবারের যুদ্ধের এক পর্যায়ে) বললেনঃ আজ আমি এমন একজনকে পতাকা দেব (সেনাপতি নিয়োগ করবো) যে আল্লাহ ও রাসূলকে ভালোবাসে, আল্লাহ ও রাসূল তাকে ভালোবাসেন এবং সে পলায়নপর হয় না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বহু সাহাবী পতাকার জন্য আগ্রহী হলো। কিন্তু তিনি পতাকা আমাকে দিলেন।

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১৮। আলী (রাঃ) বললেন, তোমাদের লজ্জা করে না যে, তোমাদের মহিলারা বাইরে বের হয়? আমি তো শুনেছি, তোমাদের এত বেশি সংখ্যক মহিলা বাজারে বের হয় যে, বলবান পুরুষদের সাথে পর্যন্ত তাদের ধাক্কাধাক্কি হয়। (হাদীসটির সনদ দুর্বল)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي أَبُو السَّرِيِّ هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا شَرِيكٌ، وَحَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حَكِيمٍ الْأَوْدِيُّ، أَخْبَرَنَا شَرِيكٌ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ هُبَيْرَةَ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ عَلِيُّ بْنُ حَكِيمٍ فِي حَدِيثِهِ: ” أَمَا تَغَارُونَ أَنْ تَخْرُجَ نِسَاؤُكُمْ؟ ” وَقَالَ هَنَّادٌ فِي حَدِيثِهِ: ” أَلَا تَسْتَحْيُونَ أَوْ تَغَارُونَ؟ فَإِنَّهُ بَلَغَنِي أَنَّ نِسَاءَكُمْ يَخْرُجْنَ فِي الْأَسْوَاقِ يُزَاحِمْنَ الْعُلُوجَ

 

 

إسناده ضعيف، شريك- وهو ابن عبد الله القاضي- سيئ الحفظ

والعُلوج: جمعُ عِلْج، وهو الرجل القوي الضخم

حدثنا عبد الله، حدثني أبو السري هناد بن السري، حدثنا شريك، وحدثنا علي بن حكيم الأودي، أخبرنا شريك، عن أبي إسحاق، عن هبيرة، عن علي، قال علي بن حكيم في حديثه: ” أما تغارون أن تخرج نساؤكم؟ ” وقال هناد في حديثه: ” ألا تستحيون أو تغارون؟ فإنه بلغني أن نساءكم يخرجن في الأسواق يزاحمن العلوج – إسناده ضعيف، شريك- وهو ابن عبد الله القاضي- سيئ الحفظ والعلوج: جمع علج، وهو الرجل القوي الضخم

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১১৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১১৯। ৭৪৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৪৮। শুরাইহ ইবনে হানী বলেন, আমি আয়িশা (রাঃ) কে মোজার ওপর মাসিহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেনঃ আলীকে জিজ্ঞাসা কর। তিনি এ বিষয়ে আমার চেয়ে বেশী জানেন। (কারণ) তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে (প্রায়ই) সফর করতেন। অতঃপর আমি আলী (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসাফির তিন দিন তিন রাত এবং মুকীম এক দিন ও এক রাত মোজার ওপর মাসিহ করবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২০। শা’বী বলেছেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদখোর, সুদদাতা, সুদ লেখক, সুদের সাক্ষী, উল্কী অংকনকারী ও উল্কী গ্রহণকারীকে অভিসম্পাত করেছেন। ইবনে আওন শা’বীকে জিজ্ঞাসা করলেন, রোগব্যাধির কারণে উল্কী বৈধ হবে তো? শা’বী বললেন, হাঁ। তারপর শা’বী বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো অভিসম্পাত করেছেন হারাম জিনিসকে নানা ছলছুতার মাধ্যমে হালালকারীকে, যার জন্য হালাল করা হয় তাকে, যে ব্যক্তি যাকাত দেয় না তাকে। আর তিনি মৃত ব্যক্তির উপর উচ্চস্বরে বিলাপ করতে নিষেধ করতেন। অভিসম্পাত করতে বলেননি। ইবনে আওন বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করলাম, আপনার কাছে এ হাদীস কে বর্ণনা করেছে? তিনি বললেন, হারেছ আ’ওয়ার হামদানী।

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي عَدِيٍّ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، عَنِ الشَّعْبِيِّ قَالَ: ” لَعَنَ مُحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ آكِلَ الرِّبَا، وَمُوكِلَهُ وَكَاتِبَهُ وَشَاهِدَهُ، وَالْوَاشِمَةَ وَالْمُسْتَوْشِمَةَ ” قَالَ ابْنُ عَوْنٍ: قُلْتُ: إِلا مِنْ دَاءٍ؟ قَالَ: نَعَمْ ” وَالْحَالَّ وَالْمُحَلَّلَ لَهُ، وَمَانِعَ الصَّدَقَةِ ” وَقَالَ: ” وَكَانَ يَنْهَى عَنِ النَّوْحِ ” وَلَمْ يَقُلْ لَعَنَ، فَقُلْتُ: مَنْ حَدَّثَكَ؟ قَالَ الْحَارِثُ الْأَعْوَرُ الْهَمْدَانِيُّ

 

 

إسناده ضعيف، لضعف الحارث الأعور، وظاهر هذا الحديثِ الإرسالُ، لكن تقدم برقم (980) أنه من حديث ثعبي، عن الحارث، عن علي، وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين. ابنُ عون: هو عبد الله بن عون بن أرطبان، والشعبي: هو عامر بن شراحيل

حدثنا محمد بن أبي عدي، عن ابن عون، عن الشعبي قال: ” لعن محمد صلى الله عليه وسلم آكل الربا، وموكله وكاتبه وشاهده، والواشمة والمستوشمة ” قال ابن عون: قلت: إلا من داء؟ قال: نعم ” والحال والمحلل له، ومانع الصدقة ” وقال: ” وكان ينهى عن النوح ” ولم يقل لعن، فقلت: من حدثك؟ قال الحارث الأعور الهمداني – إسناده ضعيف، لضعف الحارث الأعور، وظاهر هذا الحديث الإرسال، لكن تقدم برقم (980) أنه من حديث ثعبي، عن الحارث، عن علي، وباقي رجاله ثقات رجال الشيخين. ابن عون: هو عبد الله بن عون بن أرطبان، والشعبي: هو عامر بن شراحيل

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২১। ৭২৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭২৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি একটি পশমের জায়গাও জানাবাতের গোসলে পানি পৌছাতে বাদ রাখবে, আল্লাহ তা’আলা তাকে জাহান্নামে এরূপ এরূপ শাস্তি দেবেন। আলী (রাঃ) বলেনঃ এ কারণেই আমি আমার প্রতিটি চুল ও পশমকে কঠোরভাবে কচলাই।

