দোয়া কুনুত আরবী বাংলা উচ্চারন ও অর্থ সহ

দোয়া-কুনুত-আরবী-বাংলা-উচ্চারন-ও-অর্থ-সহ

দোয়া কুনুত আরবী বাংলা উচ্চারন ও অর্থ সহ

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, দোয়া কুনুত আরবী বাংলা উচ্চারন ও অর্থ সহ; কুনূত অর্থ বিনম্র আনুগত্য। কুনুত দুই প্রকার; কুনূতে রাতেবাহ ও কুনূতে নাযেলা। প্রথমটি বিতর সালাতের শেষ রাকাতে পড়তে হয়; দ্বিতীয়টি বিপদাপদ ও বিশেষ কোন জরুরী কারণে ফরয সালাতের শেষ রাকাতে পড়তে হয়; বিতরের কুনূতের জন্য হাদীছে বিশেষ দো’আ বর্ণিত হয়েছে।

তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, মিশকাত হা/১২৭৩। 

বিতরের কুনূত সারা বছর পড়া চলে।

প্রাগুক্ত, মিশকাত হা/১২৭৩; মিরআত ৪/২৮৩; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৪৬। 

তবে মাঝে মধ্যে ছেড়ে দেওয়া ভাল। কেননা বিতরের জন্য কুনুত ওয়াজিব নয়।

আবু দাউদ, নাসাঈ, তিরমিযী, মিশকাত হা/১২৯১-৯২ ‘কুনুত’ অনুচ্ছেদ-৩৬; মিরআত ৪/৩০৮। 

দো’আয়ে কুনুত রুকুর আগে ও পরে দু’ভাবেই পড়া জায়েয আছে। 

মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১২৮৯; ইবনু মাজাহ হা/১১৮৩-৮৪, মিশকাত হা/১২৯৪; মিরআত ৪/২৮৬-৮৭; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৪৭; আলবানী, কিয়ামু রামাযান পৃ ২৩। 

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে যে,

রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) যখন কারাে বিরুদ্ধে বা কারাে পক্ষে দো‘আ করতেন, তখন রুকুর পরে কুনুত পড়তেন। 

মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১২৮৮। 

ইমাম বায়হাক্বী বলেন,

রুকুর পরে কুনূতের রাবীগণ সংখ্যায় অধিক ও অধিকতর স্মৃতি সম্পন্ন এবং এর উপরেই খুলাফায়ে রাশেদীন আমল করেছেন।

বায়হাক্বী ২/২০৮; তুহফাতুল আহওয়াযী (কায়রো : ১৪০৭/১৯৮৭) হা/৪৬৩-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য, ২/৫৬৬ পৃঃ।

হযরত ওমর, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ, আনাস, আবু হুরায়রা (রাঃ) প্রমুখ সাহাবী থেকে বিতরের কুনুতে বুক বরাবর হাত উঠিয়ে দুআ করা প্রমাণিত আছে।

বায়হাক্বী ২/২১১-১২; মিরআত ৪/৩০০; তুহফা ২/৫৬৭। 

কুনুত পড়ার জন্য রুকুর পূর্বে তাকবীরে তাহরীমার ন্যায় দু’হাত উঠানাে ও পুনরায় বাধার প্রচলিত প্রথার কোন বিশুদ্ধ দলিল নেই।

ইরওয়াউল গালীল হা/৪২৭; মিরআত ৪/২৯৯, কুনুত’ অনুচ্ছেদ-৩৬। 

ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল কে জিজ্ঞেস করা হল যে, বিতরের কুনুত রুকুর পরে হবে, না পূর্বে হবে এবং এই সময় দোয়া করার জন্য হাত উঠানো যাবে কি-না। তিনি বললেন, বিতরের কুনূত হবে রুকুর পরে এবং এই সময় হাত উঠিয়ে দো’আ করবে।

তুহফা ২/৫৬৬; মাসায়েলে ইমাম আহমাদ, মাসআলা নং ৪১৭-২১। 

ইমাম আবু ইউসুফ (রহঃ) বলেন, বিতরের কুনুতের সময় দুই হাতের তালু আসমানের দিকে বুক বরাবর উঁচু থাকবে। ইমাম ত্বহাবী ও ইমাম কারখীও এটাকে পছন্দ করেছেন।