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১১২২। ৭৪৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৪৪। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতের তালুদ্বয় ও পা দ্বয় হৃষ্ট-পুষ্ট ও গ্রন্থিগুলো গোশতে পূর্ণ ছিল।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২৩। ৬২৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২৭। আলী (রাঃ) বলেছেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যতক্ষণ ’জুনুব’ (বীর্যপাত জনিত অপবিত্র) না হতেন, ততক্ষণ আমাদেরকে কুরআন পড়াতেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২৪। ৫৮৬ ও ৬৬৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৮৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে এই তর্জনীতে বা তার পার্শ্ববতী আঙ্গুলে আঙটি পরতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২৫। ৭৯৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৯৫। যাযান বর্ণনা করেন, একদিন আলী (রাঃ) দাঁড়ানো অবস্থায় একটা কিছু পান করলেন। উপস্থিত লোকেরা তাঁর দিকে তাকালো এবং অপছন্দ করলো বলে মনে হলো। আলী (রাঃ) বললেনঃ তোমরা কী দেখছ? যদি দাঁড়িয়ে পান করে থাকি তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি দাঁড়িয়ে পান করতে দেখেছি। আর যদি বসে পান করি, তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি বসে পান করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২৬। ৭৪৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৪৮। শুরাইহ ইবনে হানী বলেন, আমি আয়িশা (রাঃ) কে মোজার ওপর মাসিহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেনঃ আলীকে জিজ্ঞাসা কর। তিনি এ বিষয়ে আমার চেয়ে বেশী জানেন। (কারণ) তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে (প্রায়ই) সফর করতেন। অতঃপর আমি আলী (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসাফির তিন দিন তিন রাত এবং মুকীম এক দিন ও এক রাত মোজার ওপর মাসিহ করবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি যখন তোমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোন হাদীস শুনাই, তখন তিনি যা বলেননি, তা বলার চেয়ে আকাশ থেকে পৃথিবীতে পতিত হওয়া আমার নিকট অধিকতর প্রিয়। তবে যুদ্ধ একটা চালাকী। অর্থাৎ যুদ্ধে ধোকার আশ্রয় নেয়া জায়েয।

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، وَمُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، قَالَا: حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَوْنِ بْنِ أَبِي جُحَيْفَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قَالَ عَلِيٌّ: ” إِذَا حَدَّثْتُكُمْ عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَدِيثًا، فَلَأَنِ أَقَعَ مِنَ السَّمَاءِ إِلَى الْأَرْضِ، أَحَبُّ إِلَيَّ مِنْ أَنْ أَقُولَ عَلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، مَا لَمْ يَقُلْ وَلَكِنَّ الْحَرْبَ خَدْعَةٌ

 

 

إسناده صحح على شرط الشيخين

وأخرجه الطبري في “تهذيب الاَثار” ص 120 من طريق محمد بن جعفر، بهذا الإسناد

وأخرجه الطيالسي (105) عن شعبة، به. وانظر حديث رقم (616)

حدثنا عبد الرحمن بن مهدي، ومحمد بن جعفر، قالا: حدثنا شعبة، عن عون بن أبي جحيفة، عن أبيه، قال: قال علي: ” إذا حدثتكم عن رسول الله صلى الله عليه وسلم حديثا، فلأن أقع من السماء إلى الأرض، أحب إلي من أن أقول على رسول الله صلى الله عليه وسلم، ما لم يقل ولكن الحرب خدعة – إسناده صحح على شرط الشيخين وأخرجه الطبري في “تهذيب الاثار” ص 120 من طريق محمد بن جعفر، بهذا الإسناد وأخرجه الطيالسي (105) عن شعبة، به. وانظر حديث رقم (616)

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২৮। ৭৯৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৯৫। যাযান বর্ণনা করেন, একদিন আলী (রাঃ) দাঁড়ানো অবস্থায় একটা কিছু পান করলেন। উপস্থিত লোকেরা তাঁর দিকে তাকালো এবং অপছন্দ করলো বলে মনে হলো। আলী (রাঃ) বললেনঃ তোমরা কী দেখছ? যদি দাঁড়িয়ে পান করে থাকি তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি দাঁড়িয়ে পান করতে দেখেছি। আর যদি বসে পান করি, তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি বসে পান করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১২৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১২৯। ৬৯২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৯২। আলী (রাঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রক্ত মোক্ষন করালেন। তারপর আমাকে রক্ত মোক্ষনকারীর মজুরী দিতে আদেশ দিলেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩০। ৬৯২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩১। আলী (রাঃ) বলেছেন, খাদীজা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করলেন, জাহিলী যুগে তার যে দুটো সন্তান মারা গেছে, তাদের কী পরিণাম হবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তারা জাহান্নামে যাবে। এর ফলে তিনি যখন তার চেহারায় অসন্তোষের চিহ্ন দেখলেন তখন তাকে বললেন, তুমি যদি ঐ দুটি সন্তান তখন কোথায় আছে দেখতে, তাহলে তাদেরকে অপছন্দ করতে। খাদীজা বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, তবে আপনার ঔরস থেকে আমার যে সন্তান হয়েছে? তিনি বললেন, জান্নাতে।

অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, মুমিনরা ও তাদের সন্তানরা জান্নাতে যাবে। আর মুশরিকরা ও তাদের সন্তানরা জাহান্নামে যাবে। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনের আয়াত পাঠ করলেনঃ “আর যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের সন্তানরা ঈমানের সাথে তাদের অনুসরণ করেছে, তাদের সাথে তাদের সন্তানদেরকে আমি যুক্ত করবো।”

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عُثْمَانَ، عَنْ زَاذَانَ عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ: سَأَلَتْ خَدِيجَةُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ وَلَدَيْنِ مَاتَا لَهَا فِي الْجَاهِلِيَّةِ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” هُمَا فِي النَّارِ “. قَالَ: فَلَمَّا رَأَى الْكَرَاهِيَةَ فِي وَجْهِهَا قَالَ: ” لَوْ رَأَيْتِ مَكَانَهُمَا لَأَبْغَضْتِهِمَا ” قَالَتْ: يَا رَسُولَ اللهِ، فَوَلَدِي مِنْكَ؟ قَالَ: ” فِي الْجَنَّةِ ” قَالَ: ثُمَّ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” إِنَّ الْمُؤْمِنِينَ وَأَوْلادَهُمْ فِي الْجَنَّةِ، وَإِنَّ الْمُشْرِكِينَ وَأَوْلادَهُمْ فِي النَّارِ ” ثُمَّ قَرَأَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: (وَالَّذِينَ آمَنُوا وَاتَّبَعَتْهُمْ ذُرِّيَّتُهُمْ بِإِيمَانٍ، أَلْحَقْنَا بِهِمْ ذُرِّيَّاتِهِمْ (1)) [الطور: 21]

 

 

إسناده ضعيف لجهالة محمد ين عثمان، قال الذهبي في “الميزان” 3/642: لا يدرى من هو، فتشت عنه في أماكن، وله خبر منكر، ثم ساق هذا الحديث عن عبد الله بن أحمد بهذا الإسناد، وقال ابن الجوزي في “جامع المسانيد”- كما في “كنز العمال” 2/512-: في إسناده محمد بن عثمان لا يُقبل حديثه، ولا يَصِح في تعذيب الأطفال حديث. وانظر “فتح الباري” 3/246-247

وأخرجه ابن أبي عاصم في “السنة” (213) عن عثمان بن أبي شيبة، بهذا الإسناد

وأورده الهيثمي في “المجمع” 7/217 وقال: رواه عبد الله بن أحمد، وفيه محمد بن عثمان ولم أعرفه، وبقية رجاله رجال الصحيح

حدثنا عبد الله، حدثني عثمان بن أبي شيبة، حدثنا محمد بن فضيل، عن محمد بن عثمان، عن زاذان عن علي، قال: سألت خديجة النبي صلى الله عليه وسلم عن ولدين ماتا لها في الجاهلية، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ” هما في النار “. قال: فلما رأى الكراهية في وجهها قال: ” لو رأيت مكانهما لأبغضتهما ” قالت: يا رسول الله، فولدي منك؟ قال: ” في الجنة ” قال: ثم قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ” إن المؤمنين وأولادهم في الجنة، وإن المشركين وأولادهم في النار ” ثم قرأ رسول الله صلى الله عليه وسلم: (والذين آمنوا واتبعتهم ذريتهم بإيمان، ألحقنا بهم ذرياتهم (1)) [الطور: 21] – إسناده ضعيف لجهالة محمد ين عثمان، قال الذهبي في “الميزان” 3/642: لا يدرى من هو، فتشت عنه في أماكن، وله خبر منكر، ثم ساق هذا الحديث عن عبد الله بن أحمد بهذا الإسناد، وقال ابن الجوزي في “جامع المسانيد”- كما في “كنز العمال” 2/512-: في إسناده محمد بن عثمان لا يقبل حديثه، ولا يصح في تعذيب الأطفال حديث. وانظر “فتح الباري” 3/246-247 وأخرجه ابن أبي عاصم في “السنة” (213) عن عثمان بن أبي شيبة، بهذا الإسناد وأورده الهيثمي في “المجمع” 7/217 وقال: رواه عبد الله بن أحمد، وفيه محمد بن عثمان ولم أعرفه، وبقية رجاله رجال الصحيح

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩২। আলী (রাঃ) বলেছেন, খন্দকের যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খন্দকের একটা ঢালু অংশে বসে ছিলেন। তিনি বললেন, কাফিররা আমাদেরকে আছরের নামায পড়তে দেয়নি। এই অবস্থায় সূর্য ডুবে গেছে। আল্লাহ ওদের বাড়ি-ঘর ও পেট আগুন দিয়ে ভরে দিন।

[মুসলিম-৬২৭, মুসনাদে আহমাদ-১৩০৬]

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، عَنْ شُعْبَةَ، عَنِ الْحَكَمِ، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْجَزَّارِ، عَنْ عَلِيٍّ: أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ قَاعِدًا يَوْمَ الْخَنْدَقِ عَلَى فُرْضَةٍ مِنْ فُرَضِ الْخَنْدَقِ، فَقَالَ: ” شَغَلُونَا عَنِ الصَّلاةِ الْوُسْطَى حَتَّى غَابَتِ الشَّمْسُ مَلَأَ اللهُ بُطُونَهُمْ وَبُيُوتَهُمْ نَارًا

 

 

إسناده صحيح على شرط مسلم، رجاله ثقات رجال الشيخين غير يحيى بن الجزار، فمن رجال مسلم، وهو ثقة

وأخرجه أبو يعلى (388) من طريق عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد

وأخرجه الطيالسي (94) ، وابن أبي شيبة 2/503، ومسلم (627) (204) ، وأبو يعلى (620) ، والطحاوي 1/173 من طرق عن شعبة، به. وسيأتي برقم (1306)

وقوله: “فُرضة من فرض الخندق”، هي المدخل من مداخله، والمنفذ إليه

حدثنا عبد الرحمن بن مهدي، عن شعبة، عن الحكم، عن يحيى بن الجزار، عن علي: أن النبي صلى الله عليه وسلم كان قاعدا يوم الخندق على فرضة من فرض الخندق، فقال: ” شغلونا عن الصلاة الوسطى حتى غابت الشمس ملأ الله بطونهم وبيوتهم نارا – إسناده صحيح على شرط مسلم، رجاله ثقات رجال الشيخين غير يحيى بن الجزار، فمن رجال مسلم، وهو ثقة وأخرجه أبو يعلى (388) من طريق عبد الرحمن بن مهدي، بهذا الإسناد وأخرجه الطيالسي (94) ، وابن أبي شيبة 2/503، ومسلم (627) (204) ، وأبو يعلى (620) ، والطحاوي 1/173 من طرق عن شعبة، به. وسيأتي برقم (1306) وقوله: “فرضة من فرض الخندق”، هي المدخل من مداخله، والمنفذ إليه

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩৩। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩৪। ৫৯১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৯১। আলী (রাঃ) বলেছেন, খন্দক যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তারা যেমন সূর্য ডুবে যাওয়া পর্যন্ত আমাদেরকে নামায পড়তে দেয়নি, তেমনি আল্লাহ তাদের বাড়িঘর ও কবরকে আগুন দিয়ে ভরে দিন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩৫। ৬৮৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৮৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, একদিন বাড়ি থেকে বেরিয়ে একটি বাগানের দেয়ালের কাছে গেলাম। বাগানের মালিক আমাকে বললোঃ এক বালতি পানি তুলে দিলে একটা খোরমা পাবে। তদনুসারে আমি বালতি বালতি করে পানি তুলে খোরমা দিয়ে মুঠো পূর্ণ করলাম। তারপর পানির কাছে গিয়ে পানি পান করলাম। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে গেলাম এবং তাকে কিছু খোরমা খাওয়ালাম এবং নিজে কিছু খেলাম।

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩৬। ৬৯২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৯২। আলী (রাঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রক্ত মোক্ষন করালেন। তারপর আমাকে রক্ত মোক্ষনকারীর মজুরী দিতে আদেশ দিলেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩৭। ৬৭৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৭৯। আবু জামিলা আলী (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন, একজন বাঁদী ব্যভিচার করে গর্ভবতী হয়ে পড়লো। আলী (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে গেলেন এবং ঘটনাটা জানালেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওকে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়া পর্যন্ত অবকাশ দাও, তার পর বেত মারো।