মিরআত ৪/৩০০ পৃঃ। 

এই সময় মুক্তাদীগণ ‘আমীন’ ‘আমীন’ বলবেন।

মিরআত ৪/৩০৭; সিফাত ১৫৯ পৃঃ; আবু দাউদ, মিশকাত হা/১২৯০।

কুনুতে রাতেবা

হাসান বিন আলী (রাঃ) বলেন যে, বিতরের কুনুতে বলার জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আমাকে নিম্নোক্ত দোয়া শিখিয়েছেন।

اَللّهُمَّ اهدنىْ فِيْمَنْ هَدَيْتَ وَعَافِنِىْ فِيْمَنْ عَافَيْتَ وَتَوَلَّنِىْ فِيْمَنْ تَوَلَّيْتَ وَبَارِكْ لِىْ فِيْمَا أَعْطَيْتَ وَقِنِىْ شَرَّ مَا قَضَيْتَ فَإِنَّكَ تَقْضِىْ وَلَا يُقْضى عَلَيْك وَإِنَّه لَا يَذِلُّ مَنْ وَّالَيْتَ تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ

উচ্চারণ : আল্ল-হুম্মাহদিনী ফীমান হাদায়তা ওয়া ‘আ-ফিনী ফীমান ‘আ-ফায়তা, ওয়াতা ওয়াল্লানী ফীমান তাওয়াল্লায়তা, ওয়াবা-রিক লী ফীমা- আ-‘ত্বায়তা, ওয়াক্বিনী শাররা মা- ক্বযায়তা, ফাইন্নাকা তাক্বযী ওয়ালা- ইউক্বযা- ‘আলায়কা, ওয়া ইন্নাহূ লা- ইয়াযিল্লু মাওঁ ওয়ালায়তা, তাবা-রাক্তা রব্বানা- ওয়াতা‘আ-লায়তা।

অনুবাদ : হে আল্লাহ! তুমি আমাকে হিদায়াত দান করে সে সব মানুষের সঙ্গে যাদের তুমি হিদায়াত দান করেছ (নবী রসূলগণ); তুমি আমাকে দুনিয়ার বিপদাপদ থেকে হিফাযাত করো ওসব লোকের সঙ্গে যাদেরকে তুমি হিফাযাত করেছ; যাদের তুমি অভিভাবক হয়েছো, তাদের মাঝে আমারও অভিভাবক হও; তুমি আমাকে যা দান করেছ (জীবন, জ্ঞান সম্পদ, ধন, নেক আমাল) এতে বারাকাত দান করো; আর আমাকে তুমি রক্ষা করো ওসব অনিষ্ট হতে যা আমার তাকদীরে লিখা হয়ে গেছে; নিশ্চয় তুমি যা চাও তাই আদেশ করো; তোমাকে কেউ আদেশ করতে পারে না; তুমি যাকে ভালোবাসো তাকে কেউ অপমানিত করতে পারে না; হে আমার রব! তুমি বারাকাতে পরিপূর্ণ। তুমি খুব উচ্চমর্যাদা সম্পন্ন।

মিশকাত হা/১২৭৩

দোয়ায়ে কুনুত শেষে মুছল্লী আল্লাহু আকবার বলে সিজদায় যাবে।

আহমাদ, নাসাঈ হা/১০৭৪; আলবানী, ছিফাতু ছালাতিন নাবী, ১৬০ পৃঃ। 

কুনূতে কেবল দুই হাত উঁচু করবে। মুখে হাত বুলানোর হাদীস যঈফ। 

ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৪৭; যঈফ আবুদাঊদ হা/১৪৮৫; বায়হাক্বী, মিশকাত হা/২২৫৫ -এর টীকা; ইরওয়াউল গালীল হা/৪৩৩-৩৪, ২/১৮১ পৃঃ। 

বিতর শেষে তিনবার সরবে ‘সুবহা-নাল মালিকিল কুদ্দুস’ শেষ দিকে দীর্ঘ টানে বলবে’।

নাসাঈ হা/১৬৯৯ সনদ ছহীহ। 

অতঃপর ইচ্ছা করলে বসেই সংক্ষেপে দুই রাকাত নফল সালাত আদায় করবে এবং সেখানে প্রথম রাকাতে সূরা যিলযাল ও দ্বিতীয় রাকাতে সূরা কাফিরুন পাঠ করবে।

আহমাদ, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/১২৮৪, ৮৫, ৮৭; সিলসিলা ছহীহাহ হা/১৯৯৩। 

উল্লেখ্য যে, আল্লা-হুম্মা ইন্না নাস্তাঈনুকা ওয়া নাস্তাগফিরুকা…’ বলে বিতরে যে কুনূত পড়া হয়, সেটার হাদিস ‘মুরসাল’ বা যঈফ।

মারাসীলে আবু দাউদ হা/৮৯; বায়হাকী ২/২১০; মিরকাত ৩/১৭৩-৭৪; মিরআত ৪/২৮৫। 

অধিকন্তু এটি কুনূতে নাযেলা হিসাবে বর্ণিত হয়েছে, কুনূতে রাতেবাহ হিসাবে নয়।

ইরওয়া হা/৪২৮-এর শেষে, ২/১৭২ পৃঃ।

অতএব বিতরের কুনুত এর জন্য উপরে বর্ণিত দোয়াটি সর্বোত্তম।

মিরআত হা/১২৮১-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য, ৪/২৮৫ পৃঃ। 

ইমাম তিরমিযী বলেন, নবী করীম (ছাঃ) থেকে কুনূতের জন্য এর চেয়ে কোন উত্তম দো‘আ আমরা জানতে পারিনি।

তুহফাতুল আহওয়াযী হা/৪৬৩-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য, ২/৫৬৪ পৃঃ; বায়হাক্বী ২/২১০-১১। 

কুনুতে নাজেলা

যুদ্ধ, শত্রুর আক্রমণ প্রভৃতি বিপদের সময় অথবা কারুর জন্য বিশেষ কল্যাণ কামনায় আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করে বিশেষভাবে এই দোয়া পাঠ করতে হয়। কুনূতে নাযেলা ফজর সালাতে অথবা সব ওয়াক্তে ফরজ সালাতের শেষ রাকাতে রুকুর পরে দাঁড়িয়ে রব্বানা লাকাল হামদ’ বলার পরে দুই হাত উঠিয়ে সরবে পড়তে হয়।

মুত্তাফাক্ব আলাইহ, আবু দাউদ, মিশকাত হা/১২৮৮-৯০; সিফাত ১৫৯; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৪৮-৪৯।

কুনূতে নাযেলার জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) থেকে নির্দিষ্ট কোন দো‘আ বর্ণিত হয়নি; অবস্থা বিবেচনা করে ইমাম আরবিতে দোয়া পড়বেন ও মুক্তাদীগণ ‘আমীন’ ‘আমীন’ বলবেন। 

আবু দাউদ, মিশকাত হা/১২৯০; মিরআত ৪/৩০৭; সিফাত ১৫৯ পৃঃ। 

রাসূল (ছাঃ) বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তি বা শক্তির বিরুদ্ধে এমনকি এক মাস যাবত একটানা বিভিন্নভাবে দোয়া করেছেন। 

মুত্তাফাক্ব আলাইহ, আবু দাউদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/১২৮৮-৯১।

তবে হযরত ওমর (রাঃ) থেকে এ বিষয়ে একটি দুআ বর্ণিত হয়েছে; যা তিনি ফজরের সালাতে পাঠ করতেন এবং যা বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে দৈনিক পাঁচবার সালাতে পাঠ করা যেতে পারে। যেমন

اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَنَا ، وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَالْمُسْلِمِينَ وَالْمُسْلِمَاتِ ، وَأَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِهِمْ ، وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِهِمْ ، وَانْصُرْهُمْ عَلَى عَدُوِّكَ وَعَدُوِّهِمْ، اللَّهُمَّ الْعَنْ كَفَرَةَ أَهْلِ الْكِتَابِ الَّذِينَ يَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِكَ ، وَيُكُذِّبُونَ رُسُلَكَ ، وَيُقَاتِلُونَ أَوْلِيَاءَكَ اللَّهُمَّ خَالِفْ بَيْنَ كَلِمَتِهِمَ ، وَزَلْزِلْ أَقْدَامَهُمْ، وَأَنْزِلْ بِهِمْ بَأْسَكَ الَّذِى لاَ تَرُدُّهُ عَنِ الْقَوْمِ الْمُجْرِمِينَ اللَّهُمَّ إِنَّا نَسْتَعِينُكَ وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُثْنِى عَلَيْكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ، وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَفْجُرُكَ اللَّهُمَّ إِيَّاكَ نَعْبُدُ، وَلَكَ نُصَلِّى وَنَسْجُدُ، وَلَكَ نَسْعَى وَنَحْفِدُ ، نَخْشَى عَذَابَكَ الْجَدَّ، وَنَرْجُو رَحْمَتَكَ، إِنَّ عَذَابَكَ بِالْكَافِرِينَ مُلْحَقٌ.