[হাদিসটি সহীহ কিন্তু উক্ত সানাদ দুর্বল]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩৮। ৬৭৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৩৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৩৯। ৭৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৩৩। মারওয়ান বিন হাকাম বলেছেন, আমরা উসমান (রাঃ)-এর সাথে ভ্ৰমণ করছিলাম। সহসা এক ব্যক্তিকে দেখলাম, হজ্জ ও উমরা উভয়ের জন্য তালবিয়া পড়ছে। উসমান (রাঃ) বললেনঃ এই ব্যক্তি কে? লোকেরা বললোঃ আলী (রাঃ)। উসমান (রাঃ) বললেনঃ তুমি কি জানতে না আমি এক সাথে হজ্জ ও উমরার তালবিয়া পড়তে নিষেধ করেছি? আলী (রাঃ) বললেনঃ জানতাম। কিন্তু আপনার কথার জন্য আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বর্জন করতে প্রস্তুত নই।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪০। ৭৯৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৯৫। যাযান বর্ণনা করেন, একদিন আলী (রাঃ) দাঁড়ানো অবস্থায় একটা কিছু পান করলেন। উপস্থিত লোকেরা তাঁর দিকে তাকালো এবং অপছন্দ করলো বলে মনে হলো। আলী (রাঃ) বললেনঃ তোমরা কী দেখছ? যদি দাঁড়িয়ে পান করে থাকি তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি দাঁড়িয়ে পান করতে দেখেছি। আর যদি বসে পান করি, তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি বসে পান করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪১। ৬০৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬০৪। আলী (রাঃ) বলেন, ফাতিমা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উপস্থিত হয়ে একজন খাদিম চাইলেন। তিনি বললেনঃ আমি কি তোমাকে এর চেয়ে ভালো একটা জিনিসের সন্ধান দেবনা? তেত্রিশবার সুবহানাল্লাহ, তেত্রিশবার আল্লাহু আকবার ও তেত্রিশবার আলহামদুলিল্লাহ পড়বে। এর একটা চৌত্রিশবার পড়বে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১১৪২। ৬৭৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৭৯। আবু জামিলা আলী (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন, একজন বাঁদী ব্যভিচার করে গর্ভবতী হয়ে পড়লো। আলী (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে গেলেন এবং ঘটনাটা জানালেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওকে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়া পর্যন্ত অবকাশ দাও, তার পর বেত মারো।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪৩। একবার আলী (রাঃ) কোথাও সফরে যাচ্ছিলেন। যখন সূৰ্য অস্তমিত হলো ও অন্ধকার ছড়িয়ে পড়লো, তখন তিনি সাওয়ারীর পিঠ থেকে নামলেন এবং মাগরিবের নামায পড়লেন এবং এর অব্যবহিত পরই ইশার নামায পড়লেন। তারপর বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ রকম করতে দেখেছি। [আবু দাউদ-১২৩৪]

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عُمَرَ بْنِ عَلِيٍّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ عَلِيًّا، كَانَ ” يَسِيرُ حَتَّى إِذَا غَرَبَتِ الشَّمْسُ وَأَظْلَمَ، نَزَلَ فَصَلَّى الْمَغْرِبَ، ثُمَّ صَلَّى الْعِشَاءَ عَلَى أَثَرِهَا “، ثُمَّ يَقُولُ: ” هَكَذَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَصْنَعُ

 

 

إسناده جيد. أبو أسامة: هو حماد بن أسامة. وهو في “مصنف ابن أبي شيبة” 2/458، ومن طريقه أخرجه أبو يعلى (464)

وأخرجه أبو داود (1234) ، والبزار (664) ، والنسائي في “الكبرى” (1571) ، وأبو يعلى (548) من طرق عن أبي أسامة، بهذا الإسناد. وفيه عندهم أن علياً كان يدعو بعَشائه بعدما يصلي المغرب، فيأكل ثم يصلي العِشاء

حدثنا عبد الله، حدثنا أبو بكر بن أبي شيبة، حدثنا أبو أسامة، عن عبد الله بن محمد بن عمر بن علي، عن أبيه، عن جده، أن عليا، كان ” يسير حتى إذا غربت الشمس وأظلم، نزل فصلى المغرب، ثم صلى العشاء على أثرها “، ثم يقول: ” هكذا رأيت رسول الله صلى الله عليه وسلم يصنع – إسناده جيد. أبو أسامة: هو حماد بن أسامة. وهو في “مصنف ابن أبي شيبة” 2/458، ومن طريقه أخرجه أبو يعلى (464) وأخرجه أبو داود (1234) ، والبزار (664) ، والنسائي في “الكبرى” (1571) ، وأبو يعلى (548) من طرق عن أبي أسامة، بهذا الإسناد. وفيه عندهم أن عليا كان يدعو بعشائه بعدما يصلي المغرب، فيأكل ثم يصلي العشاء

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪৪। ৬০৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬০৪। আলী (রাঃ) বলেন, ফাতিমা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উপস্থিত হয়ে একজন খাদিম চাইলেন। তিনি বললেনঃ আমি কি তোমাকে এর চেয়ে ভালো একটা জিনিসের সন্ধান দেবনা? তেত্রিশবার সুবহানাল্লাহ, তেত্রিশবার আল্লাহু আকবার ও তেত্রিশবার আলহামদুলিল্লাহ পড়বে। এর একটা চৌত্রিশবার পড়বে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪৫। ৬৩৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৩৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন আমাকে ইয়ামানে পাঠালেন, তখন আমি বয়সে তরুণ। আমি বললামঃ আপনি আমাকে এমন একটি জনগোষ্ঠীর নিকট পাঠাচ্ছেন, যাদের মধ্যে অনেক ঘটনা সংঘটিত হয়ে থাকে। অথচ আমার বিচার কার্যে তেমন জ্ঞান নেই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আল্লাহ তোমার জিহ্বাকে সঠিক পথে চালাবেন এবং তোমার মনকে (বিরোধ মীমাংসায়) সৃদৃঢ় করবেন। তিনি বলেন, অতঃপর কোন দুই ব্যক্তির মাঝে ফায়সালা করাকালে আমি কখনো সন্দেহ-সংশয়ে পতিত হইনি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪৬। ৪০২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৪০২। সাঈদ ইবনুল মুসাইয়াব বলেন, উসমান যখন হজ্জ করতে বেরিয়ে গেলেন, তখন পথিমধ্যে আলী (রাঃ) কে বলা হলো যে, তিনি তামাত্তু’ হজ্জ করতে নিষেধ করেছেন। তখন আলী (রাঃ) তার সাথীদেরকে বললেন, উসমান (রাঃ) যখন রওনা হন তখন তোমরাও রওনা হও। তখন আলী ও তার সাথীরা উমরার জন্য যাত্রা শুরু করলেন। উসমান এ বিষয়ে আলীকে কিছু বললেন না। তখন আলী তাকে বললেন, আমাকে যে জানানো হলো আপনি তামাত্তু’ হজ্জ করতে নিষেধ করেছেন তা কি সত্য নয়? উসমান (রাঃ) বললেনঃ হ্যাঁ, সত্য। আলী (রাঃ) বললেনঃ আপনি কি শোনেননি যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তামাত্তু’ করেছেন? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, শুনেছি।”

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪৭। ৭০৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭০৯। আলী (রাঃ) বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কখনো সা’দ বিন আবি ওয়াক্কাস ছাড়া আর কারো জন্য নিজের পিতা-মাতা উভয়কে উৎসর্গ করতে শুনিনি। উহুদের দিন তিনি সা’দকে বলছিলেনঃ হে সা’দ, তোমার জন্য আমার পিতা-মাতা উৎসর্গ হোক, তীর নিক্ষেপ কর।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪৮। ৫৬৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৬৩। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ছেলে শিশুর পেশাবের ওপর পানি ছিটিয়ে দিতে হবে এবং মেয়ে শিশুর পেশাব ধুয়ে ফেলতে হবে।

কাতাদাহ বলেনঃ এ রকম হবে তখন পর্যন্ত, যখন পর্যন্ত তারা কোন শক্ত খাবার খায় না। শক্ত খাবার খেলে উভয়ের পেশাবে ধুতে হবে।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৪৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৪৯। ৫৬৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫০। ৫৯১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৯১। আলী (রাঃ) বলেছেন, খন্দক যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তারা যেমন সূর্য ডুবে যাওয়া পর্যন্ত আমাদেরকে নামায পড়তে দেয়নি, তেমনি আল্লাহ তাদের বাড়িঘর ও কবরকে আগুন দিয়ে ভরে দিন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫১। ৫৯১ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫২। ৫৮০ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৮০। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের প্রথমাংশে, মধ্যরাতে ও শেষ রাতে বিতর পড়তেন। তারপর শেষ রাতের বিতরই তাঁর জন্য স্থায়ী হলো।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫৩। ৭৬২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৬২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের শেষ দশ দিনে তার পরিবার পরিজনকে রাতে জাগাতেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫৪। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এক সেট রেশমী পোশাক উপহার দেয়া হলো। তিনি সে পোশাকটি আমাকে দিলেন। এরপর আমি সেটি পরে যখন বের হলাম, তখন তিনি বললেন, আমি নিজের জন্য যা অপছন্দ করি, তা তোমার জন্য পছন্দ করি না। অতঃপর তাঁর আদেশে পোশাকটি কয়েক টুকরো করে মহিলাদের মধ্যে বণ্টন করে দিলাম। ফাতিমাকে ও তার ফুফুকেও তা দ্বারা ওড়না বানিয়ে দিলাম। [ইবনু মাজাহ-৩৫৯৬]

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ هُبَيْرَةَ، عَنْ عَلِيٍّ: أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أُهْدِيَتْ لَهُ حُلَّةٌ مِنْ حَرِيرٍ فَكَسَانِيهَا، قَالَ عَلِيٌّ: فَخَرَجْتُ فِيهَا. فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” لَسْتُ أَرْضَى لَكَ مَا أَكْرَهُ لِنَفْسِي ” قَالَ: فَأَمَرَنِي فَشَقَقْتُهَا بَيْنَ نِسَائِي خُمُرًا، بَيْنَ فَاطِمَةَ وَعَمَّتِهِ

 

 

إسناده حسن كسابقه

وأخرجه البزار (726) ، وأبو يعلى (319) من طريق محمد بن جعفر، بهذا الإسناد

وأخرجه الطيالسي (119) ، وأبو يعلى (443) من طريق شعبة، به

وأخرجه عبد الرزاق (19939) عن معمر، عن أبي إسحاق، به

وأخرجه بنحوه ابن أبي شيبة 8/346-347 و12/66، وابن ماجه (3596) من طريق أبي فاختة سعيد بن علاقة، عن هبيرة بن يريم، به. وانظرما تقلم برقم (698)

حدثنا محمد بن جعفر، حدثنا شعبة، عن أبي إسحاق، عن هبيرة، عن علي: أن النبي صلى الله عليه وسلم أهديت له حلة من حرير فكسانيها، قال علي: فخرجت فيها. فقال النبي صلى الله عليه وسلم: ” لست أرضى لك ما أكره لنفسي ” قال: فأمرني فشققتها بين نسائي خمرا، بين فاطمة وعمته – إسناده حسن كسابقه وأخرجه البزار (726) ، وأبو يعلى (319) من طريق محمد بن جعفر، بهذا الإسناد وأخرجه الطيالسي (119) ، وأبو يعلى (443) من طريق شعبة، به وأخرجه عبد الرزاق (19939) عن معمر، عن أبي إسحاق، به وأخرجه بنحوه ابن أبي شيبة 8/346-347 و12/66، وابن ماجه (3596) من طريق أبي فاختة سعيد بن علاقة، عن هبيرة بن يريم، به. وانظرما تقلم برقم (698)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫৫। ৭৮৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৮৮। আলী (রাঃ) বলেছেন, সুফফাবাসীর মধ্য থেকে একজন দুই দিনার কিংবা দুই দিরহাম রেখে মারা গেল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওই মুদ্রা দু’টি তো সেঁকা দেয়ার মুদ্রা। তোমরা তোমাদের সাথীদের জানাযার নামায পড়।

[এই সানাদে হাদিসটি দুর্বল]

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫৬। ৭৮৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

[এই সানাদে হাদিসটি দুর্বল]

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫৭। ৬৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৩৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কানকাটা ও শিং ভাঙ্গা জন্তু দিয়ে কুরবানী দিতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫৮। ৬৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৫৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৫৯।। ৭২২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭২২। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে স্বর্ণের আংটি, রেশমী পোশাক ও কোমল মসৃণ রেশমী বিছানা বা গদি ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬০। ৭৭৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৭৯। আলী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বসেছিলাম। সহসা আম্মার (রাঃ) এলেন এবং ভেতরে আসার অনুমতি চাইলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওকে আসতে দাও। পবিত্র ও পবিত্ৰকৃত মানুষটাকে স্বাগতম।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬১। ১০২৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

১০২৩। আলী (রাঃ) বলেছেন, বদরের যুদ্ধে আমাদের মিকদাদ ছাড়া আর কোন ঘোড় সওয়ার যোদ্ধা ছিল না। আমি দেখলাম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছাড়া আমাদের সবাই ঘুমাচ্ছে। তিনি একটা গাছের নিচে সকাল পর্যন্ত নামায পড়েছেন এবং কান্নাকাটি করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

পরিচ্ছেদঃ

১১৬২। ৯৬৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৯৬৩। মালিক ইবনে উমাইর বলেন, একদিন আমি আলী (রাঃ)-এর নিকট বসা ছিলাম। তখন সা’সা’য়া ইবনে সুহান তার নিকট এলেন এবং সালাম করলেন। তারপর দাঁড়িয়ে বললেন, হে আমীরুল মুমিনীন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনাকে যে সকল কাজ করতে নিষেধ করেছেন, তা থেকে আমাদেরকে নিষেধ করুন। তখন আলী (রাঃ) বললেন, তিনি আমাদেরকে ’দুব্বা’ (লাউয়ের খোলস) ’হান্তম’ (মাটির সবুজ পত্র বিশেষ), ’মুযাফফাত’ (তৈলাক্তপাত্র বিশেষ) ও ’নকীর’ (কাঠের পাত্র বিশেষ) ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন। তিনি আরো নিষেধ করেছেন রেশম ব্যবহার করতে, লাল বর্ণের গদি ব্যবহার করতে, রেশমী পোশাক পরতে ও স্বর্ণের আংটি পরতে। তারপর বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে একটা রেশমী পোশাক পরালেন। পরে আমি যখন সেটি পরিধান করে বাইরে বের হয়েছি, যাতে লোকেরা আমার পরনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেওয়া পোশাক দেখতে পায়, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে দেখে পোশাকটি খুলে ফেলতে বললেন। পরে তার একাংশ ফাতিমাকে পাঠালেন এবং অপরাংশ তার স্ত্রীদের মধ্যে বণ্টন করলেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬৩। ৯৬৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬৪। আলী (রাঃ) মিম্বারের উপর থেকে বললেন, হে জনতা, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, ওযূ নষ্ট হওয়া ছাড়া আর কোন কারণে নামায ভঙ্গ হয় না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা বলতে লজ্জা পাননি, তা বলতে আমি লজ্জা পাইনা। তিনি বলেছেনঃ (মলদ্বার দিয়ে) বায়ু নিঃসরণে ওযূ নষ্ট হয়।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَكَّارٍ، حَدَّثَنَا حِبَّانُ بْنُ عَلِيٍّ، عَنْ ضِرَارِ بْنِ مُرَّةَ، عَنْ حُصَيْنٍ الْمُزَنِيِّ، قَالَ: قَالَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ عَلَى الْمِنْبَرِ: أَيُّهَا النَّاسُ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: ” لَا يَقْطَعُ الصَّلاةَ إِلا الْحَدَثُ “، لَا أَسْتَحْيِيكُمْ مِمَّا لَا يَسْتَحْيِي مِنْهُ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: وَالْحَدَثُ: أَنْ يَفْسُوَ أَوْ يَضْرِطَ

 

 

حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف حبان بن علي، وحصين المزني لم يرو عنه غير ضرار بن مرة، وقال ابن معين: لا أعرفه، وذكره ابن حبان في “الثقات” 4/159

وأخرجه الطبراني في “الأوسط” (1986) ، والبيهقي 1/220-221 من طريقين عن حبان بن علي، بهذا الإسناد

وفي الباب عن أبي هريرة عند البخاري (135) ، ومسلم (225) ، وأبي داود (60) ، والترمذي (76) أنه سمع رسول الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يقول: “لا تقبل صلاةُ من أحدث حتى يتوضأ”

فسأل رجل من حضرموت أبا هريرة: ما الحدث، فقال: فُساء أو ضراط

حدثنا عبد الله، حدثنا محمد بن بكار، حدثنا حبان بن علي، عن ضرار بن مرة، عن حصين المزني، قال: قال علي بن أبي طالب على المنبر: أيها الناس إني سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: ” لا يقطع الصلاة إلا الحدث “، لا أستحييكم مما لا يستحيي منه رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: والحدث: أن يفسو أو يضرط – حسن لغيره، وهذا إسناد ضعيف لضعف حبان بن علي، وحصين المزني لم يرو عنه غير ضرار بن مرة، وقال ابن معين: لا أعرفه، وذكره ابن حبان في “الثقات” 4/159 وأخرجه الطبراني في “الأوسط” (1986) ، والبيهقي 1/220-221 من طريقين عن حبان بن علي، بهذا الإسناد وفي الباب عن أبي هريرة عند البخاري (135) ، ومسلم (225) ، وأبي داود (60) ، والترمذي (76) أنه سمع رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: “لا تقبل صلاة من أحدث حتى يتوضأ” فسأل رجل من حضرموت أبا هريرة: ما الحدث، فقال: فساء أو ضراط

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬৫। ৭৮৮ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৭৮৮। আলী (রাঃ) বলেছেন, সুফফাবাসীর মধ্য থেকে একজন দুই দিনার কিংবা দুই দিরহাম রেখে মারা গেল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ওই মুদ্রা দু’টি তো সেঁকা দেয়ার মুদ্রা। তোমরা তোমাদের সাথীদের জানাযার নামায পড়।

[এই সানাদে হাদিসটি দুর্বল।]

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন রোগীকে দেখতে যাবে, সে জান্নাতের খেজুর বাগানে ঘুরে বেড়াবে। সে যখন রোগীর নিকট বসে, তখন রহমতের পুকুরে অবগাহন করে। যখন তার কাছ থেকে বেরিয়ে আসে, তখন সত্তর হাজার ফেরেশতা তার জন্য সারা দিন আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়ার কাজে নিয়োজিত হয়।

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ الْمُقَدَّمِيُّ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ سَلَمَةَ يَعْنِي ابْنَ أَبِي الْحُسَامِ، حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ أَبِي مَرْيَمَ، عَنْ رَجُلٍ مِنَ الْأَنْصَارِ، عَنْ عَلِيٍّ: أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” مَنْ عَادَ مَرِيضًا، مَشَى فِي خِرَافِ الْجَنَّةِ، فَإِذَا جَلَسَ عِنْدَهُ اسْتَنْقَعَ فِي الرَّحْمَةِ، فَإِذَا خَرَجَ مِنْ عِنْدِهِ وُكِّلَ بِهِ سَبْعُونَ أَلْفَ مَلَكٍ يَسْتَغْفِرُونَ لَهُ ذَلِكَ الْيَوْمَ

 

 

حسن والصحيح وقفه، وهذا إسناد ضعيف لجهالة الرجل من الأنصار

وأخرجه البيهقي في “شُعب الإيمان” (9175) من طريق يوسف بن يعقوب، عن محمد بن أبي بكر المقدمي، بهذا الإسناد. وانظر ما تقدم برقم (612)

حدثنا عبد الله، حدثني محمد بن أبي بكر المقدمي، حدثنا سعيد بن سلمة يعني ابن أبي الحسام، حدثنا مسلم بن أبي مريم، عن رجل من الأنصار، عن علي: أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: ” من عاد مريضا، مشى في خراف الجنة، فإذا جلس عنده استنقع في الرحمة، فإذا خرج من عنده وكل به سبعون ألف ملك يستغفرون له ذلك اليوم – حسن والصحيح وقفه، وهذا إسناد ضعيف لجهالة الرجل من الأنصار وأخرجه البيهقي في “شعب الإيمان” (9175) من طريق يوسف بن يعقوب، عن محمد بن أبي بكر المقدمي، بهذا الإسناد. وانظر ما تقدم برقم (612)

 হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬৭। ৬২৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬২৩। সা’দ বিন মু’আযের পৌত্র ওয়াকিদ বিন আমার বলেছেন, আমি বনু সালমা গোত্রে একটা মৃতদেহ দেখলাম এবং দেখা মাত্রই উঠে দাঁড়ালাম। না’ফে বিন যুবাইর আমাকে বললেনঃ বস। আমি এক্ষুণি তোমাকে এ বিষয়ে প্রমাণ সহকারে জানাবো। আমাকে মাসউদ ইবনুল হাকাম আয যারাকী বলেছেনঃ তিনি কুফার এক মাঠে আলী ইবনে আবী তালিবকে বলতে শুনেছেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক সময় আমাদেরকে মৃতদেহ দেখে দাঁড়াতে বলতেন। পরে তিনি নিজেও বসে থাকতেন, আমাদেরকেও বসতে আদেশ দিতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬৮। ৫৮৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৮৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে এই তর্জনীতে বা তার পার্শ্ববতী আঙ্গুলে আঙটি পরতে নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৬৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৬৯। আলী (রাঃ) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হামযার মেয়ের কথা উল্লেখ করেছিলাম। তিনি বললেন, সে আমার দুধ ভাইয়ের মেয়ে।

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي عَوْنٍ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبَا صَالِحٍ، قَالَ: قَالَ عَلِيٌّ: ذَكَرْتُ ابْنَةَ حَمْزَةَ لِرَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ: ” إِنَّهَا ابْنَةُ أَخِي مِنَ الرَّضَاعَةِ

 

 

إسناده صحيح على شرط مسلم، رجاله ثقات رجال الشيخين غير أبي صالح – واسمه عبد الرحمن بن قيس الحنفى- فمن رجال مسلم. أبو عون: هو محمد بن عبيد الله بن سعيد الثقفي

وأخرجه الطيالسي (147) ، والبزار (730) ، وأبو يعلى (382) و (383) من طرق عن شعبة، بهذا الإسناد. ورواية البزار مطولة

حدثنا محمد بن جعفر، حدثنا شعبة، عن أبي عون، قال: سمعت أبا صالح، قال: قال علي: ذكرت ابنة حمزة لرسول الله صلى الله عليه وسلم، فقال: ” إنها ابنة أخي من الرضاعة – إسناده صحيح على شرط مسلم، رجاله ثقات رجال الشيخين غير أبي صالح – واسمه عبد الرحمن بن قيس الحنفى- فمن رجال مسلم. أبو عون: هو محمد بن عبيد الله بن سعيد الثقفي وأخرجه الطيالسي (147) ، والبزار (730) ، وأبو يعلى (382) و (383) من طرق عن شعبة، بهذا الإسناد. ورواية البزار مطولة

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭০। ৬৫৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৫৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি জানাযায় ছিলেন। তারপর বললেনঃ তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে যে, মদীনায় গিয়ে সকল মূর্তি ভেঙ্গে দেবে, সকল কবর সমান করে দেবে এবং সকল ছবির ওপর কালো কালি মেখে দেবে? এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বললোঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমি পারবো। অতঃপর সে চলে গেল। কিন্তু মদীনাবাসীর ভয়ে ভীত হয়ে ফিরে এল। তখন আলী (রাঃ) বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমি যাবো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ বেশ, যাও। তিনি গেলেন, আবার ফিরে এলেন। এসে বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমি প্রতিটি মূর্তি ভেঙ্গে এসেছি, প্রতিটি কবর সমান করে এসেছি এবং প্রতিটি ছবিতে কালি মেখে এসেছি। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এর একটিও যে ব্যক্তি পুনরায় করবে, সে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাযিলকৃত দীনকে অস্বীকার করবে। তারপর বললেনঃ কেউ নির্যাতনকারী হয়ো না, অহংকারী হয়ো না, ব্যবসায়ী হয়ো না, তবে সৎ ব্যবসায়ী হয়ো। কেননা এসকল (নির্যাতনকারী, অহংকারী ও অসৎ ব্যবসায়ী) লোক সৎকাজে পেছনে পড়ে যাবে। (সুতরাং কোন অজুহাতেই কোন প্রাণীর ছবি বা প্রতিকৃতি তৈরি করা ও স্থাপন করা ইসলাম সম্মত নয়।)

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭১

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭১। ১০৭৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

১০৭৭। আলী (রাঃ) বলেন, দুমার শাসক উকাইদির রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে একটা রেশমী পোশাক উপহার দিল। তিনি সেটা আমাকে দিলেন এবং বললেন, এটি টুকরো করে মহিলাদেরকে ওড়না বানিয়ে দাও।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭২

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭২। ৬৩২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৩২। আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ঘরে বীর্যপাতজনিত অপবিত্র লোক, ছবি বা কুকুর আছে, সে ঘরে ফেরেশতা প্ৰবেশ করে না।

[‘জুনুব’ বা ‘অপবিত্র লোক’ এর উল্লেখ ব্যতীত হাদিসটি হাসান লিগায়রিহি এবং উক্ত সানাদ দুর্বল।]

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭৩

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭৩। ৫৮৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৫৮৩। নাযযাল ইবনে সাবরা (রাঃ) বলেছেন, আলীর নিকট এক মগ পানি আনা হলো। তিনি তখন বাড়ির প্রাঙ্গনে ছিলেন। তিনি এক আঁজল পানি নিয়ে কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। তাঁর মুখমণ্ডল, দু’হাত ও মাথা মাসেহ করলেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে পানি পান করলেন। তারপর বললেনঃ এ হলো সেই ব্যক্তির ওযূ, যে অপবিত্র হয়নি। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ রকম ওযূ করতে দেখেছি।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭৪

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭৪। ৫৮৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭৫

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭৫। ৬৫৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৬৫৭। আলী (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি জানাযায় ছিলেন। তারপর বললেনঃ তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে যে, মদীনায় গিয়ে সকল মূর্তি ভেঙ্গে দেবে, সকল কবর সমান করে দেবে এবং সকল ছবির ওপর কালো কালি মেখে দেবে? এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বললোঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমি পারবো। অতঃপর সে চলে গেল। কিন্তু মদীনাবাসীর ভয়ে ভীত হয়ে ফিরে এল। তখন আলী (রাঃ) বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমি যাবো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ বেশ, যাও। তিনি গেলেন, আবার ফিরে এলেন। এসে বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ, আমি প্রতিটি মূর্তি ভেঙ্গে এসেছি, প্রতিটি কবর সমান করে এসেছি এবং প্রতিটি ছবিতে কালি মেখে এসেছি। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এর একটিও যে ব্যক্তি পুনরায় করবে, সে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাযিলকৃত দীনকে অস্বীকার করবে। তারপর বললেনঃ কেউ নির্যাতনকারী হয়ো না, অহংকারী হয়ো না, ব্যবসায়ী হয়ো না, তবে সৎ ব্যবসায়ী হয়ো। কেননা এসকল (নির্যাতনকারী, অহংকারী ও অসৎ ব্যবসায়ী) লোক সৎকাজে পেছনে পড়ে যাবে। (সুতরাং কোন অজুহাতেই কোন প্রাণীর ছবি বা প্রতিকৃতি তৈরি করা ও স্থাপন করা ইসলাম সম্মত নয়।)

[হাদিসটি হাসান লিগাইরিহী কিন্তু এই সানাদ দুর্বল]

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭৬

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭৬। ৬৫৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন পূর্বের হাদিস]

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭৭

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭৭। ৬৫৭ নং হাদীস দ্রষ্টব্য। [দেখুন হাদীস নং ১১৭৫]

 হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai’f)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭৮

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭৮। ৮৭৬ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