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাগফিরলানা ওয়ালিল মুমিনিনা ওয়াল মুমিনাত। ওয়াল মুসলিমিনা ওয়াল মুসলিমাত। ওয়া আল্লিফ বাইনা কুলুবিহিম। ওয়া আসলিহ জাতা বাইনিহিম। ওয়াংসুরহুম আলা আদুয়্যিকা ওয়া আদুয়্যিহিম। আল্লাহুম্মালআন কাফারাতা আহলিল কিতাবিল্লাাজিনা ইয়াসুদ্দুনা আন সাবিলিকা। ওয়া ইউকাজজিবুনা রুসুলাকা। ওয়া ইউকাতিলুনা আওলিয়াআকা। আল্লাহুম্মা খালিফ বাইনা কালিমাতিহিম। ওয়া যালযিল আকদামাহুম। ওয়া আনযিল বিহিম বাসাকাল্লাজি লা তারুদ্দুহু আনিল কাওমিল মুঝরিমিন। আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতাঈনুকা ওয়া নাসতাগফিরুকা ওয়া নুছনি আলাইকা ওয়ালা নাকফুরুক ওয়া নাখলাউ ওয়া নাতরুকু মাইঁ-ইয়াফজুরুকা। আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া লাকা নুসাল্লি, ওয়া নাসজুদু, ওয়া লাকা নাসআ, ওয়া নাহফিদু, নাখশা আজাবাকালঝাদ্দা, ওয়া নারজু রাহমাতাক। ইন্না আযাবাকা বিল কাফিরিনা মুলহিক।

অর্থ: হে আল্লাহ, ক্ষমা করুন আমাদের এবং মুমিন নারী-পুরুষদের, আর মুসলমান নারী-পুরুষদের। তাদের অন্তরসমূহ জুড়িয়ে দিন আর তাদের মাঝে মীমাংসা করে দিন। তাদের সাহায্য করুন আপনার ও তাদের শত্রুর বিরুদ্ধে। হে আল্লাহ, অভিসম্পাত বর্ষণ করুন কাফের সম্প্রদায়ের ওপর, যারা আপনার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে এবং যারা অস্বীকার করে রাসুলদেরকে আর যুদ্ধবিগ্রহ করে ওলিদের সাথে। হে আল্লাহ, বিভেদ সৃষ্টি করে দিন তাদের ঐক্যের মাঝে এবং কম্পন সৃষ্টি করুন তাদের পদযুগলে আর নাজিল করুন এমন শাস্তি যা অপরাধী থেকে অপসারণ করা হয় না। বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, হে আল্লাহ, আমরা আপনার নিকট সাহায্য এবং ক্ষমা চাই, সকল মঙ্গল আপনার দিকেই ন্যস্ত করি। আপনার অকৃতজ্ঞ হই না। যারা আপনার নাফরমানি করে আমরা তাদের পরিত্যাগ করে চলি। বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, হে আল্লাহ, আমরা আপনারই দাসত্ব করি, আপনার জন্যে নামাজ পড়ি এবং আপনাকেই সিজদাহ করি। আমরা আপনার দিকে দৌড়াই ও এগিয়ে চলি। আপনার কঠিন আজাবকে ভয় করি এবং রহমতের আশা রাখি আর আপনার আজাব তো কাফেরদের জন্যই র্নিধারিত।