৮৭৬। আবদ খায়র বলেছেন, আলী (রাঃ) আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওযূ শিখিয়েছিলেন। এক যুবক তার হাতে পানি ঢেলে দিল এবং তা দিয়ে তিনি হাত পরিষ্কার করলেন। তারপর তিনি হাত ঢুকিয়ে দিলেন বালতিতে। তারপর কুলি করলেন। নাকে পানি দিলেন। মুখ ধুলেন তিনবার করে। কনুই পর্যন্ত দু’হাত ধুলেন তিনবার করে। পুনরায় বালতিতে হাত ঢুকালেন, হাত পাত্রের নিচ পর্যন্ত ডুবালেন, তারপর হাত উঠালেন এবং তা দ্বারা অন্য হাত মাসেহ করলেন, তারপর দু’হাতের তালু দিয়ে একবার মাথা মাসেহ করলেন, তারপর তিনবার গিরা পর্যন্ত পা ধুলেন, তারপর হাতে এক কোষ পানি নিয়ে তা পান করলেন। তারপর বললেন, এভাবেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওযূ করতেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৭৯

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৭৯। আবুল ওয়াযী বলেন, আলী (রাঃ) যখন নাহরাওয়ানবাসীদেরকে হত্যা করেন, তখন আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। তিনি বললেন, পঙ্গু হস্তধারী লোকটিকে খুঁজে আমার নিকট নিয়ে এস। লোকেরা নিহতদের মধ্যে তাকে খুঁজলো। তারপর তারা বললো, তাকে পাচ্ছি না। আলী (রাঃ) বললেন, আবার যাও, অনুসন্ধান কর। আল্লাহর কসম, আমি মিথ্যা বলিনি, আমাকে মিথ্যা কথা বলাও হয়নি। অগত্যা লোকেরা ফিরে গেল ও আবার তাকে খুঁজলো। আলী (রাঃ) তা সত্ত্বেও বহুবার আগের কথার পুনরাবৃত্তি করলেন। প্রতিবার কসম খেয়ে বললেন, আমি মিথ্যা বলিনি, আমাকে মিথ্যা বলাও হয়নি। তাই তারা তাকে খুঁজতে চলে গেল এবং কাদামাটির ভেতরে নিহতদের মধ্যে তাকে পেল। সেখান থেকে তাকে বের করে আলীর নিকট নেয়া হলো। আবুল ওযী বলেন, আমি যেন এখনো দেখতে পাচ্ছি, একজন হাবশী, যার দেহে একটি স্তন রয়েছে, নারীর স্তনের মত। তার উপর ইদুরের লেজের চুলের মত চুল রয়েছে, যা তার একখানা হাত ছেয়ে গেছে [আবু দাউদ-8৭৬৯, মুসনাদে আহমাদ-১১৮৮, ১১৮৯, ১১৯৬]

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ، حَدَّثَنِي عُبَيْدُ اللهِ بْنُ عُمَرَ الْقَوَارِيرِيُّ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ مُرَّةَ، عَنْ أَبِي الْوَضِيءِ، قَالَ: شَهِدْتُ عَلِيًّا، حَيْثُ قَتَلَ أَهْلَ النَّهْرَوَانِ، قَالَ: ” الْتَمِسُوا لِيَ الْمُخْدَجَ ” فَطَلَبُوهُ فِي الْقَتْلَى، فَقَالُوا: لَيْسَ نَجِدُهُ، فَقَالَ: ” ارْجِعُوا فَالْتَمِسُوا، فَوَاللهِ مَا كَذَبْتُ وَلا كُذِبْتُ ” فَرَجَعُوا فَطَلَبُوهُ، فَرَدَّدَ ذَلِكَ مِرَارًا، كُلُّ ذَلِكَ يَحْلِفُ بِاللهِ: ” مَا كَذَبْتُ وَلا كُذِبْتُ ” فَانْطَلَقُوا فَوَجَدُوهُ تَحْتَ الْقَتْلَى فِي طِينٍ، فَاسْتَخْرَجُوهُ فَجِيءَ بِهِ فَقَالَ أَبُو الْوَضِيءِ: فَكَأَنِّي أَنْظُرُ إِلَيْهِ حَبَشِيٌّ عَلَيْهِ ثَدْيٌ، قَدْ طَبَقَ إِحْدَى يَدَيْهِ مِثْلُ ثَدْيِ الْمَرْأَةِ عَلَيْهَا شَعَرَاتٌ مِثْلُ شَعَرَاتٍ تَكُونُ عَلَى ذَنَبِ الْيَرْبُوعِ

 

 

إسناده صحيح. أبو الوضيئ: هو عباد بن نسيب

وأخرجه أبو يعلى (480) عن عبيد الله بن القواريري، بهذا الإسناد

وأخرجه الطيالسي (169) ، وأبو داود (4769) ، وأبو يعلى (555) من طريق حماد بن زيد، به. وسيأتي برقم (1188) و (1189) و (1197)

واليربوع: حيوان صغير على هيئة الجرذ الصغير، وله ذنب طويل ينتهي بخصلة من الشعر، وهو قصير اليدين طويل الرجلين، لونه كلون الغزال

حدثنا عبد الله، حدثني عبيد الله بن عمر القواريري، حدثنا حماد بن زيد، حدثنا جميل بن مرة، عن أبي الوضيء، قال: شهدت عليا، حيث قتل أهل النهروان، قال: ” التمسوا لي المخدج ” فطلبوه في القتلى، فقالوا: ليس نجده، فقال: ” ارجعوا فالتمسوا، فوالله ما كذبت ولا كذبت ” فرجعوا فطلبوه، فردد ذلك مرارا، كل ذلك يحلف بالله: ” ما كذبت ولا كذبت ” فانطلقوا فوجدوه تحت القتلى في طين، فاستخرجوه فجيء به فقال أبو الوضيء: فكأني أنظر إليه حبشي عليه ثدي، قد طبق إحدى يديه مثل ثدي المرأة عليها شعرات مثل شعرات تكون على ذنب اليربوع – إسناده صحيح. أبو الوضيئ: هو عباد بن نسيب وأخرجه أبو يعلى (480) عن عبيد الله بن القواريري، بهذا الإسناد وأخرجه الطيالسي (169) ، وأبو داود (4769) ، وأبو يعلى (555) من طريق حماد بن زيد، به. وسيأتي برقم (1188) و (1189) و (1197) واليربوع: حيوان صغير على هيئة الجرذ الصغير، وله ذنب طويل ينتهي بخصلة من الشعر، وهو قصير اليدين طويل الرجلين، لونه كلون الغزال

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)

 ১১৮০

 শেয়ার ও অন্যান্য 

  • বাংলা/ العربية

পরিচ্ছেদঃ

১১৮০। ৬৩৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য (মদ রাখার বিভিন্ন পাত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ)

৬৩৪। আলী (রাঃ) বলেছেন, লাউ-এর খোসা ও তৈলাক্ত পাত্র বিশেষে ভরে রেখে তৈরি করা মদ খেতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন।

 হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)  পুনঃনিরীক্ষণঃ   মুসনাদে আহমাদ  মুসনাদে আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ) [আলীর বর্ণিত হাদীস] (مسند علي بن أبي طالب)