বাইহাকি, হাদিস: ২৯৬২। বায়হাকী অত্র হাদীছকে ছহীহ মওছুল বলেছেন। 

উল্লেখ্য যে, উক্ত ‘কুনূতে নাযেলা’ থেকে মধ্যম অংশটুকু অর্থাৎ ইন্না নাস্তাঈনুকা… নিয়ে সেটাকে ‘কুনুতে বিতর’ হিসেবে চালু করা হয়েছে, যা নিতান্তই ভুল। আলবানী বলেন যে, এই দোয়াটি ওমর (রাঃ) ফজরের সালাতে কুনুতে নাজেলা হিসেবে পড়তেন। এটাকে তিনি বিতরের কুনুতে পড়েছেন বলে আমি জানতে পারিনি।

ইরওয়াউল গালীল হা/৪২৮, ২/১৭২ পৃঃ।

Tags: দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ সহ, দোয়া কুনুত আহলে হাদিস, দোয়া কুনুত বাংলা অর্থসহ, দোয়া কুনুত আরবী বাংলা উচ্চারণ সহ, দোয়া কুনুত বাংলা অর্থ, দোয়া কুনুত বাংলা লেখা, দোয়া কুনুত বাংলা অনুবাদ সহ, দোয়া কুনুত আরবী বাংলা উচ্চারন ও অর্থ সহ, দোয়ায়ে কুনুত বাংলা উচ্চারণ সহ, দোয়ায়ে কুনুত আরবী, দোয়ায়ে কুনুত অর্থসহ

দোয়া কুনুত, দোয়া কুনুত, দোয়ায়ে কুনুত, দোয়া কুনুত বাংলা, দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ সহ, দুআ কুনুত, বিতর নামাজে দোয়া কুনুত না পারলে, দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ, কুনুতে নাজেলা, দোয়ায়ে কুনুত বাংলা উচ্চারণ, দোয়া কুনুত বাংলা অর্থসহ, দোয়া কুনুত ছবি, দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ সহ অর্থ, কুনুত দোয়া, দোয়া কুনুত আরবী বাংলা উচ্চারন ও অর্থ সহ, দুয়া কুনুত, দোয়া কুনুত বাংলা ছবি, দোয়ায়ে কুনুত, বিতর নামাজে দোয়া কুনুত বাংলা, দোয়া কুনুত আরবি, দোয়া কুনুত আরবী, সুরা কুনুত, দোয়া কুনুত আল্লাহুম্মা দিনি ফিমান হাদাইতা, দোআ কুনুত, দোয়ায় কুনুত, দোয়া কুনুত কখন পড়তে হয়, দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ, কুনুতে নাজেলা অর্থ কি, দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ সহ ছবি, কুনুতে নাজেলা বাংলা অর্থ সহ, কুনুতে নাজেলা দোয়া, দুয়ায়ে কুনুত, সহীহ দোয়া কুনুত, দুয়া কুনুত, দোয়ায়ে কুনুত doa qunut bangla, কুনুতে নাজেলা পড়ার নিয়ম, দোয়া কুনুত ডাউনলোড pdf, দোয়া কুনুত অর্থসহ, দোয়া কুনুত এর ফজিলত, দোয়ায়ে কুনুত বাংলা উচ্চারন, দোয়া কুনুত ও দোয়া মাসুরা, কুনুতে নাজেলা পড়ার পদ্ধতি, দোয়া কুনুত দোয়া মাসুরা, দোয়ায় কুনুত, দোয়া কুনুত আরবি ও বাংলা,

দোয়া কুনুত – উইকিপিডিয়া

দোয়া কুনুত অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ ও আমল – shebaru.com

দোয়া কুনুত আরবি, উচ্চারণ ও বাংলা অনুবাদ Dua kunut

দোয়া কুনুত পড়তে না পারলে করণীয় – Dhaka Post

দোয়া কুনুত | উচ্চারণ, বাংলা অর্থ ও ব্যবহার – TrickBlogBD.com

Dua Qunut Bangla Uccharon-দোয়া কুনুত বাংলা অর্থ ও উচ্চারণ সহ

দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সহ বিস্তারিত – মাওলানা দীদার

দোয়া কুনুতের বাংলা অর্থ ও উচ্চারণ – IslamerBani.Net

দুরুদ শরীফ বাংলা উচ্চারণ. Durood Sharif Bangla

দোয়া ইউনুস বাংলা উচ্চারণ সহ. Dua Yunus Bangla

সাইয়েদুল ইস্তেগফার বাংলা উচ্চারণ সহ. Sayyidul Istighfar

দোয়া মাসুরা বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